শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণার অন্তরায় সিটি নির্বাচন!

৫টি সিটি নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে নেতা-কর্মীরা নিজেরা অথবা আত্মীয়-স্বজনদের দিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। একারণেই দলটির নতুন কর্মসূচি নেই। এ নিয়ে দলে এক ধরনের অস্বস্তি রয়েছে বলে দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।

জানা যায়, সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির ধারাবাহিক বৈঠক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পরও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসেনি। সরকারবিরোধী বিএনপি জোট সরাসরি এসব নির্বাচনে অংশ না নিলেও বিভিন্ন জায়গায় গোপন ও প্রকাশ্যে ভোটের মাঠে জড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় দায়িত্বশীল নেতারা। শুধু তাই নয়; কোনো কোনো জায়গায় নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে তৃতীয় কোনো পক্ষকে সমর্থন দিয়ে মাঠে রয়েছেন দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বিষয়টি নিয়ে গভীর চিন্তায় দলটির হাইকমান্ড।

সিটি ভোট বয়কটের ঘোষণা দিলেও বিএনপির অনেক নেতা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরে কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন। আন্দোলনের অংশ হিসেবে দল সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নির্বাচনে গেলে তারা প্রার্থী হতে চান। আর দল শেষ পর্যন্ত ভোটে না গেলে খালি মাঠ ছেড়ে দিতেও নারাজ তাদের কেউ কেউ। সেক্ষেত্রে নিজে প্রার্থী না হলেও এলাকায় অবস্থান ধরে রাখতে কৌশলের অংশ হিসেবে ছেলে কিংবা পরিবারের অন্য কাউকে দিয়ে ভোট করানোর পরিকল্পনা করছেন।

তবে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয় বলে দাবি করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো ভাবনা নেই। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থাকছে। শিগগিরই নতুন কর্মসূচিতে মাঠে থাকবে বিএনপি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে ১০ দফার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা শরিকরা ঈদুল আজহার পর সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে যেতে চান। তবে এর আগ পর্যন্ত হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচির পরিবর্তে নিয়মতান্ত্রিক সাদামাটা কর্মসূচির পক্ষে মতামত দিয়েছে মিত্ররা, যেখানে জনগণ সম্পৃক্ত হবে। সমমনা দলগুলোর নেতারা জেলা, মহানগরে ফের সমাবেশ, ঢাকা থেকে বিভাগ অভিমুখী রোডমার্চ, ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বিএনপির সঙ্গে পৃথক বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি হিসেবে এসব প্রস্তাবনা দেন তারা। আর বিএনপিও ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থেকে চলমান আন্দোলন আরও বেগবান করতে চাইছে। সেক্ষেত্রে অক্টোবরের মধ্যে আন্দোলনের চূড়ান্ত রূপ দিতে চায় দলটি।

এ লক্ষ্যে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। তবে কর্মসূচি প্রণয়নে মিত্রদের কাছ থেকে প্রস্তাবনা নেওয়ার পর সুশীল সমাজ ও পেশাজীবী নেতাদেরও মতামত নেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত বিএনপির। তারপর সবার মতামত সমন্বয় করে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্র মতে, নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন নিয়ে কাজ করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। তবে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার আগে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মতানৈক্য মিটিয়ে ফেলতে চান তারা। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে নামতে পারলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই তৃণমূলের দ্বন্দ্ব-কোন্দল নিরসনে সাংগঠনিক সম্পাদকদের দায়িত্ব দিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। সাংগঠনিক সম্পাদকরা মাঠ জরিপের মাধ্যমে কোথাও কোনো দূরত্ব, মূল দলের সঙ্গে অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়হীনতা থাকলে তা চিহ্নিত করে এক সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রের কাছে প্রতিবেদন দেবেন। পরে সে অনুযায়ী তৃণমূলে দলের সমন্বয়হীনতা, মতানৈক্য নিরসনের উদ্যোগ নেবে হাইকমান্ড। বিগত আন্দোলনে সফলতা না পেলেও এবার সফল হতে চায় দলটির হাইকমান্ড। দাবি আদায় করেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেতে চায় বিএনপি।

গত ২৬ এপ্রিল দলের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করে বিএনপির হাইকমান্ড। বিএনপির হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে অনেক জেলা, মহানগর ও উপজেলায় মূল দলের সঙ্গে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে, সে বিষয়টি তুলে ধরে সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাঠ জরিপের মাধ্যমে তা চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নতুন কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয়; আমরা তো সিটি নির্বাচনে যাচ্ছি না। শুধু সিটি নির্বাচন নয়, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই দেশের জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। জনগণ চায় এই সরকারকে বিদায় করে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী একটি নির্বাচিত সরকার গঠিত হোক। আমরা সেই লক্ষ্যেই আন্দোলন করছি; এবং আন্দোলনের মাধ্যমেই এই অনির্বাচিত সরকারকে বিদায় করে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে, নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সকল দলের অংশ গ্রহণে একটি নির্বাচন হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।

এদিকে প্রায় ১৭ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি দীর্ঘদিনের পোড়খাওয়া বেশ কজন প্রভাবশালী নেতা দায়িত্বে থাকলেও বিগত সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে তেমন কার্যকর ভূমিকা দেখাতে পারেনি ঢাকা মহানগর বিএনপি। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও এ বিষয়ে অসন্তুষ্ট। তাদের অভিযোগ, ঢাকার নেতাদের ব্যর্থতার কারণেই দেশব্যাপী জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হয় না। ফলে ঢাকা মহানগর বিএনপি নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করে হাইকমান্ড।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দু হলো রাজধানী। এ জন্য আমরা ঢাকাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। অতীতের ব্যর্থতা ঘোচাতে নবোদ্যমে কাজ শুরু করেছে হাইকমান্ড। আন্দোলনের জন্য রাজধানীতে সংগঠনকে একেবারে তৃণমূল থেকে সংগঠিত করার পরিকল্পনা রয়েছে দলের। সেই কাজ শেষ পর্যায়ে।

আরইউ/এসএন

Header Ad
Header Ad

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং

শাহরুখ খান ও হানি সিং। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ঘটনায় দাবি করা হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি অনুষ্ঠানের সময় হোটেল রুমে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী হানি সিংয়ের ওপর চড়াও হয়েছিলেন বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান।

সেই সময় গুঞ্জন ছিল, শাহরুখ খান এত জোরে চড় মারেন যে হানি সিং গুরুতর আহত হন। এমনকি তাঁর কপাল ফেটে রক্তক্ষরণ হয়, এবং সে কারণেই তিনি সেদিন মঞ্চে পারফর্ম করতে পারেননি। বলিউড মহলে ঘটনাটি নিয়ে তখন বেশ আলোচনা হয়েছিল।

তবে, দীর্ঘ ৯ বছর পর, অবশেষে হানি সিং নিজেই ভাঙলেন নীরবতা। সম্প্রতি ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া তাঁর জীবনকাহিনিভিত্তিক একটি তথ্যচিত্রে গায়ক এই বিতর্কিত ঘটনার আসল সত্য তুলে ধরেছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আসলে সেদিন কী ঘটেছিল এবং কীভাবে সেই সময়কার গুজব বাস্তবতাকে মিথ্যে রূপে উপস্থাপন করেছিল।

হানি সিং বলেন, বলিউড কিং খান কখনই আমার গায়ে হাত তুলবেন না। উনি এমন মানুষই নন। আমাকে খুবই ভালোবাসেন বাদশাহ। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে দাদা-ভাইয়ের সম্পর্ক। তাই শাহরুখ আমাকে মেরেছে, সেটি একেবারেই মিথ্যা কথা।

এ গায়ক বলেন, আসলে সেদিন আমার মঞ্চে উঠতে ইচ্ছে করছিল না। মনে হচ্ছিল— মঞ্চে উঠলেই মরে যাব। তাই প্রথমে হোটেলের রুমে ঢুকে মাথার সব চুল কেটে ফেললাম। তারপর নিজের মাথায় একটা কফি মাগ ভাঙলাম। এতেই আহত হই। এসব করেই সেদিনের শো আটকে ছিলাম।

হানি সিংয়ের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন তার বোনও। তিনি বলেন, এ ঘটনার পরই মাথায় রক্ত নিয়ে ফোন করে হানি। আমরা তো খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এর নেপথ্যে শাহরুখের কোনো দোষ নেই।

Header Ad
Header Ad

মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ

বগুড়ার শ্রাবণী এখন ওমর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনট উপজেলার সরুগ্রাম পূর্বপাড়া এলাকায় বিরল এক ঘটনা ঘটেছে। শ্রাবণী আক্তার খুশি (১৫) নামের এক ছাত্রী মেয়ে থেকে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে তার বাড়িতে।

শ্রাবণী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। তিনি খোকন মিয়ার বড় মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে শ্রাবণীর আচরণে ছেলেদের মতো বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে তার পরিবার নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করায়। ছয় মাস ধরে চলা মেডিকেল পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে, শ্রাবণী শারীরিকভাবে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছেন।

রূপান্তরের পর তার নতুন নাম রাখা হয়েছে ওমর ফারুক শ্রাবণ। শ্রাবণ নিজেও এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হওয়ায় আমার কোনো দুঃখ নেই। এখন আমি বাবার কাজে সহযোগিতা করতে পারব।

শ্রাবণের বাবা খোকন মিয়া জানান, মেয়ের আচরণ ও শারীরিক গঠনে পরিবর্তন লক্ষ্য করার পর থেকে আমি নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছি। অবশেষে বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ডাক্তারি রিপোর্টে জানা যায়, আমার মেয়ে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মুরুব্বিদের পরামর্শে শ্রাবণীকে ছেলেদের পোশাক পরিয়ে মাথার চুল কেটে নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে সে ওমর ফারুক শ্রাবণ নামে পরিচিত।

খোকন মিয়া বলেন, আমার তিন মেয়ে ছিল। ছেলে না থাকায় সমাজের নানা কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার বড় মেয়ে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অত্যন্ত খুশি।

Header Ad
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ

দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাড়ি ফেরার পথে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের আশ্রা বাজার সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার আশ্রা গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী বাবা মজিবুর রহমান (৫৮) এবং তার বড় ছেলে জাহিদ (২৭)।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী রুবেল মিয়া বলেন, বাবা ও ছেলে দুইজনে মিলে আশ্রা বাজার থেকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে আশ্রা বাজারের পশ্চিম পাশে পৌঁছলে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মধুপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমরানুল কবির জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার করে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে