বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণার অন্তরায় সিটি নির্বাচন!

৫টি সিটি নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে নেতা-কর্মীরা নিজেরা অথবা আত্মীয়-স্বজনদের দিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। একারণেই দলটির নতুন কর্মসূচি নেই। এ নিয়ে দলে এক ধরনের অস্বস্তি রয়েছে বলে দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।

জানা যায়, সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির ধারাবাহিক বৈঠক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পরও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসেনি। সরকারবিরোধী বিএনপি জোট সরাসরি এসব নির্বাচনে অংশ না নিলেও বিভিন্ন জায়গায় গোপন ও প্রকাশ্যে ভোটের মাঠে জড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় দায়িত্বশীল নেতারা। শুধু তাই নয়; কোনো কোনো জায়গায় নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে তৃতীয় কোনো পক্ষকে সমর্থন দিয়ে মাঠে রয়েছেন দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বিষয়টি নিয়ে গভীর চিন্তায় দলটির হাইকমান্ড।

সিটি ভোট বয়কটের ঘোষণা দিলেও বিএনপির অনেক নেতা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরে কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন। আন্দোলনের অংশ হিসেবে দল সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নির্বাচনে গেলে তারা প্রার্থী হতে চান। আর দল শেষ পর্যন্ত ভোটে না গেলে খালি মাঠ ছেড়ে দিতেও নারাজ তাদের কেউ কেউ। সেক্ষেত্রে নিজে প্রার্থী না হলেও এলাকায় অবস্থান ধরে রাখতে কৌশলের অংশ হিসেবে ছেলে কিংবা পরিবারের অন্য কাউকে দিয়ে ভোট করানোর পরিকল্পনা করছেন।

তবে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয় বলে দাবি করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো ভাবনা নেই। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থাকছে। শিগগিরই নতুন কর্মসূচিতে মাঠে থাকবে বিএনপি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে ১০ দফার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা শরিকরা ঈদুল আজহার পর সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে যেতে চান। তবে এর আগ পর্যন্ত হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচির পরিবর্তে নিয়মতান্ত্রিক সাদামাটা কর্মসূচির পক্ষে মতামত দিয়েছে মিত্ররা, যেখানে জনগণ সম্পৃক্ত হবে। সমমনা দলগুলোর নেতারা জেলা, মহানগরে ফের সমাবেশ, ঢাকা থেকে বিভাগ অভিমুখী রোডমার্চ, ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বিএনপির সঙ্গে পৃথক বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি হিসেবে এসব প্রস্তাবনা দেন তারা। আর বিএনপিও ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থেকে চলমান আন্দোলন আরও বেগবান করতে চাইছে। সেক্ষেত্রে অক্টোবরের মধ্যে আন্দোলনের চূড়ান্ত রূপ দিতে চায় দলটি।

এ লক্ষ্যে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। তবে কর্মসূচি প্রণয়নে মিত্রদের কাছ থেকে প্রস্তাবনা নেওয়ার পর সুশীল সমাজ ও পেশাজীবী নেতাদেরও মতামত নেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত বিএনপির। তারপর সবার মতামত সমন্বয় করে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্র মতে, নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন নিয়ে কাজ করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। তবে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার আগে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মতানৈক্য মিটিয়ে ফেলতে চান তারা। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে নামতে পারলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই তৃণমূলের দ্বন্দ্ব-কোন্দল নিরসনে সাংগঠনিক সম্পাদকদের দায়িত্ব দিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। সাংগঠনিক সম্পাদকরা মাঠ জরিপের মাধ্যমে কোথাও কোনো দূরত্ব, মূল দলের সঙ্গে অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়হীনতা থাকলে তা চিহ্নিত করে এক সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রের কাছে প্রতিবেদন দেবেন। পরে সে অনুযায়ী তৃণমূলে দলের সমন্বয়হীনতা, মতানৈক্য নিরসনের উদ্যোগ নেবে হাইকমান্ড। বিগত আন্দোলনে সফলতা না পেলেও এবার সফল হতে চায় দলটির হাইকমান্ড। দাবি আদায় করেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেতে চায় বিএনপি।

গত ২৬ এপ্রিল দলের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করে বিএনপির হাইকমান্ড। বিএনপির হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে অনেক জেলা, মহানগর ও উপজেলায় মূল দলের সঙ্গে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে, সে বিষয়টি তুলে ধরে সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাঠ জরিপের মাধ্যমে তা চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নতুন কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয়; আমরা তো সিটি নির্বাচনে যাচ্ছি না। শুধু সিটি নির্বাচন নয়, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই দেশের জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। জনগণ চায় এই সরকারকে বিদায় করে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী একটি নির্বাচিত সরকার গঠিত হোক। আমরা সেই লক্ষ্যেই আন্দোলন করছি; এবং আন্দোলনের মাধ্যমেই এই অনির্বাচিত সরকারকে বিদায় করে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে, নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সকল দলের অংশ গ্রহণে একটি নির্বাচন হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।

এদিকে প্রায় ১৭ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি দীর্ঘদিনের পোড়খাওয়া বেশ কজন প্রভাবশালী নেতা দায়িত্বে থাকলেও বিগত সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে তেমন কার্যকর ভূমিকা দেখাতে পারেনি ঢাকা মহানগর বিএনপি। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও এ বিষয়ে অসন্তুষ্ট। তাদের অভিযোগ, ঢাকার নেতাদের ব্যর্থতার কারণেই দেশব্যাপী জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হয় না। ফলে ঢাকা মহানগর বিএনপি নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করে হাইকমান্ড।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দু হলো রাজধানী। এ জন্য আমরা ঢাকাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। অতীতের ব্যর্থতা ঘোচাতে নবোদ্যমে কাজ শুরু করেছে হাইকমান্ড। আন্দোলনের জন্য রাজধানীতে সংগঠনকে একেবারে তৃণমূল থেকে সংগঠিত করার পরিকল্পনা রয়েছে দলের। সেই কাজ শেষ পর্যায়ে।

আরইউ/এসএন

Header Ad

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না

জহিরুল ইসলাম খান পান্না (ইনসটে: শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই খান পান্না)।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরীর জামিন স্থগিত নিয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে জেড আই খান পান্না বলেন, আজ আদালতে নিয়মিত শুনানির সময় কেউ একজন জানতে চান যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) আমি কারও পক্ষে লড়ব কি না। তখন আমি বলেছি, সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষেই লড়ব।

অতীতে আপনি শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন। এখন তার পক্ষে লড়তে চাইছেন। এটি আপনার আগের অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না?

উত্তরে জেড আই খান পান্না বলেন, অবশ্যই সাংঘর্ষিক। কিন্তু প্রত্যেক মানুষের আইনি সুবিধা পাওয়ার অধিকার আছে। মানবিক দিক বিবেচনা করেই আমি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তবে আমি যেকোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে।

Header Ad

নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন

এ এম এম নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসরপ্রাপ্ত সচিব জনাব এ এম এম নাসির উদ্দীন-কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহবুদ্দিন।

অন্য একটি প্রজ্ঞাপনে চার কমিশনারের নিয়োগের বিষয়টিও জানানো হয়।

চার কমিশনার হলেন:

১. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

২. আবদুর রহমানেল মাসুদ, জেলা ও দায়রা জজ (অবসরপ্রাপ্ত)

৩. বেগম তাহমিদা আহমেদ, যুগ্ম সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

৪. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত)।

Header Ad

ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের

ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ছবি: সংগৃহীত

আজ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে উরুগুয়ের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাজিল। ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে ঘিরে ভিড় লক্ষ্য করা যায়। ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস ভিনিসিয়ুসের হাতে একটি স্মারক তুলে দেন, আর পাশে ছিলেন তার বাবা ভিনিসিয়ুস সিনিয়র। এই মুহূর্তটি স্টেডিয়ামের বড় পর্দায়ও প্রদর্শিত হয়, যা দর্শকদের মধ্যে আরও কৌতুহল সৃষ্টি করে, বিশেষত স্মারকটি সম্পর্কে।

পরে ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়, ভিনিসিয়ুসের ডিএনএ টেস্ট করা হয়েছিল এবং এতে জানা যায়, রেয়াল মাদ্রিদে খেলা এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের অধিবাসী।

মূলত কৃষ্ণাঙ্গ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের শেকড় খুঁজে বের করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। খেলোয়াড়দের কার কোন বংশ, কোথায় ছিলেন পূর্বপুরুষরা, সেটা খুঁজে বের করাই ছিল এই কার্যক্রমের উদ্দেশ্য।

ভিনিসিউস ক্যামেরুনের টিকার গোত্রের অন্তর্গত। এই গোত্রের লোকেরা আঁকাআঁকিতে পারদর্শী, গল্পকার হিসেবেও সুপরিচিত। একসময় এরা যাযাবর জীবন যাপন করত, পরে বর্তমান সুদানের নীল নদ উপত্যকায় বসতি স্থাপন করে। যা স্থানান্তরিত হয়েছিল উত্তর নাইজেরিয়া থেকে পশ্চিম ক্যামেরুনের উচ্চভূমি পর্যন্ত।

সনদ নেয়ার সময় ভিনি বলেন, ক্যামেরুনে শেকড়ের সন্ধান পাওয়া আমার ও আমার পরিবারের জন্য বিশেষ মুহূর্ত। এটা মনে করিয়ে দেয় যে আমাদের শেকড় ও ইতিহাসের মূল্য আছে।

ভিনির বাবা বলেন, আমরা কোথায় থেকে এসেছি, এটা জানা প্রয়োজন ছিল। অনেক ব্রাজিলিয়ান তাদের শেকড় কিংবা ঐতিহ্য সম্পর্কে জানে না। ক্যামেরুনে আমাদের শেকড়, আমি অনেক খুশি।

সিবিএফ সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস বলেছেন, ভিনি জুনিয়রের এই সংবাদকে উদ্‌যাপন করা মানে সব ব্রাজিলিয়ানের অর্জনকে উদ্‌যাপন। ওর পূর্বপুরুষের আদিনিবাসের খোঁজ পাওয়ার মাধ্যমে আমরা আরেকবার সবাইকে নিয়ে সমাজ গড়ার প্রতি আমাদের আগ্রহ এবং আমাদের অস্তিত্বে ও বৈশ্বিক সাফল্যে আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতির মৌলিক ভূমিকার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা জানালাম।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে
বিসিবির ঘোষিত পুরস্কারের অর্থ বুঝে পেলেন সাবিনারা