সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশেষ নিবন্ধ

ডা. মুরাদের দম্ভ চূর্ণ এবং অন্যদের জন্য শিক্ষা

অর্থ এবং ক্ষমতা মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে। আর দাম্ভিকতা মানুষকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতি বড়ই নিষ্ঠুর। প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করে না। তার কাছে ধনী-দরিদ্র, ক্ষমতাবান কিংবা ক্ষমতাহীন সবাই সমান। দুনিয়ার বিচারালয়ে বিচার না পেলেও প্রকৃতির বিচার অনিবার্য। তাকে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ কারও নেই। কিন্তু মানুষ এটা বোঝে না। বুঝতে চায় না।

মহান সৃষ্টিকর্তা তার বান্দাকে সীমা অতিক্রম না করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু অর্থ এবং ক্ষমতা পেলে মানুষ বেসামাল হয়ে যায়। দাম্ভিকতা তাকে পেয়ে বসে। সে ভুলে যায় তার সীমার কথা। তখন সে কথায় কথায়, কারণে অকারণে সীমা অতিক্রম করে। আমরা সবাই জানি, আমাদের দেশে অর্থ সবকিছুর নিয়ন্ত্রক হয়ে গেছে। এখানে নীতি-নৈতিকতা বলে কিছু নেই। ন্যায়-অন্যায় কেবল বইয়ের পাতায় শোভা পাচ্ছে। মানবজীবনে তার কোনো প্রতিফলন আমরা দেখি না। অর্থ আছে তো সাত খুন মাফ। যুগযুগ ধরে এসব কথা আমরা শুনে আসছি। এখনো শুনছি। অর্থ থাকলে বাঘের চোখও নাকি মেলে। অর্থ দিয়ে খুনের আসামিও পার পেয়ে যায়। আর ভালো মানুষ হয়ে যায় খুনি!

সাম্প্রতিক সময়কালে অসংখ্য ঘটনা আমরা দেখেছি। অর্থ কিভাবে সত্য ঘটনাকে মাটিচাপা দিয়েছে তার অসংখ্য উদাহরণ আমরা দিতে পারব। আবার এমন উদাহরণও দিতে পারব, যে সব ঘটনা অর্থ দিয়ে চাপা দেওয়া হয়েছিল; সেগুলো যারা ঘটিয়েছিল তাদেরকে খুব সহসাই প্রকৃতি কঠিন সাজা দিয়েছে। দুনিয়ার বিচারালয়ে বিচার পেতে দেরি হলেও প্রকৃতি দেরি করে না।

মন্ত্রিসভার সদস্য ডা. মুরাদ হাসান বেশ কিছুদিন ধরেই বেফাঁস কথা বলে সমালোচিত হচ্ছিলেন। কখনও কখনও তিনি এমন সব মন্তব্য করেছেন যা, তার শপথ ভঙ্গের কারণ হয়েছিল। রাশ টানা যায়নি কিছুতেই। তিনি অনেক সময়ই প্রধানমন্ত্রীকে বিব্রত করেছেন। দলকে তো করেছেনই। তিনি কথায় কথায় বলতেন, তিনি নাকি যা বলেন, তা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই বলে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী কি তাকে খালেদা জিয়া, তাঁর ছেলে বা তাঁর নাতনি সম্পর্কে আজে-বাজে মন্তব্য করার কোনো নির্দেশনা দিয়েছিলেন! এও কি সম্ভব!

আসলে গত কয়েকমাস ধরেই ডা. মুরাদের আচার আচরণ, কথাবার্তা, চাল-চলন কোনও কিছুই ঠিক ছিল না। কখনও কখনও মনে হয়েছিল, তিনি স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। তার কথাবার্তা ছিল অসংযত। অসুস্থ মানুষের মতো। সেটা মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরাও অনুভব করেছেন। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদও মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, গত কয়েক মাস ধরেই তাকে আমার স্বাভাবিক মনে হয়নি।   

অবশ্য গত সোমবার খালেদা জিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিষয়ে ডা. মুরাদের বক্তব্য প্রত্যাহারের ব্যাপারে মতামত জানতে চান সাংবাদিকরা। তিনি জোর দিয়ে বলেন, বক্তব্য প্রত্যাহারের প্রশ্নই ওঠে না। তিনি যা বলেছেন তা নাকি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই বলেছেন। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না। আমাকেও বিভ্রান্ত করবেন না। ডা. মুরাদের বক্তব্য যে সঠিক ছিল না; তা একদিনের মধ্যেই প্রমাণিত হলো। প্রধানমন্ত্রী তাকে পদত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন।

ডা. মুরাদ নিজেই স্বীকার করেছেন, তার মুখ খুব খারাপ। তাই বলে মন্ত্রীর পদে বসে যা খুশি তা বলা যায়? যা খুশি তা করা যায়? অবশ্য হিতাহিত জ্ঞান হারালে মানুষ যা খুশি তা বলতেই পারেন?

গত সোমবার সকাল থেকেই ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় বিএনপিসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। এর আগেও বিএনপি প্রতিমন্ত্রী মুরাদের বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিল। সোমবার বিএনপি ডা. মুরাদের অপসারণ দাবি করে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সমাবেশে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ডা. মুরাদ এক সময় ছাত্রদল করত। পরে সে ছাত্রলীগে যোগ দেয়। ছাত্রদলের স্থানীয় কমিটি থেকে প্রেরণ করা সাংগঠনিক কমিটির তালিকাতেও মুরাদের নাম দেখা গেছে। এ বিষয়ে ডা. মুরাদ নিশ্চয়ই ব্যাখ্যা দেবেন।

শুধু ডা. মুরাদই নন, মন্ত্রিসভার আরও কয়েকজন সদস্য প্রায়ই বেফাঁস কথা বলে সরকারকে বিব্রত করে থাকেন। বেশি কথা বললে বেফাঁস কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। কথা বলার সময় তারা ভুলে যান যে, তারা দায়িত্বশীল পদে আছেন। দায়িত্বে থাকলে অনেককিছুই করা যায় না। অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়। আবার সহ্যও করতে হয়। কঠিন সমালোচনার মুখোমুখি হলেও হাসিমুখে পরিস্থিতি সামলাতে হয়। অথচ আমাদের মন্ত্রীরা সমালোচনা সহ্যই করতে পারেন না। তারা প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পুরো পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঠেলে দেন।

সবারই মুখের লাগাম টানা দরকার। সেই সঙ্গে নিজের লাগামটাও টেনে ধরা দরকার। ডা. মুরাদের লাগামহীন কথাবার্তাই তার জন্য কাল হয়েছে। গত কয়েক মাস তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন। তার কর্মকাণ্ড সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল। কেউ কেউ তাকে লাগাম টানার পরামর্শও দিয়েছিল। কিন্তু তিনি গুরুত্ব দেননি। তাকে প্রধানমন্ত্রী হয়তো স্নেহ করতেন। কিন্তু তার মূল্য দেননি ডা. মুরাদ।

প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। তিনি সময়মত সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগাছা কখন তুলে ফেলতে হয় তা তিনি ভালো করেই জানেন। জানেন বলেই তিনি গণমানুষের নেত্রী। তিনি দক্ষ শাসকও। তিনি এও জানেন, কখন এবং কোথায় থামতে হয়। সে অনুযায়ী তিনি সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর ধ্যানজ্ঞান হচ্ছে বাংলাদেশ। এই দেশের ভালোর জন্য, দেশকে গড়ে তোলার জন্য যা যা করা দরকার তা তিনি করবেন। আশা করি, মন্ত্রি-এমপিরা এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নেবেন এবং নিজেদেরকে সংযত রাখবেন। যথাযথভাবে তাঁদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।

 

লেখক : প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক  

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি