শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রথম ইরাজমুজ মুন্ডুজ ‌‘সুলতানা চৌধুরী’

স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার নামে মেয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জন্মস্থান গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে দিয়েছেন। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ও সেরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পালকে অনন্য গৌরব অর্জিত হয়েছে।

অ্যাপ্লাইড কেমিষ্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (এসিসিএ) বিভাগের অসাধারণ ফলাফলের অধিকারী সুলতানা চৌধুরী তার বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে গিয়েছেন ইউরোপে। লাভ করেছেন ‘এরাজমুজ মুন্ডুজ জয়েন্ট মাস্টার্স’। এটি ল্যাটিন (উত্তর আমেরিকার দেশগুলোর প্রধান ভাষা)’য় দেওয়া বিশ্বের অন্যতম শিক্ষা বৃত্তি। বিভিন্ন দেশের বহু উচ্চতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাস্টার্সের পরে এই মাস্টার্স ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

বৃত্তিটি তারাই লাভ করেন, যারা তাদের শিক্ষাজীবনে অসাধারণ ফলাফলের ভিত্তিতে বিশিষ্ট ও সম্মানিত আসন লাভ করেছেন। এর বাদেও তাদের জীবনে বিভিন্ন উপাদানের ভালোভাবে মিশ্রণ ঘটেছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের অসাধারণ মেধাবী ও যোগ্য ছাত্র, ছাত্রীরা মাস্টার্স পর্যায়ের এরাজমুজ মুন্ডুজের জন্য আবেদন করতে পারেন। অতিরিক্ত হলো, শিক্ষাবৃত্তিটি সেরা ছাত্র, ছাত্রীদের জন্য সহজলভ্য করা হয়েছে।

প্রতি বছর এই বৃত্তির ক্যাটালগ উন্নততর করা হয়। এখন যে শিক্ষাবৃত্তিগুলো আছে, সেগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রদান করা। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় প্রতি শিক্ষাবর্ষের অক্টোবর থেকে জানুয়ারি সেশনে। এই সময় সাধারণত আবেদনপত্র জমা দিতে হয়। তারপর তারা খুব দ্রুতই সেই বছরের শিক্ষাবর্ষের জন্য পড়ালেখা শুরু করতে পারেন। সরাসরি আবেদন করতে পারেন ছাত্র, ছাত্রীরা নিয়মমাফিক। জানতে পারেন সবই।

সুলতানা চৌধুরী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোট ভাই ও ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি সফিকুল আহসান ইমনকে জানিয়েছেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হিসেবে ‘ইরাজমুজ মুন্ডুজ শিক্ষাবৃত্তি’ লাভ করে স্বাভাবিকভাবেই অত্যন্ত গর্বিত। ইউরোপের সবচেয়ে লোভনীয় শিক্ষাবৃত্তিটিতে বিনাপয়সায় লেখাপড়া করতে পারবো। স্পেন ও পর্তুগালের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়তে যাচ্ছি। হাতে-কলমে শিখতে ও গবেষণা করতে পারবো। ফলে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মা, বাবাকে ধন্যবাদ। আমার বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষককের কাছে কৃতজ্ঞ। লেগে থেকে, অদম্য আগ্রহ আর জেদের কারণে আজকে আমিই ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ইরাজমুজ মুন্ডুজ স্কলার’।”

কীভাবে আমরা ইরাজমুজ মুন্ডুজ স্কলার হবো আপনার মতো-প্রিয় ছোট ভাইয়ের এই প্রশ্নের জবাবে হেসে দিলেন অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রীটি। এরপর খানিক ভাবলেন। তারপর বললেন, ‘ইরাজমুজ মুন্ডুজ স্কলারশিপের আবেদন করতে হলে খুব ভালো অ্যাকাডেমিক ফলাফল লাগবে। বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট ইংরেজিতে ও সেমিস্টার পদ্ধতিতে বলে সারা বিশ্বের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রহণযোগ্য।’

এই শিক্ষাবৃত্তিতে অনেকগুলো দেশ ও সরকারের অংশগ্রহণ রয়েছে। তারা জীবনবীমা, স্বাস্থ্যবীমা, বিমানভাড়াসহ সবই দেন। প্রিয় ছাত্রীর এই অনন্য শিক্ষাবৃত্তি লাভের খবরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষকরাই খুব খুশি হয়েছেন।

সুলতানা চৌধুরীর নিজের বিভাগ এসিসিই’র বিভাগীয় প্রধান এখন অধ্যাপক ড. মো. শাহজাহান। তাকে অনুভূতি জানার জন্য প্রশ্ন করলে সাংবাদিককে উত্তর করেছেন, ‘জীবনের পথে, লেখাপড়ার ভুবনে সুলতানার এই সাফল্য আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে অনুপ্রাণিত করছে। বিশ্বের পরিমন্ডলে যেকোনো ছাত্র, ছাত্রীর সাফল্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে। আমরা শিক্ষক হিসেবে নিজেদের সফল ভাবি। আমি অন্তর থেকে তার ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করি। অন্যরা তার মতো হোক এই আশা করি।’

ওএস।

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী

তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ টানাপড়েনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে তৃতীয় বিয়ের আইনি ইতি টানলেন টালিউড অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। বহু আগেই ছাদ আলাদা হয়েছিল রোশন সিং ও শ্রাবন্তীর। চলছিল মামলা। শেষ পর্যন্ত শুক্রবার (৮ এপ্রিল) আদালতের রায়ে আইনিভাবে আলাদা হলেন তারা।

এই বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রোশন সিং নিজেই। ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে তিনি জানান, ‘সব কিছু শান্তিপূর্ণভাবেই মিটে গেছে। আমরা ৮ এপ্রিল থেকে আইনি বিচ্ছিন্ন।’ তিনি আরও বলেন, প্রেম ও বিয়ের আগে যেমন তারা একে অপরের জন্য অপরিচিত ছিলেন, বিচ্ছেদের পরও তারা তেমনই থাকবেন।

রোশন সিং ও শ্রাবন্তীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল আইনি প্রক্রিয়া। জানা যায়, বিচ্ছেদের মামলায় শ্রাবন্তী মাসিক সাত লাখ টাকা খোরপোশ দাবি করেছিলেন, যদিও আদালত পরে সেই দাবিতে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। এ বিষয়ে রোশন এদিন কিছু না জানালেও, আদালতের রায়ে তারা আলাদা হয়ে যাওয়ায় পুরনো অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল।

 

ছবি: সংগৃহীত

২০১৯ সালের শুরুতে রোশন-শ্রাবন্তীর প্রেম শুরু হয়। পরে তারা পাঞ্জাবে গোপনে বিয়ে করেন এবং কিছুদিন পরেই সেই খবর প্রকাশ্যে আনেন। তবে ২০২০ সালের দুর্গাপূজার আগে থেকেই তাদের দাম্পত্যে ফাটল ধরে। রোশন তখন শ্রাবন্তীর আরবানার ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যান।

এদিকে বিচ্ছেদের রায় পাওয়ার পর রোশন সিং নতুন জীবন শুরু করতে প্রস্তুত। তিনি বর্তমানে প্রেমিকা অনামিকার সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন এবং তার সঙ্গেই ভবিষ্যৎ গড়ার পরিকল্পনা করছেন।

প্রসঙ্গত, শ্রাবন্তীর এটি ছিল তৃতীয় বিয়ে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে পরিচালক রাজীব বিশ্বাসকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। পরে ২০১৬ সালে মডেল কৃষাণ ব্রজকে বিয়ে করেন, যেটি এক বছরের মধ্যেই বিচ্ছেদে গিয়ে পৌঁছায়। এরপর ২০১৯ সালে রোশন সিংয়ের সঙ্গে তৃতীয়বারের মতো গাঁটছড়া বাঁধেন শ্রাবন্তী। তবে এবার সেই সম্পর্কেও আইনি পরিসমাপ্তি ঘটলো।

Header Ad
Header Ad

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলকে জাগিয়ে তুলতে বড় পরিসরের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত “কুল বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪”-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, খুব শিগগিরই দেশের ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে একটি জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে। তৃণমূল থেকে প্রতিভাবান ফুটবলারদের তুলে আনতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) একটি কাঠামো তৈরি করতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আসিফ মাহমুদ সজীব বলেন, “জেলা ফুটবল আয়োজনের জন্য আমরা বাফুফেকে একটি কাঠামো ডিজাইন করতে বলেছি। আশা করছি তারা খুব দ্রুতই আমাদের সেই পরিকল্পনা দেবে। আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যেই ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে আমরা এই টুর্নামেন্ট শুরু করবো।”

ক্রীড়া উপদেষ্টা এ সময় সরকারের ক্রীড়া খাতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনের জন্য। এটি খেলোয়াড়দের মধ্যে স্বপ্ন ও অনুপ্রেরণা জোগাবে। আমরা ক্রীড়াঙ্গনে কাঠামোগত সংস্কারে কাজ করছি। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা বিশ্বাস করি, ক্রীড়াক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি ও প্রণোদনা নিশ্চিত করতে পারবো।”

উল্লেখ্য, দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় নতুন প্রজন্মের প্রতিভা হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন ক্রীড়াবিদরা। ক্রীড়া উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে অনেকেই ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় অব্যাহত ইসরায়েলি আগ্রাসন ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে “প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ”-এর উদ্যোগে রাজধানী ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে বৃহৎ সংহতি কর্মসূচি—“মার্চ ফর গাজা”।

শনিবার, ১২ এপ্রিল, বিকেল ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের মাধ্যমে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সকল রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক স্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। গণজমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক।

বিকেল ৩টার জমায়েতের আগে রাজধানীর পাঁচটি স্থান থেকে দুপুর ২টায় শোভাযাত্রা শুরু হবে। শোভাযাত্রাগুলো নির্ধারিত গেট দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করবে। শুরুর স্থান ও প্রবেশপথগুলো হলো—

১. বাংলামোটর থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ হয়ে রমনা গেইটে প্রবেশ।
২. কাকরাইল মোড় থেকে শুরু হয়ে মৎস ভবন হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইটে প্রবেশ।
৩. জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৪. বখশীবাজার মোড় থেকে শুরু হয়ে শহীদ মিনার হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।
৫. নীলক্ষেত মোড় থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর হয়ে টি.এস.সি গেইটে প্রবেশ।

বিশেষ নির্দেশনায় জানানো হয়েছে, দিনটিতে টিএসসি মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে। পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সব রাস্তায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হবে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সাধারণ দিকনির্দেশনায় অংশগ্রহণকারীদেরকে নিজ দায়িত্বে পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।

তাছাড়া, রাজনৈতিক প্রতীকের পরিবর্তে শুধুমাত্র ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিতে বলা হয়েছে।

এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আয়োজকরা আহ্বান জানিয়েছেন—মানবতার পক্ষে দাঁড়াতে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতি জানাতে সবাই যেন পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ
মঙ্গল শোভাযাত্রার নতুন নাম ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে ‘চোর’ বললেন সিদ্দিকী নাজমুল
গোপনে ঢাকামুখী হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা, আবারও অস্থিরতার আশঙ্কা