বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমছে: ড. মোয়াজ্জেম

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

সরবরাহ চেইন নষ্ট হলে নেতিবাচক পরিস্থিতির দিকে যেতে পারে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডির) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, খাদ্য সংকটের নেতিবাচক পরিস্থিতি মোকাবিলার আগাম প্রস্তুতি হিসেবে সরকার প্রধান হয়ত সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তবে এখনো আমাদের সেরকম পরিস্থিতি হয়নি যে এটাকে দুর্ভিক্ষ বলা যবে। ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শাহজাহান মোল্লা।

ঢাকাপ্রকাশ: প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু দিন ধরেই বলছেন দুর্ভিক্ষ আসতে পারে। তার এই আশঙ্কার কারণ কী বলে মনে করেন?

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: এই মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ যাচ্ছে। খাদ্য সরবরাহ রয়েছে, কিন্তু খাদ্য কেনার ক্ষমতা আস্তে আস্তে মানুষের কমে যাচ্ছে। ফলে এই বিষয়টাই অনেক সময় দুর্ভাগ্যের কারণ হয়ে যায়। বাজারে হয়ত পণ্য থাকবে কিন্তু পণ্য কেনার ক্রয় ক্ষমতা মানুষের থাকবে না। আগের দুর্ভিক্ষগুলোর ঐতিহাসিক ইঙ্গিত তাই দেয়। তবে এখনো আমাদের সে রকম পরিস্থিতি হয়নি, যে এটাকে দুর্ভিক্ষ বলা যাবে। বরং এই মুহূর্তে উচ্চ মূল্যস্ফীতির জন্য মানুষের খাদ্য কেনায় সংকোচন করতে হচ্ছে, পুষ্টি নিরাপত্তায় আঘাত পড়ছে, খাদ্য নিরাপত্তায় আঘাত পড়ছে। এরমধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মূল্যস্ফীতির জন্য দারিদ্রও বাড়ছে। এরকম পরিস্থিতির জন্য, আগামী বছরের জন্য যে ধরনের অবস্থা দাঁড়াতে পারে, আমাদের যে সমস্ত পণ্য আমদানি করতে হয় বা খাদ্যের জন্য যেসমস্ত কাঁচামাল আমদানি করতে হয় সেগুলোর সরবরাহ যদি আস্তে আস্তে সংকুচিত হয়, কোনো কারণে বা সেগুলোর যদি মূল্য বেড়ে যায় বা ডলারের যে রিজার্ভ তার কারণে যদি আমদানি পর্যাপ্তভাবে না করতে পারি তাহলে পণ্য সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

সেই প্রেক্ষাপটেই আগাম সতর্ক বাণী দিয়ে রাখা। যদি মূল্যস্ফীতি অব্যাহত থাকে এবং খাদ্য সরবরাহ যদি এখনকার মতো না থাকে তার জন্য আগাম প্রস্তুতি দরকার। সেটার জন্য যেন মানুষ এখনই সতর্ক হয়। সতর্ক অনেকভাবে করা যায়। যারা উৎপাদন করে তারা যেন যার যতটুকু জমি আছে সেটাতেই যেন তারা উৎপাদনে যায়। যার আয় আছে, আয় থেকে কম ব্যয় করে সঞ্চয় করা।

ঢাকাপ্রকাশ: এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকারের কী করা দরকার?

ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সরকারের দরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আরও বাড়ানো। যদি এরকম পরিস্থিতি হয় তার জন্য দরকার হলে অর্থের ব্যবস্থা রাখা। আমদানির প্রয়োজন হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো। বৈদেশিক উৎস ঋণ করা যেতে পারে। এই প্রস্তুতিগুলোর অংশ হিসেবে আগাম সতর্কবাণী হয়ত দিয়ে রাখা। নেতিবাচক পরিস্থিতির জন্য সকলে যেন প্রস্তুত থাকে। সরকার প্রধান হিসেবে তিনি এরকম একটা মেসেজ আগাম দিয়ে রাখতে চাচ্ছেন, যেন সকলে এখনই প্রস্তুত থাকেন। হঠাৎ করে যদি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আসে তখন যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া আমাদের জন্য কষ্ট হবে।

এরকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে বাজারে শুধু খাদ্য সরবরাহ থাকলে চলবে না, খাদ্য কেনার সামর্থ্য থাকতে হবে। খাদ্য মূল্য যেভাবে বেড়ে যাচ্ছে ফলে আগামী বছর ওই চ্যালেঞ্জটা আবারও বাড়বে। খাদ্য উৎপাদন যতটুকু হয় ততটুকুই হয়ত হবে, কিন্তু উচ্চ মূল্যের জন্য মানুষ হয়ত কিনতে পারবে না। এজন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আরও বাড়ানো দরকার হতে পারে। সরকারকে নিজের উদ্যোগে আমাদনি করে সরবরাহ নিশ্চিত করা দরকার। এজন্য বৈদেশিক ঋণের সাহায্য নেওয়ার মাধ্যমে রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। টাকার যত অবমূল্যায়ন হবে তত আমদানি ব্যয় বাড়বে, তত খাদ্য মূল্য বাড়বে। ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হার থাকা দরকার। প্রয়োজনবোধে বিদেশি উৎস থেকে ঋণ করা যেতে পারে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২