শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বোরোর ভালো দাম না পাওয়ার শঙ্কায় কৃষকের আনন্দ ম্লান

চলতি বোরো মৌসুমে দেশের হাওরাঞ্চলের প্রায় শতভাগ ধান কৃষকের গোলায় উঠে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ফলন ভালো হওয়া কৃষকের ঘরে ঘরে এখন আনন্দের বন্যা বইছে।

তবে এই আনন্দের সঙ্গে শঙ্কাও জেঁকে বসেছে কৃষকের মাঝে। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। খরচের তুলনায় দাম নেই ধানের। এই দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর জনপদের কৃষকদের। তারা ধানের দাম বাড়ার অপেক্ষায়। আবার সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সেটিও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন কৃষকরা।

এদিকে, সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের কাছ থেকে বড় ব্যবসায়ী ও মিলমালিকরা ধান না কেনায় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেরাই কৃষকের কাছ থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান কিনবে। যাতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার জামালগড় গ্রামের কৃষক সোহেল মিয়া। চলতি বোরো মৌসুমে তিনি ১৪ কেয়ার (প্রতি কেয়ার হচ্ছে ৩০ শতক) জমিতে বোরো আবাদ করেছিলেন। ধান পেয়েছেন প্রায় ২৩০ থেকে ২৪০ মণ। ধানের এমন বাম্পার ফলনে ভীষণ খুশি সোহেল। তিনি বলছিলেন, ‘এত ভালো ধান হয়েছে, আপনাকে বলে বুঝাতে পারব না।’

এ কথা বলেই সঙ্গে সঙ্গে নিজের উদ্বেগের কথা জানাতে ভুল করেননি। সোহেল বলেন, ‘আমার প্রতি মণ ধান উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ১১০০ টাকা। এখন সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, অর্থাৎ প্রতি মণ ১২শ’ টাকা। সেই দামে ধান বিক্রি করলে আমার কোনো লাভই হবে না। বরং লোকসানই গুণতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এখন ব্যাপারীরা এসে বলছেন ১১০০ টাকা মণ দিলে তারা ধান কিনবে। কিন্তু তিনি তাতে রাজি না। ধান ধরে রেখেছি। আশা করছি, কিছুদিন পর দাম ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা মণ উঠবে। সেই দিনের অপক্ষোয় তিনি।’

তাহিরপুরের উজান জামালগড় গ্রামের আরেক কৃষক নিত্য তালুকদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ছয় কেয়ার জমিতে বোরো চাষ করেছিলাম। উপরওয়ালার ইচ্ছায় এবার ফলনও ভালো পেয়েছি। ১১০ থেকে ১২০ মণ ধান পেয়েছি। আমি ভীষণ খুশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার ধান চাষে যে খরচ হয়েছে সেই তুলনায় বিক্রির দাম এখনো ওঠেনি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা ১০০০ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণে ধান কিনতে চাচ্ছেন।

নিত্য তালুকদার বলেন, তিনি মাঠে থাকাবস্থায়ই প্রায় ৩০ মণ ধান অগ্রিম বিক্রি করেছেন ৮০০ টাকা দরে। এ ছাড়া, তার উপায় ছিল না। কারণ ধান ঘরে তুলতে তার হাতে খরচের টাকা ছিল না। এখন তিনিও অন্যদের মতো ধানের দাম উঠার অপেক্ষায় আছেন।

শুধু সুনামগঞ্জ নয়, পুরো হাওরাঞ্চলের নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষক পরিবারগুলোতে এখন গোলা ভরা ধান নিয়ে যেমন আনন্দ বইছে, তেমনি ধানের দাম পাওয়া নিয়ে হতাশাও বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষক পরিবারে।

এদিকে, খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে অর্থাৎ ১২০০ টাকা মণ ধানের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে সরকার এই দামে কৃষকের কাছ থেকে চার লাখ টন ধান কিনবে। একইসঙ্গে প্রতি কেজি ৪২ টাকা দরে সরকার সাড়ে ছয় লাখ টন চাল কিনবে।

কিন্তু সমস্যা তৈরি হয়েছে ধানের দাম নিয়ে। সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে সেই দামে বড় বড় ব্যবসায়ী, মিলমালিক ও আড়ৎদাররা ধান কিনছে না। তারা কোনোভাবেই ১১০০ টাকার বেশি মণ দিতে নারাজ।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিলমালিক ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা গত আমন মওসুমেই ধানের বিপুল মজুত গড়ে তুলেছেন। যার ফলে তারা এখন সরকারের বেঁধে দেওয়া ধান কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ২০২৩ সালে মন্দা দেখা দিতে পারে, গত বছরের শেষের দিকে এমন আশঙ্কার কথা বার বার প্রচারিত হতে থাকলে ব্যবসায়ীরা গত আমন মৌসুমে ধানের মজুত গড়ে তুলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা কৃষকের থেকে ধান না কিনলে সরকার সরাসরি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অন্তত দ্বিগুণ পরিমাণ ধান বেশি কিনবে। অর্থাৎ সরকারের খাদ্য বিভাগ চলতি বোরো মৌসুমে চার লাখ টন ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। সেটি আট লাখ টন বা প্রয়োজনে তার চেয়েও বেশি পরিমাণে কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ৭ মে এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে বলে জানা গেছে।

অবশ্য কৃষকরা বলছেন, ধান উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে তাতে সরকারের বেঁধে দেওয়া (১২০০ টাকা মণ) দামে ধান বিক্রি করা যাবে না। কারণ, এতে খরচ উঠবে না, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ ছাড়া, একেবারে প্রান্তিক কৃষকরা বলছেন, সরকারের কাছে যে তারা বিক্রি করবেন সেই সুযোগও তাদের নেই। কারণ তারা মাঠ পর্যায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেন না।

তাহিরপুরের কৃষক সোহেল মিয়া বলেছেন, আমরা তো সরকারের কাউকে চিনি না। এলাকার এমপি কিংবা ইউএনও, ডিসি পর্যন্ত যোগাযোগ করার মত সক্ষতা বা ক্ষমতা তাদের নেই। তাই তাদের পক্ষে সরকারের গুদামে ধান বিক্রি করা কঠিন।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত