রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩২     

আলেক্সান্দ্রিয়া থেকে কায়রোর দূরত্ব ২৩০ কিলোমিটারের বেশি নয়। তবে শহর থেকে বেরোবার মুখেই সৌরভ জানাল, আমরা যে পথে এসেছিলাম সেই পথে না ফিরে একটু ঘুরে এগ্রিকালচার রোড ধরে ফিরব। ডেজার্ট রোডের দুপাশে বেশিরভাগ সময় মরুভূমি আর সে তুলনায় এই পথে দুপাশেই সবুজের দেখা মিলবে। সত্যিই শহর ছাড়তেই মাঝে মাঝে ছোট ছোট শহর আর দুই একটা বড় শহর ছাড়া প্রায় সারা রাস্তায় দুপাশে কৃষি জমি। শহরগুলোতে যথারীতি দোকান বাজার আর মসজিদের ছড়াছড়ি। অধিকাংশ বেহাল দশা আবাসিক ভবনের মাঝে কারুকাজ করা দীর্ঘ মিনার এবং সুদৃশ্য গম্বুজওয়ালা রঙিন মসজিদ বেমানান লাগে। তবে ঝাঁ চকচকে বাড়িঘর বা বিশাল বিপনীবিতানও যে পথে পড়েনি তা নয়।

এগ্রিকালচার রোড

গাড়ির গতি একবার একটু কমে এলে দেখলাম ওয়েল্ডিংশপ, গ্রোসারি ও দরজির দোকানের পাশাপাশি এক সারি গরু কিংবা ভেড়ার ঠ্যাং ঝুলছে একটা কসাইখানায়। এইসব ঘন বসতি ও লোকালয় ছেড়ে একটা গ্যাস স্টেশনে গাড়ি থামাল সৌরভ। গ্যাস স্টেশনের সঙ্গেই রেস্টুরেন্ট ও টয়লেট। এগ্রিকালচার রোডের কৃষি ক্ষেতের মাঝখানে বেশ পরিচ্ছন্ন আধুনিক ব্যবস্থাপনা দেখে বোঝা যায় অন্তত হাইওয়েতে যাত্রীদের খাদ্য পানীয় প্রক্ষালণ জাতীয় পরিসেবার ক্ষেত্রে ওরা আমাদের চেয়ে এগিয়ে আছে। হালকা খাবার, ঠান্ডা পানীয় চা-কফি মিলিয়ে আমাদের যাত্রা বিরতির সংক্ষিপ্ত মধ্যাহ্নভোজ শেষ করে বিল দেওয়ার সময় আমি ইচ্ছে করে ক্রেডিট কার্ড এগিয়ে দিলাম। ধারণা ছিল ওরা হয়তো কার্ডে পেমেন্ট নিতে চাইবে না। কিন্তু বিনা বাক্য ব্যয়ে কার্ডে বিল পরিশোধ করে বেরিয়ে এসে কিছুক্ষণ হাইওয়েতে গাড়ির চলাচল দেখলাম।

এগ্রিকালচার রোডে খেজুর গাছের সারি

এ পথে কন্টেইনার বোঝাই ভারী যানবাহন এবং লরিসহ বিভিন্ন ধরনের মালামাল পরিবহনের গাড়ির সংখ্যা যথেষ্ট বেশি। সেই তুলানায় ট্যাক্সি, মাইক্রোবাস জাতীয় হালকা বাহনের সংখ্যা অনেক কম। ডেজার্ট রোডের মসৃণ রাস্তা ছেড়ে কেই বা ভাঙাচোরা রাস্তায় আসতে চায়! মরুভূমির পাড়ি দিয়ে যেতেও কারো আপত্তি নেই। তানতা শহরের কাছাকাছি হাইওয়ের সমান্তরালে চলতে থাকা রেললাইন ধরে বেশ কয়েকবার দীর্ঘ ইন্টারসিটি ট্রেন উত্তরে আলেক্সান্দ্রিয়া আবার কখনো কায়রোর দিকে চলে গেল। কায়রো আলেক্সান্দ্রিয়া রেলপথে সময় লাগে চার ঘণ্টা। রানা ভাইকে বললাম, ‘একবার ট্রেনে কায়রো থেকে আলেক্সান্দ্রিয়া যেতে পারলে ভালো হতো।’ রানা ভাই বললেন, ‘ভালো হতো, তবে সঙ্গে গাড়ি থাকার বাড়তি সুবিধাটা পাওয়া যেত না।’ সুবিধা যেহেতু বেশি এবং সেটা আমরা খুব ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছি, অতএব এ ব্যাপার আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। 

লেভেল ক্রসিং-এ সূর্যাস্ত

মাইলের পর মাইল এই পথে চলার সময় দু পাশে চষা জমি, কোথাও সবুজ ফসলের ক্ষেত এবং মাঝে মাঝে খেজুর গাছের সারি দেখে বোঝার উপায় নেই নীল নদের দু পাড়ের সামান্য অংশ বাদ দিলে এ দেশের ভূভাগের প্রায় সবটাই মরুভূমি। ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নেমে আসছিল। ঠিক সূর্যাস্তের সময় আমরা একটা দীর্ঘ খেজুর বাগান পার হচ্ছিলাম। গাছের আড়ালে পাতার ফাঁকে রক্তিম সূর্য খানিক উঁকি দিয়েই আড়ালে চলে যাচ্ছিল। একটা লেভেল ক্রসিং-এ এস দাঁড়াবার পরে দেখতে দেখতে আলোর বিচ্ছুরণ থেমে গেল, দিগন্তে মিলিয়ে গেল লাল টুকটুকে সূর্য।   

রাতে খাবার কথা ছিল অভিজাত মাদি এলাকার রোড নম্বর নাইনের ভিলা কারাক্কাসে। দূরত্ব সামান্য বেশি হলেও এগ্রিকালচার রোডে ট্রাফিক জ্যাম কম, সাড়ে তিন ঘণ্টায় কায়রো পৌঁছে যাবার কথা। কিন্তু দেরিতে বেরিয়ে পথে কিছু সময় লাঞ্চ বিরতি দিয়ে ধীরে সুস্থে চালিয়ে আমরা যখন কায়রো শহরে ঢুকেছি তখন পথে পথে সড়কবাতি জ্বলে উঠেছে, দূরে থেকে ঝলমলে কায়রো টাওয়ার দেখে বুঝতে বাকি থাকে না গন্তব্যের কাছাকাছি এসে গেছি। পথে যানজট না থাকলেও শহরের ভেতরে কয়েক কিলোমিটার পথ পার হতে অনেকটা সময় লেগে গেল। সেই কারণে সিদ্ধান্ত হলো বাসায় না ফিলে সরাসরি রেস্টুরেন্টে চলে যাব। আমরা ভিলা কারাক্কাসে ঢুকলাম সোয়া আটটার দিকে।

ভিলা ক্যারাক্কাস বাইরে থেকে 

সন্ধ্যাবেলা রেস্টুরেন্ট পাড়ায় একটু ঘুরে এলে মিশরে লেবানিজ খাবারের জনপ্রিয়তা এবং একই সঙ্গে সচ্ছল পরিবারের নারী পুরুষ শিশুদের নিয়ে বাইরে খেতে যাওয়ার প্রবণতা সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়। আমাদের দেশেও সাধ ও সাধ্য অনুসারে রেস্টুরেন্টগুলোতে ভিড় বেড়েছে, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আড্ডা বা অন্তরঙ্গ পরিবেশে কথোপকথনের চেয়ে উদরপূর্তিই এখনো মুখ্য। কায়রোর মানুষ স্বভাবগতভাবেই আড্ডা প্রিয়, চা কিংবা কফি কাপ হাতে এরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্পগুজব করে কাটিয়ে দেয়। কাজেই রেস্টুরেন্টে দীর্ঘ সময় বসে অনেক রাত পর্যন্ত চলতে থাকে জমজমাট আড্ডা।

ভিলা কারাকাক্কাসের ভেতরে বাইরে দেখে বোঝা যায় পুরোনো বড় একটা বাড়ি রেস্তোঁরায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। সামনে পেছনে ছোট বড় কক্ষগুলো ছাড়াও বিস্তৃত প্রাঙ্গণের কোথাও কোনো ঠায় নেই। সৌরভ আগে থেকেই টেবিল বুক করে রেখেছিল বলে আমরা সহজেই জায়গা পেয়ে যাই। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে চলে এলেন সৈয়দ আজিজ ও মাননি ভাবি। লেবানিজ খাবার শুধু যে খেতেই ভালো তা নয় পরিবেশনের বৈচিত্র্যের কারণে মনে হলো কিছু ‘অস্বাদু’ খাবারও সুস্বাদু হয়ে গেছে। আমরাও কায়রোনিবাসীদের মতো দীর্ঘ সময় ধরে এইসব চর্ব- চোষ্য-লেহ্য-পেয় শেষ করে যখন ঘরে ফিরলাম তখন গভীর রাত।   

ভিলা ক্যারাক্কাস ভেতরে        

পরদিন সকালে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা না থাকায় রোড নম্বর নাইনে কিছু সময় সুভ্যেনিয়ার শপে আর বাকি সময় অকারণে ঘোরাঘুরি করে কাটানোর উদ্দেশ্যে বের হলাম। খানিকটা পথ যাবার পরে টিপটিপ করে বৃষ্টি শুরু হলো। এই বৃষ্টি আষাঢ়ের রিমঝিম বৃষ্টি, শ্রাবণের ঘন বর্ষণ বা ভাদ্রমাসের ঝিরঝিরে এক পশলা বৃষ্টির মতো নয়। বৃষ্টি বিরল কায়রো শহরে হয়তো গত ছয়মাস বা বছরে একদিনও বৃষ্টি হয়নি। কিন্তু আশেপাশে মানুষের মুখ দেখে বোঝার উপায় নেই এই আকস্মিক বারিপাতে তারা কী আনন্দিত না দুঃখিত! আমি নিশ্চিত আমাদের কোনো শহরে ছ-মাস ন-মাসে একদিক বৃষ্টি নামলে কিশোর কিশোরীরা রাস্তায়, গৃহবধূরা বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজতে নেমে যেত, কবিরা কবিতার খাতা খুলে বসতেন, রান্নাঘর থেকে খিচুড়ির ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ত পাড়ায় মহল্লায় এবং ‘ওয়েদার ডিমান্ডস’ বলে কে যে কী করতেন আল্লা মালুম। কায়রোর মানুষের উচ্ছ্বাসহীন বৃষ্টির চরিত্র নির্ধারণ করে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগেই বৃষ্টি যেমন এসেছিল তেমনি মিলিয়ে গেল।  রাস্তা ভেজার আগে বৃষ্টি ছেড়ে যাওয়ায় আমরা রাস্তায় নেমে কোনো কিছু কেনার ইচ্ছে না থাকলেও এ দোকান সে দোকান ঘুরে প্যাপিরাসের পাতা, পাথরের তৈরি পিরামিডের ছোট্ট রেপ্লিকা, হাইরোগ্লিফিক লিপি আঁকা টি-শার্টসহ টুকটাক স্যুভেনিয়ার কিনে কিছু ইজিপশিয়ান পাউন্ড কায়রোতে রেখে গেলাম।

লামিয়া ইব্রাহিম

বাসায় ফিরে দেখলাম সৌরভের মিশরী ‘বুয়া’ আপন মনে তার কাজ করে যাচ্ছে। আগেই জেনেছি মেয়েটি কায়রোর একটি সরকারি হাসপাতালের নার্স। কিন্তু সরকার বাহাদুর সপ্তাহে ছয়দিন কাজের বিনিময়ে তাকে যে বেতন দেয় তাতে তার নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। মিশরে নুন থাকলেও পান্তার প্রচলন আছে কিনা জানি না, তবে শ্রমজীবী ও বেতন কাঠামোর নিচের দিকের পেশাজীবী মানুষের আর্থিক অবস্থা যে খুব ভালো নয় তা সহজেই বোঝা যায়। ফলে প্রয়োজনের তাগিদেই সে সপ্তাহের একটা ছুটির দিনে একবেলা সৌরভের বাসার যাবতীয় কাজ যথেষ্ট নৈপুন্য, বিশ্বস্ততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে করে রেখে যায়।

ওর কাছে বাসার এক সেট চাবি আছে, কাজেই কেউ না থাকলেও সে তার কাজ ঠিকঠাক মতো করে সব গুছিয়ে রেখে যায়। গৃহকর্মে নিপুণা মেয়েটির গৃহ এবং সংসারের কথা জানি না মনে হয়েছে দারিদ্র্য এবং পরিশ্রম তার মুখের হাসিটুকু কেড়ে নিতে পারেনি। হেনা ওর সঙ্গে দুই একটা কথা বলার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সে একেবারেই ইংরেজি না জানায় আলাপটা জমেনি।  সন্ধ্যায় আমার ‘মিছছরররের’ বন্ধু লামিয়ার আসার কথা। কায়রো এসেই যোগযোগ করেছিলাম, কিন্তু বেশিরভাগ দিন তো আসোয়ান লুক্সর আলেক্সান্দ্রিয়ায় কেটে গেল। ফলে ইচ্ছে থাকলেও আমি দেখা করতে যেতে পারিনি এবং লামিয়াও আসতে পারেনি। লামিয়ার সঙ্গে দেখা হয়েছিল সউলে কোরিয়ান ব্রডকাস্টিং সিস্টেমের ডকুমেন্টারি ওয়ার্কশপে দুই দশকের বেশি সময় আগে।

লামিয়ার দেওয়া উপহার

ঊনিশ দেশের ঊনিশজন টেলিভিশন প্রযোজক এবং ডকুমেন্টারি ফিল্মমেকারের সেই অন্তরঙ্গ কর্মযজ্ঞে নাইল নিউজের প্রযোজক লামিয়া ইব্রাহিম ছিল সবচেয়ে উজ্জ্বল উচ্ছল প্রাণবন্ত তরুণী। প্রশিক্ষণ কোর্সের ঊনিশজনের মধ্যে যে পাঁচ-সাতজনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল তাদের অন্যতম লামিয়ার সঙ্গে দুই দশকের বেশি সময়েও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়নি। ঈদে পরবে, নববর্ষে ও জন্মদিনে শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়াও মাঝে মধ্যে মেইলে যোগাযোগ আছে এখনো। 

লামিয়া বাসার নিচে এসে গাড়ি পার্কিংয়ে রেখে তার আসার খবর দিয়েছে। আমি লম্বা করিডোর পেরিয়ে লিফটের কাছে পৌঁছাতেই লিফটের দরজার খুলে বেরিয়ে এল লামিয়া। বলল, ‘ইটস লং টুয়েন্টি টু ইয়ার্স! মনে হচ্ছে যেন এই তো সেদিন।’

বয়সের সঙ্গে লামিয়ার উচ্ছলতা হয়তো কমেছে, তবে হাসিটা আগের মতোই আছে। নাইল নিউজের ডিরেক্টর হিসেবে ব্যস্ততা ও দায়িত্ব বেড়েছে। সউল থেকে ফিরেই লামিয়ে জানিয়েছিল সে বিয়ে করতে যাচ্ছে। বিয়ে করেছিল কিন্তু সংসারটা বেশি দিন টেকেনি। ছেলে মেয়ে নেই, এখন মায়ের সঙ্গে থাকে। শারীরিকভাবেও পুরোপুরি সুস্থ নয়, খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারেও বেশ কড়াকড়ি রকমের নিষেধাজ্ঞা আছে, চা কফি সবই নিষেধ। তাই রানা ভাইয়ের পরামর্শে ফ্রেশ মিন্টসহ এক কাপ গরম জল ছাড়া লামিয়ার জন্যে কোনো আপ্যায়নের ব্যবস্থা করতে পারলাম না।

লামিয়ার সঙ্গে

আমরা কেবিএস-এর সেই আনন্দঘন পুরোনো দিনগুলোর কথা, সতীর্থ গ্রাজিনা, এদোয়ার্দো, আলা, কিবারার, জিনা ও জোকে নিয়ে কথা বলে কেমন করে যেন প্রায় দুই ঘণ্টা সময় কাটিয়ে দিলাম। লামিয়া সঙ্গে করে এনেছিল একটা বৃত্তাকার মিষ্টান্ন, ঠিক কেক নয় তবে কেক-এর মতো কিছু একটা আর স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের মতো ফারাও সম্রাজ্ঞীর চেহারা ঊৎকীর্ণ মগ। কেক-এর নামটা ভুলে গেছি, তবে সেটা যে ইজিপশিয়ান ডেলিকেসির উৎকৃষ্ট উদাহরণ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

বিদায় নেওয়ার সময় লামিয়া বলল, ‘আর হয়তো কখনো দেখা হবে না, তবে যোগাযোগ রেখ।’ বললাম, ‘আমি তো একবার হলেও কায়রো ঘুরে গেলাম, সম্ভব হলে তুমি একবার ঢাকায় এস, তাহলেই দেখা হবে।’ 

নিচে নেমে গাড়ির ড্রাইভিং সিটে বসে লামিয়া একবার হাত নেড়ে বিদায় জানাল। তারপর সাবলীলভাবে স্টিয়ারিং ঘুরিয়ে রাস্তায় উঠে গেলে চলমান যান বাহনের স্রোতে মিশে গেল লামিয়ার বাহন। 

চলবে...         

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৭ 

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৪    

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১

এসএন 

Header Ad
Header Ad

আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে তীব্র শীত বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে টানা দুদিন বৃষ্টি ঝরেছে। বৃষ্টি শেষে রোদ উঠেছে ঢাকার আকাশে। রোদ দেখা গেলেও কমেছে তাপমাত্রা। আজ রবিবার ও আগামীকাল সোমবার সারাদেশের শীতের প্রকোপ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

এছাড়াও আগামী মঙ্গলবার থেকে আবারও বৃষ্টি হতে পারে বলে জানায় তারা। সংস্থাটি জানিয়েছে, আজ সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল এবং চট্টগ্রাম বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যত্র তা সামান্য বাড়তে পারে।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) আবহাওয়ার নিয়মিত পূর্ভাবাসে বলা হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পূর্ব-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে শনিবার (২১ ডিসেম্বর ২০২৪) সন্ধ্যা ০৬টা থেকে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে সাগরে অবস্থান করছে।

আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, নিম্নচাপ ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে সাগরে মিশে যাচ্ছে। পরবর্তী দুইদিন শীত কিছুটা বেড়ে যাবে। এছাড়াও মঙ্গলবার ও বুধবার বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে৷

তিনি বলেন, বিশেষ করে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে ও শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে।

এসময় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল এবং চট্টগ্রাম বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং অন্যত্র তা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এদিকে গতকাল দেশে সর্বোচ্চ ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে সাতক্ষীরায়। এছাড়া বরিশাল, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায়।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক

উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে।

এ উপলক্ষে সোমবার বাংলাদেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।

মরহুমের রুহের মাগফেরাতের জন্য সোমবার দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে তার আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।

গত শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ অসুস্থ হয়ে পড়লে বিকেলে ল্যাব এইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

হাসান আরিফের প্রথম নামাজে জানাজা শুক্রবার বাদ এশা ধানমন্ডি সাত নম্বর বায়তুল আমান মসজিদে সম্পন্ন হয়। শনিবার বেলা ১১টায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তৃতীয় জানাজা শনিবার দুপুরে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বর্তমানে তার মরদেহ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) হিমঘরে রাখা হয়েছে। হাসান আরিফের মেয়ে কানাডা থেকে দেশে ফেরার পর সোমবার রাজধানীর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান

ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান। ছবি: সংগৃহীত

সুফি সংগীতের ইতিহাসে ফতেহ আলী খান পরিবার দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে উপমহাদেশের সুরপ্রেমীদের মুগ্ধ করে আসছে তাদের অতুলনীয় সুরের মাধুর্যে। এই পরিবারের অন্যতম প্রতিভাবান শিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খানের বাংলাদেশে আগমন এবং তাঁর মঞ্চে গাওয়া নিঃসন্দেহে দেশীয় সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি স্বপ্নপূরণের মুহূর্ত ছিল।

রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ইকোস অব রেভল্যুশন’ কনসার্টে মঞ্চ মাতিয়েছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের সাহায্যার্থে আয়োজিত এ কনসার্টে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে মঞ্চে ওঠেন তিনি।

শনিবার বিকেল চারটার দিকে ব্যান্ড সিলসিলার কাওয়ালি গানের মাধ্যমে কনসার্টটি শুরু হয়। এরপর ম‌ঞ্চে আসেন ‘আওয়াজ উডা’ গা‌নের জন্য প‌রি‌চিত র‍্যাপার হান্নান। শুরু‌তে র‍্যাপ গান‌টি প‌রি‌বেশন ক‌রেন তি‌নি, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থা‌নে গান‌টি গাওয়ার জন্য জেল খে‌টে‌ছেন হান্নান। হান্না‌নের প‌রি‌বেশনার পর ম‌ঞ্চে আসেন আরেক আলো‌চিত র‍্যাপার সেজান। ‘কথা ক’ গান দি‌য়ে সাধারণ শ্রোতা‌দের মা‌ঝে প‌রি‌চিতি পে‌য়ে‌ছেন সেজান। ম‌ঞ্চে গানটি ধর‌লে শ্রোতা‌দের ম‌ধ্যে সাড়া ফে‌লে।

বির‌তির পর সা‌ড়ে পাঁচটার দি‌কে ম‌ঞ্চে আসে রক ব্যান্ড ‘আফটারম্যাথ’। মাইক্রোফোন হা‌তে ব্যা‌ন্ডের ভোকা‌লিস্ট না‌ভিদ ইফ‌তেখার চৌধুরী শ্রোতা‌দের বল‌লেন, ‘এর আগে কখ‌নোই আর্মি স্টেডিয়া‌মে আফটারম্যাথ কনসার্ট ক‌রে‌নি। প্রথমবা‌রের ম‌তো আর্মি স্টে‌ডিয়া‌মে গাইছি। এবার স্বপ্ন পূরণ হ‌লো।’

কনসার্টে শুরু‌তেই ব্যান্ড‌টি গে‌য়ে‌ছে তরুণ‌দের মধ্যে আলোচিত গান ‘অধিকার’। এরপর ‘উৎসর্গ’, ‘মা‌টির রোদ’সহ আরও ক‌য়েক‌টি গান প‌রি‌বেশন ক‌রে‌ছে আফটারম্যাথ।

সন্ধ্যায় মঞ্চে আসে ব্যান্ডদল চিরকুট। শুরুতে বাদ্যযন্ত্রীরা জাতীয় সংগীতের সুর তোলেন। স্টেডিয়ামে দর্শকের আসনে বসে থাকা শ্রোতারা জাতীয় সংগীতের প্রতি সম্মান জানিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন। এরপর দেশাত্মবোধক গান ‘ধনধান্য পুষ্পভরা’ দিয়ে পরিবেশনা শুরু করে ব্যান্ডের ভোকা‌লিস্ট সু‌মি। এরপর ‘ম‌রে যাব’, ‘জাদুর শহর’, ‘আহা‌রে জীবন’-এর ম‌তো গান দিয়ে ঘোরলাগা ছড়িয়ে দেয় ব্যান্ড‌টি। মোলায়েম সু‌রের এসব গানে যাতনা খুঁজে খুঁজে ফিরেছেন শ্রোতারা।

এরপর হাজারো দর্শকের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে মঞ্চে আসেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান। পর পর তিনি তার জনপ্রিয় চারটি গান পরিবেশন করেন। এরপর সংগীত পরিবেশন করেন বরেণ্য এই শিল্পীর ছেলে শাজমান খান। সর্বশেষ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মঞ্চে তার পরিবেশনা চলছিল।

বিকেল পর্যন্ত বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ততটা দর্শক দেখা যায়নি। যদিও স্টেডিয়ামের বাইরে লক্ষ্য করা গেছে অস্বাভাবিক যানজট। সন্ধ্যা নামতেই অবশ্য বদলে যায় দৃশ্য। আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। যেন তরুণদের দখলে চলে যায় বনানীর আর্মি স্টেডিয়াম।

শনিবার বেলা দুইটা থেকে দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয় আর্মি স্টেডিয়ামের গেট। তার আগে থে‌কেই আর্মি স্টে‌ডিয়া‌মের বাইরে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সা‌রি দেখা যায়। সময় বাড়ার স‌ঙ্গে স‌ঙ্গে শ্রোতা‌দের উপ‌স্থি‌তি বাড়তে থাকে। তবে স্টেডিয়ামের বাইরে রাস্তায় ভীষণ যানজটে নাকাল অবস্থায় পড়তে হয় মানুষকে। কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ ও স্কাউটরা জানান, বনানীগামী রাস্তা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, এই তথ্য অনেকে জানতেন না। এ কারণে তাদের যানজটের মুখোমুখি হতে হয়। ওই রাস্তায় চলাচলরত গাড়িগুলো এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে তারা জানিয়েছেন, এক্সপ্রেসওয়েতে আজ টোল নেওয়া হয়নি।

যৌথভাবে এ কনসার্টের আয়োজন করেছে ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ প্ল্যাটফর্ম ও স্কাইট্র্যাকার লিমিটেড। কনসার্টে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের শতাধিক সদস্য উপস্থিত রয়েছেন বলে আয়োজকেরা জানান।

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারকে সহায়তার জন্য এ কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এই কনসার্ট থেকে আয় হওয়া সব অর্থ শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবার নিয়ে কাজ করা কল্যাণমূলক সংস্থা ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এ দেওয়া হবে।

কনসা‌র্টে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের’ সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ অনেকে উপ‌স্থিত ছিলেন। আ‌য়োজন‌টি উপস্থাপনা করেছেন জুলহাজ জুবা‌য়ের ও দীপ্তি চৌধুরী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে ‍তুলবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক