মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শেখ হাসিনা সংকটকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে পারেন: কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই সংকটকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে পারেন।

রবিবার (১৮ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আয়োজিত আলোচনা সভার স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

রাজধানীর কৃষিবিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপত্বি করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আত্মশক্তি হলো মূল কথা। সেই আত্মশক্তিতে আমরা আজকে বলিয়ান একটা জাতি। সারা পৃথিবীতে মহামন্দা, সেই বাতাসের আঁচ আমাদের এখানেও লেগেছে। সংকটের মধ্যে শেখ হাসিনাই এক মাত্র নেতা, যিনি সংকটকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে পারেন।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখব। এই পরিবার থেকে শিখার আছে। আজকে সততা, সাহস কোথাও যেতে হবে না, কোনো মনীষী নিবন্ধন পড়তে হবে না। আমাদের জাতির পিতা থেকে আমরা শিক্ষা নেব।’

তিনি বলেন, ‘আজকে পাকিস্তান আমাদের চেয়ে শক্তিশালী আত্মসামাজিক কোনো বিষয়ই নেই, শক্তিশালী তাদের শ’খানেক বিধ্বংসী বোমা আছে। আমাদের কাছে বিধ্বংসী বোমা নেই। তা ছাড়া, অন্য কোনো অংশে পাকিস্তান আমাদের বিট করতে পারেনি।

গত আগস্ট মাসের পাকিস্তানের একটি পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়শী প্রশংসা করে পাকিস্তানের এক প্রদেশে সাবেক মুখ্য সচিব একটি নিবন্ধন লিখেন।

সেখানে তিনি লিখেছেন, পাকিস্তানের তুলনায় ১৯৭০ সালে দেশটি ৭৫ শতাংশ দরিদ্র ছিল। কিন্তু এখন পাকিস্তানের চেয়ে ৪৫ শতাংশ ধনী। স্বাধীনতা চেয়ে, স্বাধীনতা এনে বঙ্গবন্ধু ভুল করেননি।

সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও সিমিন হোসেন রিমি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

সভা সঞ্চালনা করেন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম।

এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি

সাদিক অ্যাগ্রো কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইমরান হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, সাদিক অ্যাগ্রো কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইমরান হোসেন চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতি মাধ্যমে ১৩৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ উপার্জন করেছেন। প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে সিআইডি এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

গতকাল সোমবার ঢাকার মালিবাগ এলাকা থেকে ইমরান হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁকে মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আজ মঙ্গলবার সিআইডির সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়।

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম টিমের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক একরামুল হাবিব সংবাদ সম্মেলনে জানান, ইমরান বিদেশি গরু ও মহিষ চোরাচালানের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া সীমান্ত দিয়ে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার থেকে গরু ও মহিষ চোরাচালান করতেন এবং ভুটান ও নেপাল থেকে ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু চোরাচালান করে বাংলাদেশে আনতেন। এরপর তিনি এসব গরু ও মহিষ বিদেশি জাত বলে প্রচার করে অত্যধিক দামে বিক্রি করতেন।

সিআইডির সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

এ ছাড়া, ইমরান দেশের গরু ও ছাগলকে বিদেশি এবং ‘উচ্চবংশীয়’ বলে প্রচার করে কোরবানির পশুর হাটে অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রি করতেন। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা আয় করেন, যা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।

এছাড়া, অবৈধ ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অর্জিত ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ২০০ টাকা ইমরান তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান 'জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড'-এর নামে এফডিআর খুলে বিনিয়োগ করেছেন।

সিআইডি জানায়, গতকাল এই অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে, যাতে ইমরান হোসেন, সাদিক অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌহিদুল আলম এবং অজ্ঞাত ৫-৭ জন আসামি হিসেবে যুক্ত হয়েছেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, এ সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রের মাধ্যমে ১৩৩ কোটি ৫৫ লাখ ৬ হাজার ৩৪৪ টাকা স্থানান্তর ও রূপান্তর করা হয়েছে।

এছাড়া, সাদিক অ্যাগ্রো সম্প্রতি আলোচনায় আসে যখন তাদের গরু ও ছাগল নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। গত বছরের কোরবানির ঈদে সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ১৫ লাখ টাকায় ‘উচ্চবংশীয়’ ছাগল কিনেছিলেন এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান (ইফাত), যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এর পর থেকে সাদিক অ্যাগ্রো খামার নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়।

গত জুলাই মাসে সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ছয় কর্মকর্তাকে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা করে। সাদিক অ্যাগ্রো সংক্রান্ত নানা অভিযোগ নিয়ে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্তে নেমেছে এবং তদন্তের ফলস্বরূপ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

দেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নে সরকার ৫ হাজার ৪৯৩ জন চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা শেষে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, "সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩,৪৯৩ জন চিকিৎসক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান। এর সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ২,০০০ চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মূল উদ্দেশ্য হলো গ্রামাঞ্চলের মানুষের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা।"

এছাড়া তিনি জানান, উপদেষ্টা পরিষদের নেয়া ১৩৫টি সিদ্ধান্তের মধ্যে ৯২টি ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে, যা ৬৮.১৬ শতাংশ বাস্তবায়নের হার নির্দেশ করে। তিনি এটিকে "ভালো অগ্রগতি" বলে উল্লেখ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি "আড়াঙ্কো" বাংলাদেশকে বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে এলএনজি সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমেদ ও সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫

গ্রেফতার হওয়া তুফান সরকার ও তার স্বজনরা। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় আদালতের নারী হাজতখানায় ঢুকে সাজাপ্রাপ্ত আসামি তুফান সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার অভিযোগে তার স্ত্রী, শাশুড়ি এবং অন্যান্য পরিবারের সদস্যসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) বিকেলে বগুড়া চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযোগ রয়েছে যে, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় ১৩ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তুফান সরকারকে আদালতের নারী হাজতখানায় তার পরিবারের পাঁচ সদস্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে সুযোগ দেওয়া হয়। এই ঘটনার পর আদালত পুলিশের সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) জয়নাল আবেদিনকে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইন্সে পাঠানো হয় এবং ঘটনার তদন্তের জন্য একটি তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) হোসাইন মুহাম্মদ রায়হান।

তুফান সরকার বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা রয়েছে। এসব মামলার মধ্যে পাঁচটি হত্যা, ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনসহ গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। ২০১৭ সালে তিনি ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার হন এবং ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট থেকে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ার পর আত্মগোপনে চলে যান। ২০২৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর রাতে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন জানান, আদালতের নারী হাজতখানায় সাজাপ্রাপ্ত তুফান সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে তার স্ত্রী, শাশুড়ি, শ্যালক এবং অন্যান্য সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় আদালত পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো মামলা দায়ের করেনি। আপাতত তাদের ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেফতার হওয়া পাঁচজনের মধ্যে রয়েছেন- তুফান সরকারের দ্বিতীয় স্ত্রী আইরিন আকতার, শাশুড়ি তাসলিমা বেগম, শ্যালক নয়ন আকন্দ, স্ত্রীর বড় বোন আশা খাতুন এবং আইনজীবীর সহকারী হারুনুর রশিদ।

বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার জানিয়েছেন, আদালতের নারী হাজতখানায় সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাতের বিষয়টি তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, “যদি তদন্তে অন্য কোনো ব্যক্তি জড়িত থাকেন, তবে সুপারিশের ভিত্তিতে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

এ বিষয়ে আদালত ও পুলিশের সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দুপুরে তুফান সরকারের বিরুদ্ধে একটি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। ওই সময় চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নারী হাজতখানার দরজা কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দিয়ে তুফান সরকারের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হয়। বিষয়টি প্রকাশ হওয়ার পর আদালত প্রাঙ্গণে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং পরে তুফান সরকারকে দ্রুত প্রিজন ভ্যানে তুলে কারাগারে পাঠানো হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা ১ কোটি ৫৯ লাখ ৬৮ হাজার ১৮২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলায় তুফান সরকারকে গত বছরের ২৭ নভেম্বর ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বগুড়ার স্পেশাল জজ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি
সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫
চুয়াডাঙ্গায় পূর্বাশা পরিবহনের বাসে তল্লাশি, ৩ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
যুবলীগ নেতা সাদ্দাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত ইসরায়েল, শর্ত জিম্মি মুক্তি ও নিরস্ত্রীকরণ
'গে অ্যাক্টিভিস্ট' অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন তাসনিম জারা  
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক
স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
৬৭ কোটি টাকার লটারি জিতলেন দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক
মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান ও শেখ হাসিনার বৈঠক, যা জানা গেল
৯১ দিনে কোরআনের হাফেজ ৬ বছরের আব্দুর রহমান