বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প বললেন ‘তুরস্কের সঙ্গে যৌক্তিক আচরণ করবেন’

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর একমাত্র এশীয় সদস্য তুরস্কের সঙ্গে ‘যৌক্তিক আচরণ’ করার পরামর্শ দিয়েছেন ট্রাম্প। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের সঙ্গে যে তার খুব ভালো সম্পর্ক, তা ও নেতানিয়াহুকে বলেছেন তিনি।

সোমবার ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ট্রাম্প। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমি তাকে বলেছি যে বিবি (নেতানিয়াহুর ডাকনাম), তুরস্কের সঙ্গে যদি আপনার কোনো সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে আমি সত্যিই মনে করি যে আপনি তা সমাধান করতে পারবেন এবং তুরস্কের সঙ্গে যৌক্তিক আচরণ করবেন। আমাদের সবারই যৌক্তিক আচরণ করা উচিত।”

“আমি তাকে আরও বলেছি যে তুরস্ক এবং দেশটির প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আমার খুব, খুব ভালো সম্পর্ক এবং যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করতে পারব। তাই আমি আশা করছি যে সামনে আর কোনো সমস্যা থাকবে না এবং আমি মনে করি যে সামনে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।”

এ সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, “তিনি একজন দৃঢ়চেতা মানুষ এবং খুবই স্মার্ট। তিনি যে অবস্থান থেকে আজকের পর্যায়ে পৌঁছেছেন, অন্য কারোর পক্ষে তা সম্ভব হতো না।”

প্রসঙ্গত, ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশ তুরস্ক। তবে গাজায় সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে নেতানিয়াহুর সঙ্গে তিক্ততা শুরু হয়েছে এরদোয়ানের। এরদোয়ান শুরু থেকেই এ অভিযানের বিরুদ্ধে এবং কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পন্থা অনুসরণের মাধ্যমে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে সোচ্চার ভূমিকায় আছেন।

দুই দেশের সম্পর্কে আরও তিক্ততা এনেছে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পতন। সরকারবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল শামসের (এইচটিএস) এক ঝটিকা অভিযানে গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পতন ঘটে বাশারের নেতৃত্বাধীন সরকারের। গত ৮ ডিসেম্বর ব্যক্তিগত বিমানে সিরিয়া ছেড়ে রাশিয়া পালিয়ে যান বাশার, যিনি এরদোয়ানের ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিলেন।

বাশার আল আসাদের পতনে এইচটিএসকে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল ইসরায়েল।

Header Ad
Header Ad

‘মিশন কমপ্লিট’ স্ট্যাটাস দেওয়া নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ ছয়জন পুলিশ হেফাজতে

ছবি: সংগৃহীত

পয়লা বৈশাখের আনন্দ শোভাযাত্রায় মোটিফ নির্মাণকারী চিত্রশিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মানিকগঞ্জ সদর থানায় সন্দেহভাজন হিসেবে ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম আমানউল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আটকদের মধ্যে রয়েছেন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক আল আমিন ওরফে তমাল (২২), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাইনউদ্দিন আহাম্মদ পিয়াস (২২), মীর মারুফ, আমিনুর রহমান (২৪), গড়পাড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল হোসেন (৫৪) এবং ছাত্রলীগ নেতা খান মোহাম্মদ রাফি ওরফে সিজন (১৮)।

ওসি জানান, চিত্রশিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষ নিজেই অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনকভাবে এই ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে। আটক সিজন ঘটনার রাতেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে "মিশন কমপ্লিট" লিখে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন, যা ঘটনাটির সঙ্গে তার জড়িত থাকার সন্দেহ আরও জোরালো করে। পুলিশের ধারণা, তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাফিল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার এবং জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমনের বাড়িও একই এলাকায় অবস্থিত, যেখানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে।

ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা। তিনি জানান, এ ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাজমুল হাসান খানকে প্রধান করে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অপরদিকে, অগ্নিকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে ঢাকাফেরত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে।

ঘটনার পেছনে রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতার বিষয় রয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রমাণ পাওয়া গেলে আটককৃতদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

টেকনাফ স্থলবন্দরে তিন মাস ধরে ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে ইয়াঙ্গুন শহর থেকে পণ্য আমদানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। বিগত তিন মাস ধরে এ অবস্থার কারণে সীমান্ত বাণিজ্যে বড় ধস নেমেছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল উদ্দিন।

তিনি বলেন, মিয়ানমার অংশে আরাকান আর্মির আধিপত্যের ফলে পণ্য পরিবহন নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে, যার ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম প্রায় থেমে গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মি রাখাইনের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে এবং ইয়াঙ্গুন থেকে টেকনাফগামী পণ্যবাহী জাহাজগুলোকে সীমান্ত এলাকায় বাধা দিচ্ছে। সর্বশেষ গত ১৬ জানুয়ারি ইয়াঙ্গুন থেকে ছেড়ে আসা তিনটি পণ্যবাহী জাহাজ রাখাইনের নাইক্ষ্যংদিয়া সীমান্তে আরাকান আর্মির হাতে আটকে যায়। এরপর থেকে ইয়াঙ্গুন শহর থেকে আর কোনো পণ্যবাহী জাহাজ টেকনাফ বন্দরে পৌঁছায়নি।

এদিকে সীমিত পরিসরে রাখাইনের মংডু শহর থেকে কাঠ আমদানি হচ্ছে এবং বাংলাদেশ থেকে আলু ও পানি জাতীয় পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। তবে ইয়াঙ্গুন শহরের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থগিত থাকায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

টেকনাফ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহেতাশামুল হক বাহদুর বলেন, “টেকনাফ বন্দর দিয়ে বাংলাদেশ সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেয়ে থাকে। কিন্তু রাখাইনে চলমান সংঘর্ষের কারণে এই রাজস্ব হারানোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আমরা মিয়ানমার সরকারের অনুমোদিতভাবে ট্যাক্স দিয়ে পণ্য আমদানি করি। এখন আবার আরাকান আর্মিকেও আলাদা করে ট্যাক্স দিতে বলা হচ্ছে, যা অনৈতিক ও অগ্রহণযোগ্য।”

তিনি সমাধানের প্রস্তাব দিয়ে বলেন, “যদি ইয়াঙ্গুন শহর থেকে জাহাজগুলো সেন্টমার্টিন ঘুরে শাহপরীর দ্বীপে ঢোকার সুযোগ পায়, তাহলে আরাকান আর্মির হস্তক্ষেপ এড়ানো সম্ভব হতে পারে। কারণ বর্তমানে ঘোলা চরের কারণে জাহাজগুলো রাখাইনের নাইক্ষ্যংদিয়া সীমান্ত দিয়েই চলাচল করছে।”

বন্দর এলাকার শ্রমিকরাও এই সংকটের কারণে ক্ষতির মুখে পড়েছেন। টেকনাফ বন্দরের শ্রমিক আলী হোসেন বলেন, “গত পাঁচ বছর ধরে বন্দর এলাকায় কাজ করছি। বর্তমানে আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়ায় আমরা খুবই বিপাকে পড়েছি। কাজ না থাকলে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ে।”

একইভাবে, বন্দরসংলগ্ন দোকানদাররাও হতাশ। চা বিক্রেতা রহমত উল্লাহ বলেন, “বন্দরে লোকজন না থাকলে আমাদের বিক্রিও হয় না। আগে যেখানে ভিড় লেগে থাকত, এখন লোকজন কমে গেছে।”

সার্বিকভাবে, সীমান্ত অঞ্চলের এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ী, শ্রমিক এবং সাধারণ জনগণ—তবে সবচেয়ে বড় ক্ষতিই হচ্ছে রাষ্ট্রের রাজস্ব খাতে। সংশ্লিষ্ট মহল এই সংকট নিরসনে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগের দাবি জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ৬ জন অপহরণের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

খাগড়াছড়ি জেলার সদর উপজেলার গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫ শিক্ষার্থীসহ মোট ৬ জনকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি)।

অপহৃতরা হলেন—চবি চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী অলড্রিন ত্রিপুরা ও মৈত্রীময় চাকমা, নাট্যকলা বিভাগের দিব্যি চাকমা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের রিশন চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রো। তারা সবাই ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অপহৃতদের সঙ্গে থাকা টমটম চালককেও তুলে নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

পিসিপির তথ্য ও প্রচার সম্পাদক রিবেক চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, অপহৃতরা বিজু উৎসব উদযাপন শেষে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বাঘাইছড়ি থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা হন। কিন্তু বাসে টিকিট না পাওয়ায় তারা সদর উপজেলার কুকিছড়া এলাকায় মৈত্রীময় চাকমার আত্মীয়ের বাড়িতে রাতযাপন করেন। পরদিন সকাল ৭টার গাড়িতে চট্টগ্রাম ফেরার কথা থাকলেও গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়।

এ ঘটনার জন্য পিসিপি ইউপিডিএফ (প্রসীত খীসা) গ্রুপকে দায়ী করেছে। তবে ইউপিডিএফের খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমরা প্রতিহিংসামূলক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। বিজু একটি সার্বজনীন উৎসব, এই সময় এ ধরনের নিন্দনীয় ঘটনা যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কেউ আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দায় চাপানোর চেষ্টা করছে।"

খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন জানান, “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীসহ মোট ছয়জনকে অপহরণের অভিযোগ পেয়েছি। প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা চলছে এবং উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।”

এদিকে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। দ্রুত অপহৃতদের মুক্তি ও নিরাপদে ফিরে আসার দাবি জানানো হয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘মিশন কমপ্লিট’ স্ট্যাটাস দেওয়া নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ ছয়জন পুলিশ হেফাজতে
টেকনাফ স্থলবন্দরে তিন মাস ধরে ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ
খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ৬ জন অপহরণের অভিযোগ
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ
টাঙ্গাইলে পহেলা বৈশাখে দিন ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত প্রেমিক কারাগারে
ভারতের মন্দিরে গোপনে তরুণীর ছবি তুলে তোপের মুখে মধ্যবয়সী ব্যক্তি
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে বাংলাদেশিদের পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়