রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুষ্টিয়ায় শহরব্যাপী হঠাৎ রহস্যজনক ছাই!

কুষ্টিয়ায় শহরব্যাপী হঠাৎ রহস্যজনক ছাইয়ের প্রভাব দেখা দিয়েছে৷ গত দুইদিন ধরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় আকাশ থেকে ছাই পড়েছে। বিভিন্ন বাড়ির ছাদে ও বারান্দায় ছাই পড়তে দেখা গেছে।

শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যার আগে এবং শনিবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে এই ছাই আকাশ থেকে পড়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। তবে কোথা থেকে এই ছাই এসেছে তা এখনও জানা যায়নি।

কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এলাকায় বসবাসকারী মধুরিমা খন্দকার জানান, শুক্রবার (০৭ জানুয়ারি) বেলা ২-৩ টার দিকে তার বাসার ছাদে তিনি ছাই দেখতে পান। তবে এই ছাই কোথা থেকে এসেছে তা তিনি বলতে পারেননি।

থানাপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাকসুদা শাপলা জানান, শনিবার (৮ জানুয়ারি) তার বাড়ির ছাদ এবং বারান্দা ছাইয়ে ভর্তি হয়ে গিয়েছিলো। পরে তিনি তা ঝাড়ু দিয়ে পরিস্কার করে ফেলেছেন।

কুষ্টিয়া শহরে বসবাসকারী সোহেল রানা ইমরান বলেন, 'আসরের পূর্ব মুহূর্তে এক অটো রিকশাচালক শহরের এনএস রোডে আমার বাড়ির সামনে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এলাকা থেকে বড় মসজিদ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ও তার অটোরিক্সার কাঁচের ওপর আমাকে ছাই দেখিয়েছে। কোথা থেকে এলো জানতে চাইলে অটো রিকশাচালক বলেন, সে জানে না। এরপর আমি রহস্য করে বললাম তাহলে ছাই বৃষ্টি হয়েছে। এরপর আমি মসজিদে ঢুকে গেলাম। এখন দেখছি বিষয়টা সত্যি।'

মুনভি বিশ্বাস নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘শনিবার আসরের সময় আমার বাসার ছাদে এবং বারান্দায় ছাই পড়েছিল। ভাবলাম হয়তো আশেপাশে কেউ আগুন জ্বালিয়েছে তাই হয়তো ছাই উড়ে আসছে।’

সাবিত বিন তায়েব নামের একজন মন্তব্য করেন, ইটভাটার ছাই হতে পারে৷

আব্দুর রশীদ বকুল নামের অপর একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ঘটনাটি শতভাগ সঠিক। আমার বাড়ির ছাদে ছাই উড়ে আসা দেখেছি। তবে কোনো উৎসের খোঁজ পায়নি।

মোহাম্মদ গোলাম কায়েস নামের একজন জানান, পদ্মার চর থেকে উড়ে আসতে পারে। হয়ত আগুন পোহানোর জন্য কাঁশবন কেটে আগুন ধরিয়েছিল।

এদিকে শহরে হঠাৎ এমন ছাই দেখতে পেয়ে জনসাধারণের মাঝে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পড়ন্ত বিকেলে বিক্ষিপ্ত এই ছাই পড়াকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক দেখা দেয় জনসাধারণের মধ্যে। এত ছাই কোথা থেকে এলো তা রীতিমত ভাবাচ্ছে এলাকাবাসীকে।

বাড়ির ছাদ, রাস্তা ও বারান্দার এই ছাই ঘিরে শহরবাসীর মাঝে কৌতুহল তুঙ্গে উঠেছে। সোস্যাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে গেছে সেই সমস্ত ছবি। মনে করা হচ্ছে এই ছাই শুধু শহরেই নয়, ছড়িয়ে পড়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। যদিও আসল কারণ সম্পর্কে এখনও জানা যায়নি।

সাধারণত বড় কোনো জঙ্গল বা চাষের জমিতে আগুন লাগলেই এমনটি হওয়ার কথা। কিন্তু কুষ্টিয়া শহরের আশেপাশে কোনো জঙ্গল বা চাষের জমিতে আগুন লাগার মতো কোনো খবর পাওয়া যায়নি৷

এই বিষয়ে কুষ্টিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স দপ্তরের সহকারী পরিচালক মনোরঞ্জন সরকার জানান, শনিবার কুষ্টিয়া শহরের আশেপাশে কোথাও কোনো আগুন লাগার ঘটনা ঘটেনি। তবে ছাই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার জানামতে সুগারমিল যে এলাকায় থাকে সেই সমস্ত এলাকায় এই ছাই পড়ে।’

কুষ্টিয়া চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখলাছুর রহমান জানান, কুষ্টিয়া সুগারমিল এখনও চালু করা হয় নাই, বন্ধ আছে। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার খাজানগরে প্রায় ৩৫০ হাসকিং মিলে ঝুঁকিপূর্ণ ও অনিরাপদ ড্রাম পদ্ধতির বয়লারে প্রতিদিন হাজার হাজার টন ধান সিদ্ধ করা হচ্ছে। খাজানগরের এসব হাসকিং মিলের প্রতিটিতে রয়েছে কমপক্ষে ১০০ মণ ধান ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৫/৭টি ধানের চাতাল। চাল উৎপাদনের জন্য সেদ্ধ ধানের যোগানে বয়লার অত্যাবশ্যকীয় যন্ত্র হিসেবে হাসকিং মিলগুলোতে ব্যবহৃত হচ্ছে।

এছাড়া কুষ্টিয়ায় ৫৫টি অটো রাইস মিল আছে। এই সমস্ত অটো রাইস মিল এবং হাসকিং মিল থেকেও পর্যাপ্ত পরিমাণ ছাই নির্গত হয় । বিশেষ করে অটো চালকলের বয়লার ক্রটিযুক্ত স্থাপনের কারণে অনেক বেশি পরিমাণ ছাই নির্গত হয়। এ বিষয়ে একাধিক অটো এবং হাসকিং চাল কল মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অটো বা হাসকিং চাল কলের ছাই কুষ্টিয়া শহর পর্যন্ত যাওয়া অসম্ভব।

খুলনা উপ-প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়ের উপ-প্রধান বয়লার পরিদর্শক প্রকৌ. মো. রোকনুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বয়লারের নিরাপদ এবং মানসম্মত চালনা দেখভাল করি। মিল মালিকেরা চিমনিতে যদি এটাচমেন্ট ব্যবহার করেন তাহলে ছাই কম পরিমাণ নির্গত হয়।’

ছাই প্রসঙ্গে পরিবেশ অধিদপ্তর, কুষ্টিয়ার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আতাউর রহমান বলেন, ‘এই ধরনের কোনো খবর আমি পাইনি।’ চালকলের ছাই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা নিজস্ব ছাই রাখার জায়গা ছাড়া ছাড়পত্র দিই না। কিভাবে উড়লো, কোথায় উড়লো সেটা তো আমাদের জানতে হবে আগে।'

এসএ/এএন

Header Ad
Header Ad

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের সদস্য বা তার সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, নৌবাহিনীর ৩টি, বিমানবাহিনীর ৩টি, সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ১টি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টিসহ মোট ৮টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

যেসব স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-

১. চট্টগ্রাম নিউ মুরিংয়ের বানৌজা বঙ্গবন্ধুর নাম পরিবর্তন করে বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ;

২. ঢাকার খিলক্ষেত নামাপাড়ায় বানৌজা শেখ মুজিবের নাম পরিবর্তন করে বানৌজা ঢাকা;

৩. কক্সবাজারের পেকুয়ায় বানৌজা শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে বানৌজা পেকুয়া;

৪. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি, বঙ্গবন্ধু–এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম একে খন্দকার।

৫. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার।

৬. যশোরের বিএএফ একাডেমিতে বিএএফএ বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএএফএ কমপ্লেক্স।

৭. ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্স।

৮. ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণভবন কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে প্রতিরক্ষা জাদুঘর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ

কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ পদ্ধতির কারণে তৈরি হওয়া বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার কাছে শিক্ষার্থীরা এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে ভর্তিচ্ছুরা জানান, কৃষি গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য আমাদের এ উদ্যোগ। করোনা মহামারির পর বিভিন্ন ব্যাচের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসায় তাদের জিপিএ নির্ধারণের পদ্ধতিতেও পার্থক্য দেখা গেছে। ২০২২ ব্যাচ যেখানে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে, সেখানে ২০২৩ ব্যাচ সম্পূর্ণ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নেয়, আর ২০২৪ ব্যাচের কিছু বিষয়ের নম্বর এসএসসি থেকে নেওয়া হয়েছে, ফলে তাদের জিপিএ তুলনামূলক বেশি হয়েছে। এতে আগের ব্যাচগুলোর তুলনায় ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিশেষ সুবিধা পাবে, যা অন্যদের প্রতি অবিচার।

এছাড়া, বোর্ডভিত্তিক প্রশ্নপত্রের মানের পার্থক্যের কারণে শিক্ষার্থীদের নম্বরে তারতম্য থাকে, কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সবাইকে একই নিয়মে জিপিএ নম্বর দেওয়া হয়, যা কিছু শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করলেও তাদের এসএসসি ও এইচএসসি নম্বর কম থাকার কারণে পিছিয়ে পড়ে এবং মেধাতালিকায় স্থান পায় না। চতুর্থ বিষয় গণনার অসঙ্গতির কারণেও কিছু শিক্ষার্থী অন্যদের তুলনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।'

তারা আরও জানান, এই সমস্যার সমাধানে ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা শুধুমাত্র পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা উচিত। যদি জিপিএ নম্বর যুক্ত করতেই হয়, তাহলে তা সর্বোচ্চ ১০ বা ২০ নম্বরে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত এবং ঢাবি, চবি, জাবির মতো গ্রেড পয়েন্টের ভিত্তিতে নম্বর নির্ধারণ করা যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে এই বৈষম্য দূর করে একটি ন্যায়সঙ্গত ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করার জন্য উপাচার্যের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় ময়মনসিংহের নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী কাওসার জানান, একই ভর্তি পরীক্ষায় কেউ ৬৮ নম্বর পেয়ে সুযোগ পাচ্ছে, অথচ কেউ ৭২ নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হচ্ছে। তার অন্যতম কারণ জিপিএ গ্রেড সিস্টেমের পরিবর্তে নাম্বার সিস্টেমের ব্যবহার। আমরা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা চাই, কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রেড সিস্টেম অনুসরণ করেই মূল্যায়িত হোক।

Header Ad
Header Ad

ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ১৪ মার্চ থেকে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন রোববার (৯ মার্চ) বিদ্যুৎ ভবনে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ তথ্য জানান।

নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী, আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে:

১৪ মার্চ → ২৪ মার্চের টিকিট
১৫ মার্চ → ২৫ মার্চের টিকিট
১৬ মার্চ → ২৬ মার্চের টিকিট
১৭ মার্চ → ২৭ মার্চের টিকিট
১৮ মার্চ → ২৮ মার্চের টিকিট
১৯ মার্চ → ২৯ মার্চের টিকিট
২০ মার্চ → ৩০ মার্চের টিকিট

চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির বিষয়েও পরবর্তীতে জানানো হবে।

যাত্রার আগের দিন ২৫% টিকিট সংশ্লিষ্ট স্টেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। একজন যাত্রী একবারই টিকিট কিনতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ৪টি আসন নিতে পারবেন। কেনা টিকিট রিফান্ডযোগ্য নয়, অর্থাৎ ফেরত দেওয়া যাবে না।

এই সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনলাইনে টিকিট বুকিং সুবিধার কারণে এবারও যাত্রীদের স্টেশনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানোর ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ
ধর্ষণ-নিপীড়ন ইস্যুতে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেপ্তার শিক্ষক বললেন ‘শয়তানের প্ররোচনায়’
বনশ্রীতে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার আমিনুল ছাত্রলীগের নেতা
সাবেক এমপির বাড়িকে পাগলাগারদ বানানো হলো না ‘সমন্বয়কের’(ভিডিও)
ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
কুমিল্লায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা
রাজু ভাস্কর্যকে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষনা, ধর্ষকের প্রকাশ্যে শাস্তিসহ ২ দাবি