বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাংবাদিকতায় বস্তুনিষ্ঠতার অনেক বেশি অভাব

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই পরিবর্তন হয়। আগে যে অবস্থা ছিল এখন নিশ্চয়ই সে অবস্থা নেই। সেটি শিক্ষার ক্ষেত্রেও সত্য, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও সত্য। সকল ক্ষেত্রেই সত্য। কাজেই পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এখন সেটি ভালোর দিকে যাচ্ছে না কি খারাপের দিকে যাচ্ছে সেটিই দেখার বিষয়।

আমরা দেখেছি, আগে সাংবাদিকদের বেতন ভাতা সুযোগ সুবিধা অনেক কম ছিল। কিন্তু সাংবাদিকতার মান অনেক ভাল ছিল। কারণ বস্তুনিষ্ট সংবাদের দিকে সাংবাদিকদের ঝোঁক বেশি ছিল। এখন সাংবাদিকেরা অপেক্ষাকৃত ভালো পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পায়। কিন্তু দেখা যায় বস্তুনিষ্ঠতার অনেক বেশি অভাব। আগে সাংবাদিকতার একটা ভিশনারি মিশন ছিল যে, আমরা সমাজকে সেবা করবো। এরকম একটি আদর্শ নিয়েই তারা সাংবাদিকতায় আসতেন। গণমাধ্যম যারা প্রতিষ্ঠা করতেন, তাদের ইচ্ছা ছিল, তথ্য সেবার মাধ্যমে জনগণের সেবা দেয়া, বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করা। পত্র পত্রিকার জৌলুশ তাদের ছিল না। ছোট ছোট পত্রিকা অফিস সেখানে অল্প কিছু লোক কাজ করতেন। এখন সাংবাদিকদের ক্ষেত্র বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠান হয়েছে, কিন্তু কাজের গুণগত মান বাড়েনি। নৈতিকতার চেয়ে কি করে দ্রুত ধন সম্পদের মালিক হওয়া যায় এরকম একধরনের মানসিকতা দেখা যায়।

আগের দিনে সাংবাদিকরা সত্যের জন্য জেল জুলুম এমনকি মৃত্যুকে পরোয়া করতো না। এখন সেরকম ত্যাগের মহিমা নেই বলেই মনে হয়। আগে সাংবাদিক বড় হলেও ঘর ছিল ছোট, জীবনযাত্রা ছিল অতি সাধারণ। এখন সাংবাদিক ছোট কিন্তু গাড়ি বাড়ি টাকা পয়সার অভাব নেই। এই ট্রেডিশন চালু হয়ে গেছে। শুধু বাংলাদেশে নয় সারা পৃথিবীব্যাপি সংবাদপত্র শিল্পটি অর্থ নির্ভর হয়ে গেছে। তবে আমি বলবো, এখনও অনেক সাংবাদিক আছেন যারা ন্যায় ও সত্য প্রতিষ্ঠায় আপোষহীন। তবে সাংবাদিকতারও সুদিন আসছে আমি দেখছি। এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। আমাদের আশাবাদী হতে হবে।

আমার মনে হয় না কোনো দেশের মানুষই বলতে পারবে যে, বর্তমানে যে অবস্থা বিরাজমান সেটি শিক্ষাক্ষেত্রে হোক, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে হোক, চিকিৎসা ও অন্যান্য মাধ্যমেই হোক শতভাগ সন্তুষ্ট বলা যাবে না। প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে আরও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল। আরও সংশোধন করা দরকার ছিল। আমরা আমাদের দেশে যে গণতন্ত্র চর্চা করছি, সেটি খুব অল্প সময়ের। আমরা ৭১ সালে স্বাধীন দেশ পাবার পর ৭২এ যখন সংবিধান রচিত হয়, তখন এই সংবিধানটি ছিল পৃথিবীর জন্য উন্নত সমৃদ্ধ গণতান্ত্রিক একটি সংবিধান। কিন্তু সেই সংবিধানকে আমরা ধরে রাখতে পারিনি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ৭৫এ হত্যাকাণ্ডের পরে এই সংবিধানকেও একধরনের হত্যা করেছিল। এদেশে সামরিক শাসন, স্বৈরশাসন, অপশাসন দানা বেধেছিল। বহুদিন এভাবেই এইদেশ পরিচালিত হয়েছে। সংবিধানকে কাটা ছ্যাড়া করা হয়েছে। গণতন্ত্র নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। ১/১১তে আমরা দেখেছিলাম গণতন্ত্রের নির্বাসন। এদেশের গণতন্ত্র হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্র এখন যে জায়গায় আছে, তা থেকে আমরা আরও উন্নত জায়গায় যেতে চাই।

আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশন সংসদে আইন পাশ করেছে। ইতিমধ্যে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। কাজেই আমরা আশা করবো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা দেখতে পাবো। নির্বাচনই গণতন্ত্রের মূলকথা নয়। কিন্তু নির্বাচন একটি মৌলিক জায়গা। একটি গুরুত্বপুর্ণ জায়গা। নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার দেশ শাসনের একটি অনুমতি পায়। এই নির্বাচনের মূল জায়গাটিই হচ্ছে জনগণের ভোটের অধিকার। ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। প্রতিটি প্রার্থী যেন তাদের প্রার্থীতা দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারেন। এটি একটি উল্লেখযোগ্য এবং যারা নির্বাচিত হয়ে আসবেন, তারা যেন গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দেশ শাসন করেন, সুশাসন উপহার দেন সেটিও দেখার দরকার আছে। যে সকল দেশ ৩০০/৪০০ বছর ধরে গণতন্ত্র চর্চা করছে তাদের নিয়েও প্রশ্ন অথবা বিতর্ক আছে। সেখানে আমাদের গণতন্ত্রের অভিজ্ঞতা কম সময়ের। আমরা আশা করবো আমাদের দেশ যত এগিয়ে যাবে, ততই আমরা গণতান্ত্রকে আরও উন্নত, সমৃদ্ধ এবং জনগণের কাছে নিয়ে আসতে সক্ষম হবো।

বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সাড়ে সাত কোটি মানুষ একসঙ্গে যুদ্ধ করেছে। ত্রিশ লাখ মানুষ রক্ত দিয়েছে। সাড়ে সাত কোটি মানুষের জায়গায় এখন ষোল কোটির উপরে সবাই। একই রাজনীতি করবে, একই মতাদর্শে বিশ্বাসী হবে। এটি ঠিক যে ভিন্ন মত থাকবে, ভিন্ন দল থাকবে, ভিন্ন দর্শন থাকবে। কিন্তু গণতান্ত্রিক একটি দেশে স্বাধীনতার বিরোধী কোনো শক্তি থাকবে না। কিন্তু আমরা দেখেছি যে, স্বাধীনতার সাথে সাথে স্বাধীনতার বিরোধী একটি শক্তি দাঁড়িয়ে গেছে। দেশের প্রতি অশুভ দৃষ্টি পড়েছে। সেখান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে। এক দেশ এক নেতা এক জাতি সবাই আমরা দেশ ও জনগণের স্বার্থে এক এই নীতিতে বিশ্বাসী হতে হবে।

 

 

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

                                                                                

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত