শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশের সেবা করতেই পুলিশে কাজ করছি: ট্রাফিক সার্জেন্ট সাবিনা

আজ ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় ১৯১৪ সাল থেকে বিভিন্ন দেশ দিবসটি পালন করে আসছে। ১৯৭৫ সাল থেকে জাতিসংঘ দিনটিকে ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ হিসেবে পালন করছে। সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করা হয়। প্রতি বছর ৮ মার্চ নতুন নতুন প্রতিপাদ্য নিয়ে বিশ্বব্যাপী নারীদের প্রতি শ্রদ্ধা, তাদের কাজের প্রশংসা এবং ভালোবাসা প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে নারীদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাফল্য অর্জনের উৎসব হিসেবে পালন করা হয়। জনসচেতনতার লক্ষে প্রতি বছর রাখা হয় প্রতিপাদ্য বিষয়। এবারের প্রতিপাদ্য 'ডিজিটাল বিশ্ব হোক সবারঃ নারীর অধিকার সুরক্ষায় ও সহিংসতা মোকাবেলায় চাই মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন বৈষম্যহীন সৃজনশীল প্রযুক্তি'।

নারী দিবস উপলক্ষে কথা হয় ট্রাফিক পুলিশের এক নারী সার্জেন্টের সঙ্গে। রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত সড়ক রামপুরা মোড় এলাকায় দায়িত্বরত ছিলেন। নাম সাবিনা ইয়াসমিন (৩০)। প্রচন্ড রোদে সড়কের শৃঙ্খলা ধরে রাখার জন্য কখনো সড়কের দায়িত্ব পালন করেন, আবার কখনো পরিবারের দায়িত্ব পালন করছেন।

ট্রাফিক পুলিশের এই সার্জেন্ট বলেন, আমি দেশের সেবা করতেই মূলত পুলিশে কাজ করছি। নারীদের প্রতিটা ক্ষেত্রে দায়িত্ববান হতে হয়। সেটা না হলে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে জীবনের সঙ্গে যুদ্ধে টিকে থাকতে হয়।

ব্যস্ত সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায়, গাড়ির কাগজপত্র যাচাই আর সড়কে বেঁধে যাওয়া গাড়ির জট ছাড়াচ্ছেন সাবিনা। এত ব্যস্ততার মাঝেই এই নারী ট্রাফিক সার্জেন্ট সাবিনা ইয়াসমিন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আমার বাড়ি শেরপুর জেলায়। ৮ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট আমি। ছোট হলেও আমার পরিবারের প্রতি দায়িত্ব অনেক।

তিনি বলেন, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছেন শেরপুর থেকেই এবং ২০১৪ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে মাস্টার্স করেন তিনি। আইনজীবী হবার ইচ্ছা থাকলেও ২০১৭ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগের রামপুরা জোনের সার্জেন্ট হিসেবে। সার্জেন্ট ইয়াসমিন বলেছেন, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিলো দেশের জন্য কিছু করা দরকার। এমন প্রতিজ্ঞা ধারন করেই তিনি বড় হয়েছেন।

'পুলিশের ইউনিফর্মের প্রতি আকর্ষণ ছিল। যে ইউনিফর্ম পরে সব শ্রেণির মানুষকে সেবা দেওয়া সম্ভব। দেশের রাষ্ট্রপতি থেকে সমাজের নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়। তাই এই পেশায় এসেছি।'

ঢাকাপ্রকাশ: ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতে কেমন লাগে?
সার্জেন্ট সাবিনা: পেশাটাকে ভালোবেসেই বেছে নিয়েছি। তাই প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করি। সড়কে নিয়মশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ভালোই লাগে। সব নারী সার্জেন্টই দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। ডিএমপির ট্রাফিকের সিনিয়র কর্মকর্তারা আমাদের নারী সার্জেন্টদের প্রশংসা করছেন। এতে আমাদের খুব ভালো লাগে।

ঢাকাপ্রকাশ: আইন নিয়ে পড়ার ইচ্ছা থাকলেও বা এতো চাকরি থাকতে ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকরি কেন জানতে চাই?
সার্জেন্ট সাবিনা: বিষয়টি তখন চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছিল আমার কাছে। আর ছোটবেলা থেকেই জীবনে চ্যালেঞ্জিং কিছু একটা করার টার্গেট ছিল আমার। সেই চ্যালেঞ্জটা জয় করার জন্যই আসলে পুলিশে আসা।

ঢাকাপ্রকাশ: দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে রাস্তার অভিজ্ঞতা কেমন?
সার্জেন্ট সাবিনা: গণপরিবহনের চালকরা বিভিন্নভাবে কটু কথা বলে থাকেন। এছাড়া, নারী সার্জেন্ট দেখে সবাই একটু আড় চোখে তাকান। আর নারী হয়ে বাইরে যেভাবেই বের হই না কেন যারা কটু কথা বলার তারা বলবেই। তাছাড়া এসব বিষয় হ্যান্ডেলিং করার প্রশিক্ষণ আমাদের নেওয়া হয়েছে। আর সবার এসব কথা আমি আমলেও নেই না। এসব ছোটছোট কিছু বিষয় ছাড়া আর কোনও সমস্যা হচ্ছে না। এসবও আস্তে-আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।

ঢাকাপ্রকাশ: পুরুষ সহকর্মী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের থেকে সহযোগিতা ও অসহযোগিতার বিষয়ে কিছু বলুন?
সার্জেন্ট সাবিনা: পুরুষ সার্জেন্টরা আমাদের সবকিছু শিখিয়ে দিচ্ছেন। কিভাবে মামলা করতে হবে? কেমন করে চালকদের সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে? তাদের সহযোগিতায় কাজ আরও সহজ হয়ে যাচ্ছে। আমরা যারা নারী সার্জেন্ট হিসাবে কাজ করি তাদের ব্যাপারে সবসময়ই সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব দেখান আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। রাস্তায় কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় বেয়াড়া চরিত্রের লোকজনকে হ্যান্ডেল করতে হয় আমাদের। কোনো কোনো যানবাহন চালকের ভূমিকা হয়ে ওঠে মারমুখী। বিশেষ করে সমাজের একটু প্রভাবশালী কিংবা ক্ষমতাবানরা চেষ্টা করেন ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সবকিছু নিজেদের মতো করে চালাতে। এ রকম ক্ষেত্রে একদিকে যেমন আমরা শক্ত ভূমিকা নেই তেমনি শক্ত অবস্থান নিতে গিয়ে কোনো জটিলতা দেখা দিলে আমাদের সিনিয়ররাও পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করেন পাশাপাশি সাহস জোগান।

ঢাকাপ্রকাশ: নারী সার্জেন্ট হিসেবে কখনো আলাদা সমস্যায় পড়তে হয়েছে কী না?
সার্জেন্ট সাবিনা: নারী সার্জেন্ট দেখে অনেকেই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু এসব আমরা পাত্তা দেই না। আমরা আমাদের কাজ করি। এসব এখন আর মাথায় আসে না। অনেকে ভাবেন, নারীরা তেলাপোকা দেখে ভয় পান, গাড়ি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? তবে আমরা আমাদের যোগ্যতা দিয়ে নিজেদের প্রমাণ করেছি। নারী বলে প্রথম প্রথম চালকরা পাত্তা দিত না। তবে অবস্থার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। আমি পুরোপুরি নতুন। আমার সঙ্গে যারা কাজ করছেন, তারা অনেক সহযোগিতা করছেন।

ঢাকা প্রকাশ: আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।
সার্জেন্ট সাবিনা: আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ।

পুলিশ বাহিনীতে নারী সার্জেন্ট নিয়োগ-প্রক্রিয়া শুরু হয় ২০১৪ সালে। এরই মধ্যে ডিএমপিতে ট্রাফিকের নারী পুলিশ হিসেবে কর্মরত আছেন ৫২ জন। এর মধ্যে সার্জেন্ট ৩২ জন। এএসআই (নিরস্ত্র) ৪ জন ও কনেস্টবল ১৬ জন।

কেএম/এএস

Header Ad
Header Ad

আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

দেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বৃটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের পর দ্য ইকোনমিস্টের ২০২৪ সালের বর্ষসেরা খেতাব জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারটি নেয় বৃটিশ সাময়িকীটি।

বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ঝুঁকি নিয়ে প্রশ্ন করলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি আশ্বস্ত করছি যে, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না। তরুণেরা ধর্ম নিয়ে নিরপেক্ষ। তারা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়। এই তরুণেরা পুরো বিশ্ব পরিবর্তন করতে পারে। এটা শুধু একটি দেশ বা আরেকটি দেশ পরিবর্তনের বিষয় না। বাংলাদেশ যা করেছে এটি তার একটি উদাহরণ যে, তরুণরা কত শক্তিশালী।

২০২৫ সালে নির্বাচন আয়োজনের পর কী করবেন এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমার চাকরি আসলে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমাকে জোর করে এ কাজে আনা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম এবং তা উপভোগ করছিলাম। আমি প্যারিসে ছিলাম, সেখান থেকে আমাকে আনা হয়েছে অন্য কিছু করার জন্য। সুতরাং আমি আমার নিয়মিত কাজে ফিরে যেতে পারলে খুশি হব, যা আমি সারা জীবন ধরে করেছি। আর তরুণরাও এটিকে ভালোবাসে। সুতরাং আমি আবার সেখানে ফিরে যাব যেটা আমি সারা বিশ্বে তৈরি করেছি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমাদের উচিত তরুণ-তরুণীদের প্রতি মনোযোগ দেওয়া। বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত যাতে তারা নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। তাদের সুযোগ এসেছে এবং সক্ষমতাও রয়েছে। অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণ বর্তমানে আমার ক্যাবিনেটে আছেন। তারা দুর্দান্ত কাজ করছে। এই তরুণেরা গত শতাব্দীর তরুণ নয়। তারা এই শতাব্দীর। তারা অন্যান্যদের মতোই সক্ষম।

Header Ad
Header Ad

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং

শাহরুখ খান ও হানি সিং। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ঘটনায় দাবি করা হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি অনুষ্ঠানের সময় হোটেল রুমে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী হানি সিংয়ের ওপর চড়াও হয়েছিলেন বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান।

সেই সময় গুঞ্জন ছিল, শাহরুখ খান এত জোরে চড় মারেন যে হানি সিং গুরুতর আহত হন। এমনকি তাঁর কপাল ফেটে রক্তক্ষরণ হয়, এবং সে কারণেই তিনি সেদিন মঞ্চে পারফর্ম করতে পারেননি। বলিউড মহলে ঘটনাটি নিয়ে তখন বেশ আলোচনা হয়েছিল।

তবে, দীর্ঘ ৯ বছর পর, অবশেষে হানি সিং নিজেই ভাঙলেন নীরবতা। সম্প্রতি ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া তাঁর জীবনকাহিনিভিত্তিক একটি তথ্যচিত্রে গায়ক এই বিতর্কিত ঘটনার আসল সত্য তুলে ধরেছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আসলে সেদিন কী ঘটেছিল এবং কীভাবে সেই সময়কার গুজব বাস্তবতাকে মিথ্যে রূপে উপস্থাপন করেছিল।

হানি সিং বলেন, বলিউড কিং খান কখনই আমার গায়ে হাত তুলবেন না। উনি এমন মানুষই নন। আমাকে খুবই ভালোবাসেন বাদশাহ। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে দাদা-ভাইয়ের সম্পর্ক। তাই শাহরুখ আমাকে মেরেছে, সেটি একেবারেই মিথ্যা কথা।

এ গায়ক বলেন, আসলে সেদিন আমার মঞ্চে উঠতে ইচ্ছে করছিল না। মনে হচ্ছিল— মঞ্চে উঠলেই মরে যাব। তাই প্রথমে হোটেলের রুমে ঢুকে মাথার সব চুল কেটে ফেললাম। তারপর নিজের মাথায় একটা কফি মাগ ভাঙলাম। এতেই আহত হই। এসব করেই সেদিনের শো আটকে ছিলাম।

হানি সিংয়ের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন তার বোনও। তিনি বলেন, এ ঘটনার পরই মাথায় রক্ত নিয়ে ফোন করে হানি। আমরা তো খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এর নেপথ্যে শাহরুখের কোনো দোষ নেই।

Header Ad
Header Ad

মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ

বগুড়ার শ্রাবণী এখন ওমর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনট উপজেলার সরুগ্রাম পূর্বপাড়া এলাকায় বিরল এক ঘটনা ঘটেছে। শ্রাবণী আক্তার খুশি (১৫) নামের এক ছাত্রী মেয়ে থেকে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে তার বাড়িতে।

শ্রাবণী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। তিনি খোকন মিয়ার বড় মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে শ্রাবণীর আচরণে ছেলেদের মতো বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে তার পরিবার নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করায়। ছয় মাস ধরে চলা মেডিকেল পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে, শ্রাবণী শারীরিকভাবে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছেন।

রূপান্তরের পর তার নতুন নাম রাখা হয়েছে ওমর ফারুক শ্রাবণ। শ্রাবণ নিজেও এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হওয়ায় আমার কোনো দুঃখ নেই। এখন আমি বাবার কাজে সহযোগিতা করতে পারব।

শ্রাবণের বাবা খোকন মিয়া জানান, মেয়ের আচরণ ও শারীরিক গঠনে পরিবর্তন লক্ষ্য করার পর থেকে আমি নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছি। অবশেষে বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ডাক্তারি রিপোর্টে জানা যায়, আমার মেয়ে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মুরুব্বিদের পরামর্শে শ্রাবণীকে ছেলেদের পোশাক পরিয়ে মাথার চুল কেটে নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে সে ওমর ফারুক শ্রাবণ নামে পরিচিত।

খোকন মিয়া বলেন, আমার তিন মেয়ে ছিল। ছেলে না থাকায় সমাজের নানা কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার বড় মেয়ে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অত্যন্ত খুশি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ