শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলেন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল

লেখা ও ছবি : চৌধুরী মাসাবি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

আজ সোমবার কুুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে এক অনন্য দিন। জন্মদিনে ছাত্র, ছাত্রীদের ভালোমন্দ খাওয়াতে পারেননি, তাদের নাচ, গান, কনসার্টের আয়োজন করতে পারেননি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এফ. এম. আবদুল মঈন। তবে তিনি ও তারা মিলে এনেছেন বাংলাদেশের গর্ব, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও অসাধারণ শিশু সাহিত্যিক অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালকে।
আজ বহু বছরের অর্জন হিসেবে মনে রাখার মতো এই অয়োজনে এসেছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য এই অধ্যাপক।
কলা ও মানসিক অনুষদ অনুষদ ‘সমকালীন সাহিত্য প্রসঙ্গে’ নামের বিশেষ একটি আলোচনা সভার মাধ্যমে প্রধান অতিথি হিসেবে দাওয়াত করে এনেছেন অবিশ্বাস্য জীবনবোধসম্পন্ন এই মানুষটিকে।
অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেছেন, ‘আমার দুঃখ হয়, মুক্তিযুদ্ধের ওপর সে রকম অতি উচ্চমানের কোনো লেখা হয়নি। আমার ভাই অধ্যাপক ড. হ হুমায়ূন আহমেদের জোছনা ও জননীর গল্প আছে। এই মহান মুক্তিযুদ্ধ দেশের সব অংশের সব শ্রেণীর সব মানুষকে, তাদের জীবনগুলো স্পর্শ করেছে।’
‘মুক্তিযুদ্ধ এমনই এক বিস্ময়কর ও ঐতিহাসিক অর্জন যে, স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের কোনো না কোনো স্মৃতি রয়েছে।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘আমাদের জন্মভূমি বাংলাদেশ। এই দেশের র্দুনীতি, অপরাধ নিয়ে সবাই লিখছি। ফলে খারাপ বিষয়গুলো পরিচিতি পাচ্ছে। আমি অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে দেখার অপেক্ষা করছি-আমার মাতৃভূমির সত্যিকার সাহিত্য, সুন্দর, ভালো কর্মগুলো সারা বিশ্বে আমাদের সমৃদ্ধি হিসেবে পরিচিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শিশু সাহিত্যিক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিংবদন্তী অধ্যাপক, তারুণ্যের আইডল অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল আরো বলেছেন, ‘এই কাজগুলোতে আমাদের যে কোনো দোষ নেই, তা আমি মনে করি না। আমরা যে লেখাগুলো লিখি, সেগুলো পরিধিতে ছোট্ট। আমাদের এখানেও প্রচুর রোমান্স আছে। মানুষের দারিদ্র এবং কষ্টগুলো উঠে আসে। তবে পৃথিবীটিতে মানুষের যেসব নানা অভিজ্ঞতা হয়, সেগুলো আমাদের লেখায় আসে না।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এফ.এম. আবদুল মঈন এরপর বলেছেন, ‘আমি ভালোর পক্ষে, খারাপের পক্ষে নই।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচায সমালোচিত হওয়ার মানে, বিশ্ববিদ্যালয়টিই সমালোচিত হওয়া। যেকারো, যেকোনো কিছুর সমালোচনার সংস্কৃতি বাদ দিয়ে অ্যাকাডেমিক পড়ালেখা ও গবেষণার অনুশীলনের মাধ্যমে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়কেই আমরা শিক্ষা ও গবেষণা এবং সংস্কৃতি চর্চায় আরো অনেক দূরে নিয়ে যেতে পারব।’
‘নিজেদের আরো ওপরের দিকে তুলতে পারবো’, বলে জানিয়েছেন তিনি।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এফ.এম. আবদুল মঈন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসায় অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালকে আন্তরিক ধন্যবাদ দিয়েছেন।
আরো আলোচনা করেছেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান।
এই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন বাংলার সহযোগী অধ্যাপক ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম।
সভাপতি ছিলেন কলা ও কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম মাওলা।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দেশে কলা ও মানবিকের বিভাগগুলো এখন অনেকটা হাসি-ঠাট্টার বিষয়। বিজ্ঞান আমাদের যে মারণাস্ত্র উপহার দিয়েছে তা দান হলেও মানবিক বিষয়াবলী, সাহিত্য আমাদের মানবিক মানুষ হতে সহায়তা করে। এই চর্চাগুলো ছাড়া মানবিক মানুষ হওয়া সম্ভব হয় না।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দিয়েছেন ইংরেজির প্রধান অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস। আলোচনা করেছেন বাংলার বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জি. এম. মনিরুজ্জামান। আলোচক ছিলেন ইংরেজির অধ্যাপক ড. এম. এম. শরীফুল করিম।
সেমিনার প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন বাংলার সহকারী অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ রাজু, ইংরেজির শারমীন আক্তার।
ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. দুলাল চন্দ্র নন্দী, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক ড. মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী, সব অনুষদের ডিন, সব হল প্রাধ্যক্ষ, সব বিভাগের প্রধান, সব বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রায় সব ছাত্র, ছাত্রী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত