মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি অভ্যাসগত সমস্যা

রমজানে দ্রব্যের মূল্যস্ফীতি আমাদের দেশে আমরা দেখে আসছি অনেকদিন আগে থেকেই চলছে। অধিকাংশ দেশে এগুলি ঘটে না। গরীব দেশগুলিতে সাধারণত এগুলো হয়ে থাকে। এরা রমজানকে একটি উসিলা বানিয়ে দেয় অতিরিক্ত লাভ করার জন্য। এটি সাধারণত পাইকারি এবং খুচরা বিক্রেতারা এমনকি আমদানিকারক যারা তারাও এই কাজটি করে থাকে। ২০% থেকে ৩০% বৃদ্ধি এখানেই ঘটে যায়। এটি তাদের অভ্যাসগত সমস্যা যেটি তারা অতীত থেকে শিখে আসছে এবং সমাজও এটি গ্রহণ করে নিয়েছে। দ্রব্যমুল্যের তালিকা লটকাইয়ে দেওয়া হোক না কেন সেটি আসলে কোন কাজ করে না। তাদের তর্ক বিতর্ক থাকে তারা আড়তদারদের থেকে বেশি দামে কিনে আনে, সুতরাং তালিকা অনুযায়ী তাদের বেচাকেনায় ঘাটতি দেখা যায়। এক্ষেত্রে যেটি করা দরকার সেটি হচ্ছে মনিটরিং। কোথাও স্টক করে রাখছে কি না, বেশি প্রফিট করা হচ্ছে কি না, যোগানে কৃত্রিম সংকট তৈরি হচ্ছে কি না, আইনভংগ করে কেউ এগুলি করছে কি না। বড় বড় সাপ্লাইয়ার একত্রিত হয়ে দাম বৃদ্ধি সৃষ্টি করা। এটিও এক ধরণের বেআইনি। এগুলি নিয়ে আমি সংকিত। বিশেষ করে এ বছরের ব্যাপারটি নিয়ে আমি আরও বেশি সংকিত। এ বছর কিন্তু চাউলের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। পানির দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। গ্যাসের দামও বাড়বে। এর ফলে কস্ট অফ প্রডাকশন বাড়বে। তখন এমনিতেই দাম বাড়বে। কেউ যদি বলে মানুষের ক্রয় করার ক্ষমতা বেড়েছে। গড়ে অন এন এভারেজ বেড়েছে। ৩০% লোকের ক্রয় করার ক্ষমতা কমেছে।

কোভিডের কারণে অনেকেই চাকরি হারাচ্ছে। অনেকে বিনা কাজে দুইটি বছর বেকার ছিল। যাদের সঞ্চয় ছিল তারা ভেঙ্গে ভেঙ্গে খরচ করে ফেলছে সাংসারিক কাজে। সুতরাং মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে সেটি টপ ১০% যারা তাদের অনেক বেড়েছে। কিন্তু যারা লোয়ার ৩০% তাদেরটি পুনঃপরিক্ষা করে দেখা দরকার। তারা জিনিসগুলি ভাল বলতে পারবে। গুটি কয়েক মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ানো হলেও কিন্তু যাদের নির্দিষ্ট উৎস থেকে যাদের নির্দিষ্ট অর্থ আসে,তারা আছে বেকায়দায়। এরা খুব অসুবিধায় আছে। টিসিবি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলির দাম সাশ্রয়ী । অনেক মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে যারা একসময় লাইনে দাঁড়ায়নি। এখন দেখা যাচ্ছে। আগে তাদের যে ক্রয়ক্ষমতা ছিল, এখন সেটি নেই। তারা আগে যেভাবে ক্রয় করতে পারতো, এখন সে অবস্থায় নেই বলেই এরা লাইনে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে। এখন সম্ভব হচ্ছে না বলেই তারা এই পন্থা নিয়েছে। একসময় এরা লাইনে দাঁড়ায়নি। গত দুইবছর আগেও এদের দেখা যায়নি কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে। এটি কিন্তু একটি রিফ্লেক্সশন দ্রব্যমূল্যের মূল্যস্ফীতির কারণে নিচের দিকের মানুষগুলি অতিরিক্ত দরিদ্র হয়ে যাচ্ছে। দরিদ্র থেকে আরও দরিদ্র হয়ে যাচ্ছে।

সারা পৃথিবীতেই মূল্যস্ফীতি দেখা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যসহ সারা পৃথিবীতেই এর প্রভাব বিস্তার করেছে। বাইরে থেকে আমরা যেসকল খাদ্যদ্রব্য আমদানি করি, সেগুলির দাম এমনিতেই বাড়বে। সেখানে যদি কাঁচামাল হয়, তার একটা প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে। সেজন্য বাংলাদেশের ভোক্তাদেরও মনস্তাত্বিক দিক থেকে প্রস্তুত থাকতে হবে। এখন বলা যেতে পারে, যাদের আয় নেই,তাদের কি হবে? যারা সরকারি বেসরকারি পদে চাকরি করে তারাওতো সমন্বয় করে নিবে। যারা কোন চাকরি করে না, করলেও আয় স্থির থেকে যাচ্ছে, তাদের জন্য অনেক সমস্যা হবে। মূল্যস্ফীতি কিন্তু একটি গ্লোবাল ফেনোমেনা ।গত বিশ বছর কিন্তু মূল্যস্ফীতি কম ছিল। কোন কোন দেশে নেগেটিভ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এখানে কিন্তু সেটি উল্টোরূপ ধারণ করেছে।


আমার পরামর্শ হচ্ছে, সরকারকে নিজে আমদানিকারক হতে হবে। চাল, সয়াবিন তেল, চিনি, খেজুর ইত্যাদি আমদানিতে ব্যক্তিগত খাতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রমজানকে সামনে রেখে এই প্রক্রিয়াকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আরও বৃদ্ধি আরও সম্প্রসারিত করতে হবে। এটি উপজেলা পর্যায়ে অর্থাৎ রুরাল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। সরকারের একটি বাজেট ভিত্তিক ভর্তুকি লাগবে।


এটি সরকার দেখুক কোথা থেকে সাশ্রয়ী করা যায় কি না। আমি দেখি সরকার এমন এমন জায়গায় ভর্তুকি দিচ্ছে যেখানে ভর্তুকি দেয়া উচিত না। যেগুলি কমার্শিয়াল ভিত্তিতে চালানো যাচ্ছে না, লাভ দিচ্ছে না, সরকার সেখানেও ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে।

সরকারের কি দায় পড়েছে স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়ে গেছে, এখনো কোম্পানিগুলো সরকার ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে। কোভিড পরবর্তী সময়ে সরকারের উচিত এসব আনপ্রোডাক্টিভ অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভর্তুকি কমিয়ে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বাজেট বাড়িয়ে দেয়া উচিত। সাশ্রয় যদি না হয়, তাহলে ইকোনমি কখনো দক্ষ হবে না। আর ইকোনমি দক্ষ না হলে তখন কম্পিটিভলি আমরা প্রটেকশন করতে পারবো না। সরকারের এসব উদ্যোগ উপর মহল থেকে নিতে হবে। জনপ্রশাসনেও অতিরিক্ত খরচ করা হচ্ছে। এখানেও অনেক কাটছাঁট করা যেতে পারে। কোভিড পরবর্তী সময়ে অপ্রয়োজনীয় খাতে কাটছাঁট করে নিয়ে অন্তত দুই তিন বছর সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষগুলির জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন কি করে করা যায় সরকারকে সে বিষয়ে ভাবতে হবে এবং সেক্ষেত্রে সরকারের যথাযথ দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করি।

 

লেখক: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা