সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩৩

কায়রোতে আমাদের দুজনের শেষ দিন। এসেছিলাম তিনজন একসঙ্গে, কিন্তু আমরা ঢাকায় ফিরলেও রানা ভাই ফিরবেন আরও এক সপ্তাহ পরে। সকালের ফ্লাইটে শাহরাম এল শেখ হয়ে সিনাই চলে যাবেন, আমেরিকা থেকে এক বন্ধু এসে তার সঙ্গে যোগ দেবেন বন্দর নগরী শাহরাম এল শেখ-এ। তারপর সিনাই হয়ে ইসরাইলের সীমান্ত পর্যন্ত ঘুরে এসে কায়রো হয়ে ঢাকায় যাবেন।

আমাদের ফ্লাইট সন্ধ্যায়। দুই সপ্তাহ ধরে রাজধানীর বাইরে দক্ষিণ থেকে উত্তরে ছোটাছুটি করে কায়রোর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, সিটাডেল দর্শন বাদ পড়ে গেছে। রানা ভাই আগে একবার এসে ঘুরে গেছেন, সেই কারণেও আমরা প্রায়োরিটির তালিকা থেকে বাদ রেখেছিলাম। আসলে সময়ও করতে পারিনি। সৌরভ আগে থেকেই সকালের জন্য দুটি বাহনের ব্যবস্থা করে রেখেছিল। একটা রানা ভাইকে এয়ারপোর্টে পৌঁছে দেবে অন্যটা আমাদের সিটাডেল ঘুরিয়ে দুপুরের দিকে বাসায় পৌঁছে দেবে। সকাল সাড়ে সাতটায় দুটি গাড়ি দরজায় প্রস্তুত। আমরা একইসঙ্গে নাস্তা করে এক যাত্রায় পৃথক ফলের নির্দেশনা মেনে নিয়ে দুই গাড়িতে উঠে বসলাম।

সিটাডেলে প্রবেশ পথ

সিটাডেলের মূল চত্বরে ঢুকে পড়ার আগে ফুটপাথ ঘেষে আমাদের নামিয়ে দিয়ে ড্রাইভার জোসেফ বলল, ‘তোমরা সিটাডেল ঘুরে দেখে ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে ফিরে আসতে পারবে।’ সিটাডেলের বিশালত্ব সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা ছিল না। বললাম, ‘ঘণ্টা দুয়েক তো অনেক সময়!’ বাহনের চালক এবারে হেসে বলল, ‘তারপরেও তোমরা বরং একটু বেশি সময় নাও। এখন সাড়ে আটটা বাজে, তোমরা এগারোটায় ঠিক এইখানে চলে এস। এখানে গাড়ি রাখার সমস্যা আছে, আমি পার্কিং থেকে এসে তোমাদের তুলে নিয়ে যাব।’ ‘তথাস্তু’ বলে আমরা সামনে হাঁটতে শুরু করলাম।

পাথরে বাঁধানো পায়ে চলার পথ ধরে টিকিট কাউন্টার পর্যন্ত পৌঁছাতেই অনেকটা সময় লেগে গেল। কাউন্টারে বসা কাঁধ পর্যন্ত লাল চুলের হিজাববিহীন মেয়েটি হেসে হেসে বলল, ‘ওয়ান হান্ড্রেড পাউন্ড প্লিজ!’ ভেবেছিলাম দুজনের জন্যে একশ, কিন্তু একটু পরেই বুঝলাম একজনের প্রবেশপত্রই একশ! সারা মিশরে ফারাওদের বিশাল রাজত্বে হাজার বছরের পুরোনো স্থাপনা, ভবন, সমাধি, মন্দির, দূর্গ ঘুরে এসেছি কোথাও ৬০ থেকে ৭৫ এর বেশি দক্ষিণা দিতে হয়নি। কে জানে গাজী সালাহউদ্দিনের নাম মাহাত্মেই কিনা তার দূর্গ দর্শনের দক্ষিণা অন্য সব জায়গার চেয়ে বেশি।

নাসির মাহমুদ মসজিদ

খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের সাম্ভাব্য আক্রমণ থেকে কায়রোকে রক্ষা করতে কুর্দিশ আইয়ুবী শাসক ইউসুফ ইবনে আইয়ুব ইবনে সাদি ওরফে সালাহউদ্দিন ১১৭৬ থেকে ১১৮৩ খ্রিস্টাব্দের ভেতরে তৈরি করেছিলেন মধ্যযুগের সবচেয়ে সুরক্ষিত দূর্গ কায়রো সিটাডেল। আমাদের দেশে গাজি সালাহউদ্দিন নামে পরিচিত সালাহউদ্দিন আরব বিশ্ব, তুরস্ক ও মিশরে মুসলিম শাসকদের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। ফাতিমি খিলাফতের নাবালক খলিফা আল আদিদকে সহায়তা দেওয়ার জন্যে সালাহউদ্দিনকে ১১৬৪ সালে মিশরে পাঠানো হয়েছিল। ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তার সামরিক সাফল্য এবং আল আদিদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সুসম্পর্কের কারণে সালাহউদ্দিন সুন্নি হয়েও শিগগিরই শিয়া ফাতিমি সাম্রাজ্যে নিজের গুরুত্ব ও অবস্থান নিশ্চিত করে ফেলেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার মেয়াদকালে ক্রমেই ফাতিমীয় খিলাফতকে দুর্বল করে দিয়ে আল আদিদের মৃত্যুর পরে সালাহউদ্দিন মিশরে নিজের অবস্থান শক্ত করে ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছে যান। বাগদাদভিত্তিক আব্বাসীয় খিলাফতের সঙ্গে তার সম্পর্ক মজবুত হলে আব্বাসীয় খলিফা আল মুস্তাদি সালাহউদ্দিনকে মিশর ও সিরিয়ার সুলতান ঘোষণা করেন।

নাসির মাহমুদ মসজিদের ভেতরে

দূর্গের অভ্যন্তরে দীর্ঘ প্রশস্ত পথ ধরে হেঁটে একটু এগিয়ে গেলে ডান দিকে আল নাসির মাহমুদ মসজিদ। ১৩১৮ খ্রিস্টাব্দে রাজকীয় উপাসনালয় হিসেবে মামলুক স্থাপত্য রীতিতে নির্মিত এই মসজিদে একসঙ্গে পাঁচ হাজার মানুষ নামাজ পড়তে পারেন। প্রায় নয়শ বছর আগে তৈরি মসজিদের কারুকার্য খচিত মিনার এখনো অক্ষত আছে। শুধু মিনার নির্মাণ ও অলঙ্করণের জন্যে ইরানের তাবরিজ থেকে একজন স্থপতিকে কায়রো নিয়ে এসেছিলেন সুলতান নাসির মাহমুদ। এখানে জুতা খোলার বাধ্য বাধকতা থাকলেও নারীদের প্রবেশে কোনো বাধা নেই। আমাদের আগেই কয়েকজন শ্বেতাঙ্গিনী মসজিদ চত্বরে ঢুকে ঘুরে ঘুরে ছবি তুলছেন দেখে বোঝা গেল ১০০ পাউন্ড উসুল করার ব্যবস্থা রেখেই প্রবেশ পত্রের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

মুহম্মদ আলী মসজিদ

সুলাইমান পাশা মসজিদ নামের আরেকটি ছোট মসজিদকে বলা যায় পাশ কাটিয়ে আমরা এগিয়ে গেলাম কায়রোর তথা মিশরের সবচেয়ে দৃষ্টি নন্দন, সর্বাধিক চিত্রায়িত ও সর্বজন প্রশংসিত মুহম্মদ আলী মসজিদের দিকে। সুলতান মুহম্মদ আলী পাশা ইস্তাম্বুলের ব্লু মস্কের আদলে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন এই মসজিদ। আটোমানদের সঙ্গে বৈরিতা তার এই স্থাপত্য সৌন্দর্য বিনির্মাণে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। মাঝখানের কেন্দ্রীয় গম্বুজ ঘিরে চারটি ছোট ও চারটি অর্ধবৃত্তাকার গম্বুজ নিয়ে তৈরি হয়েছে মসজিদের মূল কাঠামো।

এখানে এক সঙ্গে নামাজে যোগ দিতে পারেন দশ হাজার মানুষ। নির্মাণকাজে প্রধানত লাইমস্টোন ব্যবহার করা হলেও সামনের প্রশস্ত প্রাঙ্গণে রয়েছে অ্যালাবাস্টারের আচ্ছাদন। মসজিদের মিনার দুটির উচ্চতা ৮৪ মিটার, যা মিশরের সর্বোচ্চ মিনার হিসেবে স্বীকৃত। ভেতরের চিত্রিত গম্বুজ ও কাঠের তৈরি সুদৃশ্য মিম্বর দুটি মসজিদের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

ন্যাশনাল মিলিটারি মিউজিয়াম

মসজিদ থেকে বেরিয়ে আমরা একটা খোলা চত্বরে এসে পড়লাম। এখান থেকে ডানে জাতীয় সামরিক মিউজিয়াম এবং বাঁয়ে পুলিশের জাদুঘর। প্রথমেই ঢুকে পড়লাম সেনাবাহিনীর জাদুঘরে। একসারি কামান সাজানো পথ ধরে একটু এগিয়ে গেলে যিনি মূর্তিমান হয়ে একটি বেদীতে দাঁড়িয়ে আছেন, তিনি স্বয়ং মুহম্মদ আলী পাশা। আরাম আয়েশে কালাতিপাত করার জন্যে সিটাডেলের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে তিনি যে প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন ১৯৩৭ সাল থেকে সেই প্রাসাদই ন্যাশনাল আর্মি মিউজিয়াম। বহিরাঙ্গনে সাঁজোয়া যানবাহন ও যুদ্ধাস্ত্র প্রদর্শন ছাড়াও অস্ত্রশস্ত্রের প্রদর্শনী রয়েছে তিনটি ভিন্ন তলায়।

সিটাডেল থেকে কায়রো শহর

পুলিশ মিউজিয়ামে প্রবেশের তোরণ দেখে বোঝা যায় এটি দূর্গের ভেতরে আরও একটি সংরক্ষিত দূর্গ। সুলতানী আমলে এই অংশটি ব্যবহার করা হতো কারাগার হিসেবে। ফারাও যুগ থেকে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত প্রহরী থেকে শুরু করে আধুনিক পুলিশে রূপান্তরের ইতিহাস চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে পুলিশ মিউজিয়ামে।

পুলিশ মিউজিয়ামের পাশ দিয়ে একটি তোরণ পেরিয়ে সামনে এগিয়ে গেলে দেয়াল দিয়ে ঘেরা খোলা চত্বরে পৌঁছে দেয়ালের প্রান্তে দাঁড়ালে কায়রো শহরের একটা বিস্তৃত দৃশ্য চোখে পড়ে। পুরোনো শহরের সমাধি ক্ষেত্র থেকে নতুন শহরের বহুতল ভবন পর্যন্ত দীর্ঘ এলাকা জুড়ে শহরের বিস্তার থেকে এই শহরের বিশালত্ব সম্পর্কে একটা ধারণা করা যায়। সিটাডেলের ভেতরে আরও একটা মিউজিয়ামসহ অনেক কিছুই সময়ের অভাবে দেখা হলো না। এগারোটায় আমাদের তুলে নেওয়ার কথা থাকলেও ঘড়িতে এগারোটা বেজে পার হয়ে গেছে। অতএব এবারে দ্রুত বাইরে বেরিয়ে যাবার পথ ধরতে হলো।

সিটাডেলে দেয়াল চিত্র

চলতে চলতেই লক্ষ করলাম দেয়ালে বিভিন্ন যুগের যুদ্ধ বিগ্রহের দৃশ্য, রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজন ও বীরত্ব গাথার দৃশ্য। পাথরে রিলিফের কাজ নাকি কাদামাটি বা প্লাস্টার অব প্যারিসের মতো সামগ্রী ব্যবহার করে পরে তামাটে রঙ করা হয়েছে বুঝতে পারিনি। হয়তো তামা বা লোহা জাতীয় ধাতব প্লেটে ঢালাইয়ের কাজও হতে পারে। সুদূর অতীত থেকে নানা সময়কে শৈল্পিকভাবে উপস্থাপনের যে নৈপুণ্য তা আরও অনেক সময় নিয়ে ধীরেসুস্থে উপভোগ করতে পারলে কোনো আফসোস থাকতো না। দ্রুত হেঁটে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি আমাদের নির্ধারিত স্থানে পৌঁছার পরেও বেশ কিছুক্ষণ ড্রাইভারের দেখা নেই। মিনিট পাঁচেক পরে যোসেফ এসে দাঁড়ালে জানা গেল সে আরও দুবার এখান থেকে চক্কর দিয়ে গেছে। পার্কিংয়ের নিয়ম নেই বলে অপেক্ষা করতে পারেনি।

পথে যোসেফকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘একজন খ্রিষ্টান সংখ্যালঘু হিসেবে মুসলমান সংখ্যা গরিষ্ঠের দেশে তোমরা কী ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হও?’ কয়েকবার সে ‘মাইনরিটি’ শব্দটা উচ্চারণ করার পরে যা বলল তাতে বুঝলাম, মাইনরিটি বা সংখ্যালঘু বলে যে একটা শব্দ আছে তা সে জানেই না। কায়রোতে আমাদের প্রথম গাইড সিলভিয়া এবং শেষ ড্রাইভার যোসেফের কাছে একই ধরনের উত্তর পেয়ে বুঝলাম আমরা নিজেদের দেশকে যতোই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বলে উচ্চকণ্ঠে দাবি করি, এই গলা ফাটানো চিৎকারের মধ্যেই ফাঁকিটা লুকিয়ে আছে। মিশরে সেই গাজী সালাউদ্দিনের যুগে ধর্মযুদ্ধের পরে আর কবে কবে কোথায় ধর্মের নামে লড়াই হয়েছে আমার জানা নেই, তবে সাম্প্রতিক মিশরে কেউ কোরো ধর্ম, পোশাক, হিজাব-নিকাব, মসজিদ-গির্জা, মূর্তি কিংবা ভাস্কর্য নিয়ে মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না।

জাতীয় পুলিশ জাদুঘর

যোসেফ আমাদের নামিয়ে দিয়ে যাওয়ার পরেও অনেকটা সময় আছে। সারারাতের ফ্লাইটের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে লাঞ্চের পরে একটু ঘুমাতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু এই অসময়ে ঘুম আসবে না নিশ্চিত জানি। আমাদের দুটি করে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন দেওয়া থাকলেও এয়ারপোর্টে রিপোটিং-এর ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে করা কোভিড টেস্টের রিপোর্ট দেখানো বাধ্যতামূলক। আগের দিন বিকেলে ল্যাবরেটরি থেকে লোক বাসায় এসে স্যাম্পল নিয়ে গেছে। গত দুই সপ্তাহে মিশরের বিভিন্ন প্রান্তে জাহাজে, দূর্গে, বাজারে ও মসজিদ, মন্দির, গির্জায় প্রচুর ঘোরাঘুরি হয়েছে। কোথায় কোভিডের অদৃশ্য শত্রু ঘাপটি মেরে বসে ছিল কে জানে! রিপোর্টের নেতিবাচক ফলাফলের চেয়ে রিপোর্ট সময় মতো হাতে পাওয়া নিয়েই আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। সন্ধ্যা সাতটায় এয়ারপোর্টে রিপোর্টিং, কাজেই সন্ধ্যা ছয়টায় কোভিড টেস্টের রিপোর্ট হাতে পেলে ফ্লাইট ধরা কঠিন হবে। সৌরভ অবশ্য ফোন করে তাগাদা দিয়ে রেখেছিল, ফলে বিকেল চারটায় রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। খাম খুলে দেখা গেল কোনো সমস্যা নেই, সময় মতো বেরিয়ে পড়া যাবে।

বাসায় কেউ উপস্থিত না থাকলে চাবি ঘরের ভেতরে রেখে বাইরে থেকে দরজা টেনে বন্ধ করে চলে যাবার বিপদ হলো যদি কোনো কারণে ভেতরে কিছু থেকে যায় তাহলে আর তা উদ্ধারের কোনো উপায় থাকে না। রানা ভাই সকালে চলে গেছেন, সৌরভ অফিসে। কাজেই পাসপোর্ট, টিকেট, কোভিড টেস্টের রিপোর্ট, ট্রলি ব্যাগ ও স্যুটকেসসহ সবকিছু তিনবার করে দেখে নিয়ে দরজার বাইরে এবং চাবি ভেতরে নির্ধারিত জায়গায় রেখে দরজাটা টেনে দিলাম।

এয়ারপোর্টে যাওয়ার পথে দুপাশে দেখতে দেখতে মনে হচ্ছিল যে পথ পার হয়ে যাচ্ছি হয়তো আর কখনোই সে পথে ফিরে আসা হবে না। রাস্তায় যানজট ছিল না বলে চেক-ইন শুরু হবার অনেক আগেই কায়রো আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছে গেছি। পশ্চিমের আকাশ তখনো সূর্যাস্তের লাল আভা ছড়িয়ে রেখেছে। দেশে ফেরার আনন্দ ছাপিয়ে এক ধরনের বিষণ্নতা আমাকে ঘিরে ধরে।
শেষ!

এসএন

 

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৭ 

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৪    

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১

এসএন 

 
Header Ad
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা । ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে দেশি-বিদেশি লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মানুষের বিশ্ব ইজতেমায় যাতায়াত নির্বিঘ্ন এবং যথাস্থানে যানবাহন পার্কিং করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিদেশগামীদের জন্যও নির্দেশনা রয়েছে।

আজ সোমবার ডিএমপি’র উপ-কমিশনার (মিডিয়া) তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

আখেরী মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে আন্তঃজেলা বাস, ট্রাক, কার্ভাডভ্যান ও অন্যান্য ভারী যানবাহনসমূহ আব্দুল্লাহপুর, ধউড় ব্রিজ মোড় পরিহার করে মহাখালী-বিজয় সরণি-গাবতলী হয়ে চলাচল করবে।

অনুরূপভাবে নবীনগর, বাইপাইল ও আশুলিয়া হয়ে উত্তরবঙ্গ হতে আগত যানবাহনসমূহ কামারপাড়া/আব্দুল্লাহপুর ক্রসিং পরিহার করে সাভার, গাবতলী দিয়ে চলাচল করবে অথবা ধউড় ব্রিজ ক্রসিং হয়ে মিরপুর বেড়ীবাঁধ দিয়ে চলাচল করবে।

ঢাকা থেকে এয়ারপোর্ট রোড দিয়ে আগত যানবাহনসমূহ কুড়িল ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে প্রগতি সরণি হয়ে অথবা বিশ্বরোড ক্রসিং (নিকুঞ্জ-১ ক্যাচি গেট) দিয়ে ইউটার্ন করে চলাচল করবে।

আখেরী মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে ৩০০ ফিট দিয়ে আগত যানবাহন সমূহ কুড়িল ফ্লাইওভার লুপ-২ (এয়ারপোর্টগামি) পরিহার করে প্রগতি সরণি এবং কুড়িল ফ্লাইওভার লুপ-৪ (কাকলী মহাখালীগামি) ব্যবহার করবেন। কোনভাবেই বিমানবন্দর সড়ক ব্যবহার করা যাবে না।

আখেরি মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা/এয়ারপোর্টগামী এক্সিট পরিহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। উত্তরার বাসিন্দা, বিমানযাত্রী, বিমান অপারেশনাল যানবাহন ও বিমান ক্রু বহনকারী যানবাহন, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়ি ও এ্যাম্বুলেন্স ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহনের চালকগণ বিমানবন্দর সড়ক পরিহার করে বিকল্প হিসেবে মহাখালী বিজয় সরণি হয়ে মিরপুর-গাবতলী সড়ক ব্যবহার করবেন।

ঢাকা মহানগর থেকে যে সকল মুসল্লিগণ পায়ে হেঁটে বিশ্ব ইজতেমাস্থলে যাবেন, তারা তুরাগ নদীর উপরে নির্মিত পল্টুন ব্রিজ অথবা কামাড়পাড়া ব্রিজ দিয়ে টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে যাতায়াত করবেন।

বিদেশগামী যাত্রীদের বিমানবন্দরে আনা-নেয়ার জন্য আখেরী মোনাজাতের দিন পদ্মা ইউলুপ এবং কুড়াতলী লুপ- ২ এবং নিকুঞ্জ-১ গেট হতে ট্রাফিক-উত্তরা বিভাগের ব্যবস্থাপনায় যাত্রীদের জন্য পরিবহন সেবা প্রদান করা হবে।

নির্ধারিত পার্কিং স্থানে মুসল্লীবাহী যানবাহন পার্কিং এর সময় অবশ্যই গাড়ির চালক/হেলপার গাড়িতে অবস্থান করবেন এবং বহনকারী যাত্রীগণ ও চালক একে-অপরের মোবাইল নম্বর নিয়ে রাখবেন, যাতে বিশেষ প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে পারস্পরিক যোগাযোগ করা যায়।

মুসল্লীবাহী প্রতিটি যানবাহনের দৃশ্যমান স্থানে চালকের নাম এবং মোবাইল নম্বর দৃশ্যমান থাকতে হবে। ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে ফ্লাইওভারের নিচে আব্দুল্লাহপুর বেইলী ব্রিজ ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে সকল যানবাহন চালকদের আজমপুর থেকে ফ্লাইওভার ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে জনসাধারণকে পায়ে হেঁটে ফ্লাইওভার দিয়ে পারাপার না হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। খিলক্ষেত হতে আব্দুল্লাপুর হয়ে ধউড় ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার উভয় পার্শ্বে পার্কিং করা যাবে না।

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে গাড়ি পার্কিং ও চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

ইজতেমায় আসা মুসল্লিদের যানবাহন নিম্নবর্ণিত স্থানে (বিভাগ অনুযায়ী) যথাযথভাবে পার্কিং করবেন:

ঢাকা ও চট্টগাম বিভাগ থেকে আসা গাড়ি- ১৫নং সেক্টর এলাকাধীন কদমতলী মার্কেট, ৫নং ব্রিজের ঢাল এবং ১৭ নং সেক্টর উলুদাহ মাঠ এলাকায় পার্কিং করবে।

সিলেট ও খুলনা বিভাগ থেকে আসা গাড়ি:
উত্তরাস্থ ১৫নং সেক্টর লেকপাড় মাঠে পার্কিং করবে। রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের গাড়ি: ১০নং ব্রিজ এবং ১১নং ব্রিজ লেকের পশ্চিম পার্শ্ব, ১৬নং সেক্টরের ভিতরে এবং বউবাজার মাঠে পার্কিং করবে।

বরিশাল বিভাগ থেকে আসা গাড়ি:
ধউর ব্রিজ ক্রসিং সংলগ্ন বিআইডব্লিউটিএ ল্যান্ডিং স্টেশন এলাকায় পার্কিং করবে। এছাড়া ঢাকা মহানগরী গাড়িগুলো ৩০০ ফিট রাস্তা সংলগ্ন স্বদেশ প্রোপার্টির খালি জায়গায় পার্কিং করবে।

ভাইভারশন সংক্রান্ত তথ্য ডাইভারশন পয়েন্টসমূহ:
শুধুমাত্র আখেরী মোনাজাতের দিন অর্থাৎ আগামী ২ ফেব্রুয়ারি ও ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪টা থেকে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রক্ষা ও যানজট এড়ানোর লক্ষ্যে সম্মানিত ধর্মপ্রাণ নাগরিকবৃন্দের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাকে অনাকাঙ্ক্ষিত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সংঘর্ষের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, "এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা এমন ঘটনা এড়াতে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করব। যা করলে এই সমস্যার সমাধান হবে, সেটাই করার চেষ্টা করা হবে।"

এদিকে, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, সংঘর্ষের পরিস্থিতি ধৈর্যের সঙ্গে সামাল দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, "পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেল ব্যবহার করা হয়েছে, যা না করলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতে পারতো। আশা করছি আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।"

এদিকে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদকে পদত্যাগের জন্য ৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছেন। একই সঙ্গে রবিবার রাতের সংঘর্ষে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিচারের দাবিও জানিয়েছেন তারা।

সোমবারের সভায় এ সংঘর্ষের ঘটনায় করণীয় বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।

Header Ad
Header Ad

এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

ছবিঃ সংগৃহীত

নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করলে থানা ঘেরাও করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা কলেজের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মো. মুঈনুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ঢাবির সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু আমাদের পাঁচটি দাবি এখনো রয়েছে- এগুলো দ্রুত মানতে হবে। মোহাম্মদ রাকিবকে নির্মমভাবে মারা হয়েছে। এ হামলার পেছনে নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন উদ্দীন ছাড়াও অনেকে জড়িত রয়েছেন। তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করলে নিউমার্কেট থানা ঘেরাও করবে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।

মুঈনুল ইসলাম বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থানে নিয়ে আসার দায়ভার প্রো-ভোসি মামুন আহমেদকে নিতে হবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে পদত্যাগ করতে হবে। দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস ঢাকা কলেজের সামনে দিয়ে চলতে দেওয়া হবে না।

এর আগে, রোববার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পাঁচ দফা দাবি নিয়ে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাবির প্রো-ভিসি মামুন আহমেদের সঙ্গে আলোচনা করতে গেলে তিনি ‘দুর্ব্যবহার’ করেছেন বলে অভিযোগ করেন আন্দোলনকারী সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। ওই ঘটনায় গতকাল (রোববার) সন্ধ্যায় রাজধানীর সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেন তারা।

সেখান থেকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মিছিল নিয়ে ঢাবির সহ-উপাচার্যের বাসভবনের দিকে রওনা দিয়ে নীলক্ষেত মোড়ে পৌঁছলে ঢাবি শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি হয়। মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে দু’পক্ষের উত্তেজনা। শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, যা এক পর্যায়ে রূপ নেয় সংঘর্ষে।

পরে সংকট সমাধানে ভিসি অফিসের মিটিংরুমে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বৈঠকে বসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভিসিসহ ঢাবির অধিভুক্ত সাত কলেজের অধ্যক্ষরা। সেখানে সাত কলেজকে ঢাবি অধিভুক্তি থেকে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  
ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
প্লে অফে এক পা রাজশাহীর  
সীমান্তের ওপারে মাদকের বাঙ্কার: বাংলাদেশে পাচারের আগেই ধরা পড়লো বিশাল চালান
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি  
সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাবির বাস চলতে না দেয়ার হুঁশিয়ারি
টাঙ্গাইলে গুড়িয়ে দেওয়া হলো সীসা তৈরি কারখানা
কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  
‘‘বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান’’ সংবাদের বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ক্ষমতার লোভে তরুণ প্রজন্মকে কেনা সম্ভব নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বিচারপতি মানিকের মৃত্যু! যা জানা গেলো
মধ্যরাত থেকে সারাদেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে বললেন ছাত্রশিবির  
মালানের তান্ডবে খুলনাকে হারিয়ে কোয়ালিফায়ারে বরিশাল
বাজেটে তামাক-কর ও দাম বাড়ানোর দাবি  
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে: ডিএমপি
নিলামে উঠল আওয়ামী মন্ত্রীদের জন্য আনা বিলাসবহুল ৪৪ গাড়ি