শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাটোরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাড়ছে শীতজনিত রোগ

শীতের তীব্র্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে নাটোরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। যার মধ্যে শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া আর ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। রোগাক্রান্তদের মধ্যে শিশু আর বৃদ্ধের সংখ্যার আধিক্য রয়েছে বলে দাবি করছেন চিকিৎসকরা।

ডাক্তার, বেড এর পাশাপাশি তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো। তবে শহরের অবস্থা এখনও স্বাভাবিক-দাবি কর্তৃপক্ষের।

নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাক্তার পরিতোষ কুমার বলেন, ‘সদর হাসপাতালে শীতজনিত রোগী বর্তমানে অতিরিক্ত নয়। এরমধ্যে শিশু ওয়ার্ডে রয়েছে ১৫ জন আর মেডিসিন ওয়ার্ডে ৪১ জন। রোগীদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট, এ্যাজমা, ডায়রিয়া রোগী রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ওই রোগীর সংখ্যা অতিরিক্ত নয়। তাদের চিকিৎসা নিয়ে কোনো সমস্যা দেখা যায়নি।

গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডাক্তার মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘৫০ বেডের ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৮৫-৯০ ভাগ বেডে রোগী রয়েছে। এরমধ্যে শীতজনিত রোগী বেশি। বিশেষ করে নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রতিদিন গড়ে ইনডোরে ৪০-৫০ জন আর আউটডোরে ৪০০-৪৫০ জন রোগী দেখছেন তারা। এদের অধিকাংশই শীতজনিত রোগী। তবে সুইপার, নাইটগার্ডর্ড আর তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী সংকটে চিকিৎসাসেবায় সমস্যা হচ্ছে।

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের আরএমও ডাক্তার ফরিদুজ্জামান বলেন, বর্তমানে শ্বাসকষ্ট আর ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি। ৩১ বেডের মধ্যে ৩০ বেডে রোগী ভর্তি রয়েছে যার মধ্যে শীতজনিত রোগী ২৫ জন। এদের মধ্যে অধিকাংশ শিশু ও বয়স্ক। অপরদিকে আউটডোরে প্রতিদিন ৬০০-৭০০ রোগী দেখা হয় যার মধ্যে শীতজনিত রোগী ২০০-৩০০ জন।

লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডাক্তার সুরুজ্জামান শামীম বলেন, ৫০ বেডের ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন আসছে শীতজনিত রোগী। এরমধ্যে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার রোগী বেশি। হাসপাতালে ৪২ জন রোগী ভর্তি রয়েছে যার মধ্যে শীতজনিত রোগী ৩০ জন। এদের অধিকাংশই ডায়রিয়া রোগী।

এছাড়া আউটডোরেও শীতজনিত রোগী বেশি আসছে দাবি করে তিনি বলেন, অন্য রোগী তুলনামূলক কম আসায় এখনও চাপ সামলানো যাচ্ছে।

বড়াইগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের আরএমও ডাক্তার ডলি রাণী বলেন, শীতজনিত রোগের মধ্যে বর্তমানে শিশুদের ডায়রিয়া আর বয়স্কদের শ্বাসকষ্ট বেশি হচ্ছে। প্রতিদিন আসা রোগীদের মনে ৪০-৫০ ভাগই শীতজনিত রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে৷ এছাড়া আউটডোরেও শীতজনিত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। ৫-৬ জন চিকিৎসক এ সকল রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।

সিংড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আমিনুল ইসলাম বলেন, শীতজনিত রোগী বেশী হওয়ায় অধিকাংশ সময় ৫০ বেডের ওই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬০-৭০ জন রোগীকে বেডে রাখতে হচ্ছে। রোগীদের মধ্যে সর্দি, কাশি ছাড়াও ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টের রোগী বেশী।

আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু ও বয়স্ক দাবি করে তিনি বলেন, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩৪ জন জনবল থাকার কথা, রয়েছে ৫ ডাক্তারসহ ৮ জন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০১০ সাল থেকে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো আরএমও নেই। মেডিকেল অফিসার পদ ৮ টিও কয়েক মাস থেকে শূন্য৷ ১০ জনের জায়গায় রয়েছেন ২ জন কনসালটেন্ট। তার সঙ্গে ইউনিয়নে কর্মরত ৫ জন মেডিকেল অফিসারের মধ্যে একজনকে আরএমও দায়িত্ব দিয়ে মোট ৮ জন ওই চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিদিন ইনডোরে ভর্তি রোগীদের পাশাপাশি আউটডোরে ৬০০-৭০০ রোগী দেখতে হচ্ছে যার মধ্যে শীতজনিত রোগীর সংখ্যাই বেশি৷

চিকিৎসা সামগ্রীর সমস্যা না থাকলেও জনবল সংকটে অনেক কষ্টে চিকিৎসাসেবা চালাতে হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, বিষয়টি তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন ডাক্তার মিজানুর রহমান বলেন, তিনি নাটোর থেকে বদলি হয়েছেন। নতুন সিভিল সার্জন যোগদান করলে এ ব্যাপারে তার বক্তব্য জানা যাবে।

/এএন

Header Ad
Header Ad

মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, সেই শিশুর মৃত্যুর ঘটনা সারা দেশের মানুষকে লজ্জিত করেছে। আমরা দেখছি পবিত্র মাহে রমজান মাসেও ধর্ষণের ঘটনা থামছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশুদের ওপর চলমান নিপীড়ন, হেনস্তাকরণ ও ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজ রোধে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দিবাগত মধ্যরাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিটি বিএনপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ থেকেও প্রকাশ করা হয়।

বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেছেন, নির্মম পাশবিকতায় সেই শিশুর মৃত্যুর ঘটনা দেশবাসীর মতো আমাকেও ব্যথিত করেছে। তার মৃত্যুর সংবাদে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে গোটা দেশ। এ মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এ ঘটনা সারা দেশের মানুষকে লজ্জিত করেছে। সেই শিশুর ওপর ঘটে যাওয়া নির্মম পাশবিক ঘটনার প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে শহর থেকে গ্রামে। রাজপথ উত্তপ্ত হয়েছে মিছিল আর স্লোগানে। একইসঙ্গে তার ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা ছিল প্রতিটি মানুষের।

তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরের পর সিএমএইচ থেকে আসা খবরে শোক আর ক্ষোভে একাকার মানুষ ধিক্কার জানাচ্ছে মানুষরূপী কুলাঙ্গারদের। আমি শুরুতে এ ঘটনা জানার পর তার চিকিৎসা ও আইনি সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিলাম। অতীতের ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে ধর্ষণকারীদেরকে বিচারের আওতায় না এনে বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করার ফলে দেশে ধারাবাহিকভাবে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। বিচারের দীর্ঘসূত্রিতার ফলে আইনের ফাঁক দিয়ে ধর্ষণকারীরা বারবার রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে। যার ফলে ধর্ষণের মাত্রা দিনদিন বেড়েই চলছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আধুনিক এ যুগে মানবজাতি এরূপ অমানবিক, পৈশাচিক এবং বর্বরোচিত কাজে লিপ্ত হতে পারে, তা কল্পনাতীত। ধর্ষণ শুধু অপরাধই নয়, মানবতার বিরুদ্ধে চরম আঘাত এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ চিত্র। আমাদের সমাজে যে নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনাগুলো ঘটে চলছে, তা মানবতা ও নৈতিকতার মৌলিক ভিত্তিকেই প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। আমরা দেখছি পবিত্র মাহে রমজান মাসেও ধর্ষণের ঘটনা থামছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশুদের ওপর চলমান নিপীড়ন, হেনস্তাকরণ ও ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজ রোধে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।

তারেক রহমান বলেন, গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে নারী হেনস্তা, হয়রানি, ধর্ষণ বা ধর্ষণের হুমকির মতো ঘটনা মানুষ আর প্রত্যাশা করে না। তারপরেও এ ঘটনাগুলো ঘটেই চলেছে। নারী, কিশোরী ও শিশুদের প্রতি যেকোনো ধরনের সহিংসতা বা হয়রানি মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা এবং মর্যাদা নিশ্চিতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। এ ছাড়া একটি বিস্তৃত শিশু সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ চলাচল, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে হবে। ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিতে হবে আইনিভাবে।

বিএনপির শীর্ষ এ নেতা বলেন, এ ধরনের অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সমাজে শান্তি ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এ ঘটনা শুধু বর্তমান সমাজকে কলুষিত করছে না, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও এক ভয়ংকর দৃষ্টান্ত তৈরি করছে। এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ যেন এ ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায়।

Header Ad
Header Ad

ইসলামী শাসনে চলবে সিরিয়া, অস্থায়ী সংবিধানে সই করলেন প্রেসিডেন্ট

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) একটি অস্থায়ী সংবিধানের খসড়া প্রস্তাবে সই করেছেন, যার মাধ্যমে দেশটি আগামী পাঁচ বছর ইসলামী শাসনের অধীনে চলবে। আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ডিসেম্বরে ইসলামপন্থী বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) দ্রুত বিদ্রোহ শুরু করার পর সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন নেতারা নতুন শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছেন।

শারার এবং বিদ্রোহে অংশগ্রহণকারী নেতাদের মধ্যে এক বৈঠকের পর অস্থায়ী সংবিধান ঘোষণা করা হয়। একে কেন্দ্র করে পুরনো সংবিধান বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং নতুন সংবিধান প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

অস্থায়ী সংবিধানের খসড়ার প্রক্রিয়া নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্য আব্দুলহামিদ আল-আওয়াক এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, পূর্ববর্তী সংবিধানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারা রক্ষা করা হবে, যার মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য মুসলিম হওয়ার শর্ত এবং আইনশাস্ত্রের প্রধান উৎস হিসেবে ইসলামী আইন নির্ধারণ।

এই অস্থায়ী সংবিধানটির প্রধান লক্ষ্য হলো দেশের রাজনৈতিক উত্তরণে একটি সময়সীমা নির্ধারণ করা। ডিসেম্বরে শারা জানিয়েছিলেন যে, সিরিয়ার সংবিধান পুনর্লিখনে তিন বছর এবং নির্বাচনের আয়োজন করতে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

এদিকে, গত মাসে সিরিয়ায় একটি জাতীয় সংলাপ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে নতুন সংবিধান প্রণয়ন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানানো হয়েছিল। তবে সমালোচকরা বলছেন, এই সম্মেলনটি তাড়াহুড়ো করে আয়োজিত হয়েছিল এবং সিরিয়ার বিভিন্ন জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বা নাগরিক সমাজের পর্যাপ্ত অংশগ্রহণ ছিল না।

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫০ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের পর নতুন শাসন প্রতিষ্ঠিত হলেও ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুরা এখনও নতুন সরকারের প্রতি সন্দিহান। তবে, তুরস্কের মারদিন আর্তুকলু বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবিধানিক আইন বিশেষজ্ঞ আল-আওয়াক জানান, অস্থায়ী সংবিধানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে, যা দেশের নড়বড়েও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করবে।

সিরিয়ার চলমান রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে, শারা সম্প্রতি উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় মার্কিন-সমর্থিত কুর্দি নেতৃত্বাধীন যোদ্ধাদের সঙ্গে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি সই করেছেন, যার মধ্যে কুর্দি যোদ্ধাদের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে একীভূত করার বিষয়ও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে পরিকল্পনা সভা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়ের আয়োজনে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) অবহিতকরণ ও পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ লুৎফর রহমান।

সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত তাসনীম আওন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তাহেরীল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ তাহাজুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রুনা লায়লা, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা তাহেরা সুলতানা, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার আরিফুল ইসলাম, বিরামপুর প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক শাহ্ আলম মণ্ডল এবং এমটি ইপিআই মাসুদ রানা।

সভায় বক্তারা শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভিটামিন 'এ' ক্যাম্পেইনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তারা বলেন, অপুষ্টিজনিত সমস্যা প্রতিরোধে এই ক্যাম্পেইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

উল্লেখ্য, আগামী ১৫ মার্চ দেশব্যাপী জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল রঙের ক্যাপসুল (১ লাখ আইইউ) এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের লাল রঙের ক্যাপসুল (২ লাখ আইইউ) খাওয়ানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না: তারেক রহমান
ইসলামী শাসনে চলবে সিরিয়া, অস্থায়ী সংবিধানে সই করলেন প্রেসিডেন্ট
বিরামপুরে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু, আজ পাওয়া যাচ্ছে ২৪ মার্চের টিকিট
ড. ইউনূস ও গুতেরেসের কক্সবাজার সফর আজ, ইফতার করবেন লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে
ঢাকা বশ্বিবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন
আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস