শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় আগ্রাসন: বিচ্ছিন্ন হচ্ছে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রও পিছু হটছে!

ছবি: সংগৃহীত

১৯৫৫ সালে মিসরের কাছ থেকে গাজা উপত্যকা দখল করার পরিকল্পনা করেন ইসরায়েলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড বেন-গুরিয়ন। দখলদারিত্ব চালালে জাতিসংঘে বিষয়টি তীব্রভাবে সমালোচিত হবে বলেও সে সময় তাঁকে সতর্ক করে বলা হয়। তখন তিনি খোদ জাতিসংঘকে চরমভাবে উপহাস করে ‘উম-শুম’ শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। এর অর্থ আন্তর্জাতিক সংস্থাকে গোনায় ধরে না ইসরায়েল। পরে এই শব্দটিই হয়ে ওঠে দেশটির ইচ্ছার প্রতীক।

এরপর প্রায় সাত দশক পর সেই ইসরায়েলই এখন গাজায় গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের কারণে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) এবং অধিকাংশ দেশের নিন্দার মুখোমুখি হয়েছে। বৈশ্বিক চাপের কারণে দখলদার ইসরায়েল ও সরকারের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এখন চরমভাবে বিচ্ছিন্ন। খবর নিউইয়র্ক টাইমসের।

গত চার মাসের বর্বর হামলায় ৩০ হাজারের মতো ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। যদিও এই গণহত্যা ও গোটা গাজাকে ধ্বংসের নগরীতে পরিণত করার অস্ত্র, গোলা, রসদের বেশির ভাগই দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ৭ অক্টোবর হামলার পর থেকেই টানা সমর্থন ও ইসরায়েলকে রক্ষায় সব কিছুই করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। কিন্তু বিশ্বব্যাপী তীব্র প্রতিবাদ, নারী-শিশুসহ হাজার হাজার মানুষ হত্যায় মানবাধিকার লঙ্ঘনে চরম সমালোচনার জেরে মুখ রক্ষায় ইসরায়েলকে সমর্থনে এখন কিছুটা হলেও থমকে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

এর ফলে কয়েক যুগ পর এবারই প্রথম ওয়াশিংটনের সঙ্গে সম্পর্কে বিরল টানাপোড়েনের মুখোমুখি হচ্ছে ইসরায়েল। শুধু তাই নয়, বাইডেন প্রশাসন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে একটি খসড়া প্রস্তাবও তুলতে যাচ্ছে। যেখানে অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি আহ্বানের পাশাপাশি রাফায় স্থল আক্রমণ না চালানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ইসরায়েলে মার্কিন সাবেক রাষ্ট্রদূত মার্টিন এস ইন্ডিক বলেছেন, ‘এটি ইসরায়েলি সরকারের জন্য বড় সমস্যা। কারণ, এত দিন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সুরক্ষায় বেঁচে গেছে। কিন্তু এখন বাইডেন ইঙ্গিত দিচ্ছেন, নেতানিয়াহুকে আর আগের মতো সুরক্ষা দেবেন না।’

বাইডেনের এমন পরিবর্তনের কারণ হিসেবে ইন্ডিক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক নজিরবিহীন বিক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ। যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও ছড়িয়ে পড়েছে।’

ইসরায়েলের কট্টর মিত্র যুক্তরাষ্ট্র, যুগ যুগ ধরে এটা প্রমাণিত। কারণ, ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলকে রক্ষায় ৪০ বারের বেশি ভেটো ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে গাজায় বর্বরতা শুরুর পর থেকেই তিনবার ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যাতে করে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি না হয়।

যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়ালে হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইসরায়েল চাপে পড়বে বলে মনে করেন খোদ ইসরায়েলিরাই। এ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত মাইকেল বি ওরেন বলেন, ‘ইসরায়েলিরা উদ্বিগ্ন এ কারণে, জাতিসংঘসহ সব সংস্থা আমাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েছে।’ ওরেন স্বীকার করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে গাজায় অস্ত্রের সংকটে পড়বে ইসরায়েল।’

এদিকে, ব্রিটিশ কার্গো জাহাজে আবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা। এতে জাহাজটিতে আগুন ধরে গেলে অন্তত একজন আহত হন। মার্কিন সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এডেন উপসাগরে পালাউয়ের পতাকাবাহী এমভি আইল্যান্ডারে গত বৃহস্পতিবার সকালে এ হামলা হয়। জাহাজটি মিসরের উদ্দেশে যাচ্ছিল।

আরেকদিকে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের আইনি পরিণতি সম্পর্কে বাধ্যতামূলক মতামত জারি করতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অনুরোধের পর অর্ধশতাধিক দেশের যুক্তিতর্ক শুনছে আইসিজে; সেখানে অনেক দেশ দখলদারিত্ব অবৈধ বলে যুক্তি দিয়েছে।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত