শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডেটিং আ্যাপসে ভয়ঙ্কর ফাঁদ

একান্তে সময় কাটানোর কথা বলে অপহরণ-মুক্তিপণ

একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আরিফ হোসেন। ৫০ পেরোনো এই ব্যক্তির সঙ্গে ট্যানট্যান নামের একটি মোবাইল ডেটিং অ্যাপসের মাধ্যমে পরিচয় হয় সোনিয়া মেহের নামে এক নারীর। দীর্ঘদিন হোয়াটস অ্যাপে কথা বলার এক পর্যায়ে আরিফকে ডেকে নেওয়া হয় একান্তে সময় কাটানোর জন্য। ১৮ বছর বয়সি নারীর সাঙ্গে সময় কাটানোর জন্য তিনি ছুটে যান মেহেরের যাত্রাবাড়ির বাসায়। সেখানে যাওয়ার পরই ঘটে বিপত্তি।

নারীর সঙ্গে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও তুলে আটকে রাখা হয় আরিফকে। দাবি করা হয় ৪০ লাখ টাকা। সামান্য কিছু টাকা দিয়ে বাকিটা পরে পরিশোধের শর্তে মুক্তি পান তিনি। এরপর ছুটে যান সংশ্লিষ্ট থানায়। মামলা দায়েরের পর তদন্তে নামে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ডিভিশন এর ফ্যাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম। এ ঘটনায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয় সোনিয়া মেহের, তার বাবা আব্দুল জলীল হাওলাদার ও তাদের সহযোগী ইউসুফ মোল্লাকে। এছাড়া মামুন, রাজু, বিথী, মিথিলাসহ একাধিক নারীকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানা গেছে।

কেবল আরিফ হোসেন নয় এ ধরনের আ্যাপসের মাধ্যেমে নারীদের সঙ্গে যোগাযোগের পর অনেকে প্রতারিত হয়েছেন বলে গোয়েন্দাদের তদন্তে উঠে এসেছে। তাদের কাছ থেকেও হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে কয়েক লাখ টাকা। তারা সবাই ট্যানট্যান, মামবা ও টিনডার আ্যপস ব্যবহার করে বিপদে পড়েছেন বলে জানা গেছে। মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে তারা এতদিন নিশ্চুপ ছিলেন। তবে পুলিশি অভিযানে গ্রেপ্তারের পর তারা এখন মুখ খুলছেন।

এ ধরনের ডেটিং আ্যপসে সুন্দরী নারীর ছবি ব্যবহার করেও প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ডিভিশন এর ফ্যাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত-উপ-পুলিশ কমিশনার জুনায়েদ আলম সরকার জানান, এই চক্রের একাধিক সদস্য রয়েছে। তারা ৩০ ঊর্ধ্ব বয়সের ব্যক্তিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে নিরিবিলি স্থানে ডেকে নেন। এরপর তাদের জিম্মি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ ধরনের একাধিক ভুক্তভোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার মেহের এ পর্যন্ত ১৫ থেকে ২০ জনকে জিম্মি করে কায়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে স্বীকার করেছেন। তবে ভুক্তভোগীরা এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ায় অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। তবে পুলিশি নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।

ট্যানট্যান, মামবা ও টিনডার আ্যপসসহ আরও অন্তত ১৫টি আ্যপসের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখানে একাউন্ট খুলে নারী ও পুরুষ বন্ধুত্ব তৈরি করে। এরপর তারা দেখা ও একান্তে সময় কাটান। এজন্য চাহিদামতো টাকাও পরিশোধ করতে হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ডেকে নিয়ে সময় কাটনোর কথা বলে আটকে রাখা হয়। এরপর তার পরিবারের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আ্যপসগুলো মূলত অসামাজিক কাজে ব্যবহার হয়। এ ধরনের একটি ঘটনায় গত ২৮ ডিসেম্বর যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন এক ভুক্তভোগী। পরে ওই মামলার তদন্তের এক পর্যায়ে গ্রেপ্তার করা হয় মেহের এবং তার বাবা আব্দুল জলীল হাওলাদার ও তাদের সহযোগী ইউসুফ মোল্লাকে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মেহের পুলিশকে জানায়, তাদের এই অপকর্মের জন্য শনিরআখড়া এলাকায় তারা একটি বাসা ভাড়া নিয়েছিল। ওই বাসা ভাড়ার টাকাও দেওয়া হতো জিম্মি করে পাওয়া অর্থ থেকে। এছাড়া তারা একটি গাড়ি ভাড়া করেছিল। পুলিশ পরিচয়ে তাদের সঙ্গীরা ঘুরে বেড়াতেন।

গ্রেপ্তার মেহের এসএসসি পাশ। সংসারে অভাবের কারণে সে এ পথে পা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছে। তার কাছ থেকে ৪টি মোবাইল ফোন সেট ও ৮টি সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। তার মোবাইলে একাধিক ডেটিং আ্যাপস রয়েছে। এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন নামে রয়েছে একাধিক আইডি। সেখানে দেখা গেছে তার একাধিক পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। তাদের মধ্যে যারা তার কাছে প্রতারিত হয়েছেন তাদেরকে ব্লক করে রাখা হয়েছে। এছাড়া সে মাঝেমধ্যে নিজের প্রফাইলে অন্যের ব্যবহার করতো।

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানান, এ ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে আরও একটি নতুন অভিযোগ পায় ডিবি পুলিশ। সেখানে দেখা যায় অন্য নারীর ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা করেছে আরেকজন। এ ঘটনায় ডিবি পুলিশ ওই নারীকে আটক করে। সেখানে দেখা যায় ওই নারী এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। এরপর পুলিশি তদন্তেও ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। ওই ঘটনায় প্রকৃত অপরাধীর সন্ধান করছে পুলিশ।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ডিভিশন এর ফ্যাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত-উপ-পুলিশ মুহিদুল আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গ্রেপ্তার মেহেরের দেওয়া তথ্যমতে তারা এ পর্যন্ত অন্তত ২০ জনকে জিম্মি করে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ওই টাকা দিয়ে তারা বাসা ও গাড়ি ভাড়াসহ নিজেদের খরচ মেটাতো। জিম্মি থেকে পাওয়া টাকার অধের্কের বেশি নিত মেহের ও তার বাবা। বাকি টাকা চক্রের অন্য সদস্যদের মাঝে ভাগ করে দেওয়া হতো। এ ধরনের একাধিক ঘটনার পর তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ডেটিং আ্যপস বন্ধ করার সুপারিশ করেছেন। একই সঙ্গে অপরিচিত নারীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে দেখা না করারও পরামর্শ দিয়েছেন ডিবির এই কর্মকর্তা।

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত