বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খরগোশের খামার করে সফল হবিগঞ্জের হান্নান  

 

শান্ত ও নিরিহ প্রাণী খরগোশ অনেকেই পালন করেন সৌখিনভাবে। বন-বাদাড়েও এর দেখা মিলে। জেলার যুবক আব্দুল হান্নান বাণিজ্যিকভাবে খরগোশের খামার করে সবাইকে তাক লাগিয়েছেন।

আমিষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবেও যে খরগোশ পালন করা যেতে পারে তা অনেকেরই জানা নেই। খরগোস পালন করে হান্নান যেভাবে লাভবান হচ্ছেন তেমনিভাবে তাকে দেখে এখন অনেকেই আগ্রহী হয়েছেন খরগোশের খামার গড়ে তুলতে। প্রাণিসম্পদ বিভাগও এগিয়ে এসেছি খরগোশের খামার জনপ্রিয় করতে।

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রিচি গ্রামের হিরা মিয়ার ছেলে আব্দুল হান্নান। স্থানীয় লুকড়া বাজারে ফার্মেসির ব্যবসা এবং পশু চিকিৎসক হিসেবেই তার পরিচিতি। তবে এর বাইরেও তিনি তার নিজ বাড়িতে তৈরি করেছেন খামার। ষাঁড় মোটাতাজাকরণ, দুধের গাভী পালন, চিনা হাঁস ও কবুতর পালনের পাশাপাশি ৬ মাস পূর্বে শুরু করেন খরগোশ পালন। অল্প সময়ে এই খরগোশ থেকেই তার খামার বড় আয়ের মুখ দেখেছে। এখন তার মনোযোগ খরগোশের খামারকে বড় করা।

আব্দুল হান্নান জানান, ৬ মাস পূর্বে লাখাই উপজেলার বুল্লা বাজার থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকায় ৫টি খরগোশ কিনে করে শুরু করেন খামারের কাজ। এর মাঝে ৪টি ছিল মাদি এবং একটি পুরুষ খরগোশ। অল্প সময়ের মাঝে বাড়তে থাকে খরগোশের সংখ্যা। এখন তার খামারে আছে ৭০টি খরগোশ। প্রতি মাসে খরগোশ বিক্রি থেকে আয় আসে ৫ হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে তার ছেলের লেখাপড়ার খরচ চালান।

তিনি বলেন, খরগোশ পালনের জন্য বাড়িতে তিনি চ্যাপা শুটকির মটকা সংগ্রহ করেন। পরে তা মাটিতে পুতে খরগোশের বাসা তৈরি করেন। বর্তমানে ১৩টি মটকার ভিতর ১৩ জোড়া খরগোশকে বাসা তৈরি করে দিয়েছেন। অন্যগুলো বেড়া দেওয়া ঘরেই লালন পালন করেন। একটি খরগোশের বয়স ৪ মাস হলেই বাচ্চা দেওয়ার উপযোগী হয়। ৪০ দিনে বাচ্চা প্রসব করে। প্রসবের ২/১ দিন পরই আবারও খরগোশ গর্ভধারণ করে। ফলে বছরে ৬/৭ বার বাচ্চা দেখে একেকটি খরগোশ।

একসঙ্গে ৭/৬টি বাচ্চা প্রসাব করে। ৩ মাস বয়স হলেই খরগোশ খাওয়ার উপযোগী হয়। এক থেকে দেড় কেজি ওজনের হয় প্রতিটি খরগোশ। বড় খরগোশ বিক্রি হয় ১ থেকে দেড় হাজার টাকা পিস। ছোট বাচ্চা বিক্রি হয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পিস। তার খামারে এসে লোকজন ক্রয় করে নিয়ে যান খরগোশ। অনেকেই নেন খাওয়ার জন্য। কেউ কেউ নেন বাসা বাড়িতে সৌখিনভাবে পালন করার জন্য। আবার অনেকেই তার কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে খামার করার জন্য নিয়ে যান।

আব্দুল হান্নান বলেন, প্রাণিসম্পদ বিভাগের সঙ্গে ভাল পরিচয় থাকায় এবং তাদের পরামশেই শুরু করেন খরগোশের খামার। এ ছাড়া, তার খামারে ৪টি ষাঁড়, ৪টি ফিজিয়ান গাভী, বিভিন্ন ধরনের কবুতর ও প্রচুর পরিমাণ চিনার হাস রয়েছে। এগুলো থেকে ভালই আয় আসে। তবে কম পরিশ্রম ও কম খরছে বেশি আয় আসে খরগোশ পালন থেকে। খরগোশের খাবার নিয়েও চিন্তা করতে হয়না। বাচ্চা জন্মের পর ৩০/৩৫ দিন পর্যন্ত মায়ের দুধ কায়। পরে কচি ঘাস, লতাপাতা, শাক-সবজি, খড়কুটো, গম, ভুসি, খৈল, গাজর, মুলা, মিষ্টি আলু খরগোশের খাদ্য হিসেবে দিতে হয়। তরকারির ফেলনা অংশ এবং গাভীর ফিডও খরগোশ পছন্দ করে। তার খামারে খরগোশের তেমন তোন রোগ বালাই হয় না। মাঝে মাঝে কোনটি পাতলা পায়খানা করলে একডোজ সিপ্রো ওষুধ দিলেই ভাল হয়ে যায়।

হবিগঞ্জ জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, হবিগঞ্জে আব্দুল হান্নানই সর্বপ্রথম বাণিজ্যিকভাবে খরগোশের খামার গড়ে তুলেছেন।

প্রাণিসম্পাদ প্রদর্শনীতে তার খামার দেখে অনেকেই অনুপ্রাণিত হয়েছেন। আমারও চাই খরগোশ পালন জনপ্রিয় করতে। কারণ এটি লাভজনক এবং আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অন্য প্রাণীর তুলনায় খরগোশ সহজেই পালন করা যায়। এটির খাদ্য এবং ব্যবস্থাপনা সহজ বিধায় বাড়ির মহিলা ও ছেলেমেয়েরা কাজের ফাঁকে ফাঁকে সহজেই খরগোশ পালন করতে পারেন। আমেরিকা, নিউজিল্যান্ড, ব্রিটেন, নেদারল্যান্ডস, চীন এবং জাপানসহ অনেক দেশে বাণিজ্যিকভাবে খরগোশ প্রতিপালন হয়।

বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রজাতির খরগোশ আছে। সাদা, কালো, ডোরা এবং খয়েরি রঙের খরগোশ বেশি। এক সময় খরগোশ বাড়ির শোভাবর্ধনকারী প্রাণী হিসেবে লালন-পালন করা হত। আবার ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন ওষুধ পরীক্ষা করার জন্যও খরগোশ ব্যবহার করা হয়। এখন জীবন ও জীবিকার তাগিদেই খরগোশ পালন প্রয়োজন।

বাসস/এমএমএ/

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া