রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫ | ৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশে দারিদ্র্যের হার ১৮.৭ শতাংশ: বিবিএস

বাংলাদেশে দারিদ্র্যেরর হার কমে হয়েছে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। ৬ বছরের ব্যবধানে দারিদ্র্যেরর হার কমেছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ২০১৬ সালের জরিপে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ।

একইসঙ্গে হতদরিদ্রের হারও কমে হয়েছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ, যা ২০১৬ সালে ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। ৬ বছরে কমেছে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা আয় ও ব্যয় জরিপ-২০২২ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ২০২২ সালের ১২ মাসে ১৪ হাজার ৪০০টি খানা থেকে তথ্য নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

বুধবার (১২ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে বিবিএস অডিটোরিয়ামে খানা আয় ও ব্যয় জরিপের এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

বিবিএসে মহাপরিচালক মো. মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম এ মান্নান, বিশেষ অতিথি পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। এতে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়েক সেনসহ অন্যরা।

বিবিএসের জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে দেশে দারিদ্র্যের হার দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। যা পল্লীতে ২০ দশমিক ৫ শতাংশ ও ১৪ দশিমক ৭ শতাংশ শহরে।

অন্যদিকে, অতিদারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। যা পল্লী এলাকায় ৬ দশিমক ৫ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১৬ সালের জরিপে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। এটা শহরে ছিল ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ ও গ্রাম এলাকায় ছিল ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১০ সালে দারিদ্রের হার ছিল ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ।

২০২২ সালে পরিচালিত খানার আয় ও ব্যয় জরিপে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ সুবিধাভোগি খানার শতকরা হার ৯৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। একইভাবে ৯২ দশমিক ২১ শতাংশ খানা উন্নত টয়লেট সুবিধার ভোগ করছে, তবে এখনো দশমিক ৬৯ শতাংশ মানুষ খোলা জায়গায় পায়খানা করে। ৯৬ দশমিক ১ শতাংশ খানায় নিরাপদ খাবার পানির প্রাপ্যতা নিশ্চিত হয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে ৭ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের সাক্ষরতার হার ৭৪ শতাংশ। যা ২০১৬ সালে ছিল ৬৫দশমিক ৬ শতাংশ।

মহিউদ্দিন বলেন, অতীতের যেকোনো জরিপের চেয়ে এটা ভালো হয়েছে। কারণ এবার মন্ত্রী থেকে শুরু করে সবাই ভালোভাবে মনিটরিং করেছেন সার্ভের কাজ। দেশে বর্তমানে (২০২২) থানার গড় মাসিক ব্যয় ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। যা ২০১৬ সালে ছিল ১৫ হাজার ৭১৫ টাকা।

জরিপে আরও বলা হয়েছে, প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক ব্যবস্থায় খানার অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ১৪ দশমিক ১ শতাংশ খানার অন্তত ০১ জন সদস্যের জরিপ পূর্ববর্তী ১২ মাসে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। যা ২০১৬ সাল ৭ দশমিক ৫ ও ২০১০ সাল ৭ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল। এর তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

ক্যালরি গ্রহণ ২৩৯৩ কিলোক্যালরি

জরিপে আরও বলা হয়েছে খানার খাদ্যপণ্য ক্রয় সংক্রান্ত ব্যয়ের তুলনায় খাদ্যদ্রব্য বহির্ভূত ভোগ্যপণ্য সম্পর্কিত ব্যয় ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দৈনিক জনপ্রতি ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ হচ্ছে ২৩৯৩ কিলোক্যালরি। যা ২০১৬ সালে ছিল ২২১০ দশমিক ৪ কিলোক্যালরি। ২০১০ সালে ছিল ২৩১৮ দশমিক ৩ কিলোক্যালরি।

জেডএ/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে

ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গাবোঝাই একটি নৌকা ডুবে যায়। এ ঘটনায় এক শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, এবং বিজিবির এক সদস্যসহ আরও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিম উপকূল এলাকা থেকে ভেসে আসা চারটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতদের মধ্যে একজন শিশু এবং তিনজন নারী রয়েছেন। এই ঘটনায় আরও কয়েকজন রোহিঙ্গা নিখোঁজ রয়েছেন। উদ্ধার তৎপরতার সময় সাগরে পড়ে নিখোঁজ হন বিজিবির সিপাহী মোহাম্মদ বেলাল (২৮)।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন জানান, "রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকা ডুবির ঘটনায় রাত পর্যন্ত ৪টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং বিজিবির পক্ষ থেকে চারটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।"

টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান বলেন, "শুক্রবার মধ্যরাতে শাহপরীর দ্বীপ পশ্চিমপাড়া এলাকায় সাগরে রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকাটি অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। এ সময় নৌকার তলা ফেটে যায়। খবর পেয়ে সৈকতের পাশে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যরা স্থানীয় জেলেদের নিয়ে উদ্ধার অভিযানে অংশ নেন এবং ২৫ জন রোহিঙ্গাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেন। তবে উদ্ধার তৎপরতার সময় বিজিবি সদস্য মোহাম্মদ বেলাল নিখোঁজ হন।"

এদিকে, শাহপরীর দ্বীপ পশ্চিমপাড়া জেলে ঘাটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল গফুর এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, "গভীর রাতে একটি রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকা অনুপ্রবেশের সময় সাগরে ডুবে যায়, এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪ রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।"

Header Ad
Header Ad

বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বিদ্রোহী ১৮ ফুটবলার অবশেষে জাতীয় দলের প্রস্তুতি ক্যাম্পে যোগ দিতে যাচ্ছেন। আগামী ৬ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এই ক্যাম্পে অংশ নেবেন সাবিনা খাতুন, মারিয়া মান্দা, মাসুরা পারভীনসহ অন্যান্য ফুটবলাররা। ৭ এপ্রিল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে দলের অনুশীলন।

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ৫৫ জন নারী ফুটবলকে ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে ক্ষুদেবার্তা পাঠানো হয়েছে, যার মধ্যে ১৮ বিদ্রোহী ফুটবলারেরাও রয়েছেন।

বাফুফে সদস্য ও নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ জানান, "৬ এপ্রিল থেকে ক্যাম্প শুরু হবে এবং কোচ পিটার বাটলারও ওইদিন দেশে ফিরবেন। পরদিন ৭ এপ্রিল থেকে অনূর্ধ্ব-২০ ও সিনিয়র দলের আনুষ্ঠানিক অনুশীলন শুরু হবে।"

এই ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জুনে অনুষ্ঠিতব্য অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং জুলাইয়ের এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের প্রস্তুতি।

এদিকে, জাতীয় দলের আরব আমিরাত সফরের আগেই সিনিয়র ফুটবলাররা তাদের বিদ্রোহ শেষ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবার মাঠে ফিরছেন তারা। ঈদের পর মাসুরা পারভীন ও রূপনা চাকমা ভুটানের ক্লাব ট্রান্সপোর্ট ইউনাইটেডে যোগ দেওয়ার জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ফাইল ছবি

সরকারি সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আচরণ সংহিতা (কোড অব কনডাক্ট) তৈরি করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কোনো সংস্থায় কর্মরত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর পরিবারের সদস্যদের জন্য সরাসরি বা পরোক্ষভাবে লাভজনক হতে পারে, এমন কোনো কর্মকাণ্ডে তারা যুক্ত হতে পারবেন না। সেবা গ্রহণকারীদের কাছ থেকে অস্বাভাবিক কোনো সুবিধাও গ্রহণ করতে পারবেন না তাঁরা। এ ছাড়া সংস্থার অনুমোদন ছাড়া সেবা গ্রহণকারীদের কাছ থেকে কেউ কোনো উপহার বা মূল্যবান বস্তু গ্রহণ করতে পারবেন না। কোন পরিস্থিতিতে কী উপহার ও সুবিধা গ্রহণ করা যাবে, তার তালিকা করাসহ রেকর্ড সংরক্ষণ করতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে বলা হয়েছে।

অ-আর্থিক সংস্থা বলতে বোঝানো হয়েছে, দেশের কোনো আইনের মাধ্যমে তৈরি বা পরিচালিত অথবা আইনের অধীনে প্রতিষ্ঠিত কোনো স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, কমিশন, কাউন্সিল, বোর্ড ইত্যাদি।

অর্থ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ভ্রমণসহ প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কর্মচারীদের শেয়ার, সিকিউরিটিজ বা অন্যান্য আর্থিক সম্পদ কেনাবেচা, লেনদেন ও ধারণ করার ক্ষেত্রে সরকারের প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিজ সংস্থার সঙ্গে ব্যবসায়িক স্বার্থ আছে, এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত হতে পারবেন না কেউ, ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না এবং ব্যক্তিগত লাভের জন্য কিছু করা যাবে না। অন্য কোথাও বৈতনিক বা অবৈতনিক অথবা খণ্ডকালীন চাকরিও করা যাবে না।

এতে বলা হয়েছে, নিজের ধর্মের প্রতি সম্মান বজায় রাখার পাশাপাশি অন্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতিও সমানুভূতি প্রকাশ করতে হবে। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গনির্বিশেষে সবার প্রতি সমান সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করতে হবে। হেনস্তা, বৈষম্য বা অন্য কোনো অস্বস্তিকর আচরণমুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে নিজের অফিসে। সেবাগ্রহীতাদের তৃপ্তি বা অতৃপ্তি, সন্তুষ্টি বা অসন্তোষ ইত্যাদি প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

সরকারি কেনাকাটায় কোনোভাবেই আইন বা বিধির ফাঁকে প্রতিযোগিতার ব্যত্যয় ঘটিয়ে দরপত্র ডাকা যাবে না। ক্রয়প্রক্রিয়া এমনভাবে সম্পাদন করতে হবে, যাতে কোনোভাবেই স্বজনপ্রীতি বা পক্ষপাতিত্বের সূত্রপাত না ঘটে। আর অর্থ বিভাগের অনুমোদন ছাড়া কোনো প্রকার বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ করা যাবে না। বৈদেশিক মুদ্রায় কোনো দায় সৃষ্টির অঙ্গীকারও করা যাবে না।

আরও বলা হয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কেউ কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, চাকরিস্থল ত্যাগও করতে পারবেন না। কাজ করতে পারবেন না কেউ কোনো বিমা কোম্পানির এজেন্ট হিসেবেও।

আচরণ সংহিতা লঙ্ঘন করলে কী হবে—এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। অর্থ বিভাগের একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা জানান, সরকার চায় সব সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীই এ আচরণ সংহিতা মেনে চলবেন। এটা লঙ্ঘনের দায়ে কী করা হবে বলা না থাকলেও সরকার চাইলে ব্যবস্থা নিতে পারবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে
বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে
সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
নাইজারে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর জঙ্গি হামলা, নিহত ৪৪
জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ, এবার প্রকাশ্যে জুয়ার প্রচারে সাকিব
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে: তারেক রহমান
দানব আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রিজভী
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ ইসলাম
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জুলাইয়ে আহতদের
নওগাঁয় ১১৯ কেজি গাঁজাসহ ছয় মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আইপিএল খেলতে ৩ ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে সাকিবের যোগাযোগ
২৫৫ পদে নিয়োগ দেবে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা
বক্সিং কিংবদন্তি জর্জ ফোরম্যানের মৃত্যু
ঈদযাত্রায় গলার কাঁটা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ১৩ কিলোমিটার, যানজটের শঙ্কা
১৬ বছরে ভোটার ও ২৩ বছরে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব রাখবে এনসিপি
কাজী ডাকতে গেল প্রেমিক, প্রেমিকাকে নিয়ে পালাল বন্ধু
মধ্যরাতে ন্যান্সির বাড়ি ঘেরাও
ঈদ বাজারে জাল নোটের ছড়াছড়ি, জেনে নিন চেনার উপায়
মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত
অনলাইন পোর্টালের জন্য গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের ৭ সুপারিশ