শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সোবহানবাগ মসজিদ নির্মাণে বাড়ছে সময় ও ব্যয়

রাজধানীর সোবহানবাগের মসজিদকে নতুন করে নির্মাণের কাজ চার বছরেও শেষ হয়নি। এক দফা সময় বাড়িয়েও শেষ করা যায়নি। এখন পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি মাত্র ৩০ শতাংশ। এই অবস্থায় মসজিদটির নির্মাণ কাজ শেষ করতে আরও দুই বছর সময় বাড়ানো হচ্ছে। একইসঙ্গে বাড়ছে ব্যয়ও। ফলে ৫০ কোটি টাকার প্রকল্প এখন হয়ে যাচ্ছে প্রায় ৬১টি কোটি টাকা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত সোবহানবাগ মসজদিকে আধুনিকায়ন ও দৃষ্টিনন্দন করতে ২০১৯ সালে একটি প্রকল্প নিয়েছিল গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর।

পরিকল্পনা কমিশন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মিরপুর রোডে ধানমন্ডি ১৪ নম্বরে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সোবহানবাগ মসজিদ ভেঙে নতুন করে নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। এরই অংশ হিসেবে মসজিদটির আধুনিকায়নে একটি সেমি-বেজমেন্টসহ ১০তলা ভবন করতে সরকার ২০১৯ সালের ১৪ মার্চে একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়। আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন মসিজিদ নির্মাণের লক্ষে প্রকল্পের শুরুতেই ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ডিসেম্বরে।

সূত্র মতে, প্রকল্পের প্রধান প্রধান কাজের মধ্যে ছিল ১০ তলা মসজিদ ভবন নির্মাণ, অজুর স্থান, নির্মাণকাজ চলকালীন সময় মুসল্লিদের নমাজের জন্য একটি অস্থায়ী মসজিদ নির্মাণ, সেমি বেজমেন্টে একটি মাদ্রাসা, লিফট ও জেনারেটর স্থাপনসহ মসজিদের অন্যান্য কাজ। মসজিদটি নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে ৩ হাজার ৬৯৫ জন মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করার সুযোগ পাবেন।

কিন্তু সরকারের অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্পের মতো সোবহানবাগ মসজিদটির নির্মাণ কাজও নির্ধারিত সময়ে শেষ করা যায়নি। ফলে সময় এবং খরচ দুটিই বেড়ে যাচ্ছে। জানা গেছে, প্রথম দফায় এক বছর সময় বাড়ানো হয়। কিন্তু ওই সময়ের মধ্যেও মসজিদ নির্মাণের কাজটি শেষ হয়নি।

এই অবস্থায় আবারও প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। তাতে সময় এবং ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। সংশোধিত প্রস্তাবে সময় এবং ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে ৪৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকার প্রকল্প এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকায়। শতাংশের হিসেবে ব্যয় বাড়ছে ২২ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

সংশোধিত প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। এই সময়ের মধ্যে অবশিষ্ট ৭০ শতাংশ কাজ শেষ করতে হবে।

সংশোধিত প্রকল্পে যেসব খাতে ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৬ হাজার ৫৫০ বর্গমিটারের ১০ তলা মসজিদ ভবন নির্মাণ। তাতে খরচ ধরা হয়েছে ৪১ কোটি ৩ লাখ টাকা। মসজিদের নির্মাণ কাজ চলাকালীন মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের জন্য ৮৯০ বর্গমিটারের একটি অস্থায়ী মসজিদ নির্মাণে খরচ ধরা হয়েছে ৫ কোটি ৭ লাখ টাকা।

বিভিন্ন তলায় মুসল্লিদের উঠানামার জন্য ৩টি লিফট কেনারও সিদ্ধান্ত হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে ১০০০ কেভিএর এক সেট বৈদ্যুতিক সাব-স্টেশন স্থাপনের আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি কিনতে এক কোটি ৩০ লাখ টাকাও বরাদ্দ রাখা হয়। ১৫০ কেভিএর জেনারেটর কিনতে ব্যয় ধরা হয় ৫২ লাখ টাকা।

এ ছাড়া, ২৫৫ টনের এয়ারকুলার কিনতে সাড়ে ৩ কোটি টাকা, ২ সেট মোটরপাম্পের জন্য জন্য ১০ লাখ টাকা, অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ৩ কোটি টাকা এবং ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০টি সিসি ক্যামেরা কেনারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ কারণে বিভিন্নখাতে প্রায় ৫০ লাখ থেকে খরচ বাড়িয়ে ৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।

প্রকল্পের সংশোধিত প্রস্তাবনাটি যাচাই করতে পরিকল্পনা কমিশনে সম্প্রতি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় কিছু ব্যাপারে আপত্তি করে তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে বলে সূত্র জানায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক ও নির্বাহী প্রকৌশলী শাহ আলম ফারুক চৌধুরী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই মসজিদে নামাজ পড়তেন। এ জন্য সরকার মসজিদটি আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু স্থপতি কোম্পানি থেকে নকশা পেতে অনেক দেরি করেছে। নকশা পাওয়া গেছে প্রকল্প অনুমোদনের আড়াই বছর পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে। এ ছাড়া, মসজিদ কমিটিও জায়গা হস্তান্তরে দেরি করেছে। এ জন্য কাজ শুরু করতে দেরি হয়েছে। লে-আউটে মসজিদ প্রতিষ্ঠাতার কবরের জায়গায় মসজিদের স্থান পড়ে যায়। এজন্য আবার সংশোধন করতে সময় লেগেছে। এভাবে বিভিন্ন কারণে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটি সংশোধন করে সময় বাড়ানো হচ্ছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে পিডি বলেন, মূল প্রকল্প থেকে কিছু অঙ্গের পরিমাণ ও খরচ কম-বেশি হওয়ায় প্রকল্পটি সংশোধন করতে হচ্ছে। এজন্য খরচও বাড়ছে। পরিকল্পনা কমিশনে ডিপিপি পাঠিয়েছি। পিইসি সভা হয়েছে। কিছু ব্যাপারে সংশোধন করতে বলা হয়েছে। তা করা হচ্ছে।

কাজের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি বলেন, মসজিদটি আধুনিকায়নের ফলে সড়কের জায়গা বাড়ছে এক লেন। এতে ১৫ ফুট বেশি চওড়া হবে মিরপুর সড়কের এই জায়গাটি। মসজিদটি দৃষ্টিনন্দন করতে নানান কাজের কারণে সময় লাগছে। বর্তমানে কাজের বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৩০ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ১৯৩৭ সালে দশমিক ৩৫ একর জমির উপর মরহুম আলহাজ্ব মাওলানা মোহাম্মদ আবদুস সোবহান এই মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। পরে ১৯৮২ সালে ৫তলা ভিত্তির উপর ৪র্থ তলা মসজিদ নির্মাণ করা হয়। সেখানে একটি মাদ্রাসাও রয়েছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন