শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

প্রতিবাদ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করা হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নওগাঁ মেডিকেল কলেজ রক্ষা আন্দোলন কমিটি। শনিবার (১৫ মার্চ) দুপুরে নওগাঁ শহরের মুক্তির মোড়ে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ডাকা প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন।

নওগাঁ জেলার সর্বস্তরের জনগণ ও নওগাঁ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ব্যানারে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী, বিএনপি, জামায়াত, বাসদ, একুশে পরিষদ নওগাঁসহ নওগাঁর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

প্রতিবাদ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী আহ্বানে নওগাঁ মেডিকেল কলেজের চলমান ইস্যু নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় নওগাঁ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, চিকিৎসক ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় নওগাঁ মেডিকেল বন্ধের অপচেষ্টা রুখতে বিএমএ নওগাঁর সভাপতি চিকিৎসক ইস্কেন্দার হোসেনকে আহ্বায়ক করে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ রক্ষা আন্দোলন কমিটি গঠিত হয়।

নওগাঁ মেডিকেল কলেজ রক্ষা আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক ইস্কেন্দার হোসেনের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও নওগাঁ পৌরসভার সাবেক মেয়র নজমুল হক, নওগাঁ পৌর বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান, জেলা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক রাকিব হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এসএম রায়হান আলম, জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আজাদ হোসেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি মনিরুল হক, শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান রাকিব, নুসাইবা বিনতে হক প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, নওগাঁ মেডিকেল কলেজ কখনোই মানহীন হতে পারে না, নওগাঁ মেডিকেল কলেজের একাডেমিক ফলাফল অন্যান্য মেডিকেল কলেজের থেকে অনেক ভালো। শুধু ভবন না থাকা একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান যাচাইয়ের মাপকাঠি হতে পারে না। সরকারি প্রতিষ্ঠান মানহীন হলে এর দায়ভার সরকারের। মান উন্নয়ন না করে উল্টো সরকার যে মানহীন আখ্যা দিয়ে মেডিকেল কলেজ বন্ধ করতে যাচ্ছে, এটি হঠকারী ছাড়া কিছুই না। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে মেডিকেল শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতের বিশাল ঘাটতি তৈরি হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা ও সংকুচিত হয়ে পড়বে। তাই এ ধরনের সিদ্ধান্ত থেকে সংশ্লিষ্টদের সরে আসার দাবি করা হয়। অন্যথায় নওগাঁবাসীকে সাথে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেন তারা।

নওগাঁ মেডিকেল কলেজ রক্ষা আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক ইস্কেন্দার হোসেন বলেন, আমরা বিভিন্ন পত্রপত্রিকার খবরে জানতে পারছি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মানহীন তকমা লাগিয়ে নওগাঁ মেডিকেল কলেজসহ ৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজ বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে। নওগাঁ মেডিকেল কলেজ কখনোই মানহীন হতে পারেনা। আমাদের এখানে শিক্ষার্থী অনুপাতে প্রতি ৪ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১ জন করে শিক্ষক আছে। আমার মনে হয় না এটি বাংলাদেশের আর কোনো মেডিকেল কলেজে আছে। এখানে যারা শিক্ষক আছেন তারা সকলেই উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন। রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যে ২৬টি মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা হয় সেই পরীক্ষায় বরাবরই নওগাঁ মেডিকেল কলেজ প্রথম স্থান কিংবা দ্বিতীয় স্থানে থাকা। ভালো ফলাফল সত্ত্বেও এই মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত সরকারের হঠকারিতা। এই কলেজ বন্ধ করা হলে নওগাঁ থেকে চাল, আম সরবরাহ বন্ধ, অনশনসহ কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

সমাবেশে একাত্মতা ঘোষণা করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও নওগাঁ পৌরসভার সাবেক মেয়র নজমুল হক বলেন, নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত সরকারের হঠকারিতা ছাড়া আর কিছুই না। নওগাঁবাসী কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান মানহীন হলে সেটার মান উন্নত করার দায়িত্ব সরকারের। প্রতিষ্ঠান বন্ধ কোনো সমাধান হতে পারে না। নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের অপচেষ্টা রুখতে বিএনপির নেতাকর্মীরা সব সময় রাজপথে থাকবে। প্রয়োজনে নওগাঁ থেকে সারাদেশে চাল, আম সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নওগাঁ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মুক্তার হোসেন বলেন, নতুন ৬টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে মানের দিক থেকে নওগাঁ মেডিকেল কলেজ সবচেয়ে এগিয়ে আছে। সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম থেকে জেনেছি নতুন যে ৬টি মেডিকেল কলেজ রয়েছে এদের মান যে পর্যায়ে উন্নত হওয়ার কথা ছিল সেই পর্যায়ে নাকি আসেনি। যার কারণে সরকার এই মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের অন্য মেডিকেল কলেজে নিয়ে এই মেডিকেল কলেজগুলোকে বন্ধের কথা ভাবছে। তবে এখনও বন্ধের চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মির হাতে আটক ২৪ বাংলাদেশি জেলে শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফে ফেরত এসেছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের জেটি ঘাট দিয়ে বাংলাদেশি এসব জেলেকে ফেরত এনেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, সেন্টমার্টিন থেকে একটু দূরের এলাকা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া ২৪ বাংলাদেশি জেলেকে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তাদের শাহপরীর দ্বীপের জেটি ঘাট দিয়ে আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মেডিকেল টেস্ট করা হচ্ছে। এরপর তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, জেলেরা মাছ ধরতে ধরতে এক সময় ভুলবশত বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের শূন্য লাইন অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমার ঢুকে পড়ে। এ কারণে তাদের ধরে নিয়ে যায়। এটি নিয়ে জেলেদের সচেতন করা হচ্ছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান বলেন, সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন আরকান আর্মির হাতে আটক হাওয়া জেলেদের ফেরত আনা হয়েছে। তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএম‌পি) ক‌মিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএম‌পি) ক‌মিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দটি ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়েছেন। এর বদলে তিনি ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন।

শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকার কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ে ডেইলি স্টার ভবনে আয়োজিত ‘হেল্প’ অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও সুইচ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন যৌথভাবে অ্যাপটি চালু করেছে। যা গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

ডিএম‌পি ক‌মিশনার বলেন, আমি দুইটি শব্দ খুব অপছন্দ করি, এর মধ্যে একটি হলো ‘ধর্ষণ’। আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নিপীড়ন’ বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।

যেসব ঘটনা জনমনে আতঙ্ক বা ভয় সৃষ্টি করে, তা কম দেখানোর অনুরোধ জানিয়েছেন শেখ সাজ্জাত আলী। একটি গণমাধ্যমের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বসিলার একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা, আমরা ডিটেক্ট করেছি। দুই–তিন ঘণ্টায় কয়েকবার দেখিয়েছে। যেসব ঘটনা প্যানিক সৃষ্টি করে, সেন্স অব ইনসিকিউরিটি তৈরি করে, তা যদি আপনারা বারবার না দেখান তাহলেই আমার মনে হয় ভালো হবে।

অনুষ্ঠানে ম‌হিলা প‌রিষ‌দের সভাপ‌তি ডা. ফৌ‌জিয়া মোস‌লেম ব‌লেন, কমিউনিটির সম্পৃক্তরা ছাড়া এই সমস্যা থেকে আমরা কোনোভাবেই বেরিয়ে আসতে পারব না। তি‌নি ব‌লেন, একটি মেয়ে ধর্ষিত হলে পুরো দেশ ধর্ষিত হয়। এটি কোনো ব্যক্তির ইস্যু নয়, এটি একটি সামাজিক ইস্যু, পুরো দেশের ইস্যু।

সুইচ বাংলা‌দে‌শের নির্বাহী প‌রিচালক মাইনুল আহসান ফয়সাল ব‌লেন, প‌রিসংখ‌্যনে দেখা গে‌ছে, গণপরিবহণে ৬৪ শতাংশ নারী বিভিন্ন ধরণের হ্যারাজমেন্টের শিকার হচ্ছে। এসব হ্যারাজমেন্ট কমাতেই আমাদের এই অ্যাপ।

সভাপ‌তির বক্ত‌ব্যে বি‌জে‌সির চেয়ারম‌্যান রে‌জোয়ানুল হক ব‌লেন, ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার না করে ঘটনার ভয়াবহতা বোঝাতে ভিন্ন কী শব্দ ব্যবহার করা যেতে পারে সে বিষয়ে ভাবা যেতে পারে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সব ধরনের সংগঠনকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

অনুষ্ঠা‌নে আরও বক্তব‌্য রা‌খেন স‌লিউশন স্পি‌নের প‌রিচালক আব্দ‌ুল্লাহ্ আল সা‌লেহ, বি‌জে‌সির সদস‌্য স‌চিব ইলিয়াস হো‌সেন। এ ছাড়াও উপস্থিত ছি‌লেন, বি‌জে‌সির ট্রেজারার মানস ঘোষ, ট্রা‌স্টি নূর সাফা জুলহাজ ও তালাত মামুন।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা

ভেজাল শিশু খাদ্য ধ্বংস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকিতে দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য, শিশু খাদ্য ও বেকারী পণ্য সংক্রান্ত তদারকি কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালামকে কোমল পানি উৎপাদন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কেনা সংক্রান্ত কাগজপত্র না থাকার কারণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩৭ ও ৪৫ অনুসারে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অপরদিকে, মেসার্স গাউছিয়া ফুডের মালিক হাফিজুর রহমানকে বেকারী পণ্য অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে সংরক্ষণ এবং নিম্নমানের সুগন্ধী ব্যবহার করার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৪৩ অনুসারে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এসময়, ১৫০ বস্তা কোমল পানি জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তদারকি কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে মানসম্মত পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পণ্য তৈরী ও সংরক্ষণ এবং অনুমোদিত পানীয় ও শিশু খাদ্য বিক্রি করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।

তদারকি কার্যক্রমে ক্যাবের সদস্য রফিকুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি দল সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা  
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ট্রাম্পের অনুরোধের পর ইউক্রেনের সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান পুতিনের
এক বছর পর ব্রাজিল জাতীয় দলে ডাক পেয়েই আবার ইনজুরিতে নেইমার