শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩১  

খুব ভোরে আলেক্সান্দ্রিয়া শহর জেগে ওঠার আগেই আমরা দুজন হাঁটতে হাঁটতে সমুদ্রের ধারে চলে গেলাম। রাস্তায় তেমন যানবাহন চলাচল শুরু হয়নি। পুরো ফুটপাথ জনমানবশূন্য। গভীর রাত পর্যন্ত যারা বাঁধের উপরে পাথরের দেয়ালে বসে ছিল, তারাও নিশ্চয়ই ঘুমাচ্ছে। প্রায় শান্ত সমুদ্রের ছোট ছোট ঢেউ এসে পাড়ে ফেলে রাখা পাথরের চৌকোগুলোতে দোলা দিয়ে যাচ্ছে, মাঝে মাঝেই সূর্যের কিরণ ঢেউয়ের সঙ্গে ঝিকমিক করে উঠছে।

সাগরের নীল জলে চোখ রেখে আমরা বেশ কিছুক্ষণ বাঁধের উপরে বসে রইলাম। পার্কের ডান দিকের প্রান্তে একটা ট্রাফিক সিগনালে লাল বাতি সবুজ বাতি ক্রমাগতভাবে জলছে, নিভছে কিন্তু কেউ কোনো পাত্তা দিচ্ছে না। দেখতে দেখতেই দুজন ট্রাফিক পুলিশ এসে দাঁড়িয়ে গেল এবং সিগন্যাল যাই থাকে, আমাদের দেশের মতোই হাত দেখিয়ে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ শুরু করলে জেব্রা ক্রসিংয়ে গাড়ি-ঘোড়া দাঁড়াতে শুরু করল। আমরা প্রচলিত অর্থে গাড়িঘোড়া বললেও এখানে কিন্তু সত্যিই গাড়ির পাশাপাশি সিগন্যালে ঘোড়াও দাঁড়িয়ে যায়।

আলেক্সান্দ্রিয়ায় ভূমধ্যসাগর

মনে হতে পারে কায়রো আলেক্সান্দ্রিয়া কিংবা লুক্সরের মতো আধুনিক শহরে চারপেয়ে ঘোড়াগুলো খুরে খুটখাট শব্দ তুলে ছুটে চলেছে, এই দৃশ্য বড়ই বেমানান। মাঝে মধ্যে তারা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে পথের মাঝখানে যে কাণ্ড করছে তাও গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু আমাদের দেশে অশ্বশক্তির পরিবর্তে যে মনুষ্য শক্তিচালিত হাজার হাজার সাইকেল-রিকশা শহরে নগরে ছুটে বেড়াচ্ছে সেটাও কী আমাদের উন্নয়ন, আমাদের সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে মানানসই!

ধীরে ধীরে রোদের তাপ ও পথে গাড়ির সংখ্যা বাড়তে থাকলে আমরা জেব্রাক্রসিং পেরিয়ে পার্কের পাশ দিয়ে হোটেলের পথ ধরলাম। বিপরীত দিকের ফুটপাথে আলেক্স ব্যাংক ভবনের সামনে ছয় ছয়টি ছোট ছোট ভাস্কর্য জিগজ্যাগ করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। চেহারায় গ্রিক এইসব মূর্তিমানেরা নিশ্চয়ই কোনো কীর্তিমান বা কীর্তিমতি নারী পুরুষ হবেন। কিন্তু তাদের কোনো পরিচয় পাওয়া গেল না।

ফেরার পথে আর একবার জগলুল পার্কে স্তম্ভশীর্ষে জগলুল পাশার ভাস্কর্যের দিকে তাকিয়ে মনে হলো, কাজী নজরুল ইসলাম তার চিরঞ্জীব জগলুল কবিতায় মিশরকে লিখেছেন মিসর।

সড়কের পাশে ভাস্কর্য

কায়রোর নাইল নিউজের প্রযোজক আমার সতীর্থ লামিয়া ইব্রাহিমের সঙ্গে যখন প্রথমবার সউলে দেখা হয়, তখন সে মিশরের যে উচ্চারণ শিখিয়েছিল তা উচ্চারণ করা আমার জন্যে রীতিমতো কঠিন হলেও সেটা ছিল ‘মিছছছরর...’ এর মতো কিছু একটা। উচ্চারণ যাই হোক আপাতত ভ্রমণ গদ্যের গুরুমশাই সৈয়দ মুজতবা আলীকে অনুকরণ করে ‘মিশর’ই সহি বলে ধরে নিচ্ছি।  লে মেট্রোপলের নিচে যে রেস্টুরেন্টে ব্রেকফাস্ট করতে ঢুকলাম তার নাম ত্রিয়ানন। রাবনের প্রকৃত নাম দশানন বলে জানতাম, কিন্তু তিনমুণ্ডুবিশিষ্ট কারো কথা মনে পড়ে না। রেস্টুরেন্টের নাম বরং ত্রি-নয়ন বা ত্রিনয়নী হলে ভালো হতো। নামে কী আসে যায়, নাস্তা ভালো হলেই ভালো।

বেশ কয়েকটা সেট মেন্যুর মধ্যে থেকে বেছে অর্ডার দিলেও সেট ম্যেনুতে পছন্দ মেলানো কঠিন। আমেরিকান ব্রেকফাস্টের টোস্ট অমলেটের সঙ্গে কফি থাকলেও ইজিপশিয়ান নাস্তার সঙ্গে চা কফি নেই। ভিন্ন করে নিতে হবে। অগত্যা তাই সই, পাউরুটি আর ডিমভাজা তো আমাদের নিত্যদিনের খাবার। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল আমার বালাদির সঙ্গে রাজমার মতো মোটা দানার ডাল আর সেদ্ধ ডিম মোটেও উপাদেয় কোনো খাবার ছিল না। এরে চেয়ে বরং হেনার চিজ টোস্ট, ক্রসো, অমলেট অনেক ভালো ছিল।    

আলেক্সসান্দ্রিয়া ফোর্ট

ব্রেকফাস্টের পরে ঘরে ফিরে তড়িঘড়ি তৈরি হয়ে হোটেল থেকে একবারে চেক আউট করে গাড়িতে উঠে বসলাম। আলেক্সান্দ্রিয়ার সেই ফারাও যুগের বাতিঘর নেই, হাজার বছরের জ্ঞান ভাণ্ডার পুরোনো বিবিলিওথিক নেই, নেই অটোমান সাম্রাজ্যের স্বর্ণযুগ কিংবা কিং ফারুকের অপরিণামদর্শী বিলাসের রাজত্ব। কিন্তু আলেক্সান্দ্রিয়ায় এসে কাইতবে ফোর্ট না দেখে ফিরে যাওয়াটা হবে অসম্পূর্ণ ভ্রমণ।

আমরা হাতের ডান দিকে সমুদ্র রেখে কাইতবে সিটাডেলে পৌঁছলাম সকাল সাড়ে নয়টার দিকে। অনেক দূরে থেকেই দেখা যায় দূর্গ শীর্ষে উড়ছে মিশরের জাতীয় পতাকা। ভারতের দিল্লি বা জয়পুরের কোনো দুর্গ নগরীর মতো ফোর্ট এলাকায় পৌঁছবার আগে একটা বাজার, সারি সারি রেস্তোঁরা এবং স্যুভ্যেনিয়ারের দোকান পার হয়ে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা খুঁজে বের করাই কঠিন হয়ে গেল। সৌরভ এর আগেও একাধিকবার এসেছে, কাজেই আমাদের জন্যে ঘণ্টা দুয়েক সময় বেঁধে দিয়ে সে গাড়িতেই থেকে গেল। ছুটির দিন বলেই হয়তো সকালেই প্রচুর দর্শণার্থীর ভিড়ে কাউন্টার থেকে টিকিট পাওয়াই কঠিন মনে হলো। ভেবেছিলাম লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট পেতে আর কতক্ষণই বা লাগতে পারে। 

দূর্গ চত্বর

ইউরোপে দেখেছি, লাইন যতো দীর্ঘ হোক, কেউ অধৈর্য্য না হয়ে সকলেই গুটি গুটি পায়ে এগোতে থাকে। এখানে আমাদের দেশের মতোই লাইন ভেঙে আগে যাবার চেষ্টা দেখা গেল কারো কারো মধ্যে। অবশ্য সকলের সম্মিলিত হৈ চৈ-এর কারণে লাইন ভাঙা মাস্তানেরা খুব সুবিধা করতে পারল না। এক তরুণ তো সিনিয়ার সিটিজেন বলে আমাকে এগিয়েও দিতে চেয়েছিল তবে সে সুযোগ গ্রহণ না করেই একশ আশি ইজিপশিয়ান পাউন্ড দিয়ে তিনজনের জন্য টিকিট কিনে সাতশ বছর আগে ঢুকে পড়লাম।  

অটোমান সাম্রাজ্যের অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি থামিয়ে দিতে, বিশেষ করে আলেক্সান্দ্রিয়াকে রক্ষা করতে ১৪শ শতকে সুলতান কাইতবে তৈরি করেছিলেন সুদৃশ্য এই দুর্গ। কৌশলগত কারণে ভূমধ্য সাগরের তীরে আলেক্সান্দ্রিয়া বন্দর পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া একটি সরু ভূখণ্ডের উপর দূর্গটি নির্মাণ করা হয়েছিল। সুলতান বাহাদুরের পরবর্তী বংশধরদের অবশ্য শেষরক্ষা হয়নি, ১৫১২ খ্রিস্টাব্দে অটোমানরা মিশরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। তবে দূর্গটি টিকে গেছে এবং সুলতান কাইতবে হেরে গেলেও শেষ পর্যন্ত নামটি হারিয়ে যায়নি। সেই কারণে সাতশ বছর পরেও দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখর এই মধ্যযুগীয় দূর্গ।

দূর্গে ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে

সামনের ফটক দিয়ে দূর্গ চত্বরে প্রবেশের পরে মাঝের পাথর বাঁধানো পথের বাঁদিকের দেয়াল জুড়ে ছোট ছোট কক্ষ আর সামনে বিস্তৃত পাথুরে প্রাঙ্গণ। ডান দিকে তুলনামূলকভাবে অপরিসর সবুজ ঘাসের আঙিনা ঘিরে সবুজ কাঁটা জাতীয় গাছের বেড়া। কয়েক সারি দীর্ঘ পাম গাছ আর মাঝে কয়েকটি ছোট্ট মাটির দ্বীপে ঘেরা সবুজ গাছপালার সঙ্গে ছিটেফোঁটা ফুলের আভাস। পায়ে চলার পথের পাশেও এদিকে চলছে ফুল ফোটাবার প্রচেষ্টা। অনেকেই ঘাসের উপর হাত-পা ছড়িয়ে বসে পড়েছে। বাঁ দিকের পাথরের প্রান্তরের পরিবর্তে আমরা ডান দিকে খানিকটা এগোতেই একদল ছেলে-মেয়ের পাল্লায় পড়লাম। ওরা আমাদরে সঙ্গে ছবি তুলতে চায়। ছবি তোলার সঙ্গে সঙ্গে আরবিতে চিৎকার করে সমস্বরে ওরা কী যে বললো আল্লাহ মালুম। তবে ভিনদেশিদের সঙ্গে ছবি তুলতে পেরে ওরা যে খুশি হয়েছে বোঝা গেল। এরপর সামনে এগিয়ে খাড়া সিঁড়ি দিয়ে আমরা উপরে উঠে গেলাম।   

   প্রায় বর্গাকার এই দূর্গের দেয়াল টাওয়ার এবং কুঠুরিগুলো ভারী পাথরের তৈরি। উত্তর দিকের দুটি অংশের একদিকে সমুদ্র। সেখানে দূর্গের খিলানযুক্ত দেয়ালে উঠে বসে আছে অনেকেই। তারা কী রোদ পোহাচ্ছে না সমুদ্র দর্শন করছে তা কে জানে! উপরের অংশের খাঁজকাটা ফোকরগুলো দিয়েই কামানে নল গলিয়ে দিয়ে গোলাগুলি ছোঁড়ার ব্যবস্থা। আর নিচের অংশের ছাদের উপর প্রশস্ত পথ ধরে আমরা হাঁটতে হাঁটতে এগোতে থাকি। এরই নিচের কক্ষগুলিতে এক সময় বহিঃশত্রুর আক্রমণ প্রতিহত করার কলাকৌশল নিয়ে বসবাস করত সে কালের সৈন্য-সামন্ত।

দূর্গ দেয়াল থেকে সমুদ্র

উপর থেকে পেছনের মূল দূর্গের টাওয়ার এবং প্রহরা চৌকিসহ প্রধান ফটক চমৎকার দেখা যায়। পুরো অংশটা ঘুরে পেছন দিকে এসে দেখলাম এদিকের প্রতিরক্ষা দেয়ালের ওপারেও সমুদ্র। অর্থাৎ প্রায় তিন দিক থেকে সমুদ্র ঘিরে রেখেছে এই দূর্গ। সেকালে নৌপথে আক্রমণের আশঙ্কা বেশি ছিল বলে কাইতবে সিটাডেলের স্থান নির্বাচনের সিদ্ধান্তটি ছিল সমর বিশারদদের কাছে অনন্য সাধারণ।

নিচে নামার পরে পেছন থেকে দূর্গের কুশলী গঠনশৈলীর অনেকটাই দেখা যায়। এখানে স্কুল পড়ুয়া শাখামৃগেরা এক দেয়াল থেকে অন্য দেয়ালে বিপজ্জনকভাবে লাফিয়ে পার হচ্ছে। সূর্যের বিপরীতে বলে এই এলাকাটা ছায়া ছায়া, রোদের তাপ বেশ কম। পেছনের বুলন্দ দরওয়াজা দিয়ে ঢোকার পরে দেখলাম ভেতরটা বেশ ঠাণ্ডা। ভারি পাথরের দেয়াল দিয়ে ঘেরা এই অংশেই রয়েছে আলেক্সান্দ্রিয়ার প্রথম এবং মিশরের দ্বিতীয় মসজিদ। মসজিদের মিহরাব এবং মাথার উপরের সিলিংয়ে ব্যবহার করা হয়েছে লাল রঙের ছোট ছোট পাথরের টুকরো আর মেঝেতে ব্যবহৃত সাদা কালো মার্বেল পাথরের সুদৃশ্য কারুকাজ এখনো অক্ষত আছে। মসজিদের মিহরাবটি ঠিক কাবার দিকে মুখ করে তৈরি করা হয়নি।

আলেক্সান্দ্রিয়া প্রথম মসজিদ

দূর্গের স্থপতি নাকি বলেছিলেন, ‘এই দূর্গ প্রধানত ইসলামের শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য তৈরি। প্রার্থনার চেয়ে প্রতিরোধ এখানে বেশি গুরুত্বপূর্ণ!’ ভাবতে অবাক লাগে সেই সালতানাতের যুগেও এমন কথা বলার মতো বুকের পাটা একজন স্থপতির ছিল!   

দুপাশের দীর্ঘ দেয়াল দিয়ে ঘেরা সরু গলি পথ দিয়ে হেঁটে ভাণ্ডার ঘর, গম বা যবের মতো দানাদার ফসল গুঁড়ো করে আটা ময়দা  তৈরি করার ঘানিঘর ঘুরে দেখার পাশাপাশি এই কক্ষগুলো, এর শক্তপোক্ত নির্মাণ এবং অনেক উপরের ফাঁক-ফোকর দিয়ে আসা রোদের আলোয় আলোকিত করার ব্যবস্থা দেখে বিস্মিত হতে হয়। অপরিসর সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেলে একটা বৃত্তাকার খোলা জায়গা দিয়ে নিচের অংশ দেখা যায়। বেশ কষ্টসাধ্য এই ওঠা নামা শেষ করে আমরা বাইরে বেরিয়ে আসি। মূল দূর্গ কাঠামোর পেছন দিক দিয়ে ঢুকে সামনে বেরোতেই যে বিশাল চত্বর তার পাশের কক্ষগুলোতে এক সময় ছিল মাদ্রাসা। এখন অসংখ্য শিশু-কিশোর হৈ চৈ করে সেই চত্বর মাতিয়ে রেখেছে।

ভেতরে বিভিন্ন স্তরে কুশলী স্থাপত্য

দূর্গের দিয়ে এগিয়ে আসা উপদ্বীপটি স্থানীয় মৎস্যজীবীদের কাছে প্রিয় হলেও পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকেও ভীষণ জনপ্রিয়। বাইরে থেকে আসা দর্শনার্থী ছাড়াও স্থানীয় মানুষেরাও যে পরিবার পরিজন নিয়ে এখানে বেড়াতে আসেন তা বেশ বোঝা যাচ্ছিল। দল বেঁধে শিক্ষা সফরে আসা এবং স্কুল কলেজের ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ঘুরতে আসা ছাত্র-ছাত্রীদেরও দেখা মেলে এই দূর্গ চত্বরে। অকারণে বেড়াতে আসার জন্যেও তো জায়গাটা চমৎকার। 

সাড়ে এগারোটায় বেরিয়ে যাবার কথা থাকলেও ঘড়িতে বারোটা বেজে গেছে। কাজেই দূর্গ প্রাচীরের নিচে একদিকে বিশাল সমুদ্র আর অন্যদিকে অসংখ্য রেস্তোরাঁ, কফিশপ, আইসক্রিম পার্লার এবং ভ্রাম্যমাণ সুভ্যেনিয়ার বিক্রেতাদের হাঁক-ডাক পেছনে ফেলে সৌরভকে খুঁজে বের করে গাড়িতে উঠে বসলাম। এবারে আমরা ভিন্ন পথে কায়রো ফিরব। মহাসড়কটির নাম এগ্রিকালচার রোড। 

চলবে...   

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-৩০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৭ 

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৪    

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-২০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা: পর্ব-১৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১১

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১০

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৯

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৮

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৭

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৬

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৫

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৪

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ৩

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ২

প্যাপিরাসের পুরোনো পাতা, পর্ব: ১

এসএন 

 

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের

ছবি: সংগৃহীত

গত অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৩৪টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮৭৫ জন। এরমধ্যে ৪৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। একই সময়ে রেলপথে ৬৩টি দুর্ঘটনায় ৭৬ নিহত, ২৪ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১৯টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ৩৬ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া এই সময়ে ১৩৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৩ জন নিহত, ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩০.৫৩ শতাংশ, নিহত ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহত ২৯.৩২ শতাংশ।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। সংগঠনটি বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের সংগঠিত দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৯ চালক, ১৩৭ পথচারী, ৫১ পরিবহন শ্রমিক, ৭৩ শিক্ষার্থী, ১৮ শিক্ষক, ৭৬ নারী, ৬২ শিশু, ৫ চিকিৎসক, ৯ সাংবাদিক এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছে ৬ জন পুলিশ সদস্য, ৩ সেনা সদস্য, ১ আনসার সদস্য, ১২৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১১৭ জন পথচারী, ৫৮ জন নারী, ৫১ জন শিশু, ৪৯ জন শিক্ষার্থী, ৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৫ জন শিক্ষক, ৪ জন চিকিৎসক, ৬ জন সাংবাদিক, ১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৬৩১টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৪.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৮.৫৪ শতাংশ বাস, ১৭.৯১ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৩.৯৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৬৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.০২ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.৪৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫.২৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৪.৭৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৯.৫১ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.২৫ শতাংশ ট্রেন যাববাহনে সংঘর্ষ। এবং চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— দেশের সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশের অনুপস্থিতি সুযোগে আইন লঙ্ঘন করে যানবাহনের অবাধ চলাচল; জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় এবং অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের মাঝে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; এসব গর্তের কারণে যানবাহন চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে; জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে; মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো এবং একজন চালক অতিরিক্ত সময় ধরে যানবাহন চালানোকে।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মত ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, যানবাহনের ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফিটনেস প্রদান; ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; মহাসড়কে ফুটপাত ও পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা; সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা; উন্নতমানের আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেফটি অডিট করা; মেয়াদোত্তীর্ণ গণপরিবহন ও দীর্ঘদিন যাবৎ ফিটনেসহীন যানবাহন স্ক্যাপ করার উদ্যোগ নেওয়া এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক-মহাসড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার