বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুদকের জালে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব

বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলাগুলো সচল করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা সচল রেখেছে দুদক। পাশাপাশি ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর মতো নেতাদের মামলাতে গতি এনেছে দুদক।

বিএনপি নেতৃত্বের অভিযোগ, সরকার চলমান আন্দোলন বেগবান করতে ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ নেতাদের নতুন করে দুদকের মামলার জালে আটকাতে চাইছে। যদিও এসব মামলা নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করতে চাননি বিএনপির কোনো নেতাই।

দুদক সূত্র জানায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, রাশেদুজ্জামান মিল্লাতসহ বিএনপির অনেক নির্বাহী কমিটির সদস্য ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা সচল করা হচ্ছে।

বিএনপির কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মামলার বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না। তবে এই সংস্থাকে আমরা কোনো গুরুত্ব দিচ্ছি না। কারণ এরা সরকারের নির্দেশে কাজ করে।

জানতে চাইলে দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপির কিছু নেতার নামে আগের মামলা রয়েছে। সেসব মামলার তদন্ত প্রক্রিয়াধীন। আর নতুন মামলার বিষয়ে আপাতত কিছু বলতে পরছি না। খোঁজ খবর নিয়ে বলতে হবে। এসময় তিনি এ প্রতিবেদককে দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

দুদকের সংশ্লিষ্টরা বলেন, কে খালেদা জিয়া কে তারেক রহমান বা কে বিএনপি বা অন্যদলের নেতা তা দেখার সময় দুদকের নেই। দুদকের কাছে সব মামলাই একই রকম। সবার ক্ষেত্রেই আইন সমান। জানা গেছে, বিএনপির শীর্ষ কিছু নেতার নামে দুদকের গোপনে তদন্ত ও মামলার প্রস্তুতি চলছে।

বিএনপি'র সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকের মামলায় বেশ কয়েকজন নেতা জামিনে আছেন। তবে দুদকের মামলার জালে বিএনপির কত জন নেতা রয়েছেন সেই বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া যায় নি।

জানা যায়, বর্তমানে বিএনপি নেতাদের নামে দুদকের মামলাসহ মোট মামলা সংখ্যা ২ লাখ। আর এসব মামলায় আসামি সংখ্যা ৩৬ লাখের কাছাকাছি। বর্তমান ২৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার নেতা-কর্মী কারাগারে রয়েছেন।

দুদকের মামলাসহ এখনো বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলা রয়েছে। তিনি সরকারের নির্বাহী আদেশে বাসা থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এদিকে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে দুদক ও অন্যান্য প্রায় অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। যদিও তিনি দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

অন্যদিকে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নামে প্রায় ১০০ মামলা রয়েছে। তবে তার নামে দুদকে কোনো মামলা নেই বলে দুদকের সংশ্লিষ্টরা জানান।

জানতে চাইলে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দুদকের মামলাগুলো তদন্ত করেই আদালতে আবেদন করা হয়। শুধু দুদক নয়, যে সমস্ত মামলা আমার কাছে আসে সে মামলাগুলো আমি লড়াই করে থাকি। তা ছাড়া কে বিএনপি নেতা, কে আওয়ামী লীগের নেতা অথবা কে জামায়াতের নেতা সেটা দেখা মুখ্য বিষয় আমার না। আমি কোনো রাজনীতির সঙ্গে সংযুক্ত নয়।

দুদকের এই আইনজীবী আরও বলেন, বিএনপির যে সকল নেতার নাম আপনি বললেন তাদের মামলার ফাইল আমাদের কাছে রয়েছে। তাদের মামলাগুলো যে শুধু আমিই আইনজীবী হিসেবে লড়াই করি বিষয়টি এমন নয়। আমি অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করি।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলছেন, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে পুরাতন মামলা সচল করার উদ্দ্যেগ নেওয়া হচ্ছে। দলের শীর্ষ নেতাদের বেছে বেছে আবার নতুন নতুন মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং পরিকল্পনা চলছে। গত বছরের শেষের দিকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২ শতাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়। দুদকের মামলাসহ এসব মামলার কোনো ভিত্তি নেই।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক আরও বলেন, সাধারণ মানুষ এখন বলে থাকে দুদক বিএনপি দমনের কমিশনে পরিণত হয়েছে। বিএনপিকে দমনের জন্য একদিকে পুলিশ আর অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশন আর আদালতের ওপর ভর করে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের আসল উদ্দেশ্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপির নেতৃত্বে যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনকে গলাটিপে হত্যা করা। এজন্য তারা রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে যা মনে চাইছে তাই করছে।

আরইউ/এসএন

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তারা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

খালেদা জিয়া আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে সেনাকুঞ্জে পৌঁছান। তার সঙ্গে রয়েছেন তার কনিষ্ঠ পুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ও গৃহকর্মী ফাতেমা।

দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ২০১২ সালে সেনাকুঞ্জে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ২০১৩ সালে আমন্ত্রণ পেলেও তিনি যাননি। তবে ওই সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা গিয়েছিলেন। এরপর আর এই দিবসে বিএনপির নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

জানা গেছে, খালেদা জিয়ার পাশাপাশি ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ বছর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে মোট ২৬ জন আমন্ত্রণ পেয়েছেন। এর মধ্যে আরও রয়েছেন বিএনপি মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান এবং অন্য পদমর্যাদার সাবেক সামরিক কর্মকর্তারা। বিগত সময়ে বিএনপি নেতারা আমন্ত্রণ পেতেন না।

এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এ এস এম কামরুল আহসান এই আমন্ত্রণপত্র বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সহযোগিতায় এবং ব্যাবিলন গ্রুপের আর্থিক সহায়তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তিকে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি রোবটিক হাত প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত আইসিটি টাওয়ারে এই বিশেষ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণকালে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তি- আরিফুল ইসলাম, ইমন আহমেদ, মঞ্জুরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান এবং রাজন মিয়া এই রোবটিক হাত গ্রহণ করেন।

রোবটিক হাতটি তৈরি করেছে স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান রোবোলাইফ টেকনোলজিস। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে নতুন সম্ভাবনার জন্ম দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাদের অঙ্গ হারিয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এটি আমাদের একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। স্থানীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে রোবটিক হাত তৈরি এবং বিতরণ করা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রমাণ। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগ তাদের জীবনে নতুন আশার আলো বয়ে আনবে।”

রোবোলাইফ টেকনোলজিসের তৈরি রোবটিক হাত ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, তুরস্ক এবং ভারতে সাফল্যের সাথে ব্যবহৃত হয়েছে। স্থানীয় গবেষণার মাধ্যমে তৈরি এই প্রযুক্তি এখন পর্যন্ত ৬০ জনেরও বেশি মানুষকে সহায়তা করেছে। রোবোলাইফ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা জয় বড়ুয়া লাভলু এই উদ্ভাবনকে আন্তর্জাতিক গবেষণার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, এটি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর একটি মানবিক পদক্ষেপ, যা ভবিষ্যতে অন্যদের জন্যও অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। এ ধরনের উদ্যোগ শুধু প্রযুক্তির বিকাশ নয়, মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সমাজে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা সাহসী মানুষদের সহায়তা করার এ মানবিক প্রচেষ্টা সকলের কাছে প্রশংসিত হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু