মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিলুপ্তির পথের বন্যপ্রাণীরা

আলম শাইন, কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

আলম শাইন

গত তিনদশক আগেও আমাদের দেশে অসংখ্য বন্যপ্রাণীর সমাগম ছিল। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল ছিল বন্যপ্রাণীদের স্বর্গরাজ্য। সাঁঝের বেলায় শিয়ালের হাঁকডাক কিংবা বাগডাশার হুঙ্কারে কলজে কেঁপে উঠতো সে সময়। আজকাল আগের মতো তেমন একটা শোনাও যায় না বন্যপ্রাণীদের হাঁকডাক। আগের মতো সে রকম বন্যপ্রাণীর আনাগোনাও নজরে পড়ে না এখন আর। নানাবিধ কারণেই দেশ থেকে ওরা হারিয়ে যেতে বসেছে আজ। তার মধ্যে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে ১. বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল ধ্বংস করে দেওয়া। ২. অবাধে বৃক্ষ নিধন (বিশেষ করে গাছের প্রাকৃতিক কোটরে যে সব পাখি বাসা বাঁধে তাদের প্রজননে বিঘœ ঘটছে ব্যাপক)। ৩. খাদ্য সংকট। ৪. জলাশয় ভরাট। ৫. পাখিদের বিচরণক্ষেত্র হাওর-বাঁওড়সহ অন্যান্য জলাশয়ে অতিরিক্ত মাছ শিকার। ৬. চরাঞ্চলে জেলেদের উৎপাতের ফলে মৎস্যভুক পাখিরা বিপাকে পড়ছে। ৭. বন্যপ্রাণী শিকার ও পাচারের ফলে আশঙ্কাজনক হারে এদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়াও দেশের সর্বত্রই হাট-বাজারে বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখির মাংস প্রকাশ্যে বিক্রি করছে কবিরাজ নামক এক ধরনের অপচিকিৎসকরা। তারা ধনেশ পাখি, বনরুই কিংবা শিয়ালের মাংস সামনে রেখে বাত-ব্যথা ও শক্তিবর্ধক ওষুধ বলে চালিয়ে দিচ্ছে। কয়েক বছর আগে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ‘টুট্টেং’ শিকার এই ধারাবাহিকতার ফল।

 

এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বন্যপ্রাণীর বেশ কিছু প্রজাতি আজ এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। কিছু প্রজাতি রয়েছে বিপন্নের পথে। আবার কিছু প্রজাতি রয়েছে মহাবিপন্নের পথেও। যেমন হারিয়েছে, ফ্লোরিকান ময়ূর, পিংক মাথা হাঁস ও রাজ শকুন। আর হারিয়ে যেতে বসেছে বাদিহাঁস, বালিহাঁস, দিগহাঁস, কালো তিতির, চন্দনা, বাংলা শকুনসহ ইত্যাদি প্রজাতির পাখি। এ ছাড়াও আরও ১৯ প্রজাতির পাখি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। উল্লেখ্য, যে কোন ধরনের প্রাণীর প্রজাতি যদি প্রকৃতি থেকে বছর দশেকের মধ্যে শতকরা ৫০ ভাগ বা তারও অধিক বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সাধারণত সে প্রজাতি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান পায়।

 

প্রাণীদের মধ্যে মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ‘লজ্জাবতী বানর’। আমাদের দেশে বেশ কিছু প্রজাতির প্রাণী আজ মহাবিপন্নের তালিকার রয়েছে। তার মধ্যে লজ্জাবতী বানর অন্যতম। প্রাণীবিজ্ঞানীদের আশঙ্কা এটি দ্রæত হারিয়ে যাবে এ দেশ থেকে। যার ফলে লজ্জাবতী বানর ‘রেড সিগন্যাল’-এর আওতায় রয়েছে। এর অন্যতম কারণ অবাধে বনভূমি উজাড়। আগেও বলেছি, লজ্জাবতী বানরের বাসযোগ্য স্থান হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও লাউয়াছড়ার গভীর জঙ্গলে। উঁচু গাছের মগডালে থাকতে এরা পছন্দ করে। জন-মানবের পদচিহ্ন নেই যেখানে, সেখানেই ওদের বাস। অন্য কারণটি হচ্ছে এদের প্রজননহারও সন্তোষজনক নয়। বছরে মাত্র একটি বাচ্চা প্রসব করে মাদী বানরটি। আবার গড় আয়ুও সন্তোষজনক নয়। মাত্র ১০-১২ বছর বাঁচে, তাও যদি অনুকূল পরিবেশ পেয়ে থাকে।  

বন্যজন্তুদের করুণ পরিণতির কথা ব্যক্ত করলে আফসোস করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। কারণে অকারণে বলির পাঁঠা হচ্ছে জন্তু-জানোয়ারগুলো। বাঘেরবাচ্ছা মনে করে কত মেছো বিড়ালকে যে লোকজন পিটিয়ে মেরেছে তার কোন সঠিক হিসেব নেই। হিসেব নেই গুইসাপের করুণ মৃত্যুরও। শুধুমাত্র ওদের চামড়ার লোভে কতিপয় দুষ্কৃতকারীরা জ্যান্ত গুইসাপের চামড়া তুলে নিতো এক সময়। পরক্ষণে গুইসাপটি মারা গেলেও বড়ই করুণভাবে প্রাণ হারাত। অজগর সাপের ক্ষেত্রেও তদ্রুপ।

এভাবে অনেক বন্যপ্রাণী এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। তার মধ্যে সম্বর হরিণ, হগ হরিণ ও প্যার‌্যাইল্ল্যাবানর উল্লেখযোগ্য। হনুমানের অবস্থা আরও করুণ। লাউয়াছড়া, যশোরের কেশবপুরে কোন রকম বেঁচে আছে। হাতির অবস্থাও তেমন ভালো নয়। খাদ্যের অভাবে ওরা মিয়ানমার ও ভারতে পাড়ি জমাচ্ছে। আর যে প্রাণীটি এখন বাংলাদেশে নজরেই পড়ছে না, সেটি হচ্ছে নীলগাই; অথচ গত চার দশক আগেও প্রাণীটি উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে চষে বেড়াত। দুষ্কৃতকারীদের নিষ্ঠুরতার বলি হয়ে ওরা এখন আর আমাদের ধারে কাছেও ঘেঁষছে না। শুধু নীলগাই-ই নয়, দেখা যেত পদ্মার উচ্চ অব্বাহিকায় ঘড়িয়াল। নেই ওই প্রজাতির কেউ-ই এখন আর! ভবিষ্যতে আর দেখাও যাবেনা। বিষয়টা ভাবতে কেমন লাগছে? কেমন লাগছে পরিবেশটা ভারসাম্য হারিয়ে পঙ্গু হতে দেখে? এ নিধন বন্ধ না হলে অদূর ভবিষ্যতে বন্যপ্রাণীদের দেখতে চিড়িয়াখানায় যেতে হবে আগামী প্রজন্মকে। তাই আমাদের উচিত প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে বন্যপ্রাণীদের ওপর যেন নির্যাতন না ঘটে তার প্রতি সজাগ দৃষ্টি দেয়া। কাজটি কিন্তু ইচ্ছে করলেই করতে পারি আমরা। শুধু প্রচার-প্রচারণা বাড়িয়ে দিলেই যথেষ্ট। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে, যাতে কেউ বন্যপ্রাণী নিধন করে পার পেয়ে যেতে না পারে। তবে সার্থক হবে বন্যপ্রাণী নিধন আইন পাস।

 

লেখক : কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, বিএনপি আগামী দিনে ক্ষমতায় আসলে সবাইকে নিয়ে, বিশেষ করে যারা আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি, তারা সবাই মিলে জাতীয় ঐক্যমতের সরকার গঠন করবো। এটাই বিএনপির পরিকল্পনা। তাই সবাইকে ঐক্য ধরে রাখতে হবে। ঐক্য যাতে বিনষ্ট না হয়।

মঙ্গলবার (৪মার্চ) বেলা ৩টায় লক্ষ্মীপুরে মরহুম আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ্যানি বলেন, বর্তমানে একদিকে সংস্কার আর অন্যদিকে নির্বাচন খুব বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। কারণ চারদিকে আমরা অস্থিরতা লক্ষ্য করছি। এগুলো আমাদের দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। এসব ব্যাপারগুলোকে প্রতিহত করার জন্য আমাদের সুদৃঢ় ঐক্যটা থাকা প্রয়োজন। এটাই হোক আমাদের আগামী দিনের অঙ্গীকার।

তিনি বলেন, বিগত ১৫-১৬ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করেছেন, গুম-খুন করেছে, লুটপাট করেছে এবং এ লুটপাটের টাকা তারা দেশের বাইরে পাচার করেছে। হাসিনা পালিয়ে গেছে, কিন্তু হাসিনার দোসররা সবাই পালিয়ে যায়নি। তারা ওই লুটের টাকা দিয়ে এদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ যেন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় না থাকে এবং সঠিক সময়ে যাতে নির্বাচন না হতে পারে এজন্য ষড়যন্ত্র করছে। তাই আমাদের খুব বেশি সজাগ এবং সতর্ক থাকতে হবে।

পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবল এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও কলেজ রোড ক্রীড়া সংঘের উপদেষ্টা মাহাবুব আলম মামুনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এড. হাসিবুর রহমান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল মোন্নাফ, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আবদুর রব শামীম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এড. মহসিন কবির, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহীম, সাধারন সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় বিল্লাল হোসেন (৩৮) নামে এক সিএনজি চালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে টাঙ্গাইল-জামালপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার নল্যা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত বিল্লাল জামালপুরের চাকথহ সরদারবাড়ী এলাকার জাহেদ আলীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, জামালপুরগামী রাজ-রাজীব এন্টারপ্রাইজের যাত্রীবাহী একটি বাস উপজেলার নল্যা বাজার এলাকায় পৌঁছলে মধুপুরগামী একটি সিএনজির সংঘর্ষ হয়।

এতে সিএনজি চালকসহ তিনজন গুরুত্বর আহত হয়। পরে আহতদের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিএনজি চালক বিল্লালকে মৃত ঘোষণা করে। আহত দুইজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

এ ব্যাপারে ধনবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস.এম শহিদুল্লাহ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ, দুর্ঘটনা কবলিত বাস ও সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, বাসের চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছে। নিহতের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নির্ধারিত ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন করে আসন সংরক্ষিত থাকবে।

সোমবার (৩ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (মাধ্যমিক-১) মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক আদেশে আগের নিয়ম বাতিল করে নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে পূর্বের ৫ শতাংশ কোটার আদেশ পরিবর্তন করে নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন আসন সংরক্ষিত থাকবে। ভর্তির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা সরকারি গেজেটের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।

এছাড়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত গেজেট যাচাই করেই ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যদি নির্ধারিত কোটা অনুযায়ী উপযুক্ত আবেদনকারী পাওয়া না যায়, তাহলে ওই আসন মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করিয়ে পূরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।

উল্লেখ্য, এর আগে ২ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, যা নতুন নির্দেশনার মাধ্যমে বাতিল করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক
স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
৬৭ কোটি টাকার লটারি জিতলেন দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক
মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান ও শেখ হাসিনার বৈঠক, যা জানা গেল
৯১ দিনে কোরআনের হাফেজ ৬ বছরের আব্দুর রহমান
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম
নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ
রোজাদারকে ইফতার করানোর বিশেষ পুরস্কার
প্রধান উপদেষ্টার আপত্তিতেই ‘ডেভিল হান্ট’ নাম বদলের সিদ্ধান্ত
ভারতের প্রতিশোধ নাকি আবার অস্ট্রেলিয়া?
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চা শ্রমিক নিহত, আহত ১৮