রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫ | ৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো দেশের ক্ষমতা উল্টাতে-পাল্টাতে পারে: প্রধানমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্র চাইলে যেকোনো দেশের ক্ষমতা উল্টাতে-পাল্টাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে আবার দুর্নীতিতে সাজাপ্রাপ্তদের পক্ষ হয়েই তারা ওকালতি করে যাচ্ছে।’

সোমবার (১০ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিশেষ অধিবেশনের সমাপনী দিনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। সংসদে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান, বঙ্গবন্ধুর খুনিকে ফেরত না দেওয়াসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, ‘গণতন্ত্রকে বাদ দিয়ে এখানে এমন একটা সরকার আনতে চাচ্ছে, তার গণতান্ত্রিক কোনো অস্তিত্ব থাকবে না। সেটা অগণতান্ত্রিক ধারা। আর সেই ক্ষেত্রে আমাদের কিছু বুদ্ধিজীবী, সামান্য কিছু পয়সার লোভে এদের তাবেদারি করে, পদলেহন করে।’

যুক্তরাষ্ট্র সফরে একটি বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমেরিকায় যখন প্রথমবার যাই, সেখানকার আন্ডার সেক্রেটারির সঙ্গে আমার মিটিং হয়েছিল। বলেছিলাম, আমি একটি মনুমেন্ট দেখে এসেছি। সেখানে লেখা আছে, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল’। আমি এমন একটি দেশ থেকে এসেছি, সেদেশটি হচ্ছে, গভর্নমেন্ট অব দ্য আর্মি, বাই দ্য আর্মি, ফর দ্য জেনারেল। বলেছিলাম, আমেরিকা গণতন্ত্র চর্চা করে আটলান্টিকের পাড় পর্যন্ত। এটা যখন পার হয়ে যায়, তখন কি আপনাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞাটা বদলে যায়? কেন আপনারা একটা মিলিটারি ডিকটেরকে সমর্থন দিচ্ছেন?’

বিভিন্ন দেশের বিষয়ে মার্কিন অবস্থানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, যে দেশটা কথায় কথায় গণতন্ত্রের ছবক দেয়। আমাদের বিরোধী দল থেকে শুরু করে কিছু কিছু লোক তাদের কথায় খুব নাচন-কোদন করছেন, উঠ-বস করছেন, উৎফুল্ল হচ্ছেন। হ্যাঁ, তারা (যুক্তরাষ্ট্র) যেকোনো দেশের ক্ষমতা বদলাতে পারেন, পাল্টাতে পারেন। বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলো তো আরও বেশি কঠিন অবস্থার মধ্যদিয়ে যাচ্ছে। আরব স্প্রিং (আরব বসন্ত) ডেমোক্রেসির কথা বলে ঘটনা ঘটাতে ঘটাতে, এখন নিজেরা নিজেদের মধ্যে প্যাঁচে পড়ে গেছে। এরপর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে সারা বিশ্বই অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়েছে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা গণতন্ত্রের জ্ঞান দিচ্ছে। কথায় কথায় ডেমোক্রেসি ও হিউম্যান রাইটসের কথা বলছে। তাদের দেশের অবস্থাটা কী? কয়েকদিন আগে আমেরিকার টেনেসিস রাজ্যে তিন জন কংগ্রেসম্যান, এই তিন জনের অপরাধ হচ্ছে, তারা অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের জন্য আবেদন করেছিল। তারা ডেমোনেস্ট্রেশন দিয়েছিল, এভাবে যার তার হাতে অস্ত্র থাকা ও গুলি করে শিশুহত্যা বন্ধ করতে হবে। এটাই ছিল তাদের অপরাধ। আর এই অপরাধে দুই জনকে কংগ্রেস থেকে এক্সপেলড করা হয়। জাস্টিন জনস ও জাস্টিন পিয়ারসন। একজন সাদা চামড়া ছিল বলে বেঁচে যান। তাদের অপরাধ হলো, তারা কালো চামড়া। সেই কারণে তাদের সিট আনসিট হয়ে যায়। সেখানে মানবাধিকার কোথায়? গণতন্ত্র কোথায়?

সংসদ নেতা বলেন, ১৫ আগস্টে যারা হত্যা করেছে, সেই খুনি রাশেদ (রাশেদ চৌধুরী) আমেরিকায় আশ্রয় নিয়ে আছে। সেখানে যতটা প্রেসিডেন্ট এসেছে, সবার কাছে আমি আবেদন করেছি। এই খুনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি, তাকে আপনারা আশ্রয় দেবেন না। সে শিশু হত্যাকারী, নারী হত্যাকারী, রাষ্ট্রপতির হত্যাকারী, মন্ত্রীর হত্যাকারী ও মানবতা লঙ্ঘনকারী। তাকে ফেরত দেন। কই তারা তো তাকে ফেরত দিচ্ছে না। খুনিদের লালন-পালন করেই রেখে দিচ্ছে তারা।

তিনি আরও বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে তারা। এখন দেখা যায়, দুর্নীতিতে সাজাপ্রাপ্তদের পক্ষ হয়েই তারা ওকালতি করে যাচ্ছে। আর গণতন্ত্রকে বাদ দিয়ে এমন একটা সরকার আনতে চাচ্ছে, যার গণতান্ত্রিক কোন অস্তিত্ব থাকবে না।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে

ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গাবোঝাই একটি নৌকা ডুবে যায়। এ ঘটনায় এক শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, এবং বিজিবির এক সদস্যসহ আরও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিম উপকূল এলাকা থেকে ভেসে আসা চারটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতদের মধ্যে একজন শিশু এবং তিনজন নারী রয়েছেন। এই ঘটনায় আরও কয়েকজন রোহিঙ্গা নিখোঁজ রয়েছেন। উদ্ধার তৎপরতার সময় সাগরে পড়ে নিখোঁজ হন বিজিবির সিপাহী মোহাম্মদ বেলাল (২৮)।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন জানান, "রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকা ডুবির ঘটনায় রাত পর্যন্ত ৪টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং বিজিবির পক্ষ থেকে চারটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।"

টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান বলেন, "শুক্রবার মধ্যরাতে শাহপরীর দ্বীপ পশ্চিমপাড়া এলাকায় সাগরে রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকাটি অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। এ সময় নৌকার তলা ফেটে যায়। খবর পেয়ে সৈকতের পাশে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যরা স্থানীয় জেলেদের নিয়ে উদ্ধার অভিযানে অংশ নেন এবং ২৫ জন রোহিঙ্গাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেন। তবে উদ্ধার তৎপরতার সময় বিজিবি সদস্য মোহাম্মদ বেলাল নিখোঁজ হন।"

এদিকে, শাহপরীর দ্বীপ পশ্চিমপাড়া জেলে ঘাটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল গফুর এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, "গভীর রাতে একটি রোহিঙ্গাবোঝাই নৌকা অনুপ্রবেশের সময় সাগরে ডুবে যায়, এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪ রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।"

Header Ad
Header Ad

বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বিদ্রোহী ১৮ ফুটবলার অবশেষে জাতীয় দলের প্রস্তুতি ক্যাম্পে যোগ দিতে যাচ্ছেন। আগামী ৬ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এই ক্যাম্পে অংশ নেবেন সাবিনা খাতুন, মারিয়া মান্দা, মাসুরা পারভীনসহ অন্যান্য ফুটবলাররা। ৭ এপ্রিল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে দলের অনুশীলন।

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ৫৫ জন নারী ফুটবলকে ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে ক্ষুদেবার্তা পাঠানো হয়েছে, যার মধ্যে ১৮ বিদ্রোহী ফুটবলারেরাও রয়েছেন।

বাফুফে সদস্য ও নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ জানান, "৬ এপ্রিল থেকে ক্যাম্প শুরু হবে এবং কোচ পিটার বাটলারও ওইদিন দেশে ফিরবেন। পরদিন ৭ এপ্রিল থেকে অনূর্ধ্ব-২০ ও সিনিয়র দলের আনুষ্ঠানিক অনুশীলন শুরু হবে।"

এই ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জুনে অনুষ্ঠিতব্য অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং জুলাইয়ের এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের প্রস্তুতি।

এদিকে, জাতীয় দলের আরব আমিরাত সফরের আগেই সিনিয়র ফুটবলাররা তাদের বিদ্রোহ শেষ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবার মাঠে ফিরছেন তারা। ঈদের পর মাসুরা পারভীন ও রূপনা চাকমা ভুটানের ক্লাব ট্রান্সপোর্ট ইউনাইটেডে যোগ দেওয়ার জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ফাইল ছবি

সরকারি সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আচরণ সংহিতা (কোড অব কনডাক্ট) তৈরি করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কোনো সংস্থায় কর্মরত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর পরিবারের সদস্যদের জন্য সরাসরি বা পরোক্ষভাবে লাভজনক হতে পারে, এমন কোনো কর্মকাণ্ডে তারা যুক্ত হতে পারবেন না। সেবা গ্রহণকারীদের কাছ থেকে অস্বাভাবিক কোনো সুবিধাও গ্রহণ করতে পারবেন না তাঁরা। এ ছাড়া সংস্থার অনুমোদন ছাড়া সেবা গ্রহণকারীদের কাছ থেকে কেউ কোনো উপহার বা মূল্যবান বস্তু গ্রহণ করতে পারবেন না। কোন পরিস্থিতিতে কী উপহার ও সুবিধা গ্রহণ করা যাবে, তার তালিকা করাসহ রেকর্ড সংরক্ষণ করতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে বলা হয়েছে।

অ-আর্থিক সংস্থা বলতে বোঝানো হয়েছে, দেশের কোনো আইনের মাধ্যমে তৈরি বা পরিচালিত অথবা আইনের অধীনে প্রতিষ্ঠিত কোনো স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, কমিশন, কাউন্সিল, বোর্ড ইত্যাদি।

অর্থ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ভ্রমণসহ প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কর্মচারীদের শেয়ার, সিকিউরিটিজ বা অন্যান্য আর্থিক সম্পদ কেনাবেচা, লেনদেন ও ধারণ করার ক্ষেত্রে সরকারের প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিজ সংস্থার সঙ্গে ব্যবসায়িক স্বার্থ আছে, এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত হতে পারবেন না কেউ, ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না এবং ব্যক্তিগত লাভের জন্য কিছু করা যাবে না। অন্য কোথাও বৈতনিক বা অবৈতনিক অথবা খণ্ডকালীন চাকরিও করা যাবে না।

এতে বলা হয়েছে, নিজের ধর্মের প্রতি সম্মান বজায় রাখার পাশাপাশি অন্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতিও সমানুভূতি প্রকাশ করতে হবে। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গনির্বিশেষে সবার প্রতি সমান সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করতে হবে। হেনস্তা, বৈষম্য বা অন্য কোনো অস্বস্তিকর আচরণমুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে নিজের অফিসে। সেবাগ্রহীতাদের তৃপ্তি বা অতৃপ্তি, সন্তুষ্টি বা অসন্তোষ ইত্যাদি প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

সরকারি কেনাকাটায় কোনোভাবেই আইন বা বিধির ফাঁকে প্রতিযোগিতার ব্যত্যয় ঘটিয়ে দরপত্র ডাকা যাবে না। ক্রয়প্রক্রিয়া এমনভাবে সম্পাদন করতে হবে, যাতে কোনোভাবেই স্বজনপ্রীতি বা পক্ষপাতিত্বের সূত্রপাত না ঘটে। আর অর্থ বিভাগের অনুমোদন ছাড়া কোনো প্রকার বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ করা যাবে না। বৈদেশিক মুদ্রায় কোনো দায় সৃষ্টির অঙ্গীকারও করা যাবে না।

আরও বলা হয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কেউ কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, চাকরিস্থল ত্যাগও করতে পারবেন না। কাজ করতে পারবেন না কেউ কোনো বিমা কোম্পানির এজেন্ট হিসেবেও।

আচরণ সংহিতা লঙ্ঘন করলে কী হবে—এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। অর্থ বিভাগের একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা জানান, সরকার চায় সব সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীই এ আচরণ সংহিতা মেনে চলবেন। এটা লঙ্ঘনের দায়ে কী করা হবে বলা না থাকলেও সরকার চাইলে ব্যবস্থা নিতে পারবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে
বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে
সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
নাইজারে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর জঙ্গি হামলা, নিহত ৪৪
জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ, এবার প্রকাশ্যে জুয়ার প্রচারে সাকিব
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে: তারেক রহমান
দানব আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রিজভী
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ ইসলাম
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জুলাইয়ে আহতদের
নওগাঁয় ১১৯ কেজি গাঁজাসহ ছয় মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আইপিএল খেলতে ৩ ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে সাকিবের যোগাযোগ
২৫৫ পদে নিয়োগ দেবে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা
বক্সিং কিংবদন্তি জর্জ ফোরম্যানের মৃত্যু
ঈদযাত্রায় গলার কাঁটা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ১৩ কিলোমিটার, যানজটের শঙ্কা
১৬ বছরে ভোটার ও ২৩ বছরে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব রাখবে এনসিপি
কাজী ডাকতে গেল প্রেমিক, প্রেমিকাকে নিয়ে পালাল বন্ধু
মধ্যরাতে ন্যান্সির বাড়ি ঘেরাও
ঈদ বাজারে জাল নোটের ছড়াছড়ি, জেনে নিন চেনার উপায়
মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত
অনলাইন পোর্টালের জন্য গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের ৭ সুপারিশ