শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মন টানলে বিকেল কাটিয়ে আসতে পারেন গোলাপে

‘দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ’ ফিরতি পথ ধরলো সাভারের শ্যামপুরের গোলাপ গ্রাম থেকে। সেই শুরু থেকে বৃত্তান্ত লিখে, ছবি দিয়ে পাঠিয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ জাভেদ হাকিম

তারিখটি মনে আঁকা-১৭ ফেব্রুয়ারি। ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলার বিরুলিয়া ইউনিয়নের উত্তর শ্যামপুর গ্রাম। এই পথে ‘দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ’র বন্ধুরা গাড়ী হাঁকালাম জেনে। চালকের আসনে আমি নিজেই। চিপা গলি পেরিয়ে মহাসড়কে, দূর পাল্লার যানবাহনকে ছাড়িয়ে, আমরা যাই এগিয়ে। মনে শুধু ভয়-চাকা না হয় পাংচার। একে আমি মহা ভয় পাই।
সেটি হলো না। পথে ভয় কাটছে দর্শনে। আমাদের গাড়ি চলছে। সাভার বাজার পেছনে ফেলে, ঢাকা-সাভার মহাসড়ক থেকে ডানে মোড় নিয়ে সি.এন.বি সড়কে ছুটছি। এই সরু পথে ফিটনেসহীন গাড়ির চেয়েও মহা ভয়ঙ্কর অটো রিক্সা। ওদের জ্বালায় কিছুটা ভীতু আমরা। আক্রাইনের মোড় থেকে শুরু হলো আরও বেদনাবিঁধুর পথ। এসেই যখন পড়েছি, আর কী করা?
দেশের বড়, বড় নাম করা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো এখানে। অথচ সড়কের কী বেহাল দশা? একেই বলে ‘বাতির নীচে আঁধার’। তবে দে-ছুটের বন্ধুরা ঠিকই অন্ধকারে আলোর ঝলক খুঁজে নিতে পারে। তাই হলো। ভাঙা সড়কে দোল খেতে, খেতে কিছুটা পথ এগুতেই নৈসর্গিক সব দৃশ্যপটে চোখ আটকাল।
অসাধারণ। ঢাকার পাশেই এমন মায়াবী প্রাকৃতিক দৃশ্য? চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হয় না। সোঁদা মাটির গন্ধ নাকে পেতে, পেতেই চোখে পড়ল লাল গোলাপ। বিশাল বাগান জুড়ে ফুটে আছে অসংখ্য। গাড়ি পার্ক করেই ছুটলাম সবাই বাগানগুলোর ভেতর একে, একে। ইয়া খোদা-এ দেখি বিশাল লাল গোলাপের সমুদ্র। তার মাঝে আমরা অতিকায় এক ক্ষুদ্র প্রাণী।
যতই এগিয়ে যাই, ততই অপার্থিব ভালোলাগা ভর করে মনে। এই রাজ্য হলো গোলাপের, বাগানের পর বাগান আছে। মাথায় নেশা চেপে বসল। কিসের গাড়ি আর কিসের বাড়ি? সবই ঠুনকো। বাড়ি-গাড়ির চিন্তা বাদ দিয়েই তো চলেছি। ফলে গোলাপের ভেতর থেকে ভেতরে ঢুকতে থাকলাম।
যতই এগিয়ে যাই, ততই গোলাপগুলো আপন হতে থাকে। প্রথম বাগানে যে আঁটির দাম ছিল ৪শ, বাগানের লোকেরা আপন হতে, হতে এখন পারলে ফ্রি গছিয়ে দেন।
আগে ধারণা পেয়েছিলাম, সাভার শ্যামপুর নামের গোলাপ গ্রামের গোলাপ চাষীরা বাগান বাঁচাতে একটু উগ্র হয়ে গিয়েছেন। ফলে সাভারবাসীরা তাদের টুঙ্গুইরা বলে থাকেন। তাদের গ্রামের আগের নাম টেঙ্গর শ্যামপুর। তবে আমরা পেয়েছি উল্টো প্রমাণ। কথায় আছে, নিজে ভালো তো জগৎ ভালো। হাঁটতে, হাঁটতে পেয়ে গেলাম, এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা সব গাছগুলোকে। ওরা সব ছাড়িয়ে মাথা উঁচু করে আছে। তারা তাল গাছের সারি। আমাদের দলের জসিমের চোখে ধরা পড়লো, রসের হাড়ি ঝুলছে তালের গাছে। হানিফ বললো, রস খাবে। আর জিগায়? চল যাই, গাছের তলায়।
দুঃখের বিষয়, তালের রসের স্বাদ পেতে হলে আসতে হবে আবারও সাতসকালে। কী আর করা? এক সফরে তো আর সব মিলে না-মনকে বলি আমরা। ওরকম আশা করাও ঠিক নয়, প্রাণকে বোঝাই। ফলে গাছির মোবাইল নম্বার নিয়ে আরো এগুই। এবার চোখ পড়লো, ঝাঁকায় ঝুলে আছে গ্রামের চাষী বউয়ের লাউ, মাটিতে শুয়ে আছে মিষ্টি কুমড়া। সেসব দেখে আমাদের পথ চলেছে।
ঘুরতে, ঘুরতে দেখা হয়ে গেল, গ্রামের বয়োবৃদ্ধ আবদুল খালেকের সঙ্গে। জানালেন, এই টেঙ্গর শ্যামপুর গ্রামেই ২০ বছর আগে প্রথম গোলাপ চাষ শুরু করেন গোলাম রসুল। তার বাগান করা দেখে ধীরে, ধীরে গ্রামের অন্যরা লাভজনক পেশায় অনুপ্রাণিত হয়ে গোলাপ ফুল চাষে এগিয়ে এলেন। শ্যামপুর গ্রামের প্রায় ৬০ পাকি [১৫,৬০ শতাংশ] জমিতে এখন গোলাপ চাষ হয়। রাজকীয় ফুলটি চাষ এই গ্রামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বিরুলীয়া ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রামেও প্রসারিত হয়েছে দারুণভাবে।
বছরের ১২ মাস তাদের গোলাপ চাষ হয়। ভর সন্ধ্যায় ফুল বিক্রির বাজার বসে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকাররা গোলাপ ফুল কিনতে আসেন। দর্শনার্থী, ক্রেতাদের জন্য ফুল চাষীরা গড়ে তুলেছেন নিরাপত্তাবলয়ও। ফলে সব দেখে মাগরিবের নামাজ শেষে, সবুজের বারোভাজা খেয়ে আমরা দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ ফিরতি পথ ধরি। ইচ্ছে হলে একটা বিকেল কাটিয়ে আসতে পারেন পুরো পরিবার কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে।
যোগাযোগ : ঢাকা থেকে উত্তরা দিয়ে, মিরপুরের বেড়িবাঁধ বা গাবতলী থেকে সাভার উপজেলার বিরুলীয়া ইউনিয়নের উত্তর শ্যামপুর গ্রামে যাওয়া যায়। সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড হতে বাসে বা লেগুনা। সেক্ষেত্রে কয়েকবার যাবাহন বদল করতে হবে। উত্তরা বা মিরপুর বেড়িবাঁধ দিয়ে নিজস্ব গাড়ী নেই-এই অবস্থায় যেতে চাইলে কয়েক দফা গাড়ি বদল করে বিরুলিয়া ব্রিজ দিয়ে চলে যেতে পারেন গোলাপের গ্রামে।
খাবেন কোথায়? আক্রাইন বা দোসাইদ বাজারে মোটামুটি মানের রেস্টুরেন্ট পাবেন। বিকালের নাশতার জন্য দোসাইদ বাজারে রাবেয়া খালার বানানো হরেক পদের ভর্তায় চিতই, ভাপা ও মালপোয়া পিঠা খাবেন। আছে অন্য দোকানে দুধের চা।
ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত