শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিলুপ্তির পথের বন্যপ্রাণীরা

আলম শাইন, কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

আলম শাইন

গত তিনদশক আগেও আমাদের দেশে অসংখ্য বন্যপ্রাণীর সমাগম ছিল। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল ছিল বন্যপ্রাণীদের স্বর্গরাজ্য। সাঁঝের বেলায় শিয়ালের হাঁকডাক কিংবা বাগডাশার হুঙ্কারে কলজে কেঁপে উঠতো সে সময়। আজকাল আগের মতো তেমন একটা শোনাও যায় না বন্যপ্রাণীদের হাঁকডাক। আগের মতো সে রকম বন্যপ্রাণীর আনাগোনাও নজরে পড়ে না এখন আর। নানাবিধ কারণেই দেশ থেকে ওরা হারিয়ে যেতে বসেছে আজ। তার মধ্যে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে ১. বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল ধ্বংস করে দেওয়া। ২. অবাধে বৃক্ষ নিধন (বিশেষ করে গাছের প্রাকৃতিক কোটরে যে সব পাখি বাসা বাঁধে তাদের প্রজননে বিঘœ ঘটছে ব্যাপক)। ৩. খাদ্য সংকট। ৪. জলাশয় ভরাট। ৫. পাখিদের বিচরণক্ষেত্র হাওর-বাঁওড়সহ অন্যান্য জলাশয়ে অতিরিক্ত মাছ শিকার। ৬. চরাঞ্চলে জেলেদের উৎপাতের ফলে মৎস্যভুক পাখিরা বিপাকে পড়ছে। ৭. বন্যপ্রাণী শিকার ও পাচারের ফলে আশঙ্কাজনক হারে এদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়াও দেশের সর্বত্রই হাট-বাজারে বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখির মাংস প্রকাশ্যে বিক্রি করছে কবিরাজ নামক এক ধরনের অপচিকিৎসকরা। তারা ধনেশ পাখি, বনরুই কিংবা শিয়ালের মাংস সামনে রেখে বাত-ব্যথা ও শক্তিবর্ধক ওষুধ বলে চালিয়ে দিচ্ছে। কয়েক বছর আগে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ‘টুট্টেং’ শিকার এই ধারাবাহিকতার ফল।

 

এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বন্যপ্রাণীর বেশ কিছু প্রজাতি আজ এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। কিছু প্রজাতি রয়েছে বিপন্নের পথে। আবার কিছু প্রজাতি রয়েছে মহাবিপন্নের পথেও। যেমন হারিয়েছে, ফ্লোরিকান ময়ূর, পিংক মাথা হাঁস ও রাজ শকুন। আর হারিয়ে যেতে বসেছে বাদিহাঁস, বালিহাঁস, দিগহাঁস, কালো তিতির, চন্দনা, বাংলা শকুনসহ ইত্যাদি প্রজাতির পাখি। এ ছাড়াও আরও ১৯ প্রজাতির পাখি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। উল্লেখ্য, যে কোন ধরনের প্রাণীর প্রজাতি যদি প্রকৃতি থেকে বছর দশেকের মধ্যে শতকরা ৫০ ভাগ বা তারও অধিক বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সাধারণত সে প্রজাতি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান পায়।

 

প্রাণীদের মধ্যে মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ‘লজ্জাবতী বানর’। আমাদের দেশে বেশ কিছু প্রজাতির প্রাণী আজ মহাবিপন্নের তালিকার রয়েছে। তার মধ্যে লজ্জাবতী বানর অন্যতম। প্রাণীবিজ্ঞানীদের আশঙ্কা এটি দ্রæত হারিয়ে যাবে এ দেশ থেকে। যার ফলে লজ্জাবতী বানর ‘রেড সিগন্যাল’-এর আওতায় রয়েছে। এর অন্যতম কারণ অবাধে বনভূমি উজাড়। আগেও বলেছি, লজ্জাবতী বানরের বাসযোগ্য স্থান হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও লাউয়াছড়ার গভীর জঙ্গলে। উঁচু গাছের মগডালে থাকতে এরা পছন্দ করে। জন-মানবের পদচিহ্ন নেই যেখানে, সেখানেই ওদের বাস। অন্য কারণটি হচ্ছে এদের প্রজননহারও সন্তোষজনক নয়। বছরে মাত্র একটি বাচ্চা প্রসব করে মাদী বানরটি। আবার গড় আয়ুও সন্তোষজনক নয়। মাত্র ১০-১২ বছর বাঁচে, তাও যদি অনুকূল পরিবেশ পেয়ে থাকে।  

বন্যজন্তুদের করুণ পরিণতির কথা ব্যক্ত করলে আফসোস করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। কারণে অকারণে বলির পাঁঠা হচ্ছে জন্তু-জানোয়ারগুলো। বাঘেরবাচ্ছা মনে করে কত মেছো বিড়ালকে যে লোকজন পিটিয়ে মেরেছে তার কোন সঠিক হিসেব নেই। হিসেব নেই গুইসাপের করুণ মৃত্যুরও। শুধুমাত্র ওদের চামড়ার লোভে কতিপয় দুষ্কৃতকারীরা জ্যান্ত গুইসাপের চামড়া তুলে নিতো এক সময়। পরক্ষণে গুইসাপটি মারা গেলেও বড়ই করুণভাবে প্রাণ হারাত। অজগর সাপের ক্ষেত্রেও তদ্রুপ।

এভাবে অনেক বন্যপ্রাণী এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। তার মধ্যে সম্বর হরিণ, হগ হরিণ ও প্যার‌্যাইল্ল্যাবানর উল্লেখযোগ্য। হনুমানের অবস্থা আরও করুণ। লাউয়াছড়া, যশোরের কেশবপুরে কোন রকম বেঁচে আছে। হাতির অবস্থাও তেমন ভালো নয়। খাদ্যের অভাবে ওরা মিয়ানমার ও ভারতে পাড়ি জমাচ্ছে। আর যে প্রাণীটি এখন বাংলাদেশে নজরেই পড়ছে না, সেটি হচ্ছে নীলগাই; অথচ গত চার দশক আগেও প্রাণীটি উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে চষে বেড়াত। দুষ্কৃতকারীদের নিষ্ঠুরতার বলি হয়ে ওরা এখন আর আমাদের ধারে কাছেও ঘেঁষছে না। শুধু নীলগাই-ই নয়, দেখা যেত পদ্মার উচ্চ অব্বাহিকায় ঘড়িয়াল। নেই ওই প্রজাতির কেউ-ই এখন আর! ভবিষ্যতে আর দেখাও যাবেনা। বিষয়টা ভাবতে কেমন লাগছে? কেমন লাগছে পরিবেশটা ভারসাম্য হারিয়ে পঙ্গু হতে দেখে? এ নিধন বন্ধ না হলে অদূর ভবিষ্যতে বন্যপ্রাণীদের দেখতে চিড়িয়াখানায় যেতে হবে আগামী প্রজন্মকে। তাই আমাদের উচিত প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে বন্যপ্রাণীদের ওপর যেন নির্যাতন না ঘটে তার প্রতি সজাগ দৃষ্টি দেয়া। কাজটি কিন্তু ইচ্ছে করলেই করতে পারি আমরা। শুধু প্রচার-প্রচারণা বাড়িয়ে দিলেই যথেষ্ট। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে, যাতে কেউ বন্যপ্রাণী নিধন করে পার পেয়ে যেতে না পারে। তবে সার্থক হবে বন্যপ্রাণী নিধন আইন পাস।

 

লেখক : কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

Header Ad
Header Ad

ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার

ছবি: সংগৃহীত

লন্ডনের ক্রিকেট দল ওভাল ইনভিন্সিবলসের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছে ভারতের প্রখ্যাত বিলিয়নিয়ার পরিবার, আম্বানি। এই শেয়ার কিনতে তারা প্রাইভেট ইকুইটি ফার্ম এবং সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।

ওভাল ইনভিন্সিবলস এবং লন্ডন স্পিরিট, এই দুটি দল হান্ড্রেড নামে পরিচিত নতুন শর্ট-ফর্ম ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে, যা লন্ডনের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হোম ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ড গত বছর আটটি দলের অংশীদারিত্ব বিক্রি করার উদ্যোগ নেয়, এবং প্রথম সফল চুক্তি হয় ওভাল ইনভিন্সিবলসের শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে।

দরপত্র প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, সারে ভিত্তিক এই দলটির শেয়ার কিনতে সিভিসি ক্যাপিটাল পার্টনারস এবং গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইসহ সিলিকন ভ্যালির একাধিক শীর্ষ নির্বাহী এগিয়ে এসেছিলেন। তবে, শেষ পর্যন্ত সরাসরি নিলামের মাধ্যমে আম্বানি পরিবার এই শেয়ার কিনতে সফল হয়।

ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড প্রতি দলের ৪৯ শতাংশ শেয়ার বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেখানে হোস্ট ভেন্যুগুলি ৫১ শতাংশ শেয়ার নিজেদের কাছে রাখতে পারবে বা তা বিক্রি করার সুযোগ থাকবে। নিলামটি পরিচালনা করেছে রেইন গ্রুপ, যারা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং চেলসি ফুটবল ক্লাবের বিক্রির ক্ষেত্রে পরামর্শ দিয়েছিল।

হান্ড্রেড প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হল ক্রিকেটের নিয়ম সহজ করা এবং হাফ-টাইম বিনোদন দিয়ে নতুন দর্শক আকর্ষণ করা।

Header Ad
Header Ad

সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। গত বছর ইসরাইলি হামলায় নিহত হন মোহাম্মদ দেইফ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বিবিসি। এতে বলা হয়, এক বিবৃতিতে, দেইফের পাশাপাশি হামাসের উপ-সামরিক কমান্ডার মারওয়ান ইসার মৃত্যুর কথাও ঘোষণা করেছে হামাস। যদিও গত বছরের মার্চ মাসে ইসার মৃত্যুর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এছাড়া গত বছরের আগস্টে ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছিল, তারা আগের মাসে দেইফকে হত্যা করেছে, কিন্তু তখন হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরাইল দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে দেইফ অন্যতম ছিলেন। সেই হামলায় ১,২০০ জন নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেইফকে গাজায় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ একজন নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। ইয়াহিয়া সিনওয়ারের পরেই ছিল তার অবস্থান। ইয়াহিয়া সিনওয়ারও গত বছর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে নিহত হন।

এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিচারকরা গত বছর দেইফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, পাশাপাশি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

এদিকে, ইসা হামাসের সামরিক শাখার ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন এবং ইসরাইলের মোস্ট-ওয়ান্টেড ব্যক্তিদের একজন হিসেবে বিবেচিত হতেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইসাকে তাদের সন্ত্রাসী কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তারা মনে করে ৭ অক্টোবরের হামলার সাথে ইসা সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা