মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কবে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান? যা জানা গেল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের অধিকাংশ নেতাকর্মী কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাসেও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলো প্রত্যাহার করা হয়নি। ফিরতে পারেননি দেশে।

তারেক রহমান দেশ ছাড়েন ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। এরপর তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেওয়া হয়। যাবজ্জীবনসহ চার মামলায় তাকে দেয়া হয় সাজা। এমনকি তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারেও নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। তারেক রহমানের আইনজীবী ও দলের শীর্ষ নেতাদের দাবি, দেশে ফিরতে তারেক রহমানের আইনগত কোনো জটিলতা নেই। সরকার চাইলেই যে কোনো সময় তিনি ফিরতে পারেন।

বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের অধিকাংশ শীর্ষ নেতা এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা ও বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদও লন্ডনে।

বুধবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ গণমাধ্যমকে জানান, তিনি লন্ডনে ব্যস্ত রয়েছেন। এই মুহূর্তে কথা বলতে পারছেন না।

দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা দেশবাসী সবাই প্রত্যাশা করছি ইমিডিয়েট তারেক রহমান ফিরবেন। আইনি জটিলতা বা আইনের যে বিষয় বলা হচ্ছে এটা তো শেখ হাসিনার সৃষ্ট আইন। শেখ হাসিনার সৃষ্ট আইনকে যদি আমরা অনুসরণ করি তাহলে তো ফ্যাসিবাদের রেসিডিউ যেটা সেটাই বিদ্যমান থাকলো।’

তিনি আরও বলেন, সে সময় যে মামলাগুলো দিয়েছিল তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিচার করেছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে। ফরমায়েশি সাজা দিয়েছে তার প্রতিহিংসা পূরণের জন্য। সেই সাজা, আইনি প্রক্রিয়া এখন তো কার্যকর থাকার কথা নয়।

রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যথেষ্ট আস্থা রেখেই আমরা বলবো, আপনারা দ্রুত এটা নিরসন করুন, যে সাজা দেওয়া হয়েছে অবিলম্বে প্রত্যাহার করুন।

তিনি বলেন, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যদিও লন্ডনে বসে প্রযুক্তির মাধ্যমে সারাদেশের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আছেন, তবু কাছাকাছি তো মানুষ তাকে দেখছে। আইনের দোহাই দিয়ে তার দেশে আসা বিলম্বিত করা অনুচিত।

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা কী- এমন প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, আমরা কোনো বাধা দেখি না, এখন সরকার কীভাবে দেখছে আমরা বলতে পারবো না।

‘অল্প সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের ফিরে আসার প্রচেষ্টা নিতে হবে। যে কোনো সময় এক্সিকিউটিভ অর্ডার দিয়ে মামলা প্রত্যাহার করা যায়। তারেক রহমান আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করেছেন। তার ফিরে আসতে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন, সেটা তো আমাদের দাবি।’ বলেন রিজভী।

দলীয় পর্যায়ে থেকে তারেক রহমানের দেশে ফেরার ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে রিজভী বলেন, ‘নিশ্চয় আমাদের নেতারা কথা বলেছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও দাবি জানিয়েছেন। আমরা তো ক্ষমতায় নেই, আমরা দাবি জানাবো।’

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে আইনগত কোনো জটিলতা নেই। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে দেশে ফেরার সময়ের সিদ্ধান্তটা তার নিজস্ব বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন। তিনি বলেন, সরকারের প্রতি আমরা আস্থার কথা বারবার বলছি। সরকার প্রধানের দায়িত্ব হচ্ছে তার (তারেক রহমান) ফিরে আসার ব্যাপারে সব প্রক্রিয়া দু-একদিনের মধ্যে সম্পন্ন করে তাকে দেশে ফিরে আসার কাজগুলো সম্পন্ন করা।

তাহলে তিনি দেশে ফিরছেন না কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে জয়নুল আবেদীন বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে দেশে ফেরার সময়ের সিদ্ধান্তটা তার নিজস্ব বিষয়। আমরা আশা করি তিনি দেশে আসবেন এবং আইনগতভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা মোকাবিলা করবেন।

জয়নুল আবেদীন বলেন, তারেক রহমান আইনের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল। এখানে দুটো বিষয় আছে- যদি তিনি আইনের সব বিষয় মান্য করেন তবে আমাদের সিআরপিসির মধ্যে রয়েছে তিনি কীভাবে আপিল করতে পারবেন এবং কীভাবে আপিল করে তিনি মুক্ত হতে পারবেন। আর মামলাগুলো যেহেতু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, সে কারণে সরকার যদি ইচ্ছা করে তাহলে তাকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। অব্যাহতি দিলে তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই।

এ বিষয়ে জানতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি সাড়া দেননি।

Header Ad

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী-এমপিদের লাল পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এর ধারাবাহিকতায় বাতিল করা হয়েছে সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কূটনৈতিক পাসপোর্টও। রংপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন শ্রমিক নিহতের ঘটনায় করা হত্যা মামলার আসামি শিরীন শারমিন আত্মগোপনে রয়েছেন এবং গ্রেপ্তার এড়াতে ঢাকায় সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন বলে জানা গেছে।

৩ অক্টোবর, তিনি এবং তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন। অভিযোগ রয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত না হয়ে তারা বাসায় বসেই আঙুলের ছাপ ও আইরিশ স্ক্যান জমা দেন। অথচ নিয়ম অনুসারে, এসব তথ্য পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হয়।

এ প্রসঙ্গে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের একাধিক সূত্র জানায়, শিরীন শারমিন চৌধুরী ও তার স্বামী অনৈতিক সুবিধা নিয়ে পাসপোর্ট প্রক্রিয়ায় বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন এবং এর জন্য মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করছেন। যদিও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন জানান, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের পাসপোর্ট পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে আইনের সীমার মধ্যে থেকে পাসপোর্ট অধিদপ্তর কাজ করে।

সাবেক এ স্পিকারের বাসার ঠিকানা হিসেবে ধানমণ্ডির একটি বাসার উল্লেখ থাকলেও সেই ঠিকানায় তাদের পাওয়া যায়নি বলে জানান রক্ষণাবেক্ষণকারী কর্মচারী শাহাবুদ্দীন। তিনি জানান, শিরীন শারমিন এ বাসায় থাকেন না এবং এখানে তার উপস্থিতি গত কয়েক মাসে দেখা যায়নি।

পাসপোর্ট বিষয়ক এই বিতর্কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এই সময়ে হত্যা মামলার আসামিদের পাসপোর্ট প্রক্রিয়া সহজ করা সন্দেহজনক। এতে বিচার প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকার এ ধরনের সুবিধা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং জানান, নিয়মের বাইরে কেউ এভাবে সুবিধা নিতে পারেন না। এদিকে মামলার তদন্তকারী রংপুর মহানগর পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, শিরীন শারমিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের জন্য খোঁজা হচ্ছে এবং তার সন্ধান পাওয়া মাত্রই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় ঢাকাস্থ ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ অংশ নেবেন। এছাড়া ওই দিন সকাল ১০টায় শহীদ রাষ্ট্রপতি ও স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠের কর্মসূচি রয়েছে। পাশাপাশি দিবসটি উদযাপনে সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পোস্টার লাগানো এবং লিফলেট বিতরণ করা হবে।

পরদিন, ৮ নভেম্বর রাজধানীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত র‍্যালিতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেবেন।

ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে নেতাকর্মীদের সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে কর্মসূচিকে সফল ও সার্থক করার আহ্বান জানিয়েছেন।

Header Ad

শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী

ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ও শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে শেখ হাসিনার আশ্রয় দেয়ার বিষয়টি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারের সমালোচনা করেছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। গত রবিবার (৩ নভেম্বর) গাড়োয়া বিধানসভা আসনের রাঙ্কায় এক নির্বাচনী সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

হেমন্ত সোরেন প্রশ্ন করেন, “বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হেলিকপ্টার ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হলো কেন? তাকে কি ভারত কোনোভাবে আশ্রয় দিয়েছে? আমি জানতে চাই, বাংলাদেশের সঙ্গে বিজেপির কোনো বিশেষ চুক্তি বা অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়া রয়েছে কি না।”

এর আগে, বিজেপির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক নির্বাচনী সমাবেশে ঝাড়খণ্ডের সরকারকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী সম্প্রদায় ক্রমশ বিলুপ্তির পথে।” অমিত শাহ আরও জানান, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকারীদের থেকে জমি কেড়ে নিয়ে তাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করতে কঠোর আইন আনা হবে।

অমিত শাহের মন্তব্যের জবাবে হেমন্ত সোরেন বলেন, “কেন ঝাড়খণ্ডের উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করা হচ্ছে? আমাদের রাজ্যের মানুষ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দূষণের ভোগান্তিতে রয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, সীমান্ত পাহারা দেয়া ও অনুপ্রবেশ রোধ করা কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কোনো ভূমিকা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট