মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আমরা রাজনীতির কবি হিসেবে দেখি বঙ্গবন্ধুকে

৭ই মার্চের ভাষণ মূলত বঙ্গবন্ধুর কার্যত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। পহেলা মার্চ ১৯৭১এ পাকিস্তানের সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান দুপুরের পরপরই বেতার ভাষণে হঠাৎ করেই ঘোষণা দেন, আগামী ৩ তারিখ থেকে পাকিস্তানের যে জরুরি অধিবেশন বসার কথা ছিল, সেটি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হলো। ৩রা মার্চ যে অধিবেশন বসবে সেটি আগে থেকেই বলা ছিল। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে পার্লামেন্টের বাইরে বোর্ডের সভা করবেন ১ তারিখে হোটেল পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনাল এ। সেভাবেই পরিকল্পনা করা আছে। কাজেই ১ তারিখের ঘোষণার সাথে সাথেই ঢাকা শহর মিছিলের ও প্রতিবাদের শহরে রূপান্তরিত হয়ে গেল। সবার মুখেই একই শ্লোগান ‘বীর বাঙ্গালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।’ সেইসময় প্রায় তিনশ সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সভা এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে পরিণত হলো। বঙ্গবন্ধু আসলেন। জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞাসা করা হলো, এখন আপনি কি করতে যাচ্ছেন?

বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভভাবেই বললেন, আগামীকাল ঢাকা শহরে হরতাল কর্মসূচি এবং আগামী পরশু সারাদেশে শহরে হরতাল কর্মসূচি পালন করছি। আগামী ৭ তারিখে জনগণের সামনে আমি আমার পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবো। ৭ তারিখে রেসকোর্সের ময়দানে বিশাল জনসভা প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতি। ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা খুবই সীমিত। কাজেই ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে বোঝা যায়, ঢাকা শহরের কোন বাড়িতে পুরুষ কোন সদস্য ঘরে বসে ছিলেন না। সবাই উপস্থিত হয়ে অপেক্ষা করছিলেন এটি দেখতে যে, বঙ্গবন্ধু কি বলেন? বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি শাসক গোষ্ঠীর নির্যাতন নিপীড়ন অত্যাচারের ইতিহাস তুলে ধরলেন এবং তাঁর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করলেন।

এই ভাষণের মূল কথাটি হলো, পাকিস্তানের একটি অংশের বিলুপ্তি, এবং বিশ্বের বুকে নতুন একটি দেশের অভ্যুদয়। তিনি দেখছেন যে, একটি দেশের অংশ মানচিত্র থেকে শেষ হয়ে যাবে,আরেকটি নতুন দেশের জন্মলাভ হবে। সেখানে দাঁড়িয়ে যে ভাষায় যেভাবে কথা বলতে হয়, সেই ভাষায় কথা বললেন বঙ্গবন্ধু। কারণ আপোষের কোন সুযোগ ছিল না। তবে বঙ্গবন্ধুর আপোষহীনতা যেমন ছিল, তেমনি কতটা মানবিক ছিলেন যে, তিনি শত্রুকে বলেছেন, তোমরা আমার ভাই। চিন্তা করা যায় না যে শত্রু বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন সেই তাদেরকে আবার বলছেন, তোমরা আমাদের ভাই। তোমরা ব্যারাকে ফিরে যাও। তোমরা আমার মানুষের বুকে গুলি করো না। এরকমই ছিল বঙ্গবন্ধুর মানবিক দিক। নব নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে জাতীয় সংসদে তাঁর শপথ নেওয়া হলো না, তিনি ৩রা জানুয়ারি জনগণকে সাক্ষী নিয়ে জনগণের সামনে শপথ নিলেন। সেখানেই তিনি বললেন যে, সংগ্রাম শেষ হয়নি। সংগ্রাম কেবল শুরু হতে যাচ্ছে। সেই মেসেজটিই তিনি দিলেন। তোমরা ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তোল। যার যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাক। এবং আমি যদি হুকুম দিবার না-ও পারি, তোমরা এই কাজগুলি করবে। হয়ত তিনি বুঝতে পারছিলেন,সময় বেশি বাকি নেই। এটিই হয়তো শেষ সুযোগ। জনগণের সাথে সরাসরি কথা বলার জন্য।

আমরা রাজনীতির কবি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে দেখি। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের পরে তাকে নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সাময়িকী প্রচ্ছদ করেছিল যেখানে বঙ্গবন্ধুকে poet of politics বা রাজনীতির কবি হিসেবে অভিহিত করা হয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু ১০ লাখ মানুষের সাথে কথা বলেছেন। এরা সকলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের প্রতিনিধি, তাদের সাথে কথোপথন করেছেন। জনগণের কথাই বঙ্গবন্ধুর নিজের কথায় প্রতিফলিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর কথায় ৫টি প্রশ্ন ছিল যেগুলি প্রকৃতপক্ষে মানুষেরই কথা। কি পেলাম আমরা? কাদের সাথে বসব? কিসের আর টি সি?

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমার মানুষের পয়সায় যে গোলাবারুদ কেনা হয়, সেটা আমার মানুষের বুকের উপর পড়ে। তাদের সাথে বসব? বঙ্গবন্ধু যখন ভাষণ দিচ্ছিলেন, তখন সেই সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ভাষণ চলা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু খবর পেলেন সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আপনারা বাঙালি কর্মকর্তা যারা আছেন, তারা বেরিয়ে আসেন। সবাই বঙ্গবন্ধুর কথায় বেরিয়ে আসলেন। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ তখন শিরোধার্য।

পরবর্তীতে ২৫শে মার্চের কালোরাত্রিতে বর্বর পাকিস্তানি যখন নিরীহ নিরস্ত্র মানুষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সেই মুহূর্তে তিনি ঘোষণা করেন, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। এটিই হচ্ছে আইনগত আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা। তারপর সাড়ে সাত কোটি মানুষ অটল পাহাড়ের মতো ঐক্যবদ্ধ থেকে মুক্তিযুদ্ধ করেছে। শত্রু কবল মুক্ত হয়েছে। দেশ স্বাধীন হয়েছে। এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে? একজন মানুষের দীর্ঘ সংগ্রামের ফল আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু ছিলেন প্রচণ্ডভাবে এক বিশ্বাসযোগ্য শক্তি এবং এই শক্তির কারণেই আমরা ৭ই মার্চের ভাষণ দেখেছি। আমরা দেখেছি জাতির পিতার সাথে সমগ্র জাতির মনের বন্ধন, যেটির শুভ সূচনা হয়েছিল ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে।

 

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা