শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আগেও ৪ বার নিষিদ্ধ হয়েছিল জামায়াত, তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাবে না দলটি

আগেও ৪ বার নিষিদ্ধ হয়েছিল জামায়াত, তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাবে না দলটি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সৈয়দ আবুল আলা মওদুদীর হাতে গড়া একটি রাজনৈতিক সংগঠন। প্রতিষ্ঠাকালে এর নাম ছিল জামায়াতে ইসলামী হিন্দ। ব্রিটিশ ভারতে ১৯৪১ সালের ২৬ আগস্ট সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

২০১৩ সালের আগস্ট মাস থেকে রাজনৈতিক দল হিসেবে দলটির নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন বাংলাদেশের হাইকোর্ট। ৩ বিচারপতির গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চের সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে এ রায় হয়। ওই রায়ের ফলে জামায়াত দলগতভাবে ও দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার অধিকার হারায়।

প্রতিষ্ঠার পর পাকিস্তান আমলেই ৫ বছরের মধ্যে দুইবার নিষিদ্ধ হয় দলটি। প্রথমবার ১৯৫৯ সালে, দ্বিতীয়বার ১৯৬৪ সালে। সেসময় দলের প্রধান মওদুদীসহ গ্রেফতার করা হয় ৬০ জামায়াত নেতাকে। এদের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের যে ১৩ জন জামায়াত নেতা ছিলেন, তাদের অন্যতম গোলাম আযম।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৭২ সালের সংবিধানে ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। ফলে স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতেই নিষিদ্ধ হয় জামায়াত। কিন্তু ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমান সংবিধান পরিবর্তন করায় আবারও বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পায় জামায়াত।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিভিন্ন মাত্রায় দণ্ডিত হয়েছেন দলটির বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতা। এমন একটি মামলার রায়ে জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন মানবতাবিরোধী ট্রাইব্যুনাল। জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন সময় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ ছিল।

৪৫ বছর পর আবারও রাজনীতি থেকে বিতাড়িত হলো জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিককালে হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ততা এবং উস্কানির অভিযোগ আনা হয় দলটির বিরুদ্ধে। ফলে, নির্বাহী আদেশে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করেছে সরকার।

নির্বাহী আদেশে গতকাল জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এ আদেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাবে না দলটি। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জামায়াত নেতারা মনে করেন, নিষিদ্ধ ঘোষণা তাদের জন্য একটি ফাঁদ। তারা যদি প্রতিক্রিয়া দেখায় বা রাজপথে কর্মসূচি পালন করে তাহলে সরকার চলমান ছাত্রদের আন্দোলন থেকে দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নিবে।

সূত্রটির দাবি, কোটা বিরোধী আন্দোলনে সংঘাত-সংঘর্ষে জামায়াত-শিবিরের কোনো নেতাকর্মী নিহত হননি। শীর্ষ নেতাদের মধ্যে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ ছাড়া, সারা দেশে কিছু নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। কোটা আন্দোলনের ঘটনায় ঢাকায় গ্রেপ্তারকৃতদের নিয়ে গত ৩১শে জুলাই একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে প্রথম আলো। এতে তখন পর্যন্ত ডিএমপি’র গ্রেপ্তারের হিসাব দিয়ে বলা হয়, ২৪৩ মামলায় ২৬৩০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তাদের মধ্যে ২২৮৪ জনের রাজনৈতিক পরিচয় নেই। বিএনপি’র নেতাকর্মী ২৬৯ জন, জামায়াত ও শিবিরের ৭৩ জন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতার জন্য জামায়াত বরাবরই সমালোচিত। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধের বিচারের উদ্যোগ নেয়। এই বিচারের রায়ে জামায়াতের বেশির ভাগ শীর্ষ নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।

নিবন্ধন না থাকায় জামায়াতের গত তিনটি নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল না। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ বেশির ভাগ কার্যালয়ই বন্ধ অনেক বছর ধরে। দুই একটি ব্যতিক্রম ছাড়া এতদিন জামায়াত-শিবিরকে প্রকাশ্যে কোনো কর্মসূচিও পালন করতে দেয়া হয়নি। কার্যত অনেকটা নিষিদ্ধই ছিল দলটি। সূত্র: সারাবাংলা, মানবজমিন

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীর সীমান্তে আবারও মুখোমুখি হলো ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাতে সংঘর্ষে জড়ায় দুই দেশের সেনারা। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, পাকিস্তান প্রথমে অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করে গুলি ছোড়ে, এর পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় বাহিনী।

সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, কাশ্মীর ছাড়াও লাদাখ সীমান্তে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগের রাতেও একই ধরনের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে, যা চলমান উত্তেজনাকে আরও উসকে দিয়েছে।

এই অবস্থায় দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিকভাবে সমাধানের আহ্বান জানাতে এগিয়ে এসেছে আন্তর্জাতিক মহল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ বিষয়ে বলেন, "কাশ্মীরের সংঘাত শতাব্দীপ্রাচীন। আমি ভারত ও পাকিস্তানের দুই পক্ষকেই চিনি। তারা নিজেরাই কোনো না কোনোভাবে এই সমস্যার সমাধান করবে।"

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জানিয়েছে, তারা কাশ্মীর পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, যদিও এ বিষয়ে সরাসরি কোনো অবস্থান নেয়নি। ব্রিটিশ সরকারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে নাগরিকদের ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে।

এদিকে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র হয়েছে সিন্ধু পানি চুক্তি ঘিরে। ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী সিআর পাতিল দিল্লিতে অমিত শাহর বাসভবনে জরুরি বৈঠক শেষে জানান, পাকিস্তানকে সিন্ধুর এক ফোঁটা পানিও দেয়া হবে না—এমন পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত।

পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ভারতের এমন পদক্ষেপ যুদ্ধের প্ররোচনার সমতুল্য হবে এবং এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে।

উত্তেজনার মধ্যে মধ্যস্থতার আগ্রহ জানিয়েছে ইরানও। দেশটির উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি জানিয়েছেন, তেহরান চায় দুই দেশের মধ্যে সংকট নিরসনে ভূমিকা রাখতে। তিনি বলেন, “এই অঞ্চলের বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরিতে আমরা সবসময় প্রস্তুত।”

বিশ্বব্যাংকের ভূমিকা নিয়েও চলছে বিতর্ক। দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত তাদের সিন্ধু পানি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের আগে বিশ্বব্যাংককে আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, পাকিস্তানকে জানানোই যথেষ্ট ছিল।

Header Ad
Header Ad

বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ

ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মকাল মানেই প্রখর রোদ, ধোঁয়াটে বাতাস আর ঘামঝরা ক্লান্তি। শহর হোক বা গ্রাম—প্রচণ্ড গরমে বাইরে বের হওয়াটাই যেন একটা যুদ্ধ। স্বস্তি খুঁজতে আমরা সবাই ছুটে যাই ঠান্ডা পানির দিকে। কেউ কেউ তো বাইরে থেকে ফিরেই তড়িঘড়ি করে ঢুকে পড়েন বাথরুমে—এক বালতি ঠান্ডা পানি ঢেলে দেন শরীরে। কিন্তু জানেন কি, এই অভ্যাসটি আপনার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে?

হঠাৎ গোসল নয়:

শারীরিক বিপদ ডেকে আনতে পারে- রোদে অনেকক্ষণ থাকার ফলে শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। হঠাৎ ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের বাইরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়, কিন্তু ভেতরের তাপমাত্রা তখনও গরম থাকে। এই আকস্মিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের ফলে ‘থার্মাল শক’ বা শরীরিক শক লাগতে পারে, যা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এটি আরও বিপজ্জনক হতে পারে।

করণীয়:

শরীরকে দিন স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময়- রোদ থেকে ফিরে সঙ্গে সঙ্গে গোসল না করে প্রথমে ঠান্ডা পরিবেশে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন। ফ্যান বা এসির নিচে বসে শরীরের ঘাম শুকিয়ে নিন। এরপর ২০-৩০ মিনিট পর গোসল করুন। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক তাপমাত্রার মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে।

কেমন পানি ব্যবহার করবেন?

অনেকে ঠান্ডা আরাম পেতে বরফজমা ফ্রিজের পানি দিয়ে গোসল করেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, খুব ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এটি হজম সমস্যা, মাথাব্যথা, জ্বর এমনকি হাইপোথার্মিয়ার মতো সমস্যাও তৈরি করতে পারে। এর পরিবর্তে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি বা হালকা গরম পানি ব্যবহার করাই শ্রেয়।

মাথায় সরাসরি পানি নয়, ধাপে ধাপে গোসল করুন:

গরমে বাইরে থেকে এসে সরাসরি মাথায় ঠান্ডা পানি ঢাললে তা মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এতে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব বা অজ্ঞান হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই প্রথমে পা, তারপর হাত, তারপর ধীরে ধীরে শরীরের ওপরের অংশে পানি দিন। একদম শেষে মাথায় পানি ঢালুন। এতে মস্তিষ্কের ওপর চাপ কম পড়ে এবং বিপদ এড়ানো যায়।

গোসলের বিকল্প সতেজতা:

গরমে সতেজ থাকতে শুধু গোসলই নয়, পর্যাপ্ত পানি পান, হালকা ও শসা জাতীয় খাবার খাওয়া, খোলা জামাকাপড় পরা এবং রোদে বাইরে বের হলে ছাতা বা টুপি ব্যবহার করাও জরুরি। শরীর যত সহজে ঠান্ডা থাকবে, ততই ক্লান্তি ও অসুস্থতা দূরে থাকবে। গরমে আরাম পেতে গা ভেজানো স্বস্তিদায়ক ঠিকই, তবে তা যেন বিপদ না ডেকে আনে। একটু সচেতনতা আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ ও সতেজ।

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

কাশ্মীরে সাম্প্রতিক প্রাণঘাতী হামলার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে এবার মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২৫ এপ্রিল (শুক্রবার) এয়ার ফোর্স ওয়ানে ওঠার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে তার মতামত দেন।

ট্রাম্প বলেন, "আমি ভারতের খুব কাছের, আবার পাকিস্তানেরও খুব কাছের। কাশ্মীর নিয়ে তাদের লড়াই বহু পুরনো—হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সংঘাত চলেছে।" তিনি দ্বিপাক্ষিক বিরোধের গভীরতা বোঝাতে একে ১৫০০ বছরের পুরনো বলেও উল্লেখ করেন।

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে ‘খুবই খারাপ’ বলে অভিহিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই হামলার পরই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা শুরু হয়। হামলার পেছনে পাকিস্তানের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করে ভারত, এবং তার জবাবে পাকিস্তানও নেয় পাল্টা পদক্ষেপ।

ট্রাম্প আরও বলেন, "আমি নিশ্চিত, ভারত ও পাকিস্তান কোনো না কোনোভাবে এই বিরোধ মিটিয়ে ফেলবে। আমি উভয় দেশের নেতাদেরই চিনি।" তিনি দুই দেশকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে বের করার আহ্বান জানান।

কাশ্মীর ইস্যুতে চলমান এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে জাতিসংঘসহ বিশ্ব নেতারাও উভয় পক্ষকে সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে চলেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা
বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত, ‘অসাবধানতা’ বলছে বিমান বাহিনী
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা
ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ