শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দুদকের জালে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব

বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলাগুলো সচল করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা সচল রেখেছে দুদক। পাশাপাশি ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর মতো নেতাদের মামলাতে গতি এনেছে দুদক।

বিএনপি নেতৃত্বের অভিযোগ, সরকার চলমান আন্দোলন বেগবান করতে ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ নেতাদের নতুন করে দুদকের মামলার জালে আটকাতে চাইছে। যদিও এসব মামলা নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করতে চাননি বিএনপির কোনো নেতাই।

দুদক সূত্র জানায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, রাশেদুজ্জামান মিল্লাতসহ বিএনপির অনেক নির্বাহী কমিটির সদস্য ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা সচল করা হচ্ছে।

বিএনপির কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মামলার বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না। তবে এই সংস্থাকে আমরা কোনো গুরুত্ব দিচ্ছি না। কারণ এরা সরকারের নির্দেশে কাজ করে।

জানতে চাইলে দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপির কিছু নেতার নামে আগের মামলা রয়েছে। সেসব মামলার তদন্ত প্রক্রিয়াধীন। আর নতুন মামলার বিষয়ে আপাতত কিছু বলতে পরছি না। খোঁজ খবর নিয়ে বলতে হবে। এসময় তিনি এ প্রতিবেদককে দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

দুদকের সংশ্লিষ্টরা বলেন, কে খালেদা জিয়া কে তারেক রহমান বা কে বিএনপি বা অন্যদলের নেতা তা দেখার সময় দুদকের নেই। দুদকের কাছে সব মামলাই একই রকম। সবার ক্ষেত্রেই আইন সমান। জানা গেছে, বিএনপির শীর্ষ কিছু নেতার নামে দুদকের গোপনে তদন্ত ও মামলার প্রস্তুতি চলছে।

বিএনপি'র সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকের মামলায় বেশ কয়েকজন নেতা জামিনে আছেন। তবে দুদকের মামলার জালে বিএনপির কত জন নেতা রয়েছেন সেই বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া যায় নি।

জানা যায়, বর্তমানে বিএনপি নেতাদের নামে দুদকের মামলাসহ মোট মামলা সংখ্যা ২ লাখ। আর এসব মামলায় আসামি সংখ্যা ৩৬ লাখের কাছাকাছি। বর্তমান ২৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার নেতা-কর্মী কারাগারে রয়েছেন।

দুদকের মামলাসহ এখনো বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলা রয়েছে। তিনি সরকারের নির্বাহী আদেশে বাসা থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এদিকে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে দুদক ও অন্যান্য প্রায় অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। যদিও তিনি দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

অন্যদিকে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নামে প্রায় ১০০ মামলা রয়েছে। তবে তার নামে দুদকে কোনো মামলা নেই বলে দুদকের সংশ্লিষ্টরা জানান।

জানতে চাইলে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দুদকের মামলাগুলো তদন্ত করেই আদালতে আবেদন করা হয়। শুধু দুদক নয়, যে সমস্ত মামলা আমার কাছে আসে সে মামলাগুলো আমি লড়াই করে থাকি। তা ছাড়া কে বিএনপি নেতা, কে আওয়ামী লীগের নেতা অথবা কে জামায়াতের নেতা সেটা দেখা মুখ্য বিষয় আমার না। আমি কোনো রাজনীতির সঙ্গে সংযুক্ত নয়।

দুদকের এই আইনজীবী আরও বলেন, বিএনপির যে সকল নেতার নাম আপনি বললেন তাদের মামলার ফাইল আমাদের কাছে রয়েছে। তাদের মামলাগুলো যে শুধু আমিই আইনজীবী হিসেবে লড়াই করি বিষয়টি এমন নয়। আমি অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করি।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলছেন, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে পুরাতন মামলা সচল করার উদ্দ্যেগ নেওয়া হচ্ছে। দলের শীর্ষ নেতাদের বেছে বেছে আবার নতুন নতুন মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং পরিকল্পনা চলছে। গত বছরের শেষের দিকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২ শতাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়। দুদকের মামলাসহ এসব মামলার কোনো ভিত্তি নেই।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক আরও বলেন, সাধারণ মানুষ এখন বলে থাকে দুদক বিএনপি দমনের কমিশনে পরিণত হয়েছে। বিএনপিকে দমনের জন্য একদিকে পুলিশ আর অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশন আর আদালতের ওপর ভর করে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের আসল উদ্দেশ্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপির নেতৃত্বে যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনকে গলাটিপে হত্যা করা। এজন্য তারা রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে যা মনে চাইছে তাই করছে।

আরইউ/এসএন

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত