বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি অভ্যাসগত সমস্যা

রমজানে দ্রব্যের মূল্যস্ফীতি আমাদের দেশে আমরা দেখে আসছি অনেকদিন আগে থেকেই চলছে। অধিকাংশ দেশে এগুলি ঘটে না। গরীব দেশগুলিতে সাধারণত এগুলো হয়ে থাকে। এরা রমজানকে একটি উসিলা বানিয়ে দেয় অতিরিক্ত লাভ করার জন্য। এটি সাধারণত পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতারা এমনকি আমদানিকারক যারা তারাও এই কাজটি করে থাকে। ২০% থেকে ৩০% বৃদ্ধি এখানেই ঘটে যায়। এটি তাদের অভ্যাসগত সমস্যা যেটি তারা অতীত থেকে শিখে আসছে এবং সমাজও এটি গ্রহণ করে নিয়েছে। দ্রব্যমুল্যের তালিকা লটকাইয়ে দেওয়া হোক না কেন সেটি আসলে কোন কাজ করে না। তাদের তর্ক বিতর্ক থাকে তারা আড়তদারদের থেকে বেশি দামে কিনে আনে, সুতরাং তালিকা অনুযায়ী তাদের বেচাকেনায় ঘাটতি দেখা যায়। এক্ষেত্রে যেটি করা দরকার সেটি হচ্ছে মনিটরিং। কোথাও স্টক করে রাখছে কি না, বেশি প্রফিট করা হচ্ছে কি না, যোগানে কৃত্রিম সংকট তৈরি হচ্ছে কি না, আইনভংগ করে কেউ এগুলি করছে কি না। বড় বড় সাপ্লাইয়ার একত্রিত হয়ে দাম বৃদ্ধি সৃষ্টি করা। এটিও এক ধরণের বেআইনি। এগুলি নিয়ে আমি সংকিত। বিশেষ করে এ বছরের ব্যাপারটি নিয়ে আমি আরও বেশি সংকিত। এ বছর কিন্তু চাউলের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। পানির দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। গ্যাসের দামও বাড়বে। এর ফলে কস্ট অফ প্রডাকশন বাড়বে। তখন এমনিতেই দাম বাড়বে। কেউ যদি বলে মানুষের ক্রয় করার ক্ষমতা বেড়েছে। গড়ে অন এন এভারেজ বেড়েছে। ৩০% লোকের ক্রয় করার ক্ষমতা কমেছে।

কোভিডের কারণে অনেকেই চাকরি হারাচ্ছে। অনেকে বিনা কাজে দুইটি বছর বেকার ছিল। যাদের সঞ্চয় ছিল তারা ভেঙ্গে ভেঙ্গে খরচ করে ফেলছে সাংসারিক কাজে। সুতরাং মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে সেটি টপ ১০% যারা তাদের অনেক বেড়েছে। কিন্তু যারা লোয়ার ৩০% তাদেরটি পুনঃপরিক্ষা করে দেখা দরকার। তারা জিনিসগুলি ভাল বলতে পারবে। গুটি কয়েক মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ানো হলেও কিন্তু যাদের নির্দিষ্ট উৎস থেকে যাদের নির্দিষ্ট অর্থ আসে,তারা আছে বেকায়দায়। এরা খুব অসুবিধায় আছে। টিসিবি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলির দাম সাশ্রয়ী । অনেক মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে যারা একসময় লাইনে দাঁড়ায়নি। এখন দেখা যাচ্ছে। আগে তাদের যে ক্রয়ক্ষমতা ছিল, এখন সেটি নেই। তারা আগে যেভাবে ক্রয় করতে পারতো, এখন সে অবস্থায় নেই বলেই এরা লাইনে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে। এখন সম্ভব হচ্ছে না বলেই তারা এই পন্থা নিয়েছে। একসময় এরা লাইনে দাঁড়ায়নি। গত দুইবছর আগেও এদের দেখা যায়নি কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে। এটি কিন্তু একটি রিফ্লেক্সশন দ্রব্যমূল্যের মূল্যস্ফীতির কারণে নিচের দিকের মানুষগুলি অতিরিক্ত দরিদ্র হয়ে যাচ্ছে। দরিদ্র থেকে আরও দরিদ্র হয়ে যাচ্ছে।

সারা পৃথিবীতেই মূল্যস্ফীতি দেখা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যসহ সারা পৃথিবীতেই এর প্রভাব বিস্তার করেছে। বাইরে থেকে আমরা যেসকল খাদ্যদ্রব্য আমদানি করি, সেগুলির দাম এমনিতেই বাড়বে। সেখানে যদি কাঁচামাল হয়, তার একটা প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে। সেজন্য বাংলাদেশের ভোক্তাদেরও মনস্তাত্বিক দিক থেকে প্রস্তুত থাকতে হবে। এখন বলা যেতে পারে, যাদের আয় নেই,তাদের কি হবে? যারা সরকারি বেসরকারি পদে চাকরি করে তারাওতো সমন্বয় করে নিবে। যারা কোন চাকরি করে না, করলেও আয় স্থির থেকে যাচ্ছে, তাদের জন্য অনেক সমস্যা হবে। মূল্যস্ফীতি কিন্তু একটি গ্লোবাল ফেনোমেনা ।গত বিশ বছর কিন্তু মূল্যস্ফীতি কম ছিল। কোন কোন দেশে নেগেটিভ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এখানে কিন্তু সেটি উল্টোরূপ ধারণ করেছে।


আমার পরামর্শ হচ্ছে, সরকারকে নিজে আমদানিকারক হতে হবে। চাল, সয়াবিন তেল, চিনি, খেজুর ইত্যাদি আমদানিতে ব্যক্তিগত খাতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রমজানকে সামনে রেখে এই প্রক্রিয়াকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আরও বৃদ্ধি আরও সম্প্রসারিত করতে হবে। এটি উপজেলা পর্যায়ে অর্থাৎ রুরাল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। সরকারের একটি বাজেট ভিত্তিক ভর্তুকি লাগবে।


এটি সরকার দেখুক কোথা থেকে সাশ্রয়ী করা যায় কি না। আমি দেখি সরকার এমন এমন জায়গায় ভর্তুকি দিচ্ছে যেখানে ভর্তুকি দেয়া উচিত না। যেগুলি কমার্শিয়াল ভিত্তিতে চালানো যাচ্ছে না, লাভ দিচ্ছে না, সরকার সেখানেও ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে।

সরকারের কি দায় পড়েছে স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়ে গেছে, এখনো কোম্পানিগুলো সরকার ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে। কোভিড পরবর্তী সময়ে সরকারের উচিত এসব আনপ্রোডাক্টিভ অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভর্তুকি কমিয়ে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বাজেট বাড়িয়ে দেয়া উচিত। সাশ্রয় যদি না হয়, তাহলে ইকোনমি কখনো দক্ষ হবে না। আর ইকোনমি দক্ষ না হলে তখন কম্পিটিভলি আমরা প্রটেকশন করতে পারবো না। সরকারের এসব উদ্যোগ উপর মহল থেকে নিতে হবে। জনপ্রশাসনেও অতিরিক্ত খরচ করা হচ্ছে। এখানেও অনেক কাটছাঁট করা যেতে পারে। কোভিড পরবর্তী সময়ে অপ্রয়োজনীয় খাতে কাটছাঁট করে নিয়ে অন্তত দুই তিন বছর সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষগুলির জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন কি করে করা যায় সরকারকে সে বিষয়ে ভাবতে হবে এবং সেক্ষেত্রে সরকারের যথাযথ দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করি।

 

লেখক: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত