শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রধানমন্ত্রীর বার্তায় ইফতার পার্টি করবে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন যে এবার ইফতার পার্টি না করে সেই টাকা গরিব মানুষের দান করে দিতে সবার প্রতি আহ্বান রইলো। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রীর ওই বার্তায় এবার ইফতার পার্টি করছেন না আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট ।

প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানের সাড়া দিয়ে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় কৃচ্ছতা সাধনের অংশ হিসেবে ইফতার পার্টির আয়োজন থেকে সরে এসেছে প্রধান রাজনৈতিক দলসহ বেশকিছু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান।

ইফতার পার্টি না করে সেই টাকা গরিব মানুষদের দান করে দিতে সবার প্রতি সম্প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবশ্য এসব বিষয় নিয়ে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সরকার প্রধানের এমন উদ্যোগের কারণে দেশের বাজার ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল রাখতে এমন সিদ্ধান্ত কার্যকর ভূমিকা রাখবে। এর ফলে সবার মধ্যে সঞ্চয়ের প্রবণতা বাড়বে।

ঘটা করে ইফতার পার্টির আয়োজন দেশের ইতিহাসে খুব বেশি দিনের পুরনো নয়। তবে বিগত কয়েক বছর ধরে চলে আসছে এ আয়োজন। এমন ইফতার পার্টির আয়োজক মূলত বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। যেখানে খাবারের চেয়ে অপচয়টাই হয় বেশি।

ইফতার পার্টির উদ্দেশ্য পাশে রেখে এবার একটু দৃষ্টি দেয়া যাক এমন মহা আয়োজনের খরচের খাতায়। সরকারি একটি সংস্থা ২০২২ সালের ইফতার পার্টির জন্য দাওয়াত কার্ড বিতরণ করে ২ হাজার ৯০০ জনকে। সংস্থার সদস্য ছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আমলা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ গণমাধ্যম কর্মীরা।

তাদের ছাড়াও আরও অন্তত ৩০০ মানুষ বেশি ধরে ইফতারের আয়োজন হয়। ওই আয়োজনে খাবারের জন্য জন প্রতি খরচ হয় ৪৫০ টাকা। সে হিসেবে শুধুমাত্র খাবার বাবদ খরচ দাড়ায় প্রায় ১৫ লাখ টাকা। এর বাইরেও ছিল খরচের নানা খাত।

সম্প্রতি, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের এমন সময়ে ইফতার অনুষ্ঠান না করে সেই টাকা গরিব মানুষদের দান করে দিতে সামর্থবানদের প্রতি সম্প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন মানবিক আবেদনে সাড়া দিয়ে ইফতার পার্টির প্রস্তুতি নিয়েও এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে বাংলাদেশ পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও দলটির অন্যান্য সহযোগী সংগঠনগুলো।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সহকারী কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স) মো. ফারুক হোসেন বলেন, আমাদের প্রান্তিক পর্যায়ের লোকগুলো যে আর্থিক সংকটের মধ্যে আছে, ইফতারের সাশ্রয়ের টাকা যদি আমরা তাদের দিতে পারি তাহলে তারা ইদ ভালোভাবে উদ্‌যাপন করতে পারবে।

সরকার প্রধানের এমন আহ্বানকে সময়োপযোগী উল্লেখ করে এর মাধ্যমে শ্রেণি বৈষম্য কমিয়ে সমাজে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠিত হবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনরা। অপরদিকে অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, ইতিবাচক এ সিদ্ধান্তের প্রভাব সরাসরি দেশের বাজার ব্যবস্থায় পড়বে।

এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মো. আবু ইউসুফ বলেন, সবাই যে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে তখন এ বিশেষ পণ্যগুলোর কিন্তু চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। তাই এটিকে একটি উদাহরণ ধরে অন্যান্য যেসব জায়গায় কৃচ্ছ্রতা সাধনের সুযোগ রয়েছে সেসব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে দেশের সার্বিক কল্যাণ হবে বলেও মনে করেন এ অর্থনীতিবিদ।

শুধু ইফতার পার্টি নয়, সাম্প্রতিক বিদ্যুত অপচয় রোধের মতো চাইলেই অনেক ক্ষেত্রেই সাশ্রয় করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংটককালে দেশের পাশে দাঁড়াতে পারেন যে কেউ। ইফতার পার্টি বন্ধের পাশাপাশি সংযমের মাস রমজানে খাবার অপচয় থেকেও সরে আসার আহ্বান জানান বিশিষ্টজনরা।

এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক গণমাধ্যমে বলেছেন, এভাবে আনুষ্ঠানিকভাবে ইফতার না করার মেসেজটি সারা দেশে যাবে। এটি শুধু ইফতারের বিষয়ে নয়, সবক্ষেত্রেই আমাদের সাশ্রয়ী হতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে র‍্যাব সদরদপ্তরের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইফতার পার্টির বিষয়ে যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করছি।

বিজিবির সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ইফতার পার্টি না করে সেই টাকা গরিব মানুষের দান করে দিতে সবার প্রতি সম্প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা সেই নির্দেশনা পালন করছি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান বলেন, আমাদের এবার ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আমরা প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে কাজ করছি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি মিডিয়া মনজুর রহমান বলেন, ইফতার পার্টি না করে সেই টাকা গরিব মানুষের দান করে দিতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমরা সেই কাজটিই করছি।

কেএম/এএস

Header Ad

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের জনপ্রিয় শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খান ঢাকায় আসছেন। জুলাই-আগাস্টের ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিতে ঢাকায় বিনা পারিশ্রমিকে ‘চ্যারিটি কনসার্ট’ করবেন তিনি।

আয়োজকদের পক্ষথেকে গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কনসার্ট থেকে অর্জিত অর্থ যাবে শহীদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে।

শুক্রবার বিকেলে ৪টায় (২৯ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে কনসার্টটির আয়োজক ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পাশে দাঁড়াতে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) একদল শিক্ষার্থী ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ নামক এক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আগামী ২১ ডিসেম্বর ‘ইকোস অব রেভল্যুশন’ শিরোনামে একটি চ্যারিটি কনসার্ট আয়োজন করতে যাচ্ছি। এই কনসার্ট থেকে আয়কৃত সম্পূর্ণ অর্থ আমরা আন্দোলনে আহত-নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের পাশে থাকতে চাই।’

এই কনসার্টের জন্য এরই মধ্যে রাহাত রাহাত ফাতেহ আলী খানের সঙ্গে চুক্তিও সম্পন্ন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন আয়োজকরা।

পাকিস্তানের এই শিল্পী ছাড়াও কনসার্টে গান পরিবেশন করবে দেশীয় ব্যান্ড আর্টসেল, চিরকুট, অ্যাশেজ, আফটারম্যাথ ও র‌্যাপার সেজান এবং হান্নান।

আগামী ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ইকোস অব রেভ্যুলেশন শিরোনামে চ্যারিটি কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad

বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তার ওপর হামলা করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের আহত শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (৩০/১১/২০২৪) দুপুরে দুপুরে নূরকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে আন্দোলনে আহত কয়েকজন ছাত্র তার ওপর হামলা চালান

ভুক্তভোগী বুলবুল আহমেদ বলেন, ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন সেটটি নিয়ে নেন পরিচালক।

তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য পরিচালককে ফোন করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর বেইলি রোডের নওরাটন কলোনি থেকে সাবেক এই সংস্কৃতি মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০০১ সাল থেকে সংসদে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করেন নূর। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নীলফামারী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad

সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ

ভয়েস অব আমেরিকার এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে।

গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, ৬৪ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের তুলনায় অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে।

মাত্র ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য আগের চেয়ে খারাপ নিরাপত্তা দিচ্ছে। ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, পরিস্থিতি আগের মতোই আছে।

জরিপে ১,০০০ উত্তরদাতাকে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলের সাথে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনের তুলনা করতে বলা হয়।
বাংলাদেশের জনতত্ত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জরিপের জন্য এক হাজার উত্তরদাতা বাছাই করা হয়। উত্তরদাতাদের মধ্যে সমানসংখ্যার নারী ও পুরুষ ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৯২ দশমিক ৭ শতাংশ মুসলিম।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে যে প্রতিশোধপ্রবণতা দেখা যায়, তার বড় এক ধাক্কা গিয়ে পড়ে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে সনাতন ধর্মাবলম্বী বা সূফী সাধকদের আস্তানা ও মাজার সমূহের ওপর।

বাংলাদেশের এক মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। আবার শুধু সংখ্যালঘু হওয়ার কারণেও তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। পঞ্চগড়ে আহমদিয়াদের আবাসস্থলে আক্রমণ হয়েছে, অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।’

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা ভিন্নমত প্রকাশকারীরা যে বরাবরই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, সেদিকে ইঙ্গিত করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। তিনি বলেন, কোনো সরকার তাদের অধিকার রক্ষার জন্য খুব একটা কিছু করে না।

তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রশাসন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসেন সংখ্যালঘুদের উপাসনাস্থল পাহারা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য।

ভয়েস অব আমেরিকার জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা তফাত লক্ষ করা গেছে।

মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি আগের থেকে খারাপ। কিন্তু ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ করছে।

জরিপে দেখা গেছে, মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে ৬৬ দশমিক ১ শতাংশ মনে করছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সংখ্যালঘুদের বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে। অন্যদিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ এই ধারণার সঙ্গে একমত।

 

 

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান
বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ
এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নামে মামলা
লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম