বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সারের দাম বাড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করলেন কৃষিমন্ত্রী

সারেব দাম বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, এটা ঠিক সারের দাম বাড়ায় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে সার্বিকভাবে কৃষির খুব একটা ক্ষতি হবে না।

তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে সরকার প্রত্যেকটা সারের দাম কেজিতে ৫ টাকা বাড়িয়েছে।’

সারের দাম কেজিতে ৫ টাকা বাড়ানোর পর মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিকালে এক অডিও বার্তায় কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আগে প্রতি কেজি ডিএফপি সারের দাম ছিল ৯০ টাকা। আমরা সরকারে আসার পর ২০০৯ সালে সেই সারের দাম কমিয়ে করলাম ২৫ টাকা। ২০১৯ এসে করলাম ১৬ টাকা। পটাশিয়ামের দাম ছিল ৬০টাকা। সেটা আমরা করলাম ১৫ টাকা। ইউরিয়ার দাম ছিল ২০ টাকা।’

তিনি বলেন, ‘আমরা খুব চেষ্টা করেছি যাতে সারের দাম না বাড়াতে হয়। কী পরিস্থিতিতে আমরা সারের দাম বাড়িয়েছি সেটা আপনারা জানেন। সারের দাম বাড়লে সারের যে প্রয়োজন সেই প্রয়োজনীয় সার কৃষক জমিতে দিতে পারবে না। ফসলে ব্যবহার করতে পারবে না। উৎপাদন কমে যাবে। তাতে করে আমরাই ক্ষতিগ্রস্ত হব। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন যাতে সারের দাম না বাড়াতে হয়।’

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে। পটাশিয়াম, টিএসপি, ইউরিয়া সব ধরনের সারের দাম বেড়েছে। এই দাম বৃদ্ধির কারণে ২০২০-২০২১ সালে আমাদেরকে ২৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়েছে। এই বছর আমরা গত অক্টোবর পর্যন্ত ১৫ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার ৪৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। এই যে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি সেটা সরকার দিতে পারছে না। দেওয়া কঠিন হচ্ছে। সার্বিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনা খুবই জটিল রূপ নিয়েছে। কাজেই সার্বিক অর্থনীতিকে বাঁচানোর জন্য সরকার বাধ্য হয়ে সারের দাম বৃদ্ধি করেছে।’

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এতে কৃষকরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু আমি মনে করি যে পরিমাণ বেড়েছে তাতে করে উৎপাদনের উপর খুব একটা বেশি প্রভাব পড়বে না। কিন্তু সরকারের জন্য আর কোনো উপায় ছিল না।’

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক