বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট নেই, আছে!

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের ভাঙাগড়ার নতুন ফসল ১২ দলীয় জোট। সরকারবিরোধী ও সমমনা ১২টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে এ জোট আত্মপ্রকাশ করেছে। তবে এ জোটের অধিকাংশই বিএনপি নেতৃত্বধীন ২০ দলীয় জোটের সদস্য। আর তাই ২০ দলীয় জোটের অস্তিত্ব নিয়েই শুরু হয়েছে নানা গুঞ্জন। যদিও এর আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণার পরই এ গুঞ্জনের সূত্রপাত হয়।

তবে কাগজে-কলমে ২০ দলীয় জোট না থাকলেও কার্যক্রম বাস্তবায়নে এর ভূমিকা এখনো বিদ্যমান বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। জোট ভেঙে দেওয়া হলেও বিএনপির সব কর্মসূচিতে আলাদাভাবে ১২ দলীয় জোট অংশ নেবে বলে জানান নেতারা। ১২ দলীয় জোট গঠন যুগপৎ আন্দোলনেরই একটি কৌশলগত রূপ বলে জানান তারা।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোটের সম্প্রসারণ করে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল ১৮ দলীয় জোট গঠিত হয়। এরপর আরও দুটি দলের সমন্বয়ে তা হয়ে দাঁড়ায় ২০ দলীয় জোটে। মূলত ডানপন্থী ও মধ্য ডানপন্থী দলগুলো নিয়েই এ জোট গঠিত হয়।

এদিকে ২০ দলীয় জোটে থাকা অধিকাংশ দলের সমন্বয়ে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ১২ দলীয় জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে।

কারাগারে যাওয়ার আগে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, এখন আর কোনো জোট নয়, আমরা যুগপৎ আন্দোলনের কথা বলছি। এরপর থেকে ২০ দলীয় জোট নিয়ে শুরু হয় নানান গুঞ্জন। এরপরই মূলত ছোট দলগুলো নিজেরা বৈঠক করে আলাদা জোট করার সিদ্ধান্ত নেয়। যাতে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক হতে তাদের অসুবিধা না হয়। তারই অংশ হিসেবে আজ ‘১২–দলীয় জোট’-এর আত্মপ্রকাশ।

১২ দলীয় জোটের নেতারা জানান, বিএনপির ঘোষিত সব কর্মসূচিতে তাদের সমর্থন আছে, ছিল, থাকবে। যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নিতে কৌশলগতভাবে তারা নতুন জোট গঠন করেছেন।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপির পাশে থাকব। আন্দোলনের কৌশল হিসেবে ১২ দলীয় জোটের আত্মপ্রকাশ। এটা নয় যে, বিএনপির সঙ্গে পোলটি দিয়ে আমরা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করব। নতুনভাবে জোট হলেও ১২ দলীয় জোট বিএনপির সঙ্গেই হবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেবে।

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, জোটবদ্ধ আন্দোলনের অভিজ্ঞতা থেকে এবার যুগপৎ আন্দোলন গড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে জামায়াতনির্ভরতা কাটানো এবং রাজনীতিতে ‘বিএনপি-জামায়াত’ নামে যে নেতিবাচক প্রচার রয়েছে, সেটি কাটানোও এর অন্যতম লক্ষ্য। তারই অংশ হিসেবে সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ২০–দলীয় জোটকে অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান এহসানুল হুদা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কার্যত ২০ দলীয় জোট নেই। কৌশলগত কারণে ঘোষণা দিচ্ছে না বিএনপি। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে ৯ ডিসেম্বর আমাদের বলে দেওয়া হয়েছে, আপনারা এখন থেকে ২০ দলীয় ব্যানারে কার্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন। সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিক হন, যার যার দলগত অবস্থান থেকে।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামান হায়দার বলেন, প্রয়োজন শেষে জোট থাকে না। কিন্তু প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলনে জোট অবিচ্ছেদ অংশ। বিএনপির সঙ্গে আমাদের যে ঐক্য, সমঝোতা তা অটুট থাকবে। আরও বৃহত্তর আন্দোলনে অংশ নিতে একটু ভিন্ন কৌশলে নতুন জোট গঠন করা হয়েছে। ২০ দলীয় জোট নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কিছু নেই। আমরা যুগপৎ ভাবে আন্দোলনে অগ্রসর হব।

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা ২০ দলীয় জোটভুক্ত হয়ে ছিলাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয়নি। গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠকে উনারা আমাদের বলেছেন এখন থেকে ২০ দলীয় জোট ব্যবহার করবেন না। তবে আপনারা যৌথভাবে চলতে পারেন।

তিনি বলেন, জোটের বড় দল বিএনপি তাই বিএনপি ও জামায়াত ইসলামী বাদ দিলে থাকে দল ১৮ দল। আন্দালিব রহমান পার্থ নেতৃত্বাধীন বিজেপি ২০ দল ছেড়ে চলে গেছেন, পরবর্তীতে চলে যায় খেলাফত মজলিস। অবশিষ্ট থাকে ১৬ দল। তবে কর্নেল অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি আমাদের নতুন জোটে এখনো আসেনি। ১৬ দল তার মধ্যে ১২টি দল ইতোমধ্যে নতুনভাবে জোটবদ্ধ হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা ১০ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি সংস্কার করে পরবর্তীতে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ২৭ দফা ঘোষণা দিয়েছি। যেহেতু ২০-দলীয় জোট আনুষ্ঠানিকভাবে নেই। দলগুলো এখন যুগপৎ ভাবে সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেবে এটাই প্রত্যাশা করছি।

১২ দলীয় জোটের দলসমুহ
জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ এলডিপি পার্টি, মুসলিম লীগ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি, ইসলামী ঐক্য জোট ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল।

এসএন

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪