শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত, বাড়ছে খেজুর রসের চাহিদা

উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বেড়েছে খেজুরের রসের। ভোর হতেই তরুণ, যুবক, শিশুরা ছুটছে গাছিদের কাছে মিষ্টি খেজুরের রস খাওয়ার জন্য।

সদর পৌসভার বাসিন্দা ফাসেমা বেগম বলেন, ‘খেজুর রস আর রসের তৈরি পিঠা উৎসব চলবে শীত জুড়ে। খেজুরের রস দিয়ে ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, পাটিশাপ্টা, রস পিঠাসহ বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি হয়। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগে এই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে।’

পরিবেশ বান্ধব এই খেজুর গাছ সরকারি-বেসরকারি ভাবে রোপন করে দারিদ্রপীড়িত কুড়িগ্রাম জেলার ভাঙ্গন এবং অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে নিতে বিশেষ ভূমিকা রাখাবে বলে অভিমত বিশেষজ্ঞদের।

খেজুর গাছ মধুবৃক্ষ নামে বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি গাছ। শীত মৌসুমে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলায় খেজুর রসের চাহিদা ব্যাপক। শহরেও বেশ কদর রয়েছে। বছরে একবার শীতকালে এই রস আহরণ করা হয়।

আব্দুল কুদ্দুস এবং রমজিত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার গড়গড়িয়া ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা ও চন্ডিপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। তারা অক্টোবর থেকে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাঁচপীর বাজার সংলগ্ন টুপামারী পুকুর পাড়ে অবস্থান করছেন। সেখানে প্রায় দুই শতাধিক খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করে খেজুর গুড় তৈরিতে ব্যস্ত তারা। সেখানে উপচে পড়া ভীড় সাধারণ মানুষের। কেউ খেজুরের রস খেতে আবার কেউ নির্ভেজাল খেজুর গুড় কিনতে এসেছেন।

অপর গাছি রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার বাসিন্দা বিসসাত আলী এবং আলম মিয়া সদর উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের কালিরহাট বাজার সংলগ্ন এলাকায় কাজ করছেন। এখানে রাস্তার দুপাশে সারিবদ্ধ প্রায় শতাধিক খেজুর গাছ ভাড়া নিয়ে রস সংগ্রহ এবং গুড় তৈরি করছেন তারা।

গাছি আব্দুল কুদ্দুস বলেন, কুড়িগ্রামে এসেছি প্রায় দুই মাস হতে চলল। প্রতিটি খেজুর গাছ ১৫০টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে প্রায় এক মণ করে খেজুর রস পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রতিদিন গুড় হয় ১৫/২০কেজি করে। প্রতি কেজি গুড় ১৬০/১৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়। মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা এখান থেকে এসে নিয়ে যায়। আর খেজুর রস ৪০টাকা করে কেজি বিক্রি করি।

গাছি নুর আলম জানান, আমরা ৮০টি গাছ থেকে রস নামাচ্ছি। প্রতিদিন ভোর ৫/৬টায় রস নামিয়ে গুড় তৈরি করতে হয়। প্রতি কেজি গুড় ১৮০ টাকা এবং খেজুর রস ৪০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এই খেজুর রস সংগ্রহ করা যাবে মাঘ মাস পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন, কুড়িগ্রামে খেজুর গাছের সংকট। হাতে গোনা কিছু জায়গায় খেজুর গাছ পাওয়া যায়।

গাছি রহমত আলী জানান, রস আহরণের জন্য প্রথমে হাতে দা ও কোমরে দড়ি বেঁধে খেজুর গাছে উঠে নিপুণ হাতে গাছ চাছা-ছেলা করতে হয়। পরে ছেলা স্থানে বাঁশের কঞ্চি বা স্টিলের পাত বসানো হয়। সেই নল বেয়ে নেমে আসে সুস্বাদু খেজুর রস। কাক ডাকা ভোর থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হয়। এরপর ৯/১০টা পর্যন্ত রস জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। কেউ আবার গুড় থেকে পাটাালি তৈরি করে বিক্রির জন্য। আবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত রস সংগ্রহের জন্য গাছে গাছে কলস এবং বোতল বাঁধা হয়।

ক্রেতা নাজমুল বলেন, আমাদের এখানে গাছিরা এসে খেজুর রস সংগ্রহ করেন। সেখান থেকে ভেজালমুক্ত খেজুর গুড় আমরা কিনতে পারি। আমাদের এ অঞ্চলে খেজুর গাছের সংখ্যা কম। সরকারিভাবে খেজুর গাছ রাস্তার দুপাশে লাগানো হলে এলাকার মানুষ খেজুর গুড় তৈরি করে নিজেদের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি গুড় রপ্তানি করে বাড়তি আয় করতে পারবে।

খেজুর গাছে প্রাকৃতিক উপকারি বৃক্ষ হিসেবে উল্লেখ করে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মির্জা নাসির উদ্দিন জানান, তাল গাছ বজ্রপাত নিরোধ করে, খেজুর গাছ দিয়েও এটি সম্ভব। খেজুর গাছ মাটির ক্ষয় রোধ করে। আমাদের কুড়িগ্রাম বন্যা প্রবণ এলাকা হওয়ায় সরকারি-বেসরকারিভাবে খেজুর গাছ রোপন বৃদ্ধি করা গেলে জেলার ভাঙন ও মাটির ক্ষয় রোধ কমিয়ে আনা সম্ভব। খেজুর গুড় তৈরি করে রপ্তানি করে জেলার অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা বাড়ানো যাবে।

এ প্রসঙ্গে কুড়িগ্রাম জেলার কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘খেজুরের রস প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে থাকে। বর্তমানে নিপা ভাইরাসসহ বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে আমরা খেজুর রস সংগ্রহ করতে গাছিদের নেট ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আর জেলায় উুঁচ স্থান তুলনামূলক কম হওয়ায় খেজুর গাছ লাগানো প্রবণতা কম। এরপরেও আমরা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি।’

/এএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত