রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিনিয়োগকারীদের অনুকূলে হতে হবে শেয়ার বাজার

দেশের শেয়ার বাজার কোনো ব্যাকরণ মেনে চলে না। শেয়ার বাজারে যখন কোন গুজব তৈরি হয়, তখন এই বাজার পড়ে যায়। যত না পড়ার কথা তার চেয়েও বেশি পড়ে যায়। ঠিক একইভাবে যত না উঠার কথা তার চেয়েও বেশি উঠে যায় একই কারণে। এজন্যই বলা হয় যে, শেয়ার বাজার কোনো ব্যাকরণ মেনে চলে না। তবে আমি মনে করি, ব্যাকরণ মেনেই চলা উচিত। কুচক্রি মহলের জন্য যেটি সুবিধা, মার্জিন লোনে অনেকেই অপারেট করে অর্থাৎ শেয়ার কেনার জন্য লোন দেয় হাউজগুলো।

যখন শেয়ার বাজার থমকে দাঁড়ায় অথবা পড়ে যায়,তখন সুদ বেড়ে যায়। তখন তারা সুদও দিতে পারে না, অন্যদিকে, ঋণ বাড়তে থাকে আর বাধ্য হয়ে এরা দ্রুত বিক্রয় করতে শুরু করে। গতদিন যেটি হয়েছে, এখানেও দেখা যাবে মার্জিন লোন যারা নিয়েছে, তারাই বেশি বিক্রি করেছে। আরও একটি ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের ৬৫ শতাংশ ইনভেস্টরের সর্বমোট বিনিয়োগ দশ লক্ষ টাকার নিচে এবং এরা শেয়ার বিক্রি করে দেয় ভয়-ভীতিতে। সেটিই ঘটেছে গতদিনে। যুদ্ধতো আছেই ,তার সাথে যুক্ত হয়েছে এসব জিনিস।

সাধারণ মানুষ হচ্ছে বোকা এবং লোভী। এরা জেনে বুঝে শেয়ার কেনেনি। যে শেয়ারের দাম ২০টাকা, এরা সেটি কিনেছে ৫০ টাকা দিয়ে। গুজবের মধ্যে পড়ে গিয়ে জুয়াড়িদের সঙ্গে তাল মিলিয়েছে। এটা বাড়বে, ওটা বাড়বে, এটা হবে, ওটা হবে ইত্যাদি ধাঁধায় পড়ে গিয়েছে। ১৭ টাকার শেয়ার ছয় মাসে হয়ে গিয়েছে ১২০ টাকা। ১০ টাকার শেয়ার কয়েকদিনের মধ্যে হয়ে গিয়েছে ২৮ টাকা। এগুলোতো টেকসই নয়। শেয়ার বাজার ভালো যায় এবং হঠাৎ করেই ধস নেমে পড়ে এবং বিশ্বব্যাপী এই ধস নেমেছে। এটি বঙ্গতে যেমন পড়েছে, নিউইয়র্কে পড়েছে, হংকং এ পড়েছে, জাপানে পড়েছে। এখন যারা শেয়ার বাজারে আছে, এরা লোকসান গুণছে। আবার যখন লাভ করে তখন লাভ নিয়ে খুশি থাকে। এখানে কাউকে রোধ করার কিছু নাই। কেউ কাউকে রোধ করতে পারবে না। সরকারও পারবে না। এটি যে যার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। অনেকে বিক্রয় করে দেয় না বুঝেই। মূল কথা এক্ষেত্রে স্থিরতা নাই বলা যায়।

শেয়ার বাজারে গুজব ছড়ানোর জন্য মানুষই দায়ী। এতগুলো সিস্টেম, এতগুলো পার্ট আমাদের শেয়ার বাজারের সঙ্গে জড়িত। এখন কিছু গুজবকারী আছে যারা গ্যম্বলিং করে, শেয়ারবাজারে পলিউশন করে। বিনিয়োগকারীদের না বুঝে, না জেনে শেয়ার বাজারে আসা ঠিক না। কারা বুঝতে পারে কোথায় কী হচ্ছে? যারা বুঝতে পারে তারা তো যাবে না। লোকালদের স্বার্থ হচ্ছে, এরা যতখুশি কিনতে পারে অথবা বিক্রয় করতে পারে।

এরা মনে করে যে, এরা খুব চালাক। কিন্তু যারা আসল ঘটনা জানে, সরকারের পক্ষে শেয়ারবাজার পড়ে যাচ্ছে, এটি বন্ধ করা সম্ভব হবে না। সরকারের পক্ষে এটি সম্ভব যে, ভাল শেয়ার যোগান দেওয়া। সেটি করলে সমস্যা কিছুটা সমাধান হবে। আমাদের বাজার তৈরি করতে হবে বিনিয়োগকারীদের জন্য। জুয়াড়িদের জন্য নয়। বাজার নিয়ে যারা জুয়া খেলছে তারা সংখ্যায় ৩০ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ। জনগণও না বুঝে দলবদ্ধভাবে চলে। তারা গুজবে আকৃষ্ট হয়, এইটা না ওইটা ধর। তবে ভালো নিয়ম হচ্ছে ৪/৫ বছরের মধ্যে শেয়ার কিনতে হবে। যেটির প্রবৃদ্ধি ভালো হবে। যেটির ভবিষ্যৎ বেশি। ব্যবসা আছে ব্যাপকভাবে।

কোম্পানির ব্যবসা সম্পর্কে খবর রাখেন না ,অথচ কোম্পানির শেয়ার কেনেন, আর বলেন আমিতো ক্ষতিগ্রস্থ হলাম। ইটস দেওয়ার ফল্ট! আগে জানতে হয়। আমরা জানতে চাই না। জানতে ইচ্ছুকও না। এভাবে লাভবান হওয়া যায় না। এখানে অনেক কিছু জড়িত। যেমন, স্কিল্ড, মানি, প্যাশন, প্রফেশানিলজম, এগুলোর কম্বাইন্ড এট্রিবিউটস। আমি কিছুই জানলাম না। হুজুগে বাড়তেছি কিনতেছি এবং ক্ষতগ্রস্ত হচ্ছি। আমরা না জেনে বুঝে গ্যাম্বলারদের সুযোগ করে দিচ্ছি। ইউক্রেনের যুদ্ধটিও দারুণভাবে ধাক্কা দিয়েছে। এরপর সবাই দিশেহারা হয়েছে।

তবে জেনে বুঝে শুনে শেয়ার ক্রয় করে জয়লাভ করা যেমন সম্ভব, তেমনি অনেকেই একইভাবে রাঘব বোয়ালদের টোপ গিলছে এবং অবধারিতভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে । সারা পৃথিবীতেই এখন এই গ্যাম্বলিং চলছে। বাইরে হয়তো তুলনামূলকভাবে কম কিন্তু আমাদের এখানে বেশি হচ্ছে। তবে এটিও সত্যি যে, গ্যাম্বলিং এ না জড়িয়েও অনেকেই ভালো করছে। কারণ, তারা জেনে বুঝে ইনভেস্ট করছে এবং সেটিই হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

লেখক: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ

কক্সবাজার সীমান্তের পাশে আশি শতাংশের বেশি অঞ্চল আরকান আর্মির দখলে। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের কক্সবাজার সীমান্তের ওপাড়ে যেকোনো মুহুর্তে হতে পারে নতুন একটি রাষ্টের ঘোষণা।চলতি মাসেই সরকারি বাহিনীকে পরাজিত করে রাখাইনে আশি শতাংশের বেশি অঞ্চলের দখল নিয়েছে রাজ্যটির সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী আরাকান আর্মি।এতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে ঘিরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর এখন দক্ষিণ এশিয়ায়।

ফলে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অস্থিরতার মধ্যেই আরও বড় ঘূর্ণাবতে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ, বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। জানা গেছে, রাখাইনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে শুরু করেছে ভারত চীন আমেরিকার মতো দেশগুলো। 

এতে প্রশ্ন উঠেছে, ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কি নতুন সংকটে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই নতুন সমীকরণে কতটা  স্বস্তিকর হবে ঢাকার জন্য এই নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষন। এমন খবরই উঠে আসছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে। 

দেড় দশক আগে ২০০৯ সালের ১০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয় ইউনাইটেড লীগ অফ আরাকান (ইউএলএ) এর সামরিক শাখা আরাকার আর্মির। আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের দাবিতে তারা তাদের কার্যক্রম শুরু করে।

সরকারি বাহিনীকে রীতিমত পরাজিত করে তারা পুরো অঞ্চল দখল নিয়েছে। সর্বশেষ মংডু দখল করার মধ্য দিয়ে তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখিয়েছে। খুব দ্রুত হয়তো আত্নপ্রকাশ হতে যাচ্ছে কক্সবাজারের পাশে নতুন একটি দেশ আরাকান রাজ্য। রাখাইন নৃগোষ্ঠীর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এই সংগঠন নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে সামনে রেখে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় গোষ্ঠীটি।
আলওয়ান খান, ঢাকাপ্রকাশ

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু

শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ নেতার দোতলা ভবনের দোতলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা শামছুন্নাহার ও ছেলে সানোয়ার হোসেন দগ্ধ হয়েছে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থায়ীয় জানা যায়, দোতলা ভবনের দোতলায় কিচেন রুমে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে জানালার থাইগ্লাস ফেটে নিচে পড়ে। স্বজনরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট ঢাকায় পাঠায়। আহত দুজনের মধ্যে মায়ের অবস্থা আশংকাজনক ছিল পরে রাত সাড়ে সাতটার দিকে তিনি মারা যান।

নিহতের স্বামী আবুল হাসেম প্রধান শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের মৃত গাফফার প্রধানের ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌর আওয়ামীলীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।

প্রতিবেশী আব্দুল গফুর জানান, দোতলা ওই বাড়িতে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। তিনিসহ প্রতিবেশীরা সেখানে ছুটে গিয়ে শামসুন নাহার ও তার ছেলে মো. সানোয়ার হোসেনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন। এর মধ্যে শামসুন নাহারের অবস্থা ছিল গুরুতর। তার মুখসহ শরীরের অনেক অংশই পুড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে স্বজনরা তাদেরকে ঢাকা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন মন্ডল বলেন, বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনে মা ও ছেলে দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, 'এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন।'

গত শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ইকোনমিস্ট।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইকোনমিস্টের বিদেশ বিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।

বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।

প্যাট্রিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি আছে, সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?

বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানান প্যাট্রিক।

ড. ইউনূস বলেন, 'আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত যে, ছাত্র অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। এরপর থেকে আমরা বলছি, আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।'

তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, 'তরুণরা পুরো পৃথিবী পাল্টে দিতে পারে। এটি কেবল একটি দেশের পরিবর্তন না, বাংলাদেশে যা হয়েছে সেটি তরুণ-যুবকরা কতটা শক্তিশালী তার উদাহরণ। আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই।'

'বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিল। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়। যদি তারা সুযোগ পায়, তাদের সেটা করার সক্ষমতা আছে,' বলেন তিনি।

অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করেন ড. ইউনূস।

'তারা এখন মন্ত্রিসভার সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা যোগ্য। তারা বিগত শতাব্দীর না, এই শতাব্দীর তরুণ। যোগ্যতার দিক থেকে তারা কোনো অংশে কম না।'

বাংলাদেশের নির্বাচনের পর কী করতে চান, প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, 'আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম এবং তা উপভোগ করছিলাম, যে কারণে আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে আনা হয়। আমি আমার কাজে ফিরে যাব এবং জীবন উপভোগ করবো।'

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন