মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশ বাঁচাতে সবাইকে রাজপথে নামার আহ্বান গয়েশ্বরের

দেশ ও দেশের জনগণকে বাঁচাতে সবাইকে রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম-পাড়া-মহল্লায় পদযাত্রা কর্মসূচি শেষে আলুকান্দা স্যান্ড বাজারে সংক্ষিপ্ত পথসভায় তিনি এ আহ্বান জানান।

গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘আজ দেশের ৪৫’শ ইউনিয়নে পদযাত্রা কর্মসূচি হচ্ছে। দাবি এক, আমরা একটা সুষ্ঠু-অবাধ নির্বাচন চাই। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার চাই। আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। আমার ভোট আমি দেব, কেন্দ্রে গিয়ে দেব এবং রাতে নয় দিনে দেব। এটা হচ্ছে আমাদের মূল দাবি।’

তিনি বলেন,‘এই দাবির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক আমাদের ১০ দফা দাবি। শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু-অবাধ নির্বাচন হতে পারে না। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হলে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে কারণ, তিনি ভোটে নির্বাচিত না। পুলিশ কর্তৃক রাতের বেলায় ভোট দিয়েছে। আপনারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং উপজেলা ও সংসদ নির্বাচনের কোথাও ভোট দিতে পারেন না।’

উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেন না-এর জন্য তো দেশটা স্বাধীন হয়নি। আমরা তো গণতান্ত্রিক দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি, দেশ স্বাধীন করেছি। এই স্বাধীন দেশে আমি ভোট দিতে পারব না কেন? দুধের মধ্যে তেঁতুল পড়লে দুধ নষ্ট হয়। সুতরাং শেখ হাসিনা যেখানে আছে সেখানে গণতন্ত্র নষ্ট। অর্থাৎ যেখানে শেখ হাসিনা থাকে সেখানে গণতন্ত্র থাকে না।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গণতন্ত্র ফেরাতে হলে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, তার পতন অনিবার্য প্রয়োজন। এ জন্য তার পদত্যাগ অনিবার্য হয়ে পড়েছে জাতির সামনে। অবৈধ বা বৈধ হোক সংসদ বিলুপ্ত হওয়া বা সংসদের আসন শূন্য না হওয়া পর্যন্ত আরেকটি নির্বাচন হয় না। সেই কারণে সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং বর্তমান যে নির্বাচন কমিশন আছে, এরা শেখ হাসিনার বাড়ির চাকরের চেয়ে অধম। এরা কখনো নির্বাচন করতে পারবে না। এ জন্য এই নির্বাচন কমিশনকে পদত্যাগ করতে হবে।’

নিরপেক্ষ সরকার ও নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব তুলে ধরে গয়েশ্বর বলেন, ‘বিএনপির নেতা দিয়ে নয়; দেশের বিশিষ্টজনদের দিয়ে একটি নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। সেই সরকার একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। তারপরে একটা নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনে ভোট দিবেন আপনারা। সেই নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে।’

বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর চলমান আন্দোলনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা কেন মাঝপথে নেমেছি। এর একটি কারণ আছে। এখানে যারা দোকান করেন, ব্যবসা করেন এবং যারা ক্রয় করেন- প্রত্যেকটা জিনিসের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে না? কিন্তু আপনাদের আয় কি লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে? এ সময় সবাই বলে উঠেন ‘না’। যদি জিনিসপত্রের দাম বাড়ে, আর আয় যদি না বাড়ে-তাহলে চলবেন কীভাবে? বিদ্যুতের দাম বাড়ছে, গ্যাসের দাম বাড়ছে। সারা পৃথিবীতে জ্বালানি তেলের দাম কমছে, কিন্তু আমাদের দেশে বিদ্যুতের দাম লাগামহীনভাবে বাড়াচ্ছে। গ্যাস-বিদ্যুতের দাম যদি বাড়ে, তাহলে সকল জিনিসপত্রের দাম বাড়বে-এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ আছে? সবাই বলে ওঠেন ‘না’।

তিনি বলেন, ‘আমদানিকারক, যারা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমদানি করেন, তারা এলসি খুলতে পারছে না, আমদানি করতে পারছেন না। সরকার টাকা দিতে পারছে না, কারণ তাদের হাতে ডলার নেই। আপনারা জানেন, সামনে রোজা উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী নিয়ে পাঁচটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে আছে। কিন্তু একটিও খালাস করতে পারছে না। কারণ, সরবরাহকারীদের টাকা পরিশোধ করতে পারছে না। একটি জাহাজে ১৬ হাজার ডলার করে পাঁচটি জাহাজের জন্য ৮০ হাজার ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। টাকা দিয়ে যখন মাল খালাস করবেন, তখনই জিনিসের দাম বাড়বে না? সেই দামে কি এসব পণ্য কিনে খেতে পারবেন? সবাই বলে উঠেন ‘না’। সুতরাং দৈনন্দিন জীবনে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি, কিন্তু আয় বাড়ছে না, কর্মক্ষেত্র নেই। এই অবস্থায় এই মানুষগুলো বাঁচবে কী করে? এ জন্য দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচানোর তাগিদ থেকে আজ আমরা এই পদযাত্রা কর্মসূচি করে ঘরে ঘরে আপনাদের কাছে যাচ্ছি। আপনাদের দুঃখ-কষ্টের সঙ্গে আমরা একাত্মতা ঘোষণা করছি। আপনারা মাঠে নামুন। এই সরকারকে গদি থেকে নামতে হবে।’

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশে গয়েশ্বর রায় বলেন, আপনি যখন গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম কমাতে পারেন না, তাহলে পদত্যাগ করে জনগণের কাতারে আসুন। গ্যাস-বিদ্যুতের কথা বললে মন্ত্রী সাহেব মনে করেন, তার বিরুদ্ধে বলছি। না, আপনার বিরুদ্ধে বলছি না। এসব বাড়ানো-কমানোর ক্ষমতা মন্ত্রীর নেই বলে মন্তব্য করেন এই বিএনপি নেতা ।

বিএনপির ঢাকা জেলার সাধারণ সম্পাদক ও দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ উপজেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর পরিচালনায় এতে জাসাসের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন বক্তব্য দেন।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। ছবি: পিআইডি

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা, ২০২৪’ বাতিল করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওই পদকের নীতিমালা চুড়ান্ত হলেও, সেটা কাউকে দেওয়া হয়নি।

গত বছর ২০ মে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক' সংক্রান্ত নীতিমালার চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছিল তৎকালীন সরকার।

তবে এ সংক্রান্ত কোনো পুরস্কার এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। অনুমোদনের ১০ মাসের মাথায় অন্তর্বতী সরকার সেটা বাতিল করল।

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতি দুই বছর পরপর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের। পদকের জন্য মনোনীত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ডলার এবং ৫০ গ্রাম ওজনের ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণপদক ও সনদ।

পৃথিবীর যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিষ্ঠা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তি, যুদ্ধ বন্ধ ও বিরতিতে অবদান রেখেছেন এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল বাতিল হওয়া নীতিমালায়।

Header Ad
Header Ad

‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার

ছবি: সংগৃহীত

‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দেওয়ার পর ভাইরাল হওয়া সুনামগঞ্জের যুবদল নেতা হাসমত আলীকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। সোমবার (৪ মার্চ) রাতে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও সদস্য (সাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত) অ্যাডভোকেট আব্দুল হক স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে তাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটিতে সুপারিশ করা হয়েছে।

বহিষ্কৃত নেতা হাসমত আলী দিরাই পৌর যুবদলের সাবেক সহসভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে দিরাই উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন হাসমত আলী। বক্তব্যের শেষে তিনি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দেন, যা পরে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

এ প্রসঙ্গে হাসমত আলী গণমাধ্যমকে বলেন, "আমি দীর্ঘদিন ধরে শহীদ জিয়ার আদর্শে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। অসুস্থতার কারণে অসাবধানতাবশত এমনটা হয়ে গেছে।"

এ ঘটনা নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি

সাদিক অ্যাগ্রো কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, সাদিক অ্যাগ্রো কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইমরান হোসেন চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতি মাধ্যমে ১৩৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ উপার্জন করেছেন। প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে সিআইডি এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

গতকাল সোমবার ঢাকার মালিবাগ এলাকা থেকে ইমরান হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁকে মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আজ মঙ্গলবার সিআইডির সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়।

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম টিমের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক একরামুল হাবিব সংবাদ সম্মেলনে জানান, ইমরান বিদেশি গরু ও মহিষ চোরাচালানের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া সীমান্ত দিয়ে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার থেকে গরু ও মহিষ চোরাচালান করতেন এবং ভুটান ও নেপাল থেকে ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু চোরাচালান করে বাংলাদেশে আনতেন। এরপর তিনি এসব গরু ও মহিষ বিদেশি জাত বলে প্রচার করে অত্যধিক দামে বিক্রি করতেন।

সিআইডির সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

এ ছাড়া, ইমরান দেশের গরু ও ছাগলকে বিদেশি এবং ‘উচ্চবংশীয়’ বলে প্রচার করে কোরবানির পশুর হাটে অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রি করতেন। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা আয় করেন, যা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।

এছাড়া, অবৈধ ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অর্জিত ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ২০০ টাকা ইমরান তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান 'জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড'-এর নামে এফডিআর খুলে বিনিয়োগ করেছেন।

সিআইডি জানায়, গতকাল এই অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে, যাতে ইমরান হোসেন, সাদিক অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌহিদুল আলম এবং অজ্ঞাত ৫-৭ জন আসামি হিসেবে যুক্ত হয়েছেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, এ সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মাধ্যমে ১৩৩ কোটি ৫৫ লাখ ৬ হাজার ৩৪৪ টাকা স্থানান্তর ও রূপান্তর করা হয়েছে।

এছাড়া, সাদিক অ্যাগ্রো সম্প্রতি আলোচনায় আসে যখন তাদের গরু ও ছাগল নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। গত বছরের কোরবানির ঈদে সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ১৫ লাখ টাকায় ‘উচ্চবংশীয়’ ছাগল কিনেছিলেন এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান (ইফাত), যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এর পর থেকে সাদিক অ্যাগ্রো খামার নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়।

গত জুলাই মাসে সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ছয় কর্মকর্তাকে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা করে। সাদিক অ্যাগ্রো সংক্রান্ত নানা অভিযোগ নিয়ে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্তে নেমেছে এবং তদন্তের ফলস্বরূপ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল
‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার
চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি
সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫
চুয়াডাঙ্গায় পূর্বাশা পরিবহনের বাসে তল্লাশি, ৩ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
যুবলীগ নেতা সাদ্দাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত ইসরায়েল, শর্ত জিম্মি মুক্তি ও নিরস্ত্রীকরণ
'গে অ্যাক্টিভিস্ট' অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন তাসনিম জারা  
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক
স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
৬৭ কোটি টাকার লটারি জিতলেন দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক