বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষাব্যবস্থার সংকট ও উত্তরণের উপায় (প্রথম পর্ব)

শিক্ষার্থীদের নিষ্ঠা থাকলে তিন বছরের কাজ এক বছরেই করা যাবে

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, দেশের খ্যাতনামা কথাসাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা, দেশের শিক্ষাব্যবস্থার বর্তমান সংকটসহ সার্বিক শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে সম্প্রতি তার সঙ্গে কথা হয় ঢাকাপ্রকাশের। সেখানে তিনি এ থেকে উত্তরণের পথও তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শেহনাজ পূর্ণা। আজ প্রকাশিত হলো বিশেষ সাক্ষাৎকারটির প্রথম পর্ব

করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে আপনার মন্তব্য কি এবং এর দায় কার?

করোনাভাইরাস নিঃসন্দেহে মরণঘাতি, যা সারা বিশ্বের মতো দক্ষিণ এশিয়ায়ও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশে এর অভিঘাত বেশি হওয়ার কারণ–দেশটি খুব ঘনবসতিপূর্ণ। প্রথমদিকে সবারই ধারণা ছিল এটি বেশিদিন থাকবে না। করোনাভাইরাস চলে যাবে এমন ভাবনা থেকেই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। এ নিয়ে এখন কোনো অভিযোগ আনার কারণ নেই। শিক্ষাব্যবস্থাকেও দোষ দেওয়া যাবে না। তা ছাড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করার আগে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে স্কুল খোলা রাখা বিপজ্জনকই ছিল। যেসব দেশ দ্রুত টিকা দিয়েছে, তারা দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে পেরেছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের তেমন কিছু করার ছিল না। যা হয়ে গেছে বা যে সময় চলে গেছে, তা নিয়ে হতাশ না হয়ে–কী করা যেত, কতটা করা যেত এসব আলোচনায় না গিয়ে সম্মিলিতভাবে সে ক্ষতিটা পুষিয়ে নিতে হবে।

দুই বছর বন্ধ থাকার পর পুনরায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে আপনার মতামত জানতে চাই।

৬ ফেব্রুয়ারির পর প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা নেই। ইউনিসেফ বলছে যতকিছুর বিনিময়ে হোক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হোক। আমরা ভেবেছিলাম ৬ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে এবং এরপর আর বন্ধ হবে না। এখন দেখা যাচ্ছে, সেই তারিখ পিছিয়ে ২০-২২ ফেব্রুয়ারি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমার মনে হয়, এটি না করে ১৩ তারিখ থেকে সেগুলো খুলে ফেলা হোক। যেসব শিক্ষার্থী-শিক্ষক টিকা পায়নি অতিদ্রুত তাদের টিকার আওতায় নিয়ে আসা হোক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে এখন আর খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা না। আর সমস্যা হলেও কোভিডের বর্তমান ধরন তো খুব একটা ভয়ংকর না। আক্রান্ত হলে বাড়িতে বসেই চিকিৎসা নিতে পারছেন অনেকেই। তারপরও যদি কোনো জায়গায় বেশি সংক্রমণ হয়, সেখানে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ব্যবস্থাপনায় সপ্তাহে দুয়েকদিন সীমিত পরিসরে শিক্ষাঙ্গন খোলা রাখা যেতে পারে। তবে দুয়েক জায়গার কারণে সারা দেশের শিক্ষাব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া মোটেও ঠিক হবে না। বর্তমানে যেসব জায়গায় আক্রান্তের হার ৭-১০ শতাংশ, সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা ঠিক হবে না।

করোনাকালীন ক্ষতি নিয়ে আপনার পরামর্শ কি?

ক্ষতিটা অনেকভাবে পুষিয়ে নেওয়া যায়। যেমন–অতিরিক্ত ক্লাস নিয়ে, ছুটির দিন কমিয়ে দিয়ে, অনলাইলে ক্লাস নিয়ে, সামনে রমজানে সারা মাস বন্ধ না রেখে প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা ক্লাস নেওয়া যেতে পারে এবং শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যেটা বুঝবে না, তা রাতের বেলা অনলাইন ক্লাস নিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে আমরা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারি। তবে এর জন্য শিক্ষকদের প্রণোদনা দিতে হবে। প্রয়োজনে খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়ে অতিরিক্ত ক্লাসের মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

করোনায় শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। মাত্র ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাস করতে পেরেছে, যারা বঞ্চিত হয়েছে তাদের বড় অংশ গ্রামাঞ্চলের। বৈষম্য নিরসনে আপনার মতামত কী?

বৈষম্য নিরসনে প্রথমে একটা দেশভিত্তিক জরিপ করতে হবে। কারা অনলাইন ক্লাস থেকে বঞ্চিত হয়েছে, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের পারিবারিক অবস্থা যাচাই করতে হবে। তাদের তালিকাভুক্ত করে সরকারের উচিত হবে তাদের হাতে ইন্টারনেট সংযোগসহ ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোনের মত ডিভাইস পৌঁছে দেওয়া। তাতে হাজার কোটি টাকা ব্যয় হলেও তা করতে হবে। সারা দেশে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প, অসংখ্য মেগা প্রজেক্ট নেওয়া হচ্ছে। ডিভাইস বিতরণটাকেও মেগা প্রজেক্ট হিসেবে ধরে কাজ করতে হবে। এটা হলে বৈষম্য অনেকটাই কেটে যাবে।

করোনায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা হয়েছে। এটা আমাদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে আপনি মনে করেন কি?

আসলে যা হয়ে গেছে, তা নিয়ে ভাবা উচিত না; বরং কীভাবে ক্ষতি পুষিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে। কোভিডে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে, ভবিষ্যতে এর প্রভাব বিরূপ হবে, শুধু এ রকম ভাবলে আমরা সামনে অন্ধকার দেখব। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন আমাদের একবছর হারিয়ে গেছে; কিন্তু আমরা তো সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠেছি। বর্তমান সমস্যাও কাটিয়ে উঠব। তবে এ জন্য আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও গতিশীল ও আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা সক্রিয় থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্ছ্বাস থাকলে, উদ্যম এবং নিষ্ঠা থাকলে তিন বছরের কাজ এক বছরেই করা যাবে। এর আগে আমরা তার প্রমাণ পেয়েছি। শিক্ষকরা যদি আন্তরিক হোন, তাদের যথেষ্ট প্রণোদনা দিয়ে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করা যায়, শিক্ষার্থীরা গ্রুপ ওয়ার্ক করতে পারে, নিজেদের ল্যাপটপে ইন্টারনেট ঘুরে পাঠ্য বিষয়বস্তু আরও ভালোভাবে যেন নিতে পারে, তাহলে দ্রুতই সমস্যা কেটে যাবে। শিক্ষার্থীরা অদম্য। নিজেদের মতো করে কাজে লাগাতে পারলে তারা খুব ভালো করবে।

(চলবে)

এসএ/

শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন ও

পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  

বাংলাভিশন টেলিভিশনের সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরন। ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাভিশন টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে বেধড়ক কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। তার এক হাতের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কুয়াকাটা পৌরসভায় নিজ বাসার সামনে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা এ হামলা চালায়।

মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য মিরনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মিরনের পরিবার জানায়, তিনি ঢাকা থেকে রাতে কুয়াকাটা ফিরেছিলেন। কুয়াকাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে জখম করে। চিৎকার দিয়ে মিরন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। এক হাতে রগ কেটে দেয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে