সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জীবন এত সস্তা?

‘মৃত্যু’র চেয়ে সত্য কিছু নেই। জন্মিলে মরিতে হবে এই ধ্রুব সত্য মেনে নিয়েই মানুষ স্বপ্ন দেখে, পথ চলে। মানুষ বড় এবং বেড়ে ওঠার পাশাপাশি পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও পৃথিবীর জন্য কাজ করে অনবরত। বেঁচে থাকার অকুণ্ঠ ইচ্ছে পোষণ করলেও প্রতিটি মানুষ চায় তার মৃত্যু স্বাভাবিক ও সাবলীল হোক। প্রতিটি মানুষ চায় তার মৃত্যু যেনো দুর্ঘটনামুক্ত হয়। তারপরও কিছু মৃত্যু বিভৎস ও অনাকাঙ্ক্ষিত হয়। যে মৃত্যুগুলোর কাছে হেরে যায় জীবন। মরে যাওয়ার কারণগুলো জীবিত মানুষের অন্তরে দাগ এঁকে দেয়।

তখন জীবনটাকে ভীষণ তুচ্ছ ও সস্তা মনে হয়। মহা-মূল্যবান জীবনটাকে একেবারেই মূল্যহীন মনে হয়। এই মৃত্যুগুলোর দায় কেউ নেয় না, অথচ অনিয়মের কারণেই অকালে ঝরে যায় কত কত প্রাণ। একটা দুর্ঘটনা ঘটলে কর্তৃপক্ষে কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ও ব্যবস্থার কথা শোনা গেলেও পরবর্তী সময়ে তা নিয়ে কোনো ব্যবস্থাগ্রহণ করতে দেখা যায় না। এটাই বাংলাদেশের অতীত ও বর্তমান প্রেক্ষাপট।

রাজধানীর উত্তরায় জসীম উদ্দীন এলাকার আড়ংয়ের সামনে সোমবার (১৫ আগস্ট) বিকালে সাড়ে ৪টার দিকে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের গার্ডার ভেঙে পড়ে প্রাইভেট কারে থাকা শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই জন। বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলার সময় ক্রেন দিয়ে একটি গার্ডার ওপরে ওঠানো হচ্ছিল। ক্রেন উল্টে সেটি প্রাইভেট কারের ওপর পড়ে দুমড়েমুচড়ে যায় প্রাইভেট কারটি।

জানা গেছে, ঢাকায় একটি বউভাতের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে গাজীপুরের দিকে চলন্ত প্রাইভেট কারের ওপর গার্ডারটি পড়ে। এই যে চোখের পলকে চারটি মানুষের মৃত্যু হলো এর দায় কে নেবে? চলতে চলতে প্রাণগুলো যে পিষে গেল গার্ডারে এজন্য কী সঠিক বিচার হবে, নাকি তদন্তনামক কাগজটি যুগের পর যুগ চাপা থাকবে অদৃশ্য কোনো অনিয়মের খাতায়। এমন ঘটনা এটিই প্রথম ঘটেছে এমনটি কিন্তু নয়। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।

এর মধ্যে রয়েছে-ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর মহানগরীর চৌধুরীবাড়ি এলাকায় বিআরটি প্রকল্পের ফ্লাইওভারের লঞ্চিং গার্ডার গাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় কাত হয়ে পড়ে জিয়াউর রহমান (৩০) নামে এক নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু হয়। এ সময় এক পথচারীও আহত হন। গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি সেতুর গার্ডার ধসে পড়ে লিয়াকত হোসেন (৩৫) নামে এক শ্রমিক নিহত হন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে নির্মাণাধীন জাদুকাটা সেতুর একটি গার্ডার পিলার ঢলের পানিতে ধসে পড়ার ঘটনা ঘটে। রাঙামাটি-কাপ্তাই সড়কে একটি নির্মাণাধীন সেতুর গার্ডার ধসে একজন শ্রমিক নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়। গার্ডার ধসে সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটে চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট এলাকায়। নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসে মর্মান্তিকভাবে ১৩ জনের মৃত্যু হয়। এসব দূর্ঘটনার সঠিক বিচার আজও হয়নি। দুর্ঘটনারোধে বিশেষ ব্যবস্থাও নেওয়া হয়নি আজ অবধি। এমন অনিয়ম ও বিচারহীনতা চলতে থাকলে এই মৃত্যুর মিছিলে আরও কত লম্বা হবে এটা কেউ বলতে পারে না।

এএম/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর

আইএসপিআর। ছবি: সংগৃহীত

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে কোনো ধরনের ইঙ্গিত বা বার্তা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পায়নি বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)। সোমবার (১০ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের অনুষ্ঠান হার্ডটক-এ জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের মন্তব্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রচারিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গত বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা প্রদান করা হয়েছিল।

আইএসপিআর জানায়, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার থেকে কোনো ধরনের ইঙ্গিত বা বার্তা পায়নি। যদি এমন কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়ে থাকে, তবে তা হয়তো তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে, সেনাবাহিনীকে নয়।”

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মানবাধিকারের তাৎপর্য যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে এবং গঠনমূলক সমালোচনাকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। তবে, অধিকতর সঠিকতা ও স্বচ্ছতার উদ্দেশ্যে উক্ত মন্তব্যের কিছু বিষয়ে স্পষ্টিকরণ প্রয়োজন।”

আইএসপিআর জানায়, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতীয় নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী কাজ করে এবং সব সময় আইনের শাসন ও মানবাধিকার নীতির প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখে। তবে ভলকার তুর্কের মন্তব্য কিছু মহলের মাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে, যা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে।”

 

গত ৫ মার্চ বিবিসির সাক্ষাৎকারে ভলকার তুর্ক বলেছিলেন, “জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে সতর্ক করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল, যদি তারা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়ে, তবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।”

আইএসপিআরের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের সময় সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং কোনো পক্ষপাত বা বাহ্যিক প্রভাব ছাড়াই জননিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।”

আইএসপিআর জানায়, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের সাথে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ককে গুরুত্ব সহকারে মূল্যায়ন করে এবং দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দায়িত্ব পালনে সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। সেনাবাহিনীর ভূমিকা সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে উদ্বেগ বা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলে তা গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব।”

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানায়, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার থেকে কোনো ধরনের বার্তা তারা পায়নি এবং আন্দোলনের সময় তারা জনগণের পাশে থেকেই দায়িত্ব পালন করেছে।

Header Ad
Header Ad

আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবার প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের শেষে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকটি ছিল প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের মধ্যে।

বৈঠক শেষে, ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক জানান, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক পরিবেশ দেখতে চায় এবং সেই লক্ষ্যে তারা বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

তিনি আরও বলেন, "আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে ফলপ্রসু আলোচনা করেছি এবং সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছি," উল্লেখ করে বলেন, "যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের নির্বাচনের সফলতা নিশ্চিত করার জন্য যে কোনো ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।"

এদিকে, সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ব্রিটিশ হাইকমিশনার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত জানতে চেয়েছিলেন। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন প্রস্তুতি গ্রহণ করছে এবং বিদেশি পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ নানা বিষয় নিয়ে কাজ করছে।

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সিইসি বলেন, "ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্পর্কিত সব প্রস্তুতি শেষ করতে হবে, যাতে নির্ধারিত সময়সীমা মিস না হয়।"

এছাড়া, পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রস্তুতির কথাও তিনি উল্লেখ করেন, যা আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে আরও সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ করতে সহায়ক হবে।

Header Ad
Header Ad

“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”

ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের সঠিক বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। তিনি বলেন, “মাগুরায় আমাদের বোনকে যারা ধর্ষণ করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল আন্দোলনে থাকবে। তাদের বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।”

সোমবার (১০ মার্চ) হাইকোর্ট গেটের সামনের সড়কে ছাত্রদলের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। মানববন্ধনটি নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, ধর্ষণ, এবং বিচারহীনতার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা প্রায় হাজারখানেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, “নারীর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণের ঘটনা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে আমরা শুধুই গতানুগতিক বক্তব্য শুনে আসছি। তাদের আন্তরিকতার অভাব স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করছি।”

তিনি আরও বলেন, “ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণের বিচারের দাবিতে ক্লাস বর্জন করেছে এবং রাজপথে নেমেছে। ছাত্রদল তাদের সর্বাত্মক সমর্থন জানাচ্ছে। আমরা সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চাই।”

ছাত্রদল সভাপতি বলেন, “গত ১৫ বছরে সমাজ ব্যবস্থার যে ধ্বংস হয়েছে, তা আমরা পরিবর্তন চাই। আমাদের বিশ্বাস, তারেক রহমানের নেতৃত্বে গঠিত সরকার নারীর প্রতি নির্যাতন বন্ধ করতে পারবে।”

রাকিবুল ইসলাম রাকিব অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আপনারা যতদিন আছেন, দয়া করে ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিটি ঘটনার বিচার দ্রুত নিশ্চিত করুন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে, নাহলে আমরা আপনাদের ওপর আঙুল তুলতে বাধ্য হবো।”

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্বল সরকার বলে মনে হচ্ছে। দেশবাসী সমর্থন দেওয়ার পরও তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে ব্যর্থ হয়েছে। মাগুরার আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ করার মতো ঘটনা দেখিয়েছে, যে সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি কতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।”

তিনি বলেন, “২০২০ সালে ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা দেওয়া হলেও বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ছাত্রদল সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”

মানববন্ধনে ছাত্রদল নেতারা সরকারের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দেন এবং ধর্ষণ ও নিপীড়নের সঠিক বিচার নিশ্চিতের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা
“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব
বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান
ধর্ষণের বিচার দাবিতে কুবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তারেক রহমান
পদত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আমিনুল ইসলাম
দেশজুড়ে বাড়বে তাপমাত্রা, ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : আইনজীবী নিয়োগ দিলেন তারেক রহমান
আয়োজক হয়েও ট্রফি বিতরণে জায়গা হয়নি পাকিস্তানের, ক্ষুব্ধ শোয়েব
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে কাজ তদারকি করছে: রিজভী
ধূমপান করা নিয়ে দুই তরুণীকে লাঞ্ছিত করা সেই রিংকু গ্রেফতার
‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’
যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর