রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সৌরভকে নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির টানাটানি চলছেই

বহুদিন পরে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ একজন আইকন পেয়েছিল। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। কালে কালে সেই সৌরভ সীমান্তের বেড়া পার করে গোটা বাঙালি জাতির আইকন হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

সৌরভের খেলার সময় শেষ। যেভাবে বিসিসিআইয়ের (বোর্ড অব ক্রিকেট কন্ট্রোল অব ইন্ডিয়া) শীর্ষ পদ থেকে তাকে সরে যেতে হয়েছে, তাতে তার প্রশাসক হিসাবেও ভবিষ্যৎ খুব একটা ঝলমলে বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু সৌরভকে যেনতেন প্রকারে আইকন বানিয়ে রাখতেই হবে, অন্তত এপার বাংলার রাজনীতিতে। নাহলে প্রয়োজনের সময় কার ঘাড়ে বন্দুক রেখে ফায়ার করা যাবে? তাই ক্রীড়াজগতে এই মুহূর্তে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠা সৌরভকে নিয়ে রাজনৈতিক দড়ি টানাটানি চলছেই।

একদিকে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল, অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। তৃণমূল দাবি করে থাকে সৌরভ কলকাতার বাসিন্দা, তাই ঘরের লোক। আর অন্যদিকে সৌরভ তার বিসিসিআইয়ের পদ হাসিল করতে পেরেছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতা অমিত শাহের বদান্যতায়। ফলে বিজেপিরও দাবি আছে তার ওপর।

বিসিসিআই সভাপতির পদ থেকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরিয়ে দেওয়ার পর থেকেই, সেই প্রসঙ্গে বারবার সুর চড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌরভকে অন্যায়ভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সৌরভকে সরিয়ে দেওয়ার পর অমিত শাহের পুত্র জয় শাহকে রাখা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। সৌরভ ইস্যুতে এইবার মমতাকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শাহরুখ কেন? মুখ্যমন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

তিনি বলেন, সৌরভ আমাদের গর্ব। প্রত্যেকটি কাজের উপযুক্ত সময়সীমা রয়েছে। সময়কাল রয়েছে। আর সুযোগ প্রত্যেককেই দেওয়া হবে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যদি আরও ভালো কোনো জায়গায় যান, আমরাই সবচেয়ে বেশি খুশি হব। একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বক্তব্য, সত্যি কথা বলতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো কথা বলার জন্য কথা বলেন। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্য মনে যদি বিন্দুমাত্র আবেগ থেকে থাকত, তাহলে শাহরুখ খানকে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর না করে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে করতেন। কিন্তু তা তিনি এতদিনেও করেননি।

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে উত্তরবঙ্গ সফরের যাওয়ার আগে সৌরভকে আইসিসি পদের জন্য পাঠানোর দাবি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরেও ফের আবার সরব হন সৌরভের বিষয়ে।

তিনি বলেন, ‘তোমরা দেখেছ আমি ওকে নিয়ে প্রশ্নও করেছি। ও ভেরি মাচ এনটাইটেলড ছিল। তিনবার ডিরেক্টর ছিল। ওকে পাঠালে দেশের গৌরব বাড়ত।’ মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, জগমোহন ডালমিয়াও তো হয়েছিল। শরদ পাওয়ারও তো হয়েছিল। তাহলে কোন এক অজ্ঞাত কারণে আজকে সৌরভের মতো ছেলেকে বঞ্চিত করা হয়েছে? অন্য কারোর জন্য রিজার্ভ করে পজিশন রেখে দেওয়া হয়েছে, বলেও অভিযোগ মমতার।

মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, কোন অজানা কারণে? নিজস্ব স্বার্থপরতার কারণে দেশের সত্যিকারের যারা ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ, তাদেরকে বঞ্চিত করে, একাজ করতে পারে? তিনি আরও দাবি করেন, আজ শচিন টেন্ডুলকার এই জায়গায় থাকলে আমি তাকেও সমর্থন করতাম। আজাহার থাকলে আজাহারকেও সমর্থন করতাম। আমরা ক্রিকেটকে সর্বদা ইন্ডিয়া হিসাবে দেখি। আজ সৌরভ ভদ্র ছেলে বলে কিছু বলেনি। মুখ বুজে ওর যে ব্যাথা হয়েছে, সেই ব্যাথা বুঝতে দেয়নি। মুখ্যমন্ত্রীসহ ঘাসফুল শিবির এই বিষয়টিকে সহজভাবে নিচ্ছে না, বলেও জানানো হয়েছে।

তিনি আরও দাবি করেছেন, লজ্জাহীন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এটা। কোনো একজন ব্যক্তিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক মহলের শোরগোল পড়ে যায়। সৌরভ গাঙ্গুলীর প্রসঙ্গে যখন মুখ্যমন্ত্রী বারবার কেন্দ্রকে প্রশ্ন করছেন, ঠিক এই সময় ভারতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার অশোক দিন্ডার প্রশ্ন— ২০১১ সালে যখন সমস্ত বাঙালিদের কেকেআর থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল, তখন মুখ্যমন্ত্রী কোথায় ছিলেন?

অশোক দিন্ডা মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেছেন, এই মুহূর্তে সমস্ত ক্রীড়া জগতের মাথায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা। তাই, উনি এ বিষয় নিয়ে মুখ না খোলাই ভালো।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা

মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবির কর্তৃক মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মধুর ক্যান্টিনে শিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করে। মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে শিবির বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের অবমাননা করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে দেয় ছাত্রসংগঠনটি ।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র রাজনীতির সূতিকাগার ঐতিহাসিক মধুর ক্যান্টিনের প্রতিষ্ঠাতা স্বত্বাধিকারী মধুদা ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদ হন। জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামি ছাত্রসংঘ পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকা পালন করে। শহীদ মধুদা’র হত্যাকাণ্ডের নৈতিক দায় জামায়াতে ইসলামী, তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রসংঘ এবং পরবর্তীতে ইসলামি ছাত্রশিবিরকে নিতে হবে।

ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীনতা বিরোধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবিরের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন শহীদ মধুদার প্রতি এবং তার পরিবারের প্রতি অসম্মানজনক। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবির এর সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

বিবৃতিতে ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, শহীদের নিজের আঙিনায় খুনির সহযোগীদের বিচরণ খুবই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। অনুতাপ এবং বিবেকবোধ থেকেই ছাত্রশিবির এর মধুর ক্যান্টিনে আসা উচিত নয়।

তারা আরও উল্লেখ করেন, অপারেশন সার্চলাইট এ শহীদ মধুদা’র মতো অসংখ্য মানুষ শহীদ হওয়ার প্রেক্ষিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ইসলামি ছাত্রশিবির নানাভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে এবং বীর শহীদদেরকে অবমাননা করছে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি