সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫ | ৩০ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বছরের প্রথম মাস হিসেবে জানুয়ারি কীভাবে নির্দিষ্ট হলো ?

ছবি সংগৃহিত

জানুয়ারি মাসের এক তারিখে, সারা দুনিয়ার মানুষ আতশবাজি পুড়িয়ে, ঢাকঢোল পিটিয়ে, হৈহুল্লোর করে, উৎসব আয়োজনে খৃস্টাব্দের নতুন বছরকে স্বাগত জানায়। কিন্তু, উৎসব করার আগে, আপনি কি কখনো নিজেকে জিজ্ঞাসা করেছেন কেন পহেলা জানুয়ারি বছরের প্রথম দিন?

এর আগে এক সময় ২৫শে মার্চ, আবার ২৫শে ডিসেম্বরসহ বিভিন্ন তারিখে বছরের শুরু ধরা হতো।

এর কারণটা ছিল মূলত রোমান পেগান উৎসব এবং দুই হাজার বছরেরও বেশি আগে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার যে ক্যালেন্ডার বা পঞ্জিকা চালু করেছিলেন তার সূত্র ধরে। আর সেইসাথে ত্রয়োদশ পোপ গ্রেগরিকেও এর কৃতিত্ব দিতে হবে।

প্রাচীন রোমানদের জন্য, জানুয়ারি মাসটি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ এ মাসটি ছিল দেবতা জানুস, যার আরেক নাম ইয়ানুরিয়াস, ল্যাটিন ভাষায় যার অর্থ জানুয়ারি, তাকে উৎসর্গ করা মাস। রোমান পৌরাণিক কাহিনীতে, জানুস হচ্ছেন দ্বিমুখী দেবতা, অর্থাৎ তাকে দুটি মুখ দিয়ে চিত্রিত করা হয়েছে। তাকে রূপান্তরের দেবতাও বলা হয়। অর্থাৎ যেকোন পরিবর্তনের শুরু এবং শেষের প্রতীক।

ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়ানা স্পেনসার ব্যাখ্যা বলেন, "জানুসের দুটি মুখের একটি সামনের দিকে এবং আরকটি পিছনের দিকে ঘোরানো।" সামনের মুখটি দিয়ে ভবিষ্যতের দিকে এবং পেছনের মুখটি অতীতের দিকে ফেরানোকে নির্দেশ করে।

জানুয়ারি বছরের প্রথম মাস হওয়ার পেছনে অতীত এবং ভবিষ্যৎ - উভয় দিকে তাকানোর একটা সম্পর্ক আছে।

"সুতরাং যদি বছরের মধ্যে একটা সময় আসে যখন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে ‘এটাই আবার শুরু করার সময়', সেক্ষেত্রে জানুয়ারি প্রথম মাস হওয়াটা যৌক্তিক।" আবার ইউরোপে এটি এমন এক সময় যখন শীতকালের পরের দিনগুলো দীর্ঘ হতে শুরু করে।

অধ্যাপক স্পেন্সার বলেছেন, "এটি রোমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় ছিল, কারণ এটি সেই ভয়ানক ছোট দিনগুলোর পরে আসতো, যখন পৃথিবী ছিল অন্ধকার, হীম শীতল এবং যখন ঠান্ডার কারণে কোন ফসল ফলত না৷"

কেননা, বছরের দীর্ঘতম রাত ২২শে ডিসেম্বর থেকে ক্রমে দিন বড় হতে থাকে, আর জানুয়ারির শুরু থেকে দিনের দৈর্ঘ্য বেড়ে যায় সূর্যের দক্ষিণায়নের ফলে।

এ কারণে অধ্যাপক স্পেন্সারের মতে "জানুয়ারি এক ধরণের বিরতি এবং প্রতিফলনের সময়কাল।"

পহেলা জানুয়ারি যেভাবে প্রথম দিন হলো বছরের

ষোড়শ শতকে, পোপ গ্রেগরি ত্রয়োদশ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করেন এবং ক্যাথলিক দেশগুলিতে ওই সময় থেকে পহেলা জানুয়ারিকে নতুন বছরের শুরু হিসাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করা হয়।

আমরা এখন যে ক্যালেন্ডার অনুসরণ করি বা যেটি ইংরেজি বর্ষপঞ্জি হিসেবে চেনেন অনেকে, সেটাই 'গ্রেগরিয়ান' ক্যালেন্ডার। ইতালি, স্পেন এবং পর্তুগালের মতো ক্যাথলিক দেশগুলো তখন দ্রুতই এই নতুন ক্যালেন্ডার গ্রহণ করে। তবে প্রোটেস্ট্যান্ট এবং অর্থোডক্স খ্রিস্টান প্রধান দেশগুলো এটি বেশ দেরিতে গ্রহণ করে।

ইংল্যান্ড, যে দেশটি পোপের কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল এবং প্রোটেস্ট্যান্ট সম্প্রদায়কে গ্রহণ করেছিল, তারা ১৭৫২ সালের আগ পর্যন্ত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেনি।

এর আগ পর্যন্ত তারা ২৫ মার্চকেই নববর্ষের প্রথম দিন হিসেবে উদযাপন করতো।

সে বছর ব্রিটেনের পার্লামেন্টের একটি আইন ব্রিটিশদের ইউরোপের বাকি অংশের সাথে একীভূত করেছিল। এর আগে ১৬৯৯ সালে জার্মানির বিভিন্ন প্রোটেস্ট্যান্ট অধ্যুষিত রাজ্যগুলো নতুন এই বর্ষপঞ্জি গ্রহণ করে।

ব্রিটেনের পর ১৭৫৩ সালে সুইডেন, ১৮৭৩ সালে জাপান, ১৯১২ সালে চীন, ১৯১৮ সালে সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এবং ইউরোপের সবশেষ দেশ হিসেবে গ্রীস ১৯২৩ সালে এই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার গ্রহণ করে।

এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খ্রিস্টান প্রধান নয় এমন দেশও গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে শুরু করে।

বর্তমানে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে, আর ঠিক এই কারণেই আমরা প্রতি বছরের পহেলা জানুয়ারি সারা বিশ্বে আতশবাজি পোড়ানোর উদযাপন দেখি।

 গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির সবচেয়ে বড় দিক হল এটি সর্বজনীন, যেখানে তারিখগুলো কখনই দিন পরিবর্তন করে না।

তবে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে, এমন অনেক দেশেরই তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যগত বা ধর্মীয় ক্যালেন্ডারও রয়েছে।

যেমন, বাংলাদেশের নিজস্ব বাংলা ১২ মাসের পঞ্জিকা রয়েছে। দেশটি ১৪শ বছরের বেশি সময় ধরে প্রতিবছর এপ্রিলের মাঝামাঝি বাংলা নববর্ষ পালন করে আসছে।

একইভাবে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মিয়নামার এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে থাকে।

এছাড়া ১৯১২ সালে চীন গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার গ্রহণ করলেও তাদের নিজস্ব চন্দ্র বর্ষপঞ্জিও অনুসরণ করে এবং প্রতি বছর চীনসহ বিভিন্ন দেশে চীনা নববর্ষ উদযাপন অব্যাহত রেখেছে।

Header Ad
Header Ad

পদ্মা ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতি: নাফিজ সরাফাতসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

নাফিজ সরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা ব্যাংক থেকে পাঁচ কোটি টাকার ‘টাইম লোন’ নিয়ে অপব্যবহার ও আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাতসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (১৩ এপ্রিল) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় (ঢাকা-১) এ মামলা দায়ের করেন উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ রাকিব উদ্দিন মিনহাজ।

মামলার বাকি তিন আসামি হলেন—আব্দুল মোনেম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম মঈনউদ্দীন মোনেম, পরিচালক ফারহানা মোনেম এবং পদ্মা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট সাব্বির মোহাম্মদ সায়েম।

এজাহারে বলা হয়, ২০২২ সালে গুলশান শাখা থেকে আব্দুল মোনেম লিমিটেডের নামে পাঁচ কোটি টাকার একটি টাইম লোন অনুমোদন করা হয়। শর্ত অনুযায়ী, ঋণের অর্থ দুধ গুঁড়া, কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ কেনার মাধ্যমে আইসক্রিম ইউনিট চালু রাখতে ব্যবহারের কথা ছিল। কিন্তু তদন্তে উঠে এসেছে, আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ঋণের অর্থ ব্যবসায়িক মূলধনের পরিবর্তে পুরোনো ঋণের দায় পরিশোধে ব্যবহার করেন। এতে প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

দুদক কর্মকর্তারা জানান, ঋণ অনুমোদনের সময় পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন নাফিজ সরাফাত, যিনি একই সঙ্গে ঋণদাতা ও ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অনুসন্ধান শুরু না হলে অর্থ আত্মসাতের শঙ্কা ছিল বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০ ও ৫১১ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা হয়েছে।

আর্থিক খাতে বারবার অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ থাকা নাফিজ সরাফাত এতদিন আইনের বাইরে থাকলেও, ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নামে দুদক, বিএফআইইউ, সিআইডি ও বিএসইসি।

এই মামলাকে বর্তমান সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

হাতে হাত রেখে প্রেমিকাকে নিয়ে প্রকাশ্যে এলেন আমির খান

হাতে হাত রেখে প্রেমিকাকে নিয়ে প্রকাশ্যে এলেন আমির খান। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান সম্প্রতি তার নতুন প্রেমিকা গৌরী স্প্রাটকে নিয়ে প্রকাশ্যে এলেন। কয়েকদিন আগেই নিজের ৬০তম জন্মদিনে প্রেমের ঘোষণা দিয়ে ইন্ডাস্ট্রিতে আলোচনার ঝড় তোলা এই অভিনেতাকে এবার দেখা গেল গৌরীর সঙ্গে একটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে।

সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, উৎসবের মঞ্চে ছবি তোলার আগে আমির খানের দিকে হাত বাড়িয়ে দেন গৌরী। এরপর হাতে হাত রেখে ক্যামেরার সামনে পোজ দেন দু’জন। তাদের সঙ্গে ছিলেন চীনা অভিনেতা শেন টেং ও মা লি।

অনুষ্ঠানে আমির খান পরেছিলেন কালো কুর্তা ও সাদা পায়জামা, সঙ্গে ছিল কালো ও সোনালি রঙের শাল। গৌরী ছিলেন হালকা সাজে, শিফনের শাড়ি আর চোখে চশমা—দেখাচ্ছিলো অনবদ্য।

 

ছবি: সংগৃহীত

গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে আমির জানান, গৌরী ব্যাঙ্গালুরুর মেয়ে এবং তারা একে অপরকে চেনেন দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে। তবে প্রেমের সম্পর্কের শুরু মাত্র দেড় বছর আগে। এই সম্পর্ক নিয়ে কোনো লুকোচুরি নেই বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেন আমির।

সম্প্রতি তাদের একসঙ্গে মুম্বাইয়েও দেখা গেছে, যা নিশ্চিত করেছে এই জুটির নতুন সম্পর্কের পথচলা আরও দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ চেম্বার আদালতের

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী শারমিন আক্তার তামান্নাকে ৭ দিনের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। রোববার (১৩ এপ্রিল) রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতির আদালত এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

এর আগে গত ৯ এপ্রিল হাইকোর্ট শারমিন তামান্নার আগাম জামিন মঞ্জুর করেছিল। বিচারপতি মো. মাহবুব উল আলম ও বিচারপতি মো. হামিদুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ মার্চ রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং মল থেকে সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তার স্ত্রী শারমিন ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘কাড়ি কাড়ি, বান্ডিল বান্ডিল টাকা ছেড়ে আমার জামাইকে নিয়ে আসবো।’ ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেখানে তিনি প্রতিপক্ষকে হুমকিও দেন।

সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হত্যাসহ ১৫টি মামলা রয়েছে। তিনি গত বছরের ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের অক্সিজেন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান এবং পালিয়ে যান। এরপর ২৯ জানুয়ারি পুলিশ তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে। গ্রেপ্তারের পরপরই চট্টগ্রামে জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে, যেখানে পুলিশের ধারণা অনুযায়ী, সাজ্জাদ ও প্রতিপক্ষ সরোয়ার হোসেনের দ্বন্দ্ব ছিল কেন্দ্রবিন্দু।

গত ১ এপ্রিল নিহত বখতিয়ার হোসেন মানিকের মা ফিরোজা বেগম চট্টগ্রামের বাকলিয়া থানায় মামলা করেন। সেখানে সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী তামান্নাকে হুকুমের আসামি করা হয়। আদালতের আদেশে এখন শারমিন তামান্নাকে ৭ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মা ব্যাংকে ঋণ জালিয়াতি: নাফিজ সরাফাতসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা
হাতে হাত রেখে প্রেমিকাকে নিয়ে প্রকাশ্যে এলেন আমির খান
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ চেম্বার আদালতের
প্রতি ছক্কা ও উইকেটে ফিলিস্তিনে এক লাখ রুপি দেবে পিএসএল-এর দল মুলতান সুলতানস
পয়লা বৈশাখে দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তা
সারা দেশে সব মসজিদে একই সময়ে জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
আপনারা অবশ্যই অনির্বাচিত, প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে: সালাহ উদ্দিন আহমদ
সামিটে খরচ দেড় কোটি, বিনিয়োগ এসেছে ৩ হাজার কোটি টাকার: আশিক চৌধুরী
বাংলাদেশে তিনটি বড় হাসপাতাল নির্মাণ করতে চায় চীন
গভর্নিং বডির সিদ্ধান্তে বাতিল ১০ অর্থনৈতিক অঞ্চল: বিডা চেয়ারম্যান
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতিতে আগুন দেয়া ব‍্যক্তি শনাক্ত, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাথে আছে সম্পৃক্ততা
আজ থেকে সৌদিতে ওমরাহ উদ্দেশ্যে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, হজ পর্যন্ত কার্যকর
ভারতে স্যুটকেসে প্রেমিকাকে হোস্টেলে নিতে গিয়ে ধরা, ভিডিও ভাইরাল
বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত
গাজীপুরে ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ২ বিলিয়ন ডলার চুরির পরিকল্পনা ছিলো: আইন উপদেষ্টা
ভিসাপ্রত্যাশী বাংলাদেশিদের সতর্কবার্তা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
চার বিসিএস নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাল পিএসসি, ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি ৮ আগস্ট
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে