সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তিন ফসলি জমিতে আ'লীগ নেতার ইটভাটা নির্মাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা দফায় দফায় জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়েছেন অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে। বেশ কয়েকটি ইটভাটার মালিককে করা হয়েছে লাখ লাখ টাকা জরিমানা, এমনকি একাধিক নির্মাণকৃত ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ এসব অভিযানের মধ্যেও এবার নওগাঁর মান্দায় তিন ফসলি জমিতে অবৈধভাবে ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে।

উপজেলার কশব ইউনিয়নের তালপাতিলা শিবনগর এলাকায় অনুমোদন ছাড়াই একটি ইটভাটা নির্মাণের তোড়জোড় চালিয়ে যাচ্ছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক এই নেতা। অনেকে বলছেন প্রভাবশালী হওয়ায় ক্ষমতার জোরে তিনি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ইটভাটার নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আর সংশ্লিষ্টরা কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় জনমনে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার তালপাতিলা শিবনগর এলাকার একটি মাঠে ‘এসইপি ব্রিকস’ নামের একটি ইটভাটা নির্মাণের কাজ চলছে। এর চারপাশে রয়েছে ফসলি জমি। এছাড়া নিমার্ণাধীন ইটভাটা থেকে আধা কিলোমিটার দূরেই জনবসতি। ইটভাটাটি চালু হলে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি আশপাশের জমির ধানসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেখানে নির্মাণ শ্রমিকেরা ইটভাটাটির চিমনি নির্মাণের কাজ করছেন। জিজ্ঞেস করলে শ্রমিকেরা জানান, ইটভাটাটির মালিক আব্দুল খালেক।

ইটভাটা প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৩ অনুযায়ী, ফসলি জমিতে ইটভাটা স্থাপনে নিষেধাজ্ঞা আছে। তবে এ ক্ষেত্রে সেই নিষেধাজ্ঞা মানা হয়নি। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনাপত্তি সনদ ছাড়াই নির্মাণ করা হচ্ছে ইটভাটাটি। নিয়মনীতি মানা না হলেও যেন দেখার কেউ নেই। এদিকে কৃষিজমিতে ইটভাটা হলে চাষাবাদের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কৃষকেরা।

আশপাশের লোকজন বলেন, শিবনগর এলাকার ফসলি মাঠের প্রায় জমিই তিন ফসলি। এক মাস আগে ফসলি জমির এই মাঠে ইটভাটা নির্মাণের জন্য নির্মাণসামগ্রী ফেলা শুরু করে উপজেলার কাঁশোপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক। ১৫ দিন আগে থেকে ইটভাটাটির চিমনি নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। প্রশাসনের অনুমতি না পেলেও আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল খালেক ইটভাটা নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

তালপাতিলা গ্রামের কৃষক সলোমান হোসেন বলেন, ‘যে মাঠে ইটভাটাটি নির্মাণ করা হচ্ছে, সেই মাঠের অধিকাংশ জমিই তিন ফসলি। ইটভাটাটি চালু হলে আশপাশের জমিতে ধানসহ বিভিন্ন ফসল আবাদ ব্যাহত হবে। যেখানে ভাটা হচ্ছে সেখান থেকে কিছু দূরেই আমার চার বিঘা ফসলি জমি আছে। মাঝেমাঝে টিভি-পত্রিকার খবরে দেখি ইটভাটার বিষাক্ত গ্যাসে মাঠের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এখানে সে ধরণের ক্ষতি হতে পারে। ইটভাটাটির নির্মাণকাজ শুরুর পর থেকে এই মাঠে যাঁদের জমি আছে, তাঁরা সবাই খুব চিন্তিত।’

উপজেলার চকউলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ইয়াকুব আলী মন্ডল বলেন, ‘একটি জমিতে চাইলেই যা খুশি তাই করা যায় না। ফসলি জমিতে ইটভাটা নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা আছে। তারপরেও ওই এলাকায় তিন ফসলি উর্বর জমিতে কিভাবে ইটভাটা নির্মাণ হচ্ছে? আমার বোধগম্য হচ্ছে না। স্থানীয় কৃষকেরা সবাই এই ভাটা নিয়ে ক্ষিপ্ত। কিন্তু ভাটা মালিক প্রভাবশালী লোক হওয়ায় কেউ প্রশাসন কিংবা পরিবেশ অধিদপ্তরে অভিযোগ করার সাহস পাচ্ছে না। তিন ফসলি জমিতে কোনোভাবেই ইটভাটা নির্মাণ করতে দেওয়া উচিত নয়।’

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

শিবনগর গ্রামের বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এলাকাটা অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ একটা এলাকা। ইটভাটা নির্মাণ হলে পরিবেশ দূষণের কারণে স্থানীয় লোকজনের স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিতে পারে, ফসল উৎপাদন ব্যাহত হবে আশপাশের ফসলি জমিতে। এছাড়া ইটভাটার এক থেকে দুই কিলোমিটার মধ্যে আম-কাঁঠাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফলজ গাছের ফল উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। আর ইটভাটার কারণে এসব ক্ষয়ক্ষতি পরীক্ষিত। তাই আগামীতে ক্ষয়ক্ষতির কথা চিন্তা করে প্রশাসনের উচিত দ্রুত এই ইটভাটা নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেওয়া।’

এ সম্পর্কে এসইপি ব্রিকস ইটভাটার মালিক আব্দুল খালেক গণমাধ্যমকর্মীকে বলেন, ‘কাঁশোপাড়া এলাকায় আমার একটি ইটভাটা ছিল। সেই ইটভাটাটি তালপাতিলা শিবনগর এলাকায় স্থানান্তর করা হচ্ছে। তবে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি নিয়েই ইটভাটা চালু করা হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নওগাঁ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মলিন মিয়া জানান, ‘তিন ফসলি জমিতে ইটভাটা নির্মাণের কোনো সুযোগ নাই। এ বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাই নাই। অভিযোগ করলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মান্দা উপজেলার নির্বাহী অফিসার লায়লা আনজুমান বানু জানান, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখা হবে। প্রকৃতপক্ষে ফসলি জমিতে ইটভাটা নির্মাণ করা হলে কোনোভাবেই অনুমোদন দেওয়া হবে না।’

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান