শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বোরোর ভালো দাম না পাওয়ার শঙ্কায় কৃষকের আনন্দ ম্লান

চলতি বোরো মৌসুমে দেশের হাওরাঞ্চলের প্রায় শতভাগ ধান কৃষকের গোলায় উঠে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ফলন ভালো হওয়া কৃষকের ঘরে ঘরে এখন আনন্দের বন্যা বইছে।

তবে এই আনন্দের সঙ্গে শঙ্কাও জেঁকে বসেছে কৃষকের মাঝে। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। খরচের তুলনায় দাম নেই ধানের। এই দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর জনপদের কৃষকদের। তারা ধানের দাম বাড়ার অপেক্ষায়। আবার সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সেটিও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন কৃষকরা।

এদিকে, সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের কাছ থেকে বড় ব্যবসায়ী ও মিলমালিকরা ধান না কেনায় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেরাই কৃষকের কাছ থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান কিনবে। যাতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার জামালগড় গ্রামের কৃষক সোহেল মিয়া। চলতি বোরো মৌসুমে তিনি ১৪ কেয়ার (প্রতি কেয়ার হচ্ছে ৩০ শতক) জমিতে বোরো আবাদ করেছিলেন। ধান পেয়েছেন প্রায় ২৩০ থেকে ২৪০ মণ। ধানের এমন বাম্পার ফলনে ভীষণ খুশি সোহেল। তিনি বলছিলেন, ‘এত ভালো ধান হয়েছে, আপনাকে বলে বুঝাতে পারব না।’

এ কথা বলেই সঙ্গে সঙ্গে নিজের উদ্বেগের কথা জানাতে ভুল করেননি। সোহেল বলেন, ‘আমার প্রতি মণ ধান উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ১১০০ টাকা। এখন সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, অর্থাৎ প্রতি মণ ১২শ’ টাকা। সেই দামে ধান বিক্রি করলে আমার কোনো লাভই হবে না। বরং লোকসানই গুণতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এখন ব্যাপারীরা এসে বলছেন ১১০০ টাকা মণ দিলে তারা ধান কিনবে। কিন্তু তিনি তাতে রাজি না। ধান ধরে রেখেছি। আশা করছি, কিছুদিন পর দাম ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা মণ উঠবে। সেই দিনের অপক্ষোয় তিনি।’

তাহিরপুরের উজান জামালগড় গ্রামের আরেক কৃষক নিত্য তালুকদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ছয় কেয়ার জমিতে বোরো চাষ করেছিলাম। উপরওয়ালার ইচ্ছায় এবার ফলনও ভালো পেয়েছি। ১১০ থেকে ১২০ মণ ধান পেয়েছি। আমি ভীষণ খুশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার ধান চাষে যে খরচ হয়েছে সেই তুলনায় বিক্রির দাম এখনো ওঠেনি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা ১০০০ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণে ধান কিনতে চাচ্ছেন।

নিত্য তালুকদার বলেন, তিনি মাঠে থাকাবস্থায়ই প্রায় ৩০ মণ ধান অগ্রিম বিক্রি করেছেন ৮০০ টাকা দরে। এ ছাড়া, তার উপায় ছিল না। কারণ ধান ঘরে তুলতে তার হাতে খরচের টাকা ছিল না। এখন তিনিও অন্যদের মতো ধানের দাম উঠার অপেক্ষায় আছেন।

শুধু সুনামগঞ্জ নয়, পুরো হাওরাঞ্চলের নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষক পরিবারগুলোতে এখন গোলা ভরা ধান নিয়ে যেমন আনন্দ বইছে, তেমনি ধানের দাম পাওয়া নিয়ে হতাশাও বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষক পরিবারে।

এদিকে, খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে অর্থাৎ ১২০০ টাকা মণ ধানের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে সরকার এই দামে কৃষকের কাছ থেকে চার লাখ টন ধান কিনবে। একইসঙ্গে প্রতি কেজি ৪২ টাকা দরে সরকার সাড়ে ছয় লাখ টন চাল কিনবে।

কিন্তু সমস্যা তৈরি হয়েছে ধানের দাম নিয়ে। সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে সেই দামে বড় বড় ব্যবসায়ী, মিলমালিক ও আড়ৎদাররা ধান কিনছে না। তারা কোনোভাবেই ১১০০ টাকার বেশি মণ দিতে নারাজ।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিলমালিক ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা গত আমন মওসুমেই ধানের বিপুল মজুত গড়ে তুলেছেন। যার ফলে তারা এখন সরকারের বেঁধে দেওয়া ধান কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ২০২৩ সালে মন্দা দেখা দিতে পারে, গত বছরের শেষের দিকে এমন আশঙ্কার কথা বার বার প্রচারিত হতে থাকলে ব্যবসায়ীরা গত আমন মৌসুমে ধানের মজুত গড়ে তুলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা কৃষকের থেকে ধান না কিনলে সরকার সরাসরি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অন্তত দ্বিগুণ পরিমাণ ধান বেশি কিনবে। অর্থাৎ সরকারের খাদ্য বিভাগ চলতি বোরো মৌসুমে চার লাখ টন ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। সেটি আট লাখ টন বা প্রয়োজনে তার চেয়েও বেশি পরিমাণে কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ৭ মে এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে বলে জানা গেছে।

অবশ্য কৃষকরা বলছেন, ধান উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে তাতে সরকারের বেঁধে দেওয়া (১২০০ টাকা মণ) দামে ধান বিক্রি করা যাবে না। কারণ, এতে খরচ উঠবে না, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ ছাড়া, একেবারে প্রান্তিক কৃষকরা বলছেন, সরকারের কাছে যে তারা বিক্রি করবেন সেই সুযোগও তাদের নেই। কারণ তারা মাঠ পর্যায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেন না।

তাহিরপুরের কৃষক সোহেল মিয়া বলেছেন, আমরা তো সরকারের কাউকে চিনি না। এলাকার এমপি কিংবা ইউএনও, ডিসি পর্যন্ত যোগাযোগ করার মত সক্ষতা বা ক্ষমতা তাদের নেই। তাই তাদের পক্ষে সরকারের গুদামে ধান বিক্রি করা কঠিন।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং

শাহরুখ খান ও হানি সিং। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ঘটনায় দাবি করা হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি অনুষ্ঠানের সময় হোটেল রুমে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী হানি সিংয়ের ওপর চড়াও হয়েছিলেন বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান।

সেই সময় গুঞ্জন ছিল, শাহরুখ খান এত জোরে চড় মারেন যে হানি সিং গুরুতর আহত হন। এমনকি তাঁর কপাল ফেটে রক্তক্ষরণ হয়, এবং সে কারণেই তিনি সেদিন মঞ্চে পারফর্ম করতে পারেননি। বলিউড মহলে ঘটনাটি নিয়ে তখন বেশ আলোচনা হয়েছিল।

তবে, দীর্ঘ ৯ বছর পর, অবশেষে হানি সিং নিজেই ভাঙলেন নীরবতা। সম্প্রতি ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া তাঁর জীবনকাহিনিভিত্তিক একটি তথ্যচিত্রে গায়ক এই বিতর্কিত ঘটনার আসল সত্য তুলে ধরেছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আসলে সেদিন কী ঘটেছিল এবং কীভাবে সেই সময়কার গুজব বাস্তবতাকে মিথ্যে রূপে উপস্থাপন করেছিল।

হানি সিং বলেন, বলিউড কিং খান কখনই আমার গায়ে হাত তুলবেন না। উনি এমন মানুষই নন। আমাকে খুবই ভালোবাসেন বাদশাহ। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে দাদা-ভাইয়ের সম্পর্ক। তাই শাহরুখ আমাকে মেরেছে, সেটি একেবারেই মিথ্যা কথা।

এ গায়ক বলেন, আসলে সেদিন আমার মঞ্চে উঠতে ইচ্ছে করছিল না। মনে হচ্ছিল— মঞ্চে উঠলেই মরে যাব। তাই প্রথমে হোটেলের রুমে ঢুকে মাথার সব চুল কেটে ফেললাম। তারপর নিজের মাথায় একটা কফি মাগ ভাঙলাম। এতেই আহত হই। এসব করেই সেদিনের শো আটকে ছিলাম।

হানি সিংয়ের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন তার বোনও। তিনি বলেন, এ ঘটনার পরই মাথায় রক্ত নিয়ে ফোন করে হানি। আমরা তো খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এর নেপথ্যে শাহরুখের কোনো দোষ নেই।

Header Ad
Header Ad

মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ

বগুড়ার শ্রাবণী এখন ওমর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনট উপজেলার সরুগ্রাম পূর্বপাড়া এলাকায় বিরল এক ঘটনা ঘটেছে। শ্রাবণী আক্তার খুশি (১৫) নামের এক ছাত্রী মেয়ে থেকে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে তার বাড়িতে।

শ্রাবণী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। তিনি খোকন মিয়ার বড় মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে শ্রাবণীর আচরণে ছেলেদের মতো বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে তার পরিবার নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করায়। ছয় মাস ধরে চলা মেডিকেল পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে, শ্রাবণী শারীরিকভাবে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছেন।

রূপান্তরের পর তার নতুন নাম রাখা হয়েছে ওমর ফারুক শ্রাবণ। শ্রাবণ নিজেও এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হওয়ায় আমার কোনো দুঃখ নেই। এখন আমি বাবার কাজে সহযোগিতা করতে পারব।

শ্রাবণের বাবা খোকন মিয়া জানান, মেয়ের আচরণ ও শারীরিক গঠনে পরিবর্তন লক্ষ্য করার পর থেকে আমি নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছি। অবশেষে বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ডাক্তারি রিপোর্টে জানা যায়, আমার মেয়ে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মুরুব্বিদের পরামর্শে শ্রাবণীকে ছেলেদের পোশাক পরিয়ে মাথার চুল কেটে নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে সে ওমর ফারুক শ্রাবণ নামে পরিচিত।

খোকন মিয়া বলেন, আমার তিন মেয়ে ছিল। ছেলে না থাকায় সমাজের নানা কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার বড় মেয়ে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অত্যন্ত খুশি।

Header Ad
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ

দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাড়ি ফেরার পথে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের আশ্রা বাজার সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার আশ্রা গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী বাবা মজিবুর রহমান (৫৮) এবং তার বড় ছেলে জাহিদ (২৭)।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী রুবেল মিয়া বলেন, বাবা ও ছেলে দুইজনে মিলে আশ্রা বাজার থেকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে আশ্রা বাজারের পশ্চিম পাশে পৌঁছলে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মধুপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমরানুল কবির জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার করে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে