শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্রের বালুতে খনিজ সম্পদের সন্ধান

ছবি সংগৃহিত

বর্ষার মৌসুমে এই নদে পানির প্রবাহ ব্যাপক থাকে। তবে বর্ষা কমার সঙ্গে সঙ্গে পানির প্রবাহও কমতে থাকে। একসময় যমুনা-ব্রহ্মপুত্রে জেগে ওঠে ধু-ধু বালুচর। শুষ্ক মৌসুমে বিস্তৃর্ণ চর জাগে এই নদের বুকে। এই চরের বালুতেই হাজার হাজার কোটি টাকার খনিজ সম্পদ লুকিয়ে থাকার তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়।

গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের বালুতে মূল্যবান ছয়টি খনিজ পদার্থের সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জি।

প্রতিষ্ঠানটি বলছে, প্রতি এক বর্গকিলোমিটার এলাকায় প্রাপ্ত খনিজ সম্পদের টেকনো ইকোনমিক ইভাল্যুয়েশন ছাড়াই দাম অন্তত তিন হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। এ নদের বালুতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ সম্পদ আছে বলে গবেষণার বরাত দিয়ে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন।

যেসব মূল্যবান খনিজ পদার্থ পাওয়া গেছে সেগুলো হলো- ইলমিনাইট, রুটাইল, জিরকন, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও কোয়ার্টজ। রং, প্লাস্টিক, ওয়েলডিং রড, কালি, খাবার, কসমেটিকস ও ওষুধ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় রুটাইল। অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ইতালি, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, সিয়েরা লিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র মূল্যবান এই খনিজটি সারা বিশ্বে রপ্তানি করে।

জিরকন ব্যবহৃত হয় সিরামিক, টাইলস, রিফ্যাক্টরিজ ও মোল্ডিং সেন্ডসে (ছাঁচ নির্মাণে ব্যবহৃত বালু)। বর্তমানে সারা বিশ্বে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, চীন, ব্রাজিল, সিয়েরা লিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র এ খনিজ উপাদানটি রপ্তানি করে থাকে।

ম্যাগনেটাইট চুম্বক ও ইস্পাত উৎপাদন, খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা পরিষ্কার করা এবং তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে গভীর কূপ খননে ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশ্বের মাত্র দুটি দেশ মূল্যবান এ খনিজটি সারা বিশ্বে রপ্তানি করে থাকে। দেশ দুটি হলো দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া।

গারনেট হলো ভারি ও মূল্যবান খনিজ। এটি ব্যবহার করা হয় সিরিশ কাগজ উৎপাদন, লোহাজাতীয় পাইপ পরিষ্কার ও বালুতে বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া ও ভারত সারা বিশ্বে খনিজটি রপ্তানি করে থাকে।

হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের নিকটে মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন হয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বত ও ভারতের আসামের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় এসে নাম ধারণ করেছে যমুনা।

বর্ষার মৌসুমে এই নদে পানির প্রবাহ ব্যাপক থাকে। তবে বর্ষা কমার সঙ্গে সঙ্গে পানির প্রবাহও কমতে থাকে। একসময় যমুনা-ব্রহ্মপুত্রে জেগে ওঠে ধু-ধু বালুচর। শুষ্ক মৌসুমে বিস্তৃর্ণ চর জাগে এই নদের বুকে। এই চরের বালুতেই হাজার হাজার কোটি টাকার খনিজ সম্পদ লুকিয়ে থাকার তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়।

খনিজ সম্পদ নিয়ে গবেষণা করা প্রতিষ্ঠান জয়পুরহাটের ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জির পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান বলেন, 'কুড়িগ্রামে প্রবেশ থেকে ডাউনস্ট্রিমে গাইবান্ধা পর্যন্ত এবং তিস্তা নদীর অববাহিকায় যেসব চর, সেগুলো নিয়ে আমরা জিওফিজিক্যাল সার্ভে করি। কোন জায়গায় কোন ধরনের মিনারেলস আছে, এটার প্রাথমিক স্টাডি ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সম্পন্ন করা হয়। এটি কার্যকরী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী এই বিষয় পাইলটিং করার নির্দেশনা দেন। এর পর ২০১৭ সালে একটি এটিপি প্রকল্প নেওয়া হয়। সেই প্রকল্প অনুযায়ী জয়পুরহাটে একটি খনিজ গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়। এখানে গবেষণা করে ব্রহ্মপুত্র নদে মূল্যবান খনিজগুলোর সন্ধান মেলে।'

তিনি জানান, কয়েক বছর আগে কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার বিভিন্ন বালুচর থেকে আড়াই হাজার টন বালু সংগ্রহ করা হয়। খনিজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রতি টন বালু থেকে দুই কেজি ইলমিনাইট, ২০০ গ্রাম রুটাইল, ৪০০ গ্রাম জিরকন, ৩.৮ কেজি ম্যাগনেটাইট, ১২ কেজি গারনেট ও ৫০ কেজি কোয়ার্টজ মিনারেল পাওয়া যায়।

গবেষণার বরাত দিয়ে ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান বলেন, ১০ মিটার গভীরতায় প্রতি এক বর্গকিলোমিটার এলাকা থেকে উত্তোলনের পর নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত বালুর বাজারমূল্য ৮০ থেকে ১০০ কোটি টাকা। আর সমপরিমাণ এলাকা থেকে প্রাপ্ত খনিজের বাজার মূল্য তিন হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। কীভাবে কোন প্রক্রিয়া কোন প্রতিষ্ঠান এসব খনিজ আহরণ করবে, তা গবেষণার মাধ্যমে নির্ধারণ করবে সরকার।

 

Header Ad
Header Ad

আম্পায়ারের প্রতি ‘আগ্রাসী’ আচরণ, নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়

নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) হাইভোল্টেজ মোহামেডান-আবাহনী ম্যাচে উত্তপ্ত আচরণের জন্য এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয়। একই ঘটনায় সতীর্থ পেসার এবাদত হোসেনকে সতর্ক করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। যদিও পরবর্তীতে ক্লাব ও ক্রিকেটারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সেই জরিমানা স্থগিত করা হয়।

শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেএসপিতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে আবাহনীকে ৩৯ রানে হারায় মোহামেডান।

তবে ম্যাচ শেষে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায় হৃদয়ের আচরণ। বিসিবি নিয়োগপ্রাপ্ত ম্যাচ রেফারি নেয়ামুর রশিদ রাহুল শুনানির মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত দেন। দুই ক্রিকেটারই দায় স্বীকার করায় আলাদা শুনানির প্রয়োজন হয়নি।

ঘটনার সূত্রপাত হয় আবাহনীর ইনিংসের অষ্টম ওভারে। পেসার এবাদতের এক ডেলিভারি মিঠুনের প্যাডে লাগলে জোরালো লেগ বিফোর আউটের আবেদন করেন তিনি ও তার সতীর্থরা। তবে আম্পায়ার তানভির আহমেদ আবেদন নাকচ করে দেন।

তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাঠেই প্রতিক্রিয়া দেখান এবাদত—নিজের সোয়েট ব্যান্ড খুলে মাটিতে ছুড়ে ফেলেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এগিয়ে আসেন এলিট প্যানেলের আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। তখনই মোহামেডান অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয় সৈকতের দিকে তেড়ে যান, আঙুল উঁচিয়ে রাগান্বিত ভঙ্গিতে কথা বলেন। মাঠেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

ঘটনার সময় হৃদয়কে শান্ত করতে এগিয়ে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও মুশফিকুর রহিম। আম্পায়ারকে আলতো করে সরিয়ে নেন মুশফিক। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সাহায্য করেন আবাহনীর ব্যাটার নাজমুল হোসেন শান্তও।

পরে টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, ইবাদতের বলটির 'ইমপ্যাক্ট' অফ স্টাম্পের বাইরে ছিল, ফলে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত ছিল সঠিক। তবে মাঠে সেই সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে মোহামেডান খেলোয়াড়দের উত্তেজিত আচরণ বিসিবির নজর এড়ায়নি।

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে চলমান রাজনৈতিক সংস্কার প্রক্রিয়া আরও দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে তার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’য় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দুই শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠকে এই আহ্বান জানান তিনি।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহ-সভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য গঠন) মনির হায়দার।

বৈঠকে প্রফেসর আলী রীয়াজ ও ড. বদিউল আলম মজুমদার চলমান রাজনৈতিক সংলাপ এবং সংস্কার কার্যক্রমের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। তারা জানান, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে ইতোমধ্যে আটটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে।

আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র সঙ্গে নির্ধারিত আলোচনার বিষয়টিও বৈঠকে উঠে আসে।

কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে জনমত যাচাই এবং গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কয়েকটি বিশেষ কর্মসূচিও গ্রহণ করা হয়েছে। এতে জনগণের মতামত ও অংশগ্রহণের ভিত্তিতে সংস্কার প্রক্রিয়াকে আরও গণমুখী করার চেষ্টা চলছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বড় বাধা হতে পারে যদি সংস্কার কার্যক্রম বিলম্বিত হয়। তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা দ্রুত শেষ করে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের প্রক্রিয়া ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নিতে কমিশনকে আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা। এছাড়াও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার।

৪ মাস ১২ দিন পর শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে মসজিদের ১১টি দানবাক্স খুলে পাওয়া গেল রেকর্ড পরিমাণ অর্থ—৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা! সেইসঙ্গে মিলেছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার, যা আগের সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেছে।

দানের এই বিশাল অঙ্ক এবার এসেছে ২৮ বস্তা ভরা টাকা থেকে। সকাল ৭টার দিকে শুরু হওয়া গণনার কাজে অংশ নেয় প্রায় চার শতাধিক মানুষ। তাদের মধ্যে ছিলেন মসজিদ কমপ্লেক্সের মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, পার্শ্ববর্তী জামিয়া এমদাদিয়া মাদরাসার ছাত্ররা, রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক।

এ সময় গণনার পুরো প্রক্রিয়া তত্ত্বাবধান করেন কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান এবং পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী।

দিনব্যাপী গণনার পর বিকেল পৌনে ৬টায় আনুষ্ঠানিকভাবে অর্থের পরিমাণ ঘোষণা করেন রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম।

এর আগে গত বছরের ৩০ নভেম্বর মসজিদের দানবাক্স থেকে সর্বোচ্চ ৮ কোটি ২১ লাখ টাকার বেশি সংগ্রহ হয়েছিল। তবে এবার সেই রেকর্ডও ছাড়িয়ে গেছে। আজকের দানের অর্থ যুক্ত করে পাগলা মসজিদের ফান্ডে মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮৯ কোটি ৩৭ লাখ ৭৩ হাজার ৬৮৭ টাকা।

পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটি জানিয়েছে, এই অর্থ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করা হয়। এ ছাড়া দানের টাকায় পবিত্র স্থানটিকে আরও উন্নত ও আধুনিক করতে নেওয়া হয়েছে বৃহৎ পরিকল্পনা।

মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এবার ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’ নির্মাণের কাজ শুরু হবে, যেখানে একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন প্রায় ৬০ হাজার মুসল্লি। এই প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১১৫ কোটি টাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আম্পায়ারের প্রতি ‘আগ্রাসী’ আচরণ, নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়
ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা
পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ লেনদেন, বিজিবি সদস্যসহ ২ প্রতারক আটক
বেনাপোল কাস্টমসের সময় উপযোগী পদক্ষেপ, বেড়েছে রাজস্ব আয়
রাশিয়া-ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যাওয়ার পথে ২ মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, আহত ১২
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো 'মার্চ ফর গাজা'
আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাস করে একটি করে ফিলিস্তিন: আজহারী (ভিডিও)
নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি
কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল