বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আড়ত থেকে খুচরা বাজার: ডিমের দাম ডজনে বাড়ে ২২ টাকা!

আড়তে লাল ১০০ ডিমের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর এক ডজন (১২টি) ১২৮ টাকা করে। কিন্তু সেই ডিম আড়ত থেকে নেওয়ার পর পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকায়। প্রতি ডজনের দাম পড়ছে ১৩২ টাকা। খুচরা ডিম ব্যবসায়ীরা বিক্রি করছেন প্রতি ডজন ১৪০-১৫০ টাকা পর্যন্ত।

অর্থাৎ আড়ত থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত পৌঁছাতে ডিমের দাম ডজনে বাড়ে ১২ টাকা থেকে ২২ টাকা। যা একেবারেই অস্বাভাবিক। এতে ক্রেতাদের পকেট কাটছে। কিন্তু দেখার কেউ নেই। কোনো কারণ ছাড়াই গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হঠাৎ করেই অস্থির হয়ে উঠেছে ডিমের বাজার।

জানা গেছে, গত কয়েকদিন ধরে কাজী ফার্মস, প্যারাগন পোল্ট্রিসহ কয়েকটি কোম্পানি বেশি করে দাম বেঁধে দিচ্ছে। সে দামেই সারা দেশে ডিম বিক্রি হচ্ছে। দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে কোনোভাবে দায় নিচ্ছে না আড়তদাররা। অথচ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বেশি দামে ডিম বিক্রির অভিযোগে এর আগেও মামলা হয়েছিল।

ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে খামারিদের বাঁচাতে হলে এই দামই রাখতে হবে। এই দামই স্বাভাবিক বলে মেনে নিতে হবে। এর চেয়ে ডিমের দাম কমলে আরও খামার বন্ধ হয়ে যাবে। তখন ডিমের দাম আরও বাড়বে। রাজধানীর কারওয়ান বাজার, টাউনহলসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় সরেজমিনে ঘুরে ঘুরে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

দেশের যেখানেই ডিমের উৎপাদন হোক না কেন তা রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ডিমের আড়তে আসে। এখান থেকে ডিম হাত বদল হতে হতে যায় রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে, পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোতে। এজন্য দামও বাড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে। গত কয়েকদিন ধরে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বাড়ছে ডিমের দাম। যা খুচরা পর্যায়ে বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ডজনপ্রতি ১৫০ টাকা গিয়ে ঠেকেছে। এর কমে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে না ডিম।

বৃহস্পতিবার তেজগাঁও রেলস্টেশনের ডিমের আড়তে ডিম কত করে বিক্রি হচ্ছে সেই খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, সারা দেশ থেকেই এখানে দিনে ২০ থেকে ২৫ লাখ ডিম আসে। সেখানে পাইকারি পর্যায়ে একেক জনের কাছ থেকে একেক রকম তথ্য পাওয়া গেছে।

ডিমের দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে নাসির অ্যান্ড ব্রাদার্স এর মালিক মো. নাসির উদ্দিন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কই দাম বেড়েছে। ১০০ ডিম ১ হাজার ৭০ টাকায় বিক্রি করছি। হালি ৪২ টাকা বা ডজন ১২৮ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। এর উপর কখনো উঠেনি। এক লাখ থেকে কমে ৬০ থেকে ৭০ হাজারে নেমে গেছে। ব্যবসা একেবারে নাই। দেখেন না ঘর ভরা দিম। বিক্রি হয়নি।

তিনি বলেন, দাম বাড়লে ব্যবসা একেবারে কমে যায়। হাজারে ১৫ থেকে ২০ টাকা লাভ করলেই যথেষ্ট। সবকিছুর দাম বেশি। তাই ফার্ম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ১ হাজার ৫০ টাকায় টাঙ্গাইল থেকেই কেনা। এর সঙ্গে কিছু খরচ আছে। একেবারে অস্থির নয়। কারণ এর চেয়ে কম হলে সব খামার বন্ধ হয়ে যাবে। খামারে তাদের উৎপাদন খরচই সাড়ে ১০ টাকা থেকে ১১ টাকা। তাহলে এর চেয়ে দাম কমবে কী করে। এ বাজারেই রেট নির্ধারণ হয়। আজকেও কাজী, প্যারাগন ১ হাজার ৭০ টাকা রেট দিয়ে গেছে। তারাই বাজারে দাম দেয়। সেভাবে আমরা বিক্রি করি, ৫ পয়সা লাভে।

নীলিমা এন্টারপ্রাইজের জোবায়েরও বলেন, ডিমের দাম ১ হাজার ৭০ টাকা বা পিস ১০ টাকা ৭০ পয়সা। কয়েকদিন থেকেই এ দামে বিক্রি করছি। আমরা ফার্ম থেকে ডিম এনে বাজার দরে বিক্রি করি। বিনিময়ে তাদের কাছ থেকে ২০ পয়সা কমিশন পাই। কাজী, প্যারাগনসহ বিভিন্ন কোম্পানি দর দেয়। রাত ১২টা থেকে সকাল পর্যন্ত ডিম বিক্রি করা হয়। হাজারে ১৫ থেকে ২০ টাকা লাভে আমরা ডিম বিক্রি করি। দাম বাড়লেও আমাদের লোকসান। কারণ এতে পুঁজি বেশি লাগে। বিভিন্ন খরচও আছে।

আল আমিন ট্রেডার্সের আল আমিন বলেন, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ সাইড থেকে মিডিয়ার মাধ্যমে ডিম আনা হয়। বর্তমানে দাম বাড়তি। টাঙ্গাইলে ফার্মে রেট দেওয়া হয়। সেখান থেকে এনে বিক্রি করে কমিশন রেখে তাদের দাম দেওয়া হয়। দিনে ৬৫ থেকে ৭০ হাজার ডিম আনা হয়। আজকে ৯৫ হাজার ডিম আনা হবে। ১০০ ডিমের দাম ১ হাজার ৭০ টাকা। প্রতি পিস ১০ টাকা ৭০ টাকা। তাদের সাড়ে ১০ টাকায় দেওয়া হবে। আমরা ২০ পয়সা রাখব।

তিনি আরও বলেন, ১০ হাজার টাকার ডিম বিক্রি হলে সাড়ে ৭ হাজার টাকা গাড়ি ভাড়া, সঙ্গে স্টাফের খরচ, কিছু ডিমও ভাঙে। সব মিলে কিছু থাকে না।

তাহলে কি লোকসান করে ব্যবসা করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেক টাকা বাকি পড়ে আছে। ব্যবসা একেবারে বন্ধ করে দিলে তো আর টাকা আসবে না। ব্যবসা মানে তো লাভ-লোকসান। কিছুদিন আগে ১০০ ডিম ১ হাজার ২০ টাকা, মাস খানেক আগে ৯০০ টাকায় বিক্রি করেছি। বড় বড় ফার্ম কাজী, প্যারাগন, ডায়মন্ড কোম্পানি তাদের লোকের মাধ্যমে রেট দিয়ে দেয়। ২০ থেকে ২৫ লাখ প্রতিদিন ডিম আসে। আগে ৪০ লাখও আসত। খামারিরা লোকসান সামলাতে পারছে না। অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা বিপদে আছি। কারণ আমাদের খামার বন্ধ হয়ে গেলে আর ডিম পাব না। সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ পয়সা লাভ থাকে। এর বেশি কেউ লাভ করতে পারবে না। চা দোকানের চেয়ে খারাপ।

মেসার্স মুন্সি ট্রেডিং এর শফিক এর কাছে ডিমের দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, ডিম নেই। অথচ আড়ত ভরা ডিম বলা মাত্র তিনি বলেন, এগুলো বিক্রি হয়ে গেছে। দাম কত জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ১০০ ডিমের দাম ১ হাজার ৪০ টাকা। কম দামে কেনা হলে কম দামেই বিক্রি করা হয়।

পাশেই ডিমের পাইকারি বাজার। সেখানে গিয়ে শাহ আলী ট্রেডার্স এর মালিক আব্দুল হালিমের কাছে ডিমের দাম জানতে চাইলে তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ১০০ লাল ডিমের দাম ১ হাজার ১০০ টাকা। পাইকারি দাম এটা। কাঁচামাল। তাই প্রায় দিন দাম উঠানামা করে। পাঁচ দিন থেকে একই বাজার। আগে কম ছিল। বেশি দামে কেনা। পাশের অন্যান্য পাইকারি ডিম বিক্রেতারাও জানান, কয়েকদিন থেকে দাম বেশি। আগে কম ছিল।

ওই বাজারের একটু দূরেই খুচরা ডিম বিক্রেতা টিটো বলেন, খুচরা ডিমের ডজন ১৪০ টাকা। কয়েকদিন থেকেই এ দাম। বেশি না?-এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এইতো ১০০ ডিম ১ হাজার ৮০ টাকায় কেনা। আগে কম ছিল।

এসময় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কিরণ নামে এক ক্রেতা বলেন, প্রচুর দাম। কেনা কমিয়ে দিয়েছি। আগে ২৭০ টাকা খাঁচি নিয়েছি। এখন ৩০০ টাকারও বেশি। শুধু বাড়তি আর বাড়তি।

পাশের আরেক খুচরা ডিম বিক্রেতা রহমত জানান, ৩৪০ টাকা খাঁচি। খুচরা বেশি, ৪৮ টাকা হালি। এত বেশি কেন?- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কী করমু, দাম বেশি। ডিরেক্ট আসে মাল। খাবারসহ সব জিনিসের দাম বেশি। তাই আড়তে বাড়তি দাম। আমাদেরও বেশি দামে কেনা। কিছু লাভ করে বিক্রি করি।

বাড়তি ডিমের এই রেট শুধু এই বাজারেই নয়, মোহাম্মদপুরের টাউনহল, কৃষিমার্কেটসহ বিভিন্ন বাজারের একই চিত্র। আর পাড়া-মহল্লায়ও বাড়তি দাম বিক্রি হচ্ছে। মোহাম্মদপুর ফিউচার টাউনহল হাউজিং এর আল আমিন এন্টারপ্রাইজের আনোয়ার বলেন, ১৫০ টাকা ডজন, তবে একটু কমে ১৪৫ টাকা। এর কমে বিক্রি করা যাবে না।

উল্লেখ্য, গত বছরের আগস্টে হঠাৎ করেই অস্থির হয়ে উঠেছিল ডিমের বাজার। ওই সময় বাধ্য হয়ে ভোক্তা অধিদপ্তর মাঠেও নামে। বেরিয়ে আসে ডিম কারসাজির বিষয়টি। কাজী ফার্মস ডিলার দাম বাড়িয়ে লুফে নেয় বাড়তি মুনাফা। প্যারাগনও সে সুযোগ নেওয়ায় বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন কাজী ফার্মস, প্যারাগনসহ কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মামলাও করেছে। কিন্তু সেসব মামলার এখানো সুরাহা হয়নি। তারপরও বাজার অস্থির করছে সেই কাজী, প্যারাগনসহ কয়েকটি কোম্পানি। এর ফলে কয়েক দিন থেকেই পাইকারি, খুচরা ব্যবসায়ীরা যে যেভাবে পারছেন, বাজারে নৈরাজ্য তৈরি করে ভোক্তাদের পকেট কাটছেন।

পোল্ট্রি শিল্প সমন্বয় কমিটির সভাপতি মশিউর রহমান জানিয়েছেন, সংকটের সময় বাজারে সুযোগ নেওয়ার এমন চেষ্টা অনেকেই করেন। কারণ দেশে দৈনিক প্রায় সাড়ে চার কোটি ডিম বিক্রি হয়। উৎপাদন হয় প্রায় পাঁচ কোটি।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর রাইডার্সের শক্তিশালী বোলিংয়ের সামনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হলো ফরচুন বরিশালের ব্যাটাররা। ১২৪ রানের অল্প পুঁজিতে বরিশালের বোলাররাও প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। অপরাজিত ফিফটির মাধ্যমে সাইফ হাসানের দুর্দান্ত ইনিংস রংপুরকে সহজ জয় এনে দিয়েছে। এ জয়ের ফলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় তুলে নিয়েছে রংপুর রাইডার্স।

মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বরিশাল ১৮.৪ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান সংগ্রহ করে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। জবাবে ব্যাট করতে নেমে রংপুর ১৫ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি রংপুরের। অভিষিক্ত ওপেনার আজিজুল হাকিম তামিম শূন্য রানে আউট হন। এরপর তিনে নামা তৌফিক খান তুষারও কোনো রান করতে পারেননি। দ্রুত ১৫ রানে দুই উইকেট হারিয়ে চাপের মধ্যে পড়ে রংপুর।

তবে চাপ সামলে অ্যালেক্স হেলস ও সাইফ হাসান মিলে অবিচ্ছিন্ন ১১৩ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান। সাইফ ৪৬ বলে অপরাজিত ৬২ রান করেন, আর হেলস অপরাজিত থাকেন ৪৯ রানে।

বরিশালের ব্যাটিং লাইনআপে শুরুর থেকেই ছিল বিশৃঙ্খলা। ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ১০ বলে ৯ রানের বেশি করতে পারেননি। তার বিদায়ের পর তাওহিদ হৃদয়ও ব্যর্থ হন, মাত্র ৬ বলে করেন ৪ রান।

অধিনায়ক তামিম ইকবাল শুরুতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হন। ১৮ বলে ২৮ রান করে নাহিদ রানার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফেরেন। মিডল অর্ডারে কাইল মেয়ার্স, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও ব্যর্থ হন।

শেষদিকে মোহাম্মদ নবি লড়াইয়ের চেষ্টা করলেও রান আউট হয়ে তার ইনিংস থেমে যায়। বরিশালের ব্যাটারদের ধারাবাহিক ব্যর্থতার ফলে সহজ জয় তুলে নেয় রংপুর।

Header Ad
Header Ad

ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং

শাহরুখ খান। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক ফ্লপ ছবিতে যখন বলিউডের অবস্থা নাজেহাল তখন ‘জওয়ান’ অবতারে বক্স অফিসে ঝড় তোলেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। এদিকে যখন পান মাসালার বিজ্ঞাপন নিয়ে অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণকে ঘিরে নেটিজেনরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষ করছেন।

অন্যদিকে কোল্ড ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপনে অভিনয় করায় শাহরুখকে নিয়েও সমালোচনা নেটিজেনদের মাঝে সমালোচনা শুরু হয়েছে। সুপারস্টার হয়ে কেন কোল্ড ড্রিঙ্কের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস প্রচার করছেন, তা নিয়েও শাহরুখের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমা হয়েছে কিছু স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন বলিউড কিং। স্পষ্ট জানালেন, ‘যারা মনে করছেন, কোল্ড ড্রিঙ্ক পান করা ভালো নয়, তারা এটাকে নিষিদ্ধ করার জন্য আবেদন জানাতে পারে।

শাহরুখ আরও বলেন, ‘এগুলো নিষিদ্ধ হবে না, কারণ এগুলো বিক্রি হলে সরকারের ঘরে অর্থ আসে। সরকারে ঘরে যদি অর্থ আসে, তাহলে এক অভিনেতা হয়ে আমারও পারিশ্রমিক জুটছে। সেটাও তো বন্ধ হওয়া উচিত নয়।’

‘সরকার এগুলো নিষিদ্ধ করুক। সবাই জানে সিগারেট খাওয়া ক্ষতিকর, সেটা নিষিদ্ধ হোক। ভারতে কোল্ড ড্রিঙ্ক তৈরি করা বন্ধ হয়ে যাক। তাহলেই তো সব সমস্যার সমাধান।’

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় সারা রাত ধরে চালানো ইসরায়েলি বিমান হামলায় ভূখন্ডটির ভেঙে পড়া হামাস পুলিশ ফোর্সের প্রধানসহ কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।

এক বিবৃতিতে সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানায়, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুহারা মানুষের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী বিমান থেকে বোমা হামলা চালালে তিন শিশু, দুইজন নারীসহ মোট ১১ জন শহীদ হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ১৫ জন।

এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে পুলিশ প্রধান মাহমুদ সালাহ এবং তার উপপ্রধান হুসাম শাওয়ান রয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

গতকাল বুধবার (১ জানুয়ারি) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, হামাস যদি ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানো বন্ধ না করে তবে ইসরায়েল গাজায় হামলা চালানো আরও জোরদার করবে।

সম্প্রতি গাজা থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট হামলা আগের চেয়ে বেড়ে গেছে যদিও তা যুদ্ধ শুরুর প্রথম ধাপের চেয়ে সংখ্যার বিচারে অনেক কম। তবে গত ১৫ মাস ধরে চলতে থাকা যুদ্ধে এই ঘটনা ইসরায়েলি সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক
ম্যাজিস্ট্রেট সেজে নারী চিকিৎসকের সঙ্গে ডিম ব্যবসায়ীর মধুর প্রেম, অতঃপর...
‘ডাক’ মেরে নতুন বছর শুরু লিটন দাসের
আজ চুপচাপ থাকা মানুষদের দিন: বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস