শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টেট কেলেঙ্কারি: মমতার সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র হচ্ছে ক্ষোভ

একদিকে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী, তথা শাসক দল তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন জেলে। তার বান্ধবীর বাড়ি থেকে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা সারাবিশ্ব টিভির পর্দায় দেখেছে। এর পরের ধাপে শিক্ষা দপ্তরের প্রায় সব শীর্ষ আধিকারিক, উপদেষ্টারা জেলে ঢুকেছেন। আর অন্যদিকে খোলা রাস্তায় দিনের পর দিন নাগাড়ে বসে চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছেন প্রকৃত টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা।

চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো তো দূরের কথা, উল্টো গত সপ্তাহের শেষ দিকে মধ্যরাতে আন্দোলনকারীদের জবরদস্তি সরিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকারের পুলিশ। সেই ঘটনায় নতুন করে উত্তাল হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ তীব্র হচ্ছে জনরোষ। চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন-সহানুভূতি জানাতে এবার রাস্তায় নেমে পড়েছেন বুদ্ধিজীবীরাও।

টেট চাকরি প্রার্থীদের ধর্নামঞ্চ থেকে পুলিশের টেনে হিঁচড়ে তুলে দেওয়ার ঘটনার পর থেকে সরগরম এপার বাংলা। মমতা সরকারকে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জি। বিশিষ্ট এই পরিচালক বলেন, এই রাজ্যে চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে।

কমলেশ্বর আরও বলেন, পরপর দু’দিন, নির্লজ্জ পুলিশ চোরেদের ক্ষেত্রে আইনের শাসন জারি করতে অপরাগ। চাকুরিপ্রার্থীরা ও প্রতিবাদকারীদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগণতান্ত্রিকভাবে আঘাত করছে। এর থেকে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব সুস্পষ্ট। স্বৈরাচার ও মিথ্যাচার দুয়ে মিলে এক অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে পশ্চিমবঙ্গে। একটা ভয়াবহ সংকটের দিকে রাজ্য এগিয়ে চলেছে।

দুর্গাপূজার সময় কলকাতায় সিপিআইএমের বই বিপনী কেন্দ্র ভাঙার জেরে প্রতিবাদ মিছিল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পরিচালক কমলেশ্বরকে। কালী পূজা মিটতে না মিটতেই তিনি ফের তৃ়ণমূল কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। কোথাও তিনি লিখছেন, পথে রক্ত, দেওয়াল তবু নীল-সাদায় রাঙে/ চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে। আবার কখনো বলছেন, পুলিশ প্রশাসনকে ধিক্কার।

কমলেশ্বরের পাশাপাশি টলিপাড়ায় বাম-ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র সরব হয়েছেন। তিনি আবার আরও একধাপ এগিয়ে রাজ্যের মানুষকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও কন্যাশ্রীর ভিখিরি বলে কটাক্ষ করেছেন।

টেট পাশ চাকরি প্রার্থীদের ধর্না ভাঙতে পুলিশের জবরদস্তির প্রতিবাদে গত শনিবার কলকাতায় বিশিষ্টজনদের সমাবেশ থেকে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র স্লোগান ওঠে। সমাবেশ থেকে বিশিষ্ট ভাষাবিদ পবিত্র সরকার বলেন, এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

শুক্রবার মাঝরাতে সল্টলেক এপিসি ভবনের সামনে আমরণ গণঅনশন ভেঙে দিয়েছিল পুলিশ। চাকরি প্রার্থীদের জোর করে টেনে হিঁচড়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৪৪ ধারা জারি করার নির্দেশ দিতে হয় কলকাতা হাইকোর্টকে। আদালতের নির্দেশ পেতেই তৎপর হয় প্রশাসন। সন্ধ্যে বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আন্দোলনস্থলে বাড়তে থাকে পুলিশের বহর। এরপর রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ শুরু হয় পুলিশের ধরপাকড়। এর প্রতিবাদে আন্দোলনে নামে বাম ছাত্র যুব নেতৃত্ব। তাদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ ও ধরপাকড়ে রাজনৈতিক মহল সরগরম।

টেট চাকরি প্রার্থীদের উপর হামলার বিরুদ্ধে মিছিলে শামিল হয়েছিলেন বিশিষ্টজনরা। ছিলেন পবিত্র সরকার, পরিচালক অনীক দত্ত, অভিনেতা রাহুল সরকার, বাদশা মৈত্র, শ্রীলেখা মিত্র, কবি মন্দাক্রান্তা সেনসহ অন্যান্যরা।

পবিত্র সরকার বলেন, অন্যায় করে চাকরি প্রার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। কোটি কোটি টাকা নিয়ে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। সারাদেশ সেটা দেখেছে। চাকরি প্রার্থীরা শান্তিভঙ্গ করেনি। তার মধ্যে অন্ধকারে পুলিশ কাপুরুষের মতো তুলে নিয়ে গেছে। এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

অভিনেত্রী শ্রীলেখা বলেন, প্রশাসন যদি না কথা শোনে, পুলিশ যদি না কথা শোনে তাহলে চাকরি চলে যাবে। আগামী দিনে যাতে এই মন্ত্রিসভা যাতে না থাকে সেটাই আমরা চাইব। আগামী দিনে যাতে হকের লড়াই না করতে হয়, সেকারণেই আজ সরব হয়েছি আমরা।

মিছিলে ছিলেন— বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান প্রবীণ বাম রাজনীতিবিদ বিমান বসু, সাবেক বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান প্রমুখ।

কংগ্রেস নেতা মান্নান বলেন, প্রশাসন যদি পাগল হয়, মানসিক ভারসাম্যহীন হয়, সেখানে আমরা কী আন্দোলন করব? এখন প্রশাসনকে যতদিন না তাড়ানো যায়, যতদিন না মানুষকে বাঁচানো যায়, ততদিন আন্দোলন করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলেন, তা মানসিক ভারসাম্যহীন ছাড়া হয় না।

চাকরি প্রার্থীদের উপর পুলিশের জবরদস্তির ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে একটি ডেপুটেশনে সই করেছেন ড. বিনায়ক সেন, অপর্ণা সেন, কুণাল সরকার, বিভাস চক্রবর্তী, সুমন মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন, বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়, রেশমী সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় ও সুজন মুখোপাধ্যায়রা।

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত