‘১০ সেপ্টেম্বর’ ৮ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হবে
লেখা ও ছবি : শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
‘গুচ্ছ পদ্ধতি’তে সারা দেশের সরকারী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা তৃতীয়বারের মতো হবে একত্রে, সামনের ‘মাসের ১০ তারিখ’-এ।
‘১০ সেপ্টেম্বর’ তাদের ভর্তি পরীক্ষা একই সময়ে, ক্যাম্পাসগুলোতে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে আরো জানিয়েছেন, আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন সবাই।
বাংলাদেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে মোট আবেদন জমা পড়েছে এই বছর ৭৯ হাজার ১শ ৪৭টি।
‘সরকারী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কামটি চেয়ারম্যান’ ও শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া আরো বলেছেন, ‘এবার মোট আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিট আছে তোমাদের জন্য ৩ হাজার ৫শ ৩৯টি। প্রতিটি সিটে পরীক্ষা দেবে ২৩ জন ছাত্র, ছাত্রী।’
এবারের আবেদন প্রক্রিয়াতে এসএসসি ও এইচএসসি মিলিয়ে ‘৮.৫ জিপিএ’ ধারীরা আবেদন করতে পেরেছেন।
আগের সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি নব প্রতিষ্ঠিত ‘হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ এবার থেকে তাদের ভর্তি কার্যক্রম শুরু করছে। তারা প্রথমবার হিসেবে ৯০টি সিটে ছাত্র, ছাত্রী নিয়ে পড়ালেখা শুরু করছেন।
বাংলাদেশের সর্বপ্রধান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিট আছে এবার ছাত্র, ছাত্রীদের জন্য ১ হাজার ১শ ১৬টি।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি করবে ৪শ ৩১ জন ছাত্র, ছাত্রী।
ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নেবে ৭শ ৪ জন।
২০০৬ সালের চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স ভর্তি করবে ২শ ৪৫ জন ছাত্র, ছাত্রী।
২০১৫ সালের খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিট আছে ১শ ৫০টি।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪শ ৪৩ জন ছাত্র, ছাত্রী ভর্তি করবে।
গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩শ ৩০ জন ছেলে, মেয়ে পড়তে পারবেন।
এর বাদেও সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় যেমন রাজশাহীতে কৃষি বিষয়ক সিট আছে।
আগামীতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করবে শরীয়তপুরের ‘শেখ হাসিনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’, ‘কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ এবং নাটোরের ‘ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’।
‘এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ চাপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলাতে বেসরকারীভাবে ছাত্র, ছাত্রী ভর্তি ও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ওএফএস।