শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিলেটে বিলুপ্তির পথে দেশীয় প্রজাতির মাছ, হাইব্রিডের দখলে বাজার

যে পুকুরগুলোতে একসময় পাওয়া যেতো দেশীয় প্রজাতির মাছ, এখন তা বিলুপ্তির পথে। সেইসব পুকুরে এখন চাষ হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। ফলে মিঠা পানির দেশীয় প্রজাতির শত শত মাছের স্থান দখল করে নিচ্ছে পুকুরে উৎপাদিত হাইব্রিড শ্রেণীর মাছগুলো। দেশীয় প্রজাতির মাছগুলো বিলুপ্তির পর হাওর তীরবর্তী বাজারগুলোতে আধিপত্য এখন পাঙ্গাশ, তেলাপিয়া, পাবদা, কৈ-এর মতো খামারের মাছের। বাজারগুলোতে সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে খামারে চাষ করা পাঙ্গাশ মাছ।

দেশি মাছ বিলুপ্তির কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়া, অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, অতিরিক্ত কীটনাশকের ব্যবহার এবং অবাধ মৎস্য নিধন। এসবের ফলেই একের পর এক বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। ফলে এক যুগ আগেও সিলেট ও সুনামগঞ্জের হাওরগুলোতে প্রায় ১০৭ প্রজাতির মাছ পাওয়া যেত। এর মধ্যে ৩২ প্রজাতিই বিলুপ্ত হয়ে গেছে গত কয়েক বছরে এবং আরও কিছু প্রজাতি বিলুপ্তির পথে বলে জানায় সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলা মৎস্য অফিস।

সিলেট জেলা মৎস্য অফিস জানায়, বিলুপ্তপ্রায় মাছের প্রজাতিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলো হচ্ছে মহাবিপন্ন, সঙ্কটাপন্ন ও বিপন্ন প্রজাতি। এর মধ্যে মহাবিপন্ন প্রজাতি মাছের মধ্যে রয়েছে টাটকিনি, ঘারুয়া, বাঘাইড়, রিটা, রাণী, পাঙ্গাশ, বামোশ, নাফতানি, চিতল, একথুটি ও চাকা। আর সঙ্কটাপন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে রয়েছে বাচা, ছেপচেলা, ঢেলা, বাঁশপাতা, কুঁচে, নাপতে কই, বাতাসিয়া টেংরা, ফলি ও গুজিআইড় এবং বিপন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে রয়েছে গুলশা, গনিয়া, দাড়কিনা, আইড়, পাবদা, বড়বাইম, গজার, তারাবাইম, তিতপুঁটি, নামা চান্দা ও কালিবাউশ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাপক আকারে কীটনাশক ব্যবহার, হাওরের ইজারা প্রথা, সেচ দিয়ে মাছ শিকারসহ বিভিন্ন কারণে হাওরের মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। কীটনাশকের কারণে মাছ ডিম কম দিচ্ছে। সব ডিম থেকে বাচ্চাও ফুটছে না। অনেক সময় হাওরে মাছ মরে ভেসে উঠতেও দেখা যায়।

সুনামগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুনীল মন্ডল জানান, চলতি মৌসুমেও সুনামগঞ্জে ১২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৩২দশমিক ৩৯ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। যত্রতত্র এই বাঁধ নির্মাণকেই হাওরের মাছ কমে যাওয়ার বড় কারণ বলে মনে মৎস্য বিশেষজ্ঞরা।

তিনি আরও বলেন, গত অর্থ বছরে ৯০ হাজার ১৩০ দশমিক ২৫ টন মাছ পাওয়া গেছে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন জলাশয় থেকে। এর মধ্যে নদী থেকে ৪ হাজার ৫৪৪ দশমিক ৪৫ টন, বিল থেকে প্রাকৃতিকভাবে ২৮ হাজার ৬২৪ দশমিক ৩৯ টন, বিলে পোনা অবমুক্তের মাধ্যমে ৬০ দশমিক ৯০ টন, হাওর থেকে ৩৪ হাজার ১৩৪ দশমিক শূন্য ৭ টন এবং প্লাবনভূমি থেকে ২ হাজার ৭১৫ দশমিক ২৫ টন।

সংশ্লিষ্টরা হাওরের মাছ কমে আসার কারণ হিসেবে মনে করছেন, মুক্ত জলাশয়ের মাছের জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে চলাচলে বাধাগ্রস্থ হলে মাছের প্রজনন ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্থ হয়। এছাড়াও ধান বাঁচাতে সুনামগঞ্জের হাওরগুলোতে প্রতিবছর নির্মাণ করা ফসল রক্ষা বাঁধ। এ বাঁধের কারণে হাওরে মাছের চলাচল ব্যাহত হয়, প্রজনন কমে গিয়ে বিলুপ্তির পথে অনেক প্রজাতি। কেবল বাঁধ নয়, হাওরে ধানের জন্য মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার, বিল সেচে মৎস্য নিধন ও নির্বিচারে পোনা মাছ ধরার কারণেও রয়েছে বলে জানায় মৎস বিভাগ।

তাহিরপুরের জেলে সুকান্ত বর্মন জানান, হাওরে এখন মাছ নেই। মৎস্যসম্পদ রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গুরুত্বসহ কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। ধান ও মাছ দুটোর ব্যাপারেই মনোযোগী হওয়া উচিত। যে জায়গায় ধান হয় সেখানে ধান চাষ করতে হবে। আর যে জায়গায় ধান হয় না, অল্প বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায় সেখানে ধান চাষ না করে মাছ চাষে মনোযোগী হতে দায়িত্বশীলদের গুরুত্বসহ কাজ করতে হবে।

তাহিরপুরের সংবাদকর্মী শামসুল আলম আখঞ্জী টিটু বলেন, বোরো ফসল রক্ষায় বাঁধের মাটি বৃষ্টির সাথে হাওর ও বিলে যাচ্ছে। প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মাটি জমছে হাওরে। ফলে বিলে পানি বেশি সময় থাকছে না। অদূর ভবিষ্যতে তো বিলগুলোই থাকবে না, সব সমতল ভূমি হয়ে যাবে। ফলে ধান ও মাছ দুটোরই ক্ষতি হবে।

তাহিরপুরের মৎস্য কর্মকর্তা সারোয়ার হোসেন জানান, প্রতিবছর মার্চের দিকে ঢল আর ভারি বৃষ্টিতে হাওর এলাকায় অকাল বন্যা দেখা দেয়। এতে তলিয়ে যায় ফসল। ঢলের পানি যাতে হাওরে প্রবেশ করে ধানের ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য নির্মাণ করা হয় ফসলরক্ষা বাঁধ। ফসল রক্ষায় নির্মাণ করা এই বাঁধের কারণে মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। বাঁধের কারণে মাছ নদী থেকে হাওর বা বিলে যেতে পারছে না, পানিতে ইচ্ছে মতো ঘুরে বেড়াতে পারছে না। এ কারণে হাওরে মাছের সংখ্যা কমে এসেছে।

Header Ad
Header Ad

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলকে জাগিয়ে তুলতে বড় পরিসরের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত “কুল বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪”-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, খুব শিগগিরই দেশের ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে একটি জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে। তৃণমূল থেকে প্রতিভাবান ফুটবলারদের তুলে আনতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) একটি কাঠামো তৈরি করতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আসিফ মাহমুদ সজীব বলেন, “জেলা ফুটবল আয়োজনের জন্য আমরা বাফুফেকে একটি কাঠামো ডিজাইন করতে বলেছি। আশা করছি তারা খুব দ্রুতই আমাদের সেই পরিকল্পনা দেবে। আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যেই ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে আমরা এই টুর্নামেন্ট শুরু করবো।”

ক্রীড়া উপদেষ্টা এ সময় সরকারের ক্রীড়া খাতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনের জন্য। এটি খেলোয়াড়দের মধ্যে স্বপ্ন ও অনুপ্রেরণা জোগাবে। আমরা ক্রীড়াঙ্গনে কাঠামোগত সংস্কারে কাজ করছি। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা বিশ্বাস করি, ক্রীড়াক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি ও প্রণোদনা নিশ্চিত করতে পারবো।”

উল্লেখ্য, দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় নতুন প্রজন্মের প্রতিভা হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন ক্রীড়াবিদরা। ক্রীড়া উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে অনেকেই ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় অব্যাহত ইসরায়েলি আগ্রাসন ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে “প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ”-এর উদ্যোগে রাজধানী ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে বৃহৎ সংহতি কর্মসূচি—“মার্চ ফর গাজা”।

শনিবার, ১২ এপ্রিল, বিকেল ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের মাধ্যমে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সকল রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক স্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। গণজমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক।

বিকেল ৩টার জমায়েতের আগে রাজধানীর পাঁচটি স্থান থেকে দুপুর ২টায় শোভাযাত্রা শুরু হবে। শোভাযাত্রাগুলো নির্ধারিত গেট দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করবে। শুরুর স্থান ও প্রবেশপথগুলো হলো—

১. বাংলামোটর থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ হয়ে রমনা গেইটে প্রবেশ।
২. কাকরাইল মোড় থেকে শুরু হয়ে মৎস ভবন হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইটে প্রবেশ।
৩. জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৪. বখশীবাজার মোড় থেকে শুরু হয়ে শহীদ মিনার হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৫. নীলক্ষেত মোড় থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।

বিশেষ নির্দেশনায় জানানো হয়েছে, দিনটিতে টিএসসি মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সব রাস্তায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হবে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সাধারণ দিকনির্দেশনায় অংশগ্রহণকারীদেরকে নিজ দায়িত্বে পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।

তাছাড়া, রাজনৈতিক প্রতীকের পরিবর্তে শুধুমাত্র ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিতে বলা হয়েছে।

এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আয়োজকরা আহ্বান জানিয়েছেন—মানবতার পক্ষে দাঁড়াতে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতি জানাতে সবাই যেন পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত

মিসরের তারকা ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহ। ছবি: সংগৃহীত

সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে লিভারপুলের সঙ্গে নতুন চুক্তিতে সই করলেন মিসরের তারকা ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহ। ফলে ২০২৭ সাল পর্যন্ত অ্যানফিল্ডেই দেখা যাবে তাকে।

৩২ বছর বয়সী এই তারকার আগের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি গ্রীষ্মে। তিনি নিজেও কয়েকবার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, এটি হতে পারে তার লিভারপুল ক্যারিয়ারের শেষ মৌসুম। তবে শেষ পর্যন্ত ক্লাবের নতুন কোচ আর্নে স্লটের অধীনে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।

সালাহর নতুন চুক্তির আলোচনা দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল। ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টর রিচার্ড হিউজেস এই আলোচনার নেতৃত্ব দেন এবং নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন সালাহর এজেন্ট রামি আব্বাস ইসার সঙ্গে। বিভিন্ন সূত্রে শোনা গেলেও, ইএসপিএন জানিয়েছে—বেতন কমানোর কোনো শর্ত ছিল না আলোচনায়।

নতুন চুক্তি সইয়ের পর সালাহ বলেন, “অবশ্যই আমি খুব রোমাঞ্চিত। আমাদের এখন দারুণ একটা দল আছে। আমি বিশ্বাস করি, আমরা আরও ট্রফি জিততে পারব এবং আমি আমার ফুটবল উপভোগ করতে পারব।” তিনি আরও বলেন, “এখানে আমার সেরা সময় কেটেছে। আমি আট বছর খেলেছি, আশা করছি সেটা দশ বছরে পৌঁছাবে। এখানে জীবন ভালো কাটছে, ফুটবলও উপভোগ করছি।”

২০১৭ সালে ইতালির রোমা থেকে লিভারপুলে যোগ দেন সালাহ। এরপর থেকেই তিনি হয়ে উঠেছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফরোয়ার্ড। প্রায় ৪০০ ম্যাচে অংশ নিয়ে জিতেছেন সাতটি বড় ট্রফি, যার মধ্যে রয়েছে প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৫ ম্যাচে তার গোল সংখ্যা ৩২টি, যার মধ্যে ২৭টি এসেছে প্রিমিয়ার লিগে।

লিভারপুলের ২০তম লিগ শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে এ মৌসুমে সবচেয়ে বড় ভরসা ছিলেন সালাহ। মার্চে সাউদাম্পটনের বিপক্ষে তার জোড়া গোল তাকে লিভারপুলের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতার আসনে বসিয়েছে।

চলতি গ্রীষ্মে চুক্তি শেষ হতে যাওয়া তিনজন খেলোয়াড়ের মধ্যে সালাহই প্রথম, যিনি নতুন করে চুক্তি করলেন। বাকি দুই তারকা ভার্জিল ভ্যান ডাইক এবং ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ডের ভবিষ্যৎ এখনো অনিশ্চিত। তবে ভ্যান ডাইক জানিয়েছেন, নতুন চুক্তি নিয়ে আলোচনা এগিয়ে চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ
মঙ্গল শোভাযাত্রার নতুন নাম ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে ‘চোর’ বললেন সিদ্দিকী নাজমুল
গোপনে ঢাকামুখী হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা, আবারও অস্থিরতার আশঙ্কা
ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে ‘রাইড ফর প্যালেস্টাইন’ র‌্যালি