শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মন টানলে বিকেল কাটিয়ে আসতে পারেন গোলাপে

‘দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ’ ফিরতি পথ ধরলো সাভারের শ্যামপুরের গোলাপ গ্রাম থেকে। সেই শুরু থেকে বৃত্তান্ত লিখে, ছবি দিয়ে পাঠিয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ জাভেদ হাকিম

তারিখটি মনে আঁকা-১৭ ফেব্রুয়ারি। ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলার বিরুলিয়া ইউনিয়নের উত্তর শ্যামপুর গ্রাম। এই পথে ‘দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ’র বন্ধুরা গাড়ী হাঁকালাম জেনে। চালকের আসনে আমি নিজেই। চিপা গলি পেরিয়ে মহাসড়কে, দূর পাল্লার যানবাহনকে ছাড়িয়ে, আমরা যাই এগিয়ে। মনে শুধু ভয়-চাকা না হয় পাংচার। একে আমি মহা ভয় পাই।
সেটি হলো না। পথে ভয় কাটছে দর্শনে। আমাদের গাড়ি চলছে। সাভার বাজার পেছনে ফেলে, ঢাকা-সাভার মহাসড়ক থেকে ডানে মোড় নিয়ে সি.এন.বি সড়কে ছুটছি। এই সরু পথে ফিটনেসহীন গাড়ির চেয়েও মহা ভয়ঙ্কর অটো রিক্সা। ওদের জ্বালায় কিছুটা ভীতু আমরা। আক্রাইনের মোড় থেকে শুরু হলো আরও বেদনাবিঁধুর পথ। এসেই যখন পড়েছি, আর কী করা?
দেশের বড়, বড় নাম করা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো এখানে। অথচ সড়কের কী বেহাল দশা? একেই বলে ‘বাতির নীচে আঁধার’। তবে দে-ছুটের বন্ধুরা ঠিকই অন্ধকারে আলোর ঝলক খুঁজে নিতে পারে। তাই হলো। ভাঙা সড়কে দোল খেতে, খেতে কিছুটা পথ এগুতেই নৈসর্গিক সব দৃশ্যপটে চোখ আটকাল।
অসাধারণ। ঢাকার পাশেই এমন মায়াবী প্রাকৃতিক দৃশ্য? চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হয় না। সোঁদা মাটির গন্ধ নাকে পেতে, পেতেই চোখে পড়ল লাল গোলাপ। বিশাল বাগান জুড়ে ফুটে আছে অসংখ্য। গাড়ি পার্ক করেই ছুটলাম সবাই বাগানগুলোর ভেতর একে, একে। ইয়া খোদা-এ দেখি বিশাল লাল গোলাপের সমুদ্র। তার মাঝে আমরা অতিকায় এক ক্ষুদ্র প্রাণী।
যতই এগিয়ে যাই, ততই অপার্থিব ভালোলাগা ভর করে মনে। এই রাজ্য হলো গোলাপের, বাগানের পর বাগান আছে। মাথায় নেশা চেপে বসল। কিসের গাড়ি আর কিসের বাড়ি? সবই ঠুনকো। বাড়ি-গাড়ির চিন্তা বাদ দিয়েই তো চলেছি। ফলে গোলাপের ভেতর থেকে ভেতরে ঢুকতে থাকলাম।
যতই এগিয়ে যাই, ততই গোলাপগুলো আপন হতে থাকে। প্রথম বাগানে যে আঁটির দাম ছিল ৪শ, বাগানের লোকেরা আপন হতে, হতে এখন পারলে ফ্রি গছিয়ে দেন।
আগে ধারণা পেয়েছিলাম, সাভার শ্যামপুর নামের গোলাপ গ্রামের গোলাপ চাষীরা বাগান বাঁচাতে একটু উগ্র হয়ে গিয়েছেন। ফলে সাভারবাসীরা তাদের টুঙ্গুইরা বলে থাকেন। তাদের গ্রামের আগের নাম টেঙ্গর শ্যামপুর। তবে আমরা পেয়েছি উল্টো প্রমাণ। কথায় আছে, নিজে ভালো তো জগৎ ভালো। হাঁটতে, হাঁটতে পেয়ে গেলাম, এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা সব গাছগুলোকে। ওরা সব ছাড়িয়ে মাথা উঁচু করে আছে। তারা তাল গাছের সারি। আমাদের দলের জসিমের চোখে ধরা পড়লো, রসের হাড়ি ঝুলছে তালের গাছে। হানিফ বললো, রস খাবে। আর জিগায়? চল যাই, গাছের তলায়।
দুঃখের বিষয়, তালের রসের স্বাদ পেতে হলে আসতে হবে আবারও সাতসকালে। কী আর করা? এক সফরে তো আর সব মিলে না-মনকে বলি আমরা। ওরকম আশা করাও ঠিক নয়, প্রাণকে বোঝাই। ফলে গাছির মোবাইল নম্বার নিয়ে আরো এগুই। এবার চোখ পড়লো, ঝাঁকায় ঝুলে আছে গ্রামের চাষী বউয়ের লাউ, মাটিতে শুয়ে আছে মিষ্টি কুমড়া। সেসব দেখে আমাদের পথ চলেছে।
ঘুরতে, ঘুরতে দেখা হয়ে গেল, গ্রামের বয়োবৃদ্ধ আবদুল খালেকের সঙ্গে। জানালেন, এই টেঙ্গর শ্যামপুর গ্রামেই ২০ বছর আগে প্রথম গোলাপ চাষ শুরু করেন গোলাম রসুল। তার বাগান করা দেখে ধীরে, ধীরে গ্রামের অন্যরা লাভজনক পেশায় অনুপ্রাণিত হয়ে গোলাপ ফুল চাষে এগিয়ে এলেন। শ্যামপুর গ্রামের প্রায় ৬০ পাকি [১৫,৬০ শতাংশ] জমিতে এখন গোলাপ চাষ হয়। রাজকীয় ফুলটি চাষ এই গ্রামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বিরুলীয়া ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রামেও প্রসারিত হয়েছে দারুণভাবে।
বছরের ১২ মাস তাদের গোলাপ চাষ হয়। ভর সন্ধ্যায় ফুল বিক্রির বাজার বসে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকাররা গোলাপ ফুল কিনতে আসেন। দর্শনার্থী, ক্রেতাদের জন্য ফুল চাষীরা গড়ে তুলেছেন নিরাপত্তাবলয়ও। ফলে সব দেখে মাগরিবের নামাজ শেষে, সবুজের বারোভাজা খেয়ে আমরা দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ ফিরতি পথ ধরি। ইচ্ছে হলে একটা বিকেল কাটিয়ে আসতে পারেন পুরো পরিবার কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে।
যোগাযোগ : ঢাকা থেকে উত্তরা দিয়ে, মিরপুরের বেড়িবাঁধ বা গাবতলী থেকে সাভার উপজেলার বিরুলীয়া ইউনিয়নের উত্তর শ্যামপুর গ্রামে যাওয়া যায়। সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড হতে বাসে বা লেগুনা। সেক্ষেত্রে কয়েকবার যাবাহন বদল করতে হবে। উত্তরা বা মিরপুর বেড়িবাঁধ দিয়ে নিজস্ব গাড়ী নেই-এই অবস্থায় যেতে চাইলে কয়েক দফা গাড়ি বদল করে বিরুলিয়া ব্রিজ দিয়ে চলে যেতে পারেন গোলাপের গ্রামে।
খাবেন কোথায়? আক্রাইন বা দোসাইদ বাজারে মোটামুটি মানের রেস্টুরেন্ট পাবেন। বিকালের নাশতার জন্য দোসাইদ বাজারে রাবেয়া খালার বানানো হরেক পদের ভর্তায় চিতই, ভাপা ও মালপোয়া পিঠা খাবেন। আছে অন্য দোকানে দুধের চা।
ওএস।

Header Ad
Header Ad

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলকে জাগিয়ে তুলতে বড় পরিসরের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত “কুল বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪”-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, খুব শিগগিরই দেশের ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে একটি জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে। তৃণমূল থেকে প্রতিভাবান ফুটবলারদের তুলে আনতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) একটি কাঠামো তৈরি করতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আসিফ মাহমুদ সজীব বলেন, “জেলা ফুটবল আয়োজনের জন্য আমরা বাফুফেকে একটি কাঠামো ডিজাইন করতে বলেছি। আশা করছি তারা খুব দ্রুতই আমাদের সেই পরিকল্পনা দেবে। আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যেই ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে আমরা এই টুর্নামেন্ট শুরু করবো।”

ক্রীড়া উপদেষ্টা এ সময় সরকারের ক্রীড়া খাতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনের জন্য। এটি খেলোয়াড়দের মধ্যে স্বপ্ন ও অনুপ্রেরণা জোগাবে। আমরা ক্রীড়াঙ্গনে কাঠামোগত সংস্কারে কাজ করছি। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা বিশ্বাস করি, ক্রীড়াক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি ও প্রণোদনা নিশ্চিত করতে পারবো।”

উল্লেখ্য, দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় নতুন প্রজন্মের প্রতিভা হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন ক্রীড়াবিদরা। ক্রীড়া উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে অনেকেই ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় অব্যাহত ইসরায়েলি আগ্রাসন ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে “প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ”-এর উদ্যোগে রাজধানী ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে বৃহৎ সংহতি কর্মসূচি—“মার্চ ফর গাজা”।

শনিবার, ১২ এপ্রিল, বিকেল ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের মাধ্যমে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সকল রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক স্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। গণজমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক।

বিকেল ৩টার জমায়েতের আগে রাজধানীর পাঁচটি স্থান থেকে দুপুর ২টায় শোভাযাত্রা শুরু হবে। শোভাযাত্রাগুলো নির্ধারিত গেট দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করবে। শুরুর স্থান ও প্রবেশপথগুলো হলো—

১. বাংলামোটর থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ হয়ে রমনা গেইটে প্রবেশ।
২. কাকরাইল মোড় থেকে শুরু হয়ে মৎস ভবন হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইটে প্রবেশ।
৩. জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৪. বখশীবাজার মোড় থেকে শুরু হয়ে শহীদ মিনার হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৫. নীলক্ষেত মোড় থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।

বিশেষ নির্দেশনায় জানানো হয়েছে, দিনটিতে টিএসসি মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সব রাস্তায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হবে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সাধারণ দিকনির্দেশনায় অংশগ্রহণকারীদেরকে নিজ দায়িত্বে পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।

তাছাড়া, রাজনৈতিক প্রতীকের পরিবর্তে শুধুমাত্র ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিতে বলা হয়েছে।

এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আয়োজকরা আহ্বান জানিয়েছেন—মানবতার পক্ষে দাঁড়াতে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতি জানাতে সবাই যেন পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত

মিসরের তারকা ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহ। ছবি: সংগৃহীত

সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে লিভারপুলের সঙ্গে নতুন চুক্তিতে সই করলেন মিসরের তারকা ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহ। ফলে ২০২৭ সাল পর্যন্ত অ্যানফিল্ডেই দেখা যাবে তাকে।

৩২ বছর বয়সী এই তারকার আগের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি গ্রীষ্মে। তিনি নিজেও কয়েকবার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, এটি হতে পারে তার লিভারপুল ক্যারিয়ারের শেষ মৌসুম। তবে শেষ পর্যন্ত ক্লাবের নতুন কোচ আর্নে স্লটের অধীনে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।

সালাহর নতুন চুক্তির আলোচনা দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল। ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টর রিচার্ড হিউজেস এই আলোচনার নেতৃত্ব দেন এবং নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন সালাহর এজেন্ট রামি আব্বাস ইসার সঙ্গে। বিভিন্ন সূত্রে শোনা গেলেও, ইএসপিএন জানিয়েছে—বেতন কমানোর কোনো শর্ত ছিল না আলোচনায়।

নতুন চুক্তি সইয়ের পর সালাহ বলেন, “অবশ্যই আমি খুব রোমাঞ্চিত। আমাদের এখন দারুণ একটা দল আছে। আমি বিশ্বাস করি, আমরা আরও ট্রফি জিততে পারব এবং আমি আমার ফুটবল উপভোগ করতে পারব।” তিনি আরও বলেন, “এখানে আমার সেরা সময় কেটেছে। আমি আট বছর খেলেছি, আশা করছি সেটা দশ বছরে পৌঁছাবে। এখানে জীবন ভালো কাটছে, ফুটবলও উপভোগ করছি।”

২০১৭ সালে ইতালির রোমা থেকে লিভারপুলে যোগ দেন সালাহ। এরপর থেকেই তিনি হয়ে উঠেছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফরোয়ার্ড। প্রায় ৪০০ ম্যাচে অংশ নিয়ে জিতেছেন সাতটি বড় ট্রফি, যার মধ্যে রয়েছে প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৫ ম্যাচে তার গোল সংখ্যা ৩২টি, যার মধ্যে ২৭টি এসেছে প্রিমিয়ার লিগে।

লিভারপুলের ২০তম লিগ শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে এ মৌসুমে সবচেয়ে বড় ভরসা ছিলেন সালাহ। মার্চে সাউদাম্পটনের বিপক্ষে তার জোড়া গোল তাকে লিভারপুলের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতার আসনে বসিয়েছে।

চলতি গ্রীষ্মে চুক্তি শেষ হতে যাওয়া তিনজন খেলোয়াড়ের মধ্যে সালাহই প্রথম, যিনি নতুন করে চুক্তি করলেন। বাকি দুই তারকা ভার্জিল ভ্যান ডাইক এবং ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার-আর্নল্ডের ভবিষ্যৎ এখনো অনিশ্চিত। তবে ভ্যান ডাইক জানিয়েছেন, নতুন চুক্তি নিয়ে আলোচনা এগিয়ে চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ
মঙ্গল শোভাযাত্রার নতুন নাম ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে ‘চোর’ বললেন সিদ্দিকী নাজমুল
গোপনে ঢাকামুখী হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা, আবারও অস্থিরতার আশঙ্কা
ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে ‘রাইড ফর প্যালেস্টাইন’ র‌্যালি