বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বোরোর ভালো দাম না পাওয়ার শঙ্কায় কৃষকের আনন্দ ম্লান

চলতি বোরো মৌসুমে দেশের হাওরাঞ্চলের প্রায় শতভাগ ধান কৃষকের গোলায় উঠে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ফলন ভালো হওয়া কৃষকের ঘরে ঘরে এখন আনন্দের বন্যা বইছে।

তবে এই আনন্দের সঙ্গে শঙ্কাও জেঁকে বসেছে কৃষকের মাঝে। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। খরচের তুলনায় দাম নেই ধানের। এই দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর জনপদের কৃষকদের। তারা ধানের দাম বাড়ার অপেক্ষায়। আবার সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সেটিও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন কৃষকরা।

এদিকে, সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের কাছ থেকে বড় ব্যবসায়ী ও মিলমালিকরা ধান না কেনায় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেরাই কৃষকের কাছ থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান কিনবে। যাতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার জামালগড় গ্রামের কৃষক সোহেল মিয়া। চলতি বোরো মৌসুমে তিনি ১৪ কেয়ার (প্রতি কেয়ার হচ্ছে ৩০ শতক) জমিতে বোরো আবাদ করেছিলেন। ধান পেয়েছেন প্রায় ২৩০ থেকে ২৪০ মণ। ধানের এমন বাম্পার ফলনে ভীষণ খুশি সোহেল। তিনি বলছিলেন, ‘এত ভালো ধান হয়েছে, আপনাকে বলে বুঝাতে পারব না।’

এ কথা বলেই সঙ্গে সঙ্গে নিজের উদ্বেগের কথা জানাতে ভুল করেননি। সোহেল বলেন, ‘আমার প্রতি মণ ধান উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ১১০০ টাকা। এখন সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, অর্থাৎ প্রতি মণ ১২শ’ টাকা। সেই দামে ধান বিক্রি করলে আমার কোনো লাভই হবে না। বরং লোকসানই গুণতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এখন ব্যাপারীরা এসে বলছেন ১১০০ টাকা মণ দিলে তারা ধান কিনবে। কিন্তু তিনি তাতে রাজি না। ধান ধরে রেখেছি। আশা করছি, কিছুদিন পর দাম ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা মণ উঠবে। সেই দিনের অপক্ষোয় তিনি।’

তাহিরপুরের উজান জামালগড় গ্রামের আরেক কৃষক নিত্য তালুকদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ছয় কেয়ার জমিতে বোরো চাষ করেছিলাম। উপরওয়ালার ইচ্ছায় এবার ফলনও ভালো পেয়েছি। ১১০ থেকে ১২০ মণ ধান পেয়েছি। আমি ভীষণ খুশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার ধান চাষে যে খরচ হয়েছে সেই তুলনায় বিক্রির দাম এখনো ওঠেনি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা ১০০০ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণে ধান কিনতে চাচ্ছেন।

নিত্য তালুকদার বলেন, তিনি মাঠে থাকাবস্থায়ই প্রায় ৩০ মণ ধান অগ্রিম বিক্রি করেছেন ৮০০ টাকা দরে। এ ছাড়া, তার উপায় ছিল না। কারণ ধান ঘরে তুলতে তার হাতে খরচের টাকা ছিল না। এখন তিনিও অন্যদের মতো ধানের দাম উঠার অপেক্ষায় আছেন।

শুধু সুনামগঞ্জ নয়, পুরো হাওরাঞ্চলের নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষক পরিবারগুলোতে এখন গোলা ভরা ধান নিয়ে যেমন আনন্দ বইছে, তেমনি ধানের দাম পাওয়া নিয়ে হতাশাও বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষক পরিবারে।

এদিকে, খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে অর্থাৎ ১২০০ টাকা মণ ধানের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে সরকার এই দামে কৃষকের কাছ থেকে চার লাখ টন ধান কিনবে। একইসঙ্গে প্রতি কেজি ৪২ টাকা দরে সরকার সাড়ে ছয় লাখ টন চাল কিনবে।

কিন্তু সমস্যা তৈরি হয়েছে ধানের দাম নিয়ে। সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে সেই দামে বড় বড় ব্যবসায়ী, মিলমালিক ও আড়ৎদাররা ধান কিনছে না। তারা কোনোভাবেই ১১০০ টাকার বেশি মণ দিতে নারাজ।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিলমালিক ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা গত আমন মওসুমেই ধানের বিপুল মজুত গড়ে তুলেছেন। যার ফলে তারা এখন সরকারের বেঁধে দেওয়া ধান কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ২০২৩ সালে মন্দা দেখা দিতে পারে, গত বছরের শেষের দিকে এমন আশঙ্কার কথা বার বার প্রচারিত হতে থাকলে ব্যবসায়ীরা গত আমন মৌসুমে ধানের মজুত গড়ে তুলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা কৃষকের থেকে ধান না কিনলে সরকার সরাসরি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অন্তত দ্বিগুণ পরিমাণ ধান বেশি কিনবে। অর্থাৎ সরকারের খাদ্য বিভাগ চলতি বোরো মৌসুমে চার লাখ টন ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। সেটি আট লাখ টন বা প্রয়োজনে তার চেয়েও বেশি পরিমাণে কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ৭ মে এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে বলে জানা গেছে।

অবশ্য কৃষকরা বলছেন, ধান উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে তাতে সরকারের বেঁধে দেওয়া (১২০০ টাকা মণ) দামে ধান বিক্রি করা যাবে না। কারণ, এতে খরচ উঠবে না, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ ছাড়া, একেবারে প্রান্তিক কৃষকরা বলছেন, সরকারের কাছে যে তারা বিক্রি করবেন সেই সুযোগও তাদের নেই। কারণ তারা মাঠ পর্যায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেন না।

তাহিরপুরের কৃষক সোহেল মিয়া বলেছেন, আমরা তো সরকারের কাউকে চিনি না। এলাকার এমপি কিংবা ইউএনও, ডিসি পর্যন্ত যোগাযোগ করার মত সক্ষতা বা ক্ষমতা তাদের নেই। তাই তাদের পক্ষে সরকারের গুদামে ধান বিক্রি করা কঠিন।

এমএমএ/

 

Header Ad

ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের

ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ছবি: সংগৃহীত

আজ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে উরুগুয়ের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাজিল। ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে ঘিরে ভিড় লক্ষ্য করা যায়। ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস ভিনিসিয়ুসের হাতে একটি স্মারক তুলে দেন, আর পাশে ছিলেন তার বাবা ভিনিসিয়ুস সিনিয়র। এই মুহূর্তটি স্টেডিয়ামের বড় পর্দায়ও প্রদর্শিত হয়, যা দর্শকদের মধ্যে আরও কৌতুহল সৃষ্টি করে, বিশেষত স্মারকটি সম্পর্কে।

পরে ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়, ভিনিসিয়ুসের ডিএনএ টেস্ট করা হয়েছিল এবং এতে জানা যায়, রেয়াল মাদ্রিদে খেলা এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের অধিবাসী।

মূলত কৃষ্ণাঙ্গ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের শেকড় খুঁজে বের করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। খেলোয়াড়দের কার কোন বংশ, কোথায় ছিলেন পূর্বপুরুষরা, সেটা খুঁজে বের করাই ছিল এই কার্যক্রমের উদ্দেশ্য।

ভিনিসিউস ক্যামেরুনের টিকার গোত্রের অন্তর্গত। এই গোত্রের লোকেরা আঁকাআঁকিতে পারদর্শী, গল্পকার হিসেবেও সুপরিচিত। একসময় এরা যাযাবর জীবন যাপন করত, পরে বর্তমান সুদানের নীল নদ উপত্যকায় বসতি স্থাপন করে। যা স্থানান্তরিত হয়েছিল উত্তর নাইজেরিয়া থেকে পশ্চিম ক্যামেরুনের উচ্চভূমি পর্যন্ত।

সনদ নেয়ার সময় ভিনি বলেন, ক্যামেরুনে শেকড়ের সন্ধান পাওয়া আমার ও আমার পরিবারের জন্য বিশেষ মুহূর্ত। এটা মনে করিয়ে দেয় যে আমাদের শেকড় ও ইতিহাসের মূল্য আছে।

ভিনির বাবা বলেন, আমরা কোথায় থেকে এসেছি, এটা জানা প্রয়োজন ছিল। অনেক ব্রাজিলিয়ান তাদের শেকড় কিংবা ঐতিহ্য সম্পর্কে জানে না। ক্যামেরুনে আমাদের শেকড়, আমি অনেক খুশি।

সিবিএফ সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস বলেছেন, ভিনি জুনিয়রের এই সংবাদকে উদ্‌যাপন করা মানে সব ব্রাজিলিয়ানের অর্জনকে উদ্‌যাপন। ওর পূর্বপুরুষের আদিনিবাসের খোঁজ পাওয়ার মাধ্যমে আমরা আরেকবার সবাইকে নিয়ে সমাজ গড়ার প্রতি আমাদের আগ্রহ এবং আমাদের অস্তিত্বে ও বৈশ্বিক সাফল্যে আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতির মৌলিক ভূমিকার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা জানালাম।

Header Ad

জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত তার এ জামিন মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে এদিন তাকে এই মামলা থেকে খালাস চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা।

এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় আত্মসমর্পণ করতে আদালতে আসেন শফিক রেহমান। পরে সকাল সাড়ে ১০টায় শুনানি শুরু হয়।

এ বিষয়ে আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, আদালত আপিলের শর্তে জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমরা সাজা মওকুফ চেয়ে আবেদন করলে পরে তারিখ দেবেন বলে জানিয়েছেন আদালত। গত ৩০ সেপ্টেম্বর প্রবীণ এ সাংবাদিক ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। এরপর তার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন আদালত।

এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর শফিক রেহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিতের আদেশ জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ। এ মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন- বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভুইয়া।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে কোনো একসময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও দলটির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় একত্রিত হয়ে যোগসাজশ করে শেখ হাসিনার ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।

এ অভিযোগ এনে ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

Header Ad

বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার

ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর। ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুদিন আগে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেয়া ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।

নিজ নির্বাচনি এলাকা রাজাপুর থেকে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন।

এর আগে নিজ এলাকায় যাওয়ার পথে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার উত্তর পিংড়ি এলাকায় তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় তার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এতে শাহজাহান ওমর ও তার গাড়ি চালক আহত হন।

শাহজাহান ওমরের সফরসঙ্গী বাবুল মৃধা রিপনসহ একাধিক অনুসারী জানান, ৫ আগস্টের পর তিনি বৃহস্পতিবার নিজ এলাকায় আসার পথে কয়েকজন যুবক তার গাড়িতে হামলা করে। এ সময় গাড়ির গ্লাস ভেঙে শাহজাহান ওমরের হাতে পড়ে রক্তাক্ত হন। এ সময় তার গাড়ির চালকসহ কয়েকজন আহত হন। ঘটনার পর তিনি নিজ বাড়িতে গিয়ে কিছুক্ষণ থেকে থানায় যান। এরপর তিনি থানা হেফাজতে ছিলেন।

এদিকে তিনি থানায় আসার খবর ছড়িয়ে পড়লে তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে ছাত্রদল ও যুবদল থানার সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে।

রাজাপুর থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, কাঠালিয়ায় বিএনপি অফিস ভাঙচুরের মামলায় সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বিএনপির সঙ্গে প্রায় ৪০ বছরের রাজনীতিক সম্পর্ক শেষ করে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কয়েক দিন আগে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন শাহজাহান ওমর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হন তিনি। তবে গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে
বিসিবির ঘোষিত পুরস্কারের অর্থ বুঝে পেলেন সাবিনারা
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিশাল নিয়োগ, নেবে ৫৩০ জন