শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সরকারি সুবিধা নিতে স্ত্রীকে বোন বানালেন স্বামী

সরকারি সুবিধা নিতে স্ত্রীকে বোন বানালেন স্বামী। স্বামী-সন্তান সবই আছে, প্রতিবেশিরাও জানেন তারা স্বামী-স্ত্রী। অথচ কাগজে-কলমে স্বামী-স্ত্রী এখন ভাই-বোন। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেতে এমন উদ্ভুট আর ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধার এক সন্তান। অভিনব প্রতারণার বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে নিজের ভাইকে ভোটার আইডি এবং শিক্ষা সনদ জালিয়াতি করে বাংলাদেশ রেলওয়েতে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেবার ঘটনা ঘটেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের কুটিনাওডাঙ্গা আমিরটারী তালবেরহাট এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আইনুল হক ও জমিলা বেগম দম্পতির ৮ ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বড় ছেলে আনিছুর রহমান। তিনি রংপুর বেতারে অফিস সহায়ক পদে চাকরি করেন। ২০০৭ সালে জেলার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের নাগড়াকুরা গ্রামের বাজারের পাশে বাসিন্দা মৃত রবিউল ইসলাম ও আছমা বেগমের মেয়ে সোনালী খাতুনকে বিয়ে করেন। সোনালী খাতুন সাত ভাই বোনের মধ্যে ছোট। আনিছুর-সোনালী খাতুনের সংসার জীবনে তাদের ঘরে রয়েছে ১৩ বছরের বড় ছেলে স্বাধীনসহ জমজ দুই সন্তান। অথচ বিয়ের পর সোনালী খাতুন তথ্য গোপন করে শ্বশুড়-শাশুড়িকে নিজের পিতা-মাতা দেখিয়ে ২০১৪ সালে ভোটার হন। এর আগে ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী হতে উপজেলার সাপখাওয়া দাখিল মাদ্রাসায় ভর্তি হন। সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা দম্পতিকে পিতা-মাতা দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন। এই মাদ্রাসা থেকে সোনালী খাতুন ২০১৩ সালে জিপিএ-২.৯৪ পেয়ে এসএসসি পাশ করেন। ভোটার হবার সময় সোনালী খাতুন তার এসএসসি সনদ, জন্ম নিবন্ধনে, শ্বশুড় বাড়ির ঠিকানা এবং বীরমুক্তিযোদ্ধাকে নিজের পিতা-মাতা এবং ১৯৯৪ সালে ২৫ মে জন্ম তারিখ দেখিয়ে ভোটার হন।

প্রতিবেশী হযরত আলী ও বেলাল হোসেন বলেন, এনআইডিতে থাকা ছবি সোনালী খাতুনের। সে আনিছুর রহমানের স্ত্রী। তাদের ঘরে ৩টি সন্তান রয়েছে।

প্রতিবেশী রাসেদ মিয়া জানান, নিজের বৌকে কেন বোন বানিয়েছেন তাতে তো আমরা জানি না। এই বিষয়টি আগে জানতাম না। আজই প্রথম শুনলাম। অসৎ উদ্দেশ্য ছাড়া এমন কাজ কেউ করতে পারে না।

১ নম্বর ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ জহুরুল হক বলেন, আনিছুর রহমান আমার বাল্য বন্ধু। সোনালী খাতুন বন্ধু আনিছুরের স্ত্রী। সে উলিপুর উপজেলায় বিয়ে করেছে। সোনালীর বাবার বাড়ি সেখানেই। ভোটার আইডিতে সোনালী খাতুনের পিতা-মাতার জায়গায় আনিছুরের পিতা-মাতার নাম ব্যবহার করেছে আমি জানি।

আনিছুর রহমানের ছোট ভাই আব্দুল খালেক ভোটার আইডি দেখে নিশ্চিত হয়েছেন সোনালী খাতুন তার ভাবী। তিনি স্বীকার করেন, যখন ভোটার হয়েছিল তখন মুক্তিযোদ্ধার সুযোগ সুবিধা পেতে তার ভাই এমনটি করেছেন।

প্রতারণার বিষয়টি স্বীকার করেন আনিছুর রহমান। তিনি জানান, ভুলবসত তার স্ত্রী এমনটি করেছেন। ভোটার আইডি এবং শিক্ষা সনদ ঠিক করে নেবেন। তবে এই বিষয়ে তার স্ত্রী সোনালী খাতুনের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি অস্বীকৃতি জানান।

এ প্রসঙ্গে সন্তোষপুর ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী লাকু জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আইনুল হকের ৮ জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে সোনালী খাতুন নামে কোনো সন্তান নেই। এই নামে তার পুত্রবধূ রয়েছে। সে আনিছুর রহমানের স্ত্রী।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, সোনালী খাতুন ২০১৪ সালে ভোটার হালনাগাদ করণের সময় এসএসসি সনদ এবং জন্ম নিবন্ধন তথ্য দিয়ে ভোটার হয়েছেন। তথ্য গোপন করার বিষয়ে কেউ লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ করেননি। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে ভোটার তালিকা আইন ও বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নেবার আশ্বাস দেন তিনি।

উল্লেখ্য,এর আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা আইনুল হকের দুই ছেলে আনিছুর রহমান এবং আজিজুল হকস তথ্য গোপন করে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। এনআইডিতে দুই ভাইয়ের একই নাম হলেও আলাদা আলাদা ছবি দিয়ে রয়েছে দুটি জাতীয় পরিচয় পত্র। রংপুর বেতারে ২০১২ সালে আনিছুর রহমান অফিস সহায়ক পদে চাকরি নেন। আর আজিজুল হক ২০১৪ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েম্যান পদে ৮ম শ্রেণি পাশ দেখিয়ে চাকরি নেন। চাকরি হবার পর আজিজুল হক তথ্য গোপনের আশ্রয় নেন। তথ্য গোপন করে আজিজুল হক তার নিজের পূর্বের ভোটার আইডি সংশোধন করেন। নতুন আইডিতে দেখা যায় বড় ভাই আনিছুর রহমানের সকল তথ্য উপাত্ত দেওয়া হয়। সে পড়াশুনা না করেও বড় ভাই আনিছুর রহমানের ৮ম শ্রেণি পাশের সনদ ব্যবহার করেন। পূর্বের ভোটার আইডিতে আজিজুল হকের জন্ম সাল ছিল ৫ এপ্রিল ১৯৮৭ সাল এবং পেশা ছিল কৃষক। অথচ তথ্য গোপন করে তার বড় ভাই আনিছুর রহমানের জন্ম তারিখ ৭ জুলাই ১৯৮২ সাল এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার জায়গায় দেখানো হয়েছে ৫ম শ্রেণি পাশ। এদিকে জাতীয় পরিচয়পত্রে তথ্য গোপন করে নাম পরিবর্তন করলেও আজিজুল হকের পূর্বের ভোটার আইডিতে স্বাক্ষর পরিবর্তন হয়নি। এই বিষয়ে ২০১৪ সালে এনআইডিতে তথ্য গোপন করে চাকরি করার সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। পরে তদন্ত করে নির্বাচন কমিশন দুই ভাইয়ের নামে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইনে মামলার নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি উপজেলা নির্বাচন অফিসার আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।

Header Ad
Header Ad

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। ছবি: সংগৃহীত

পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে চলমান আলোচনার প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান জানিয়েছেন, এটি আসলে নাম পরিবর্তন নয়, বরং পুরোনো ঐতিহ্যে ফেরার প্রচেষ্টা।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সকালে চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমরা নাম পরিবর্তন করছি না। আমরা পুরোনো নাম এবং ঐতিহ্যে ফেরত যাচ্ছি, যেটা দিয়ে চারুকলার এই কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।”

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারের শোভাযাত্রার নাম হবে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’, যা ১৯৮৯ সালে এই শোভাযাত্রা শুরু হওয়ার সময়ের মূল নাম। নব্বইয়ের দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে এই আয়োজনের নামকরণ করা হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’, যা পরে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে। ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।

উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান আরও বলেন, এই শোভাযাত্রার মূল বার্তা দুটি। একটি হচ্ছে স্বৈরাচার ও সামাজিক দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং অন্যটি হচ্ছে ঐক্য ও সম্প্রীতির আহ্বান। তিনি বলেন, “আমরা এই দুটি বার্তা একসঙ্গে দিতে চাই।”

চারুকলা অনুষদ ১৯৮৯ সাল থেকে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে এই শোভাযাত্রা আয়োজন করে আসছে। সেই ধারাবাহিকতাই রক্ষা করে এবার ফেরত যাওয়া হচ্ছে মূল নামে—যা একদিকে ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান, অন্যদিকে সময়োপযোগী বার্তার বহিঃপ্রকাশ।

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী

তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ টানাপড়েনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে তৃতীয় বিয়ের আইনি ইতি টানলেন টালিউড অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। বহু আগেই ছাদ আলাদা হয়েছিল রোশন সিং ও শ্রাবন্তীর। চলছিল মামলা। শেষ পর্যন্ত শুক্রবার (৮ এপ্রিল) আদালতের রায়ে আইনিভাবে আলাদা হলেন তারা।

এই বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রোশন সিং নিজেই। ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে তিনি জানান, ‘সব কিছু শান্তিপূর্ণভাবেই মিটে গেছে। আমরা ৮ এপ্রিল থেকে আইনি বিচ্ছিন্ন।’ তিনি আরও বলেন, প্রেম ও বিয়ের আগে যেমন তারা একে অপরের জন্য অপরিচিত ছিলেন, বিচ্ছেদের পরও তারা তেমনই থাকবেন।

রোশন সিং ও শ্রাবন্তীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল আইনি প্রক্রিয়া। জানা যায়, বিচ্ছেদের মামলায় শ্রাবন্তী মাসিক সাত লাখ টাকা খোরপোশ দাবি করেছিলেন, যদিও আদালত পরে সেই দাবিতে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। এ বিষয়ে রোশন এদিন কিছু না জানালেও, আদালতের রায়ে তারা আলাদা হয়ে যাওয়ায় পুরনো অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল।

 

ছবি: সংগৃহীত

২০১৯ সালের শুরুতে রোশন-শ্রাবন্তীর প্রেম শুরু হয়। পরে তারা পাঞ্জাবে গোপনে বিয়ে করেন এবং কিছুদিন পরেই সেই খবর প্রকাশ্যে আনেন। তবে ২০২০ সালের দুর্গাপূজার আগে থেকেই তাদের দাম্পত্যে ফাটল ধরে। রোশন তখন শ্রাবন্তীর আরবানার ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যান।

এদিকে বিচ্ছেদের রায় পাওয়ার পর রোশন সিং নতুন জীবন শুরু করতে প্রস্তুত। তিনি বর্তমানে প্রেমিকা অনামিকার সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন এবং তার সঙ্গেই ভবিষ্যৎ গড়ার পরিকল্পনা করছেন।

প্রসঙ্গত, শ্রাবন্তীর এটি ছিল তৃতীয় বিয়ে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে পরিচালক রাজীব বিশ্বাসকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। পরে ২০১৬ সালে মডেল কৃষাণ ব্রজকে বিয়ে করেন, যেটি এক বছরের মধ্যেই বিচ্ছেদে গিয়ে পৌঁছায়। এরপর ২০১৯ সালে রোশন সিংয়ের সঙ্গে তৃতীয়বারের মতো গাঁটছড়া বাঁধেন শ্রাবন্তী। তবে এবার সেই সম্পর্কেও আইনি পরিসমাপ্তি ঘটলো।

Header Ad
Header Ad

৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলকে জাগিয়ে তুলতে বড় পরিসরের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত “কুল বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৪”-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, খুব শিগগিরই দেশের ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে একটি জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে। তৃণমূল থেকে প্রতিভাবান ফুটবলারদের তুলে আনতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) একটি কাঠামো তৈরি করতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আসিফ মাহমুদ সজীব বলেন, “জেলা ফুটবল আয়োজনের জন্য আমরা বাফুফেকে একটি কাঠামো ডিজাইন করতে বলেছি। আশা করছি তারা খুব দ্রুতই আমাদের সেই পরিকল্পনা দেবে। আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যেই ৬৪ জেলার অংশগ্রহণে আমরা এই টুর্নামেন্ট শুরু করবো।”

ক্রীড়া উপদেষ্টা এ সময় সরকারের ক্রীড়া খাতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনের জন্য। এটি খেলোয়াড়দের মধ্যে স্বপ্ন ও অনুপ্রেরণা জোগাবে। আমরা ক্রীড়াঙ্গনে কাঠামোগত সংস্কারে কাজ করছি। আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা বিশ্বাস করি, ক্রীড়াক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি ও প্রণোদনা নিশ্চিত করতে পারবো।”

উল্লেখ্য, দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় নতুন প্রজন্মের প্রতিভা হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন ক্রীড়াবিদরা। ক্রীড়া উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে অনেকেই ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ
মঙ্গল শোভাযাত্রার নতুন নাম ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে ‘চোর’ বললেন সিদ্দিকী নাজমুল