শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে রেলের ডিজি নিয়োগ

নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ রেলওয়েতে মহাপরিচালক নিয়োগ করা করা হয় জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে। সেই জ্যেষ্ঠতার তালিকায় বিদায়ী ডিজির পরেই চলতি দায়িত্বে অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (রোলিং স্টক) দায়িত্বে থাকা মো. মঞ্জুর- উল-আলম চৌধুরীর অবস্থান।  

তিনি ১০ম বিসিএসে রেলওয়ের দুই ক্যাডারে কর্মরত কর্মকর্তাদের মধ্যে পিএসসির মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকারী হওয়া সত্তেও তাকে ডিঙিয়ে তার জুনিয়র কর্মকর্তাকে রেলওয়ের মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়।

সুত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত প্রশাসনের সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) সভায় মো. মঞ্জুর-উল আলমকে গ্রেড-৩ এর ফিডার পদে ১ বছর ৫ মাস ১৩ দিন চাকরি অভিজ্ঞতার শর্তে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রমার্জন সাপেক্ষে গ্রেড-২ এ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আর তাতে ওই বছরের ২৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন দেন। এর একদিন পরে ২৭ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। মো. মঞ্জুর-উল আলমকে ওই বছর পদোন্নতি না দিলেও ২০২০ সাল থেকে দ্বিতীয় গ্রেডেই অতিরিক্ত মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু তাকে বেতন ভাতার সুবিধা দেওয়া হচ্ছে তৃতীয় গ্রেডে। 

সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন দীর্ঘ ৩ বছর ধরে যে পদে তার সার্ভিস নেওয়া হচ্ছে সে পদে তাকে গ্রেড দেওয়া যাবে না এটা কোনো নিয়ম হতে পারে না। এদিকে যে কারণ দেখিয়ে ২০২০ সালে তার পদোন্নতি স্থগিত ছিল সেই ফিডার পোস্টে তিন বছর গত ২৯ এপ্রিল পূর্ণ হয়েছে। তাই তার আটকে থাকা পদোন্নতি পেতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখেছিলেন খোদ রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। কিন্তু সে অপেক্ষা না করেই রাতারাতি ডিজি নিয়োগ দেওয়া হয়।

এবার রেলওয়ের মহাপরিচালক হওয়ার তালিকায় মো. মঞ্জুর-উল আলম ছাড়াও ১০ম বিসিএসের আরও দুই কর্মকর্তা ছিলেন। তাদের একজন প্রকৌশল ক্যাডারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এডিজি (অবকাঠামো) কামরুল আহসান, বানিজ্যিক ক্যাডারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এডিজি (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী। 

এই দুই কর্মকর্তারই গ্রেড-২ কিন্তু মঞ্জুরের জুনিয়র। অন্যদিকে যন্ত্র কৌশল বিভাগের এডিজি (রোলিং স্টক) মঞ্জুর-উল আলম চৌধুরীর গ্রেড-৩। এতে পিএসসির জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘিত হয়েছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তার দ্বিতীয় গ্রেডের পদোন্নতি ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন মহলে একটি চক্র কাজ করছে। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে তা দুদকে পাঠিয়েছে। যদিও সে অভিযোগের কোনো প্রমাণ পায়নি রেলওয়ে। গত দুই বছরে ওই কর্মকর্তার ফিডার পোস্টের চাকরির তিন বছরের যে বাধ্যবাধকতা ছিল তা পূরণ হওয়ার পরেও তার দ্বিতীয় গ্রেড আটকে রাখা হয়।

বিষয়টি নিয়েই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ডিও লেটার পাঠিয়েছিলেন রেলপথ মন্ত্রী। সেই সুপারিশ আমলে নেওয়ার আগেই রাতারাতি রেলওয়েতে জ্যেষ্ঠতা ভেঙে পিএসসির দশম ব্যাচের আরেক জুনিয়র কর্মকর্তা কামরুল আহসান (এডিজি অবকাঠামো) কে চলতি দায়িত্বে নিয়োগ দেওয়া হয়।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয় অভিযোগ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের। অনেকে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে বিএনপিকে চাঁদাবাজদের দল হিসেবে অপবাদ দেওয়ার নোংরা রাজনীতি বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (১৫ মার্চ) বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের ইফতার মাহফিলে দলটির নেতাকর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে এই সরকার সংস্কার সংস্কার করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলল। কিন্তু সংস্কার কী হল, এটা কিন্তু আমি এখনো দেখি নাই, আমার নজরে আসে নাই কী সংস্কার হইছে, আপনাদের নজরে আসছে কি না জানি না।”

তিনি বলেন, “আপনারা দেখবেন এখানে আপনাদের সামনে যে পোস্টার আছে এই পোস্টারের মধ্যে ১১ দফায় আছে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন। এটা আড়াই বছর আগে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব বলেছেন। আজকে এই সরকার এর উপরে কাজ করতেছে। আমাদের ৩১ দফা নিয়ে যদি সরকার কাজ করা শুরু করতো তাহলে কোনো অবস্থাতেই সংস্কার সংস্কার করে মুখে ফেলা তুলতে হত না।”

রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ২০২২ সালে বিএনপির তরফে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সে বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, “আড়াই বছর আগে তারেক রহমান সাহেব তার অন্যান্য সহকর্মীদের নিয়ে এই ৩১ দফা প্রণয়ন করেছেন। এই ৩১ দফা প্রণয়নে অনেক সময় লেগেছে। ৬২টি রাজনৈতিক দল এতে মতামত দিয়েছে। তাদের মতামত সন্নিবেশিত করে, দেশের জনগণের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা এখানে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।”

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে যারা সংস্কারের জন্য মাঠে নেমেছেন, সংস্কারের কাজ করছেন, সবাই যার যার অবস্থানে, স্ব স্ব ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত জ্ঞানী-গুণী-বুদ্ধিমান। আমি তাদের সবাইকে সন্মান করি। কিন্তু সন্মানের সঙ্গে এটাও বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে তো এদেশের মাটি ও মানুষের কোনো সম্পর্ক নাই। ছিল না।

তিনি বলেন, “আপনি হঠাৎ করে এসে কী করে বুঝবেন.. এ দেশের মানুষ কী চায়? কী করে বুঝবেন এদেশের মানুষের মনে কথা? কী করে বুঝবেন ১৭ বছর আমরা যে রাস্তায় আন্দোলন করেছি, ১৭ বছর আমাদের নেতা-কর্মীরা যে কষ্ট সহ্য করেছে- এটা কীভাবে অনুভব করবেন? আমাদের মনে ব্যথা ও কষ্ট আপনারা কখনোই বুঝতে পারবেন না। তাই সংস্কার সংস্কার করে সময় নষ্ট করবেন না। যথা সম্ভব শিগগির নির্বাচনটা দেন।”

বিএনপির এই নেতা বলেন, “আমাদের অনেক ভাই আছেন, ঢাকায় আছেন যারা ইউটিউবে অনেক কথা বলেন। মাঝে মাঝে আমার নজরে পড়ে, তাদের মনে হয় নির্বাচনের কথা শুনলে মাথাটা খারাপ হয়ে যায়। কিছু কিছু রাজনৈতিক দলও আছে নির্বাচনের কথা শুনলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। কারণ ওরা কখনো নির্বাচন করবেও না, করেও নাই।”

দ্রুত নির্বাচন চাওয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “নির্বাচন একটা দেশের মানুষকে স্থিরতা দিতে পারে, নির্বাচন একটা দেশকে স্থিতিশীল করতে পারে। দেশের মানুষের অস্থিরতা কমাতে পারে। কিন্তু এই বিষয়গুলো তারা বোঝার চেষ্টা করেন না। তারা শুধু বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়, নির্বাচন চায়। এ দেশের মানুষের মনে যে অস্থিরতা কাজ করতেছে এটা কি আপনারা বোঝেন না।”

তিনি বলেন, “আমি খুব কঠিন ভাষায় বলতে চাই না, রোজার দিন। কঠিন ভাষায় বললে বলতাম, আরে ভাই ১৭ বছর যে আমরা জেল খাটলাম, ৫ হাজার লোক জান দিল, এত লোকের রক্ত গেল…৩০ হাজার লোক পঙ্গু হল…বাতাস খাওয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, “এই ত্যাগ হয়েছে নির্বাচনের জন্য, কথা বলার জন্য, অধিকারের জন্য। আরে ভাই, আমি যদি ছেড়েও দেই, চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, নির্বাচন ছাড়া এই সরকার টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকার বলুক যে, নির্বাচনের দরকার নাই, আমরাই ক্ষমতায় থাকবো। দেখি বুকের পাঠা আছে কিনা, সাহস আছে কিনা।”

নির্বাচন নিয়ে অনেকেরই ভয় আছে মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, “হ্যাঁ ভয় আছে, কিছু কিছু রাজনৈতিক দলের ভয় আছে, নতুন রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। অনেক পুরনো রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। তারা নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারবে না।”

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সৌহার্দ্যপূর্ণ এ বৈঠকে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের মহাসচিব জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারত্ব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। এছাড়াও শান্তিরক্ষীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন গুতেরেস।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। পরদিন শুক্রবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। শনিবার দুপুর ১টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মহাসচিব। আগামীকাল রোববার সকালে তার ঢাকা ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন

পারশা মাহজাবীন। ছবি: সংগৃহীত

ভয়াবহ এক দুর্ঘটনার শিকার হলেন কণ্ঠ ও অভিনয়শিল্পী পারশা মাহজাবীন। শনিবার (১৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলা হাসপাতালের কাছে তার উবার গাড়িতে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। তবে সবার সৌভাগ্য, পারশা অক্ষত অবস্থায় গাড়ি থেকে বের হতে সক্ষম হন।

পারশা নিজেই ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এই ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি লিখেছেন, "কিছুক্ষণ আগে কুর্মিটোলা হাসপাতালের সামনে আমার উবারে আগুন ধরে যায়। ধোঁয়াতে আমার গলা এখনো জ্বলছে। গাড়ির দরজাও খুলতে পারিনি প্রথম কিছুক্ষণ। আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছিলো! কীভাবে যে বেঁচে গেছি!"

এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে পারশা জানান, তিনি বসুন্ধরায় থাকেন এবং এই দিন তার বিজ্ঞাপন চিত্রের জিঙ্গেল ও নাটকের গানের রেকর্ডিং ছিল। রেকর্ডিং শেষে বাসা থেকে বের হয়ে কুর্মিটোলা হাসপাতালের কাছে পৌঁছানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই গাড়িতে আগুন লেগে যায়। পারশা বলেন, "গ্যাসের কারণে আমার চোখ আর গলা জ্বলতে থাকে। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। গাড়িতে আমি একাই ছিলাম। প্রথমে দরজাও খুলতে পারছিলাম না, খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। সত্যিই অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো, তবে আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন।"

এর আগে পারশা দুর্ঘটনার একটি ভিডিও শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যায়, তার গাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে এবং কিছু মানুষ পানি ঢেলে সেই আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।

পারশা মাহজাবীন। ছবি: সংগৃহীত

 

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে রাফাত মজুমদার রিংকুর ‘লাইট ক্যামেরা অ্যাকশন’ নাটকের দ্বৈত গান ‘দুজন হেরে যাই’-এ কণ্ঠ দেন পারশা। তার তিন বছরের ক্যারিয়ার। এর মধ্যে ‘কপি পেস্ট’, ‘পুতুলের সংসার’, ‘যে প্রেম এসেছিল’সহ বেশ কয়েকটি নাটকে গান গেয়েছেন তিনি।

এছাড়াও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যে ইউকেলেলে বাজিয়ে ‘আমি ভুলে যাই’ গান গেয়ে নজর কেড়েছিলেন সংগীতশিল্পী পারশা মাহজাবীন। এরপর তাকে নিয়ে আলোচনা হয়। গত মাসে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে মুক্তি পাওয়া ওয়েব ফিল্ম ‘ঘুমপরী’তেও দেখা গেছে তাকে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা