শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবার স্মার্টফোনের সঙ্গে জোট বাঁধতে যাচ্ছে ক্যানন

নাহ খুব একটা অবাক লাগছে না তাইতো? এ আর নতুন কি? বিশ্ববিখ্যাত প্রায় সব ক্যামেরা কোম্পানিই তো ইতোমধ্যে স্মার্টফোনের সঙ্গে জোট বেঁধেছে, সে তুলনায় ক্যানন তো বেশ দেরিই করে ফেলল। নেট দুনিয়ায় খবর ছড়িয়েছে স্মার্টফোন নির্মাণকারী অংশীদার খুঁজছে জাপানের বিখ্যাত ক্যামেরা ক্যামেরা নির্মাণকারী কোম্পানি ক্যানন। চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মাইক্রো ব্লগিং সাইট সিনা উইবো থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ক্যামেরা নির্মাণকারী কোম্পানি সুইডেনের হেসেলব্লেড, জার্মানির লেইকা ও জেসিস ইতোমধ্যেই স্মার্টফোনের জন্য ক্যামেরা ও লেন্স এর উন্নয়ন সাধন করে বাজারে হইচই ফেলে দিয়েছে এবং অংশীদার হিসেবে বেশ পাকাপোক্ত অবস্থান গড়ে নিয়েছে।

হেসেলব্লেড এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে গিয়েছে চায়নার বিখ্যাত টেক জায়ান্ট বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান অপ্পো ও ওয়ান প্লাস। জেসিস এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে গিয়েছে বিবিকে'র অপর প্রতিষ্ঠান ভিভো আর লেইকার সঙ্গে শাওমি।

বাকি থাকল অ্যাপল, স্যামসাং, হুয়াওয়ে, আসুস, গুগল, রিয়েলমি, অনর, সনি, মটোরলা, নকিয়া, এইচটিসি, জেডটিই, লেনোভো আর টেকনো। যারা এখনো কোনো ক্যামেরা কোম্পানির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়নি।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে কে। কার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। কোম্পানি গুলোর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা করা যেতে পারে।

প্রথমত অ্যাপল, স্যামসাং, সনি আর গুগল। এ কোম্পানিগুলো আসলে কারও সঙ্গে অংশীদারিত্বে যেতে চায় না। প্রয়োজন পড়লে নিজেরা নতুনভাবে গবেষণা করবে কিন্তু দ্বিতীয় কোনো পক্ষকে দায়িত্ব দিবেনা অথবা দায়িত্ব দিলেও স্বীকৃতি দিবেনা। সেক্ষেত্রে বলাই যায় এরা ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে না। আবার সনির তো নিজস্ব ক্যামেরা রয়েছেই, বরং সনি পারলে ক্যাননকে কিনে নিতে চাইবে। তাই সনির কোনো সম্ভাবনাই নেই অংশীদারিত্বে যাওয়ার।

আসুস, লেনোভো আর জেডটি এরা আসলে গেমিং স্মার্টফোন হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বেশি। তারা হলো গেমিং স্মার্টফোন লিজেন্ড। তাই গেমিং স্মার্টফোন প্রতিযোগিতায় তারা যতটা মনযোগী বা আগ্রহী ক্যামেরা ফোন সম্পর্কে ততটা নয়। ক্যামেরা ফোনে প্রাধান্য দিলে তারা আরও আগেই অংশীদারিত্বে যেতে পারত। তাই বলা যায় তারাও এখন ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে না।

ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত কোম্পানি নকিয়া আর বিশ্বের প্রথম অ্যান্ড্রোয়েড স্মার্টফোন নির্মাতা এইচটিসি। তারা বিশ্ব বাজারের প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে কালের অতলে হারিয়ে গিয়েছিল। এইচটিসি কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও, নকিয়া এখনো পারেনি। তারা এখন যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাতে তাদের পক্ষে নতুন কোনো অংশীদারিত্বে যাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

গুগল থেকে ছিটকে যাওয়ার পর থেকে বাজারে বেশ পিছিয়ে পড়েছে চীনের বহুজাতিক কোম্পানি হুয়াওয়ে। তবে তারা যে ধরনের স্মার্টফোন বাজারজাত করছে তাতে তাদের এই অংশীদারিত্বে যাওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অনর একসময় হুয়াওয়ের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান থাকলেও এখন আর নেই তাই অনরের বিষয়টি একেবারেই অনিশ্চিত। আর আমেরিকার মটোরলা বেশ কিছু ক্লাসিক স্মার্টফোন বাজারে ছাড়লেও খুব একটা আলোচনায় নেই। আর এসব ব্র্যান্ডিং বা অংশীদারিত্ব নিয়ে তাদের খুব একটা মাথাব্যথা আছে বলেও মনে হয় না। তবে টেকনো দক্ষিণ এশিয়ায় দিন দিন বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠলেও এখনই তারা এমন কোনো পদক্ষেপ নিবে বলে মনে হয় না।

সবশেষে বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর রিয়েলমি। রিয়েলমি এখন বাজার কাঁপাচ্ছে। বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশে সর্বাধিক বিক্রয় হওয়া ফোনগুলোর একটি। ক্যানন যদি প্রস্তাব দেয় তাহলে রিয়েলমি সে সুযোগ ছেড়ে দিবে বলে মনে হয় না। আর বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর অন্যান্য অঙ্গসংগঠন ভিভো, অপ্পো, ওয়ানপ্লাস এর ধারাবাহিকতার দিকে তাকালে বলা যায় তারা এ সুযোগ লুফে নিবে। আর যেহেতু ক্যাননের অংশীদার বিষয়ের খবরটার উৎপত্তি চায়না থেকে তাই ঘুরে ফিরে দৃষ্টি সবার আগে রিয়েলমির দিকেই যাচ্ছে।

তবে বাণিজ্যিক জগতে কোনো সম্ভাবনাকেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যে কোনো মুহুর্তে গল্পের যে কোনো পটভূমি পরিবর্তন হতে পারে। তাই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। আসল খবর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে ক্যাননের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পর্যন্ত।

/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত