বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অর্থ পাচারকারীদের ধরতে সিআইডির অভিযান কতটা সফল

বর্তমানে দেশের অর্থনীতির বিষফোড়া হলো অর্থ পাচার। আর এর অন্যতম মাধ্যম হলো হুন্ডি। দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। কিন্তু প্রবাসীদের পাঠানো সব টাকা বৈধ উপায়ে দেশে আসে না। হুন্ডির মাধ্যমে পাঠানোর কারণে পাচার হয়ে যায় অনেকটাই। দিন দিন পাচার হওয়া টাকার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় অর্থ পাচার ঠেকাতে সিআইডির অভিযান ও বিভিন্ন কার্যক্রমের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

অবশ্য এসব বিষয় নিয়ে সিআইডি বলছে, ব্যাঙের ছাতার মতো হাজার হাজার অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জার রয়েছে দেশে। এসব মানি এক্সচেঞ্জারদের মাধ্যমে দেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচার করছে দুষ্কৃতীকারীরা। তবে পূর্বের তুলনায় বর্তমানে সিআইডির অর্থ পাচার প্রতিরোধের বিভিন্ন অভিযানে বেশ কিছু সফলতা এসেছে। সিআইডির দাবি, অর্থ পাচার রোধে যার যার অস্থান থেকে সর্তক থাকতে হবে। কোনো কিছু না বুঝলে আইনের সহযোগিতা নিলে অনেকটা এসব ঝামেলা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, মানুষের অভিযোগ অর্থ পাচার প্রতিরোধে সিআইডি কাজ করলেও তাদের অভিযানে তেমন কোনো প্রতিকার আসেনি। দিন দিন অর্থ পাচারের ঘটনা বেড়েই চলছে। অনেক সময় দেখা গেছে সিআইডি মিডিয়াতে কিছু পাচারকারীদের গ্রেপ্তার করে তারা ঢালাওভাবে প্রচার করছে। তবে এতে সর্তক হয়নি পাচার চক্র।

গত বছরের ৪ আগস্ট সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত ও অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, মোট পাঠানো রেমিট্যান্সের ৪৯ শতাংশ আসে হুন্ডির মাধ্যমে। কখনো কখনো এ শতকরা হার আরও বেড়ে যায়। এ প্রক্রিয়ায় পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রার সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকা দেশে পরিশোধ করা হয়। বৈদেশিক মুদ্রা হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়ে যায়।

সিআইডি থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, শুধু হুন্ডি প্রক্রিয়ায় দেশ থেকে বর্তমানে বছরে ৭৫ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি শুরু হলে হুন্ডি ব্যবসা অনেকটা কমে যায়। সেজন্য প্রায় দুই বছর বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসে এবং ২০২১ সালে আগস্টে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম দিক থেকেই করোনা মহামারির প্রকোপ কমে এলে হুন্ডি ব্যবসা আবার চাঙ্গা হয়। বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো কমে যাওয়ার ফলে ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরে ২১ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে; যা শতকরা হিসেবে ১৫ শতাংশ কম। শুধু হুন্ডির মাধ্যমেই নয়, আরও নানা উপায়ে দেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা পাচার হয়।

সিআইডির একটি সূত্র জানায়, অনেক পদ্ধতিতে অর্থ পাচার হয়। তবে এর মধ্যে দুর্নীতিবাজ সামরিক-বেসামরিক আমলা, রাজনীতিবিদ ও অসৎ ব্যবসায়ীরা এসব অর্থ পাচার করেন। অনেকেই অসৎ উপায়ে অর্জিত টাকা বিদেশে পাঠিয়ে দেন। আমদানি-রপ্তানির আড়ালে একশ্রেণির ব্যবসায়ী বিদেশে উন্নত জীবন কাটানোর কিংবা বিকল্প ব্যবসার উদ্দেশ্যে অর্থ পাচার করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই কিংবা মালয়েশিয়ায় জমি, বাড়ি বা ফ্ল্যাট ক্রয় কিংবা ইংল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসের বিকল্প ব্যবস্থার জন্য অর্থ পাচার করেন। মাদক ও অস্ত্র ব্যবসাসহ অন্যান্য অবৈধ ব্যবসার (যেমন ক্যাসিনো) মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে নিরাপদে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে পাচার করেন। উন্নত সুযোগ-সুবিধার জন্য স্ত্রী-সন্তানদের বিদেশে রাখা এবং নিজেও গোপনে ওই দেশের নাগরিক হয়ে ভবিষ্যতে নিরাপত্তার জন্য অর্থ পাচার করে জমা করেন।

সিআইডি বলছে, বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের গন্তব্যস্থল সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না। তবে যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে প্রাথমিকভাবে সেসব দেশে এবং পরবর্তী সময়ে অন্যত্র সুবিধামতো জায়গায় স্থানান্তরিত হয়।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে সিআইডির প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) গত বছর সেপ্টেম্বরে অবৈধ হুন্ডি চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সে সময় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের (সিপিসি) একটি দল বেশ কয়েকজন অর্থ পাচারকারীদের গ্রেপ্তার করেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্য পর্যালোচনায় এ হুন্ডি চক্রটির কার্যক্রম আমাদের নজরদারিতে রয়েছে।

তিনি বলেন, পাচার চক্রের একটি শক্তিশালী চক্র ইতালিতে রয়েছে তবে তাদের মধ্যে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বেশি। তারা বিভিন্ন এলাকায় ছোট দোকানের মতো করে সেখানে বিকাশের লোগো ব্যবহার করে টাকা সংগ্রহ করে। তিনি বলেন, আমরা বিএফআইইউর (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) কাছ থেকে পাওয়া এমএফএসের তথ্যের ভিত্তিতে হুন্ডির সঙ্গে জড়িতদের দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তারের চেষ্টায় আছি। তা ছাড়া অর্থ পাচারকারীদের যাবতীয় তথ্য পর্যালোচনা করে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বিদেশে অর্থ পাচারকারীদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।

অর্থ পাচারকারীদের ধরতে সিআইডির অভিযান কি ব্যর্থ- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিআইডির বিভিন্ন অভিযানে অনেকটা সফলতা আসছে। অনেক সময় দেখা গেছে, আমাদের অভিযানে পচারকারীরা গ্রেপ্তার হয়। পাঁচটি মানি এক্সচেঞ্জের মধ্যে তিনটির অফিস থাকলেও বাকি দুটি প্রতারণামূলক বা ভ্রাম্যমাণ। এক্ষেত্রে অনেক সময় আইনপ্রয়োগের জটিলতা তৈরি হয় সেই ক্ষেত্রে সফলতা ব্যর্থতার কথা আসে। এ দেশে এমন কমপক্ষে হাজার হাজার অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জার রয়েছে যার মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার হচ্ছে।

কেএম/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর রাইডার্সের শক্তিশালী বোলিংয়ের সামনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হলো ফরচুন বরিশালের ব্যাটাররা। ১২৪ রানের অল্প পুঁজিতে বরিশালের বোলাররাও প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। অপরাজিত ফিফটির মাধ্যমে সাইফ হাসানের দুর্দান্ত ইনিংস রংপুরকে সহজ জয় এনে দিয়েছে। এ জয়ের ফলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় তুলে নিয়েছে রংপুর রাইডার্স।

মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বরিশাল ১৮.৪ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান সংগ্রহ করে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। জবাবে ব্যাট করতে নেমে রংপুর ১৫ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি রংপুরের। অভিষিক্ত ওপেনার আজিজুল হাকিম তামিম শূন্য রানে আউট হন। এরপর তিনে নামা তৌফিক খান তুষারও কোনো রান করতে পারেননি। দ্রুত ১৫ রানে দুই উইকেট হারিয়ে চাপের মধ্যে পড়ে রংপুর।

তবে চাপ সামলে অ্যালেক্স হেলস ও সাইফ হাসান মিলে অবিচ্ছিন্ন ১১৩ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান। সাইফ ৪৬ বলে অপরাজিত ৬২ রান করেন, আর হেলস অপরাজিত থাকেন ৪৯ রানে।

বরিশালের ব্যাটিং লাইনআপে শুরুর থেকেই ছিল বিশৃঙ্খলা। ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ১০ বলে ৯ রানের বেশি করতে পারেননি। তার বিদায়ের পর তাওহিদ হৃদয়ও ব্যর্থ হন, মাত্র ৬ বলে করেন ৪ রান।

অধিনায়ক তামিম ইকবাল শুরুতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হন। ১৮ বলে ২৮ রান করে নাহিদ রানার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফেরেন। মিডল অর্ডারে কাইল মেয়ার্স, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও ব্যর্থ হন।

শেষদিকে মোহাম্মদ নবি লড়াইয়ের চেষ্টা করলেও রান আউট হয়ে তার ইনিংস থেমে যায়। বরিশালের ব্যাটারদের ধারাবাহিক ব্যর্থতার ফলে সহজ জয় তুলে নেয় রংপুর।

Header Ad
Header Ad

ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং

শাহরুখ খান। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক ফ্লপ ছবিতে যখন বলিউডের অবস্থা নাজেহাল তখন ‘জওয়ান’ অবতারে বক্স অফিসে ঝড় তোলেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। এদিকে যখন পান মাসালার বিজ্ঞাপন নিয়ে অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণকে ঘিরে নেটিজেনরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষ করছেন।

অন্যদিকে কোল্ড ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপনে অভিনয় করায় শাহরুখকে নিয়েও সমালোচনা নেটিজেনদের মাঝে সমালোচনা শুরু হয়েছে। সুপারস্টার হয়ে কেন কোল্ড ড্রিঙ্কের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস প্রচার করছেন, তা নিয়েও শাহরুখের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমা হয়েছে কিছু স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন বলিউড কিং। স্পষ্ট জানালেন, ‘যারা মনে করছেন, কোল্ড ড্রিঙ্ক পান করা ভালো নয়, তারা এটাকে নিষিদ্ধ করার জন্য আবেদন জানাতে পারে।

শাহরুখ আরও বলেন, ‘এগুলো নিষিদ্ধ হবে না, কারণ এগুলো বিক্রি হলে সরকারের ঘরে অর্থ আসে। সরকারে ঘরে যদি অর্থ আসে, তাহলে এক অভিনেতা হয়ে আমারও পারিশ্রমিক জুটছে। সেটাও তো বন্ধ হওয়া উচিত নয়।’

‘সরকার এগুলো নিষিদ্ধ করুক। সবাই জানে সিগারেট খাওয়া ক্ষতিকর, সেটা নিষিদ্ধ হোক। ভারতে কোল্ড ড্রিঙ্ক তৈরি করা বন্ধ হয়ে যাক। তাহলেই তো সব সমস্যার সমাধান।’

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় সারা রাত ধরে চালানো ইসরায়েলি বিমান হামলায় ভূখন্ডটির ভেঙে পড়া হামাস পুলিশ ফোর্সের প্রধানসহ কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।

এক বিবৃতিতে সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানায়, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুহারা মানুষের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী বিমান থেকে বোমা হামলা চালালে তিন শিশু, দুইজন নারীসহ মোট ১১ জন শহীদ হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ১৫ জন।

এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে পুলিশ প্রধান মাহমুদ সালাহ এবং তার উপপ্রধান হুসাম শাওয়ান রয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

গতকাল বুধবার (১ জানুয়ারি) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, হামাস যদি ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানো বন্ধ না করে তবে ইসরায়েল গাজায় হামলা চালানো আরও জোরদার করবে।

সম্প্রতি গাজা থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট হামলা আগের চেয়ে বেড়ে গেছে যদিও তা যুদ্ধ শুরুর প্রথম ধাপের চেয়ে সংখ্যার বিচারে অনেক কম। তবে গত ১৫ মাস ধরে চলতে থাকা যুদ্ধে এই ঘটনা ইসরায়েলি সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক
ম্যাজিস্ট্রেট সেজে নারী চিকিৎসকের সঙ্গে ডিম ব্যবসায়ীর মধুর প্রেম, অতঃপর...
‘ডাক’ মেরে নতুন বছর শুরু লিটন দাসের
আজ চুপচাপ থাকা মানুষদের দিন: বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস