মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সাংবাদিকতায় বস্তুনিষ্ঠতার অনেক বেশি অভাব

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই পরিবর্তন হয়। আগে যে অবস্থা ছিল এখন নিশ্চয়ই সে অবস্থা নেই। সেটি শিক্ষার ক্ষেত্রেও সত্য, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও সত্য। সকল ক্ষেত্রেই সত্য। কাজেই পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এখন সেটি ভালোর দিকে যাচ্ছে না কি খারাপের দিকে যাচ্ছে সেটিই দেখার বিষয়।

আমরা দেখেছি, আগে সাংবাদিকদের বেতন ভাতা সুযোগ সুবিধা অনেক কম ছিল। কিন্তু সাংবাদিকতার মান অনেক ভাল ছিল। কারণ বস্তুনিষ্ট সংবাদের দিকে সাংবাদিকদের ঝোঁক বেশি ছিল। এখন সাংবাদিকেরা অপেক্ষাকৃত ভালো পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পায়। কিন্তু দেখা যায় বস্তুনিষ্ঠতার অনেক বেশি অভাব। আগে সাংবাদিকতার একটা ভিশনারি মিশন ছিল যে, আমরা সমাজকে সেবা করবো। এরকম একটি আদর্শ নিয়েই তারা সাংবাদিকতায় আসতেন। গণমাধ্যম যারা প্রতিষ্ঠা করতেন, তাদের ইচ্ছা ছিল, তথ্য সেবার মাধ্যমে জনগণের সেবা দেয়া, বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করা। পত্র পত্রিকার জৌলুশ তাদের ছিল না। ছোট ছোট পত্রিকা অফিস সেখানে অল্প কিছু লোক কাজ করতেন। এখন সাংবাদিকদের ক্ষেত্র বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠান হয়েছে, কিন্তু কাজের গুণগত মান বাড়েনি। নৈতিকতার চেয়ে কি করে দ্রুত ধন সম্পদের মালিক হওয়া যায় এরকম একধরনের মানসিকতা দেখা যায়।

আগের দিনে সাংবাদিকরা সত্যের জন্য জেল জুলুম এমনকি মৃত্যুকে পরোয়া করতো না। এখন সেরকম ত্যাগের মহিমা নেই বলেই মনে হয়। আগে সাংবাদিক বড় হলেও ঘর ছিল ছোট, জীবনযাত্রা ছিল অতি সাধারণ। এখন সাংবাদিক ছোট কিন্তু গাড়ি বাড়ি টাকা পয়সার অভাব নেই। এই ট্রেডিশন চালু হয়ে গেছে। শুধু বাংলাদেশে নয় সারা পৃথিবীব্যাপি সংবাদপত্র শিল্পটি অর্থ নির্ভর হয়ে গেছে। তবে আমি বলবো, এখনও অনেক সাংবাদিক আছেন যারা ন্যায় ও সত্য প্রতিষ্ঠায় আপোষহীন। তবে সাংবাদিকতারও সুদিন আসছে আমি দেখছি। এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। আমাদের আশাবাদী হতে হবে।

আমার মনে হয় না কোনো দেশের মানুষই বলতে পারবে যে, বর্তমানে যে অবস্থা বিরাজমান সেটি শিক্ষাক্ষেত্রে হোক, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে হোক, চিকিৎসা ও অন্যান্য মাধ্যমেই হোক শতভাগ সন্তুষ্ট বলা যাবে না। প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে আরও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল। আরও সংশোধন করা দরকার ছিল। আমরা আমাদের দেশে যে গণতন্ত্র চর্চা করছি, সেটি খুব অল্প সময়ের। আমরা ৭১ সালে স্বাধীন দেশ পাবার পর ৭২এ যখন সংবিধান রচিত হয়, তখন এই সংবিধানটি ছিল পৃথিবীর জন্য উন্নত সমৃদ্ধ গণতান্ত্রিক একটি সংবিধান। কিন্তু সেই সংবিধানকে আমরা ধরে রাখতে পারিনি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ৭৫এ হত্যাকাণ্ডের পরে এই সংবিধানকেও একধরনের হত্যা করেছিল। এদেশে সামরিক শাসন, স্বৈরশাসন, অপশাসন দানা বেধেছিল। বহুদিন এভাবেই এইদেশ পরিচালিত হয়েছে। সংবিধানকে কাটা ছ্যাড়া করা হয়েছে। গণতন্ত্র নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। ১/১১তে আমরা দেখেছিলাম গণতন্ত্রের নির্বাসন। এদেশের গণতন্ত্র হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্র এখন যে জায়গায় আছে, তা থেকে আমরা আরও উন্নত জায়গায় যেতে চাই।

আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশন সংসদে আইন পাশ করেছে। ইতিমধ্যে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। কাজেই আমরা আশা করবো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা দেখতে পাবো। নির্বাচনই গণতন্ত্রের মূলকথা নয়। কিন্তু নির্বাচন একটি মৌলিক জায়গা। একটি গুরুত্বপুর্ণ জায়গা। নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার দেশ শাসনের একটি অনুমতি পায়। এই নির্বাচনের মূল জায়গাটিই হচ্ছে জনগণের ভোটের অধিকার। ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। প্রতিটি প্রার্থী যেন তাদের প্রার্থীতা দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারেন। এটি একটি উল্লেখযোগ্য এবং যারা নির্বাচিত হয়ে আসবেন, তারা যেন গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দেশ শাসন করেন, সুশাসন উপহার দেন সেটিও দেখার দরকার আছে। যে সকল দেশ ৩০০/৪০০ বছর ধরে গণতন্ত্র চর্চা করছে তাদের নিয়েও প্রশ্ন অথবা বিতর্ক আছে। সেখানে আমাদের গণতন্ত্রের অভিজ্ঞতা কম সময়ের। আমরা আশা করবো আমাদের দেশ যত এগিয়ে যাবে, ততই আমরা গণতান্ত্রকে আরও উন্নত, সমৃদ্ধ এবং জনগণের কাছে নিয়ে আসতে সক্ষম হবো।

বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সাড়ে সাত কোটি মানুষ একসঙ্গে যুদ্ধ করেছে। ত্রিশ লাখ মানুষ রক্ত দিয়েছে। সাড়ে সাত কোটি মানুষের জায়গায় এখন ষোল কোটির উপরে সবাই। একই রাজনীতি করবে, একই মতাদর্শে বিশ্বাসী হবে। এটি ঠিক যে ভিন্ন মত থাকবে, ভিন্ন দল থাকবে, ভিন্ন দর্শন থাকবে। কিন্তু গণতান্ত্রিক একটি দেশে স্বাধীনতার বিরোধী কোনো শক্তি থাকবে না। কিন্তু আমরা দেখেছি যে, স্বাধীনতার সাথে সাথে স্বাধীনতার বিরোধী একটি শক্তি দাঁড়িয়ে গেছে। দেশের প্রতি অশুভ দৃষ্টি পড়েছে। সেখান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে। এক দেশ এক নেতা এক জাতি সবাই আমরা দেশ ও জনগণের স্বার্থে এক এই নীতিতে বিশ্বাসী হতে হবে।

 

 

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

                                                                                

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা