মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুষ্টিয়ার বিত্তিপাড়া বধ্যভূমিতে আজও শোনা যায় নীরব কান্না

মৃত্যুঞ্জয়ী তোমরা, আমাদের প্রেরণা,
তোমাদের ত্যাগেই কষ্টার্জিত স্বাধীনতা...

তোমাদের মৃত্যুও হতে পারত স্বাভাবিক নিয়মে প্রিয়জনের চোখের জল, আর ভালোবাসার ছোঁয়া নিয়ে। অথচ মুক্তিপাগল শহিদ সারণীতে ঘাতকদের বুলেট আর বেয়নেটের খোঁচায়, নাম না জানা লাশ হলে প্রিয় স্বদেশে! অবশেষে, ইতিহাস হলে তোমরা। মুক্তিযুদ্ধের শোকগাথার সাক্ষী কুষ্টিয়ার বৃহৎ বিত্তিপাড়া বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমি থেকে উদ্ধার করা হয় দুই পিকআপ ভর্তি মানুষের কঙ্কাল।

মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার উজানগ্রাম ইউনিয়নের বিত্তিপাড়া ছিল সদর উপজেলার বিত্তিপাড়া বাজার ও ইউনিয়ন পরিষদের প্রায় মধ্যবর্তী স্থান। ব্রিটিশ আমলে সেখানে ইংরেজদের একটি কুঠিবাড়ি ছিল, যার অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। ইংরেজরা গরিব প্রজাদের এখানে এনে নীলচাষ বা জমির খাজনা না দিলে শাসন ও নির্যাতন করত–যা সাহেবদের নীলকুঠি হিসেবে চিহ্নিত ছিল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এই জায়গাটি তাদের ক্যাম্প করার জন্য বেছে নেয়। কুষ্টিয়া থেকে ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের পাশে বিত্তিপাড়া বাজার। একাত্তরে তৎকালীন ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে পাকিস্তানি হানাদাররা ক্যাম্প বসায়। কুষ্টিয়া পিস কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সা’দ আহমেদের নেতৃত্বে এ সময় বিহারি, রাজাকার ও পিস কমিটির সদস্যসহ স্বাধীনতা বিরোধীরা হয়ে উঠে বেপরোয়া।

এই ক্যাম্পটি ছিল হানাদার বাহিনী, রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর এক অন্যতম নির্যাতন কেন্দ্র। উপরন্তু ভেড়ামারা হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে এসে যোগ হওয়া কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে সংযোগকারী একমাত্র সড়ক। যুদ্ধের সময় চলাচলকারী পরিবহন থামিয়ে চেক করা হতো এবং সন্দেহভাজন অসংখ্য নিরীহ পুরুষ-নারীকে নামিয়ে ক্যাম্পে নেওয়া হতো। বিভিন্ন ধরনের শারীরিক নির্যাতন ও অত্যাচারের পর মারা গেলে ক্যাম্পের আশপাশেই পুতে রাখা হতো কিংবা পুকুর-খাদে ফেলে দেওয়া হতো। এই ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনী, রাজাকার ও আলবদর বাহিনী আশপাশের সব ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের খবর নিয়ে তাদের উপর আক্রমণ, লুটপাট, গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ করত। অপরদিকে পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার, শান্তি কমিটি ও বিহারিদের ভোগের সামগ্রী হয় অন্তত দুই হাজার মা-বোন। পাকিস্তানি হানাদারদের ক্যাম্পটিতে সুরক্ষিত বাংকার ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা কয়েকবার ক্যাম্পটি আক্রমণ করে; কিন্তু কিছুই করতে পারেননি। ৯ ডিসেম্বর ক্যাম্পটি মুক্তি ও মিত্র বাহিনীর দখলে আসে। ক্যাম্পটি দখলের পর কয়েকজন নির্যাতিত জীবিত পুরুষ ও নারীকে বিধ্বস্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।

স্বাধীনতার ৩২ বছর পর বধ্যভূমি হিসেবে শনাক্তের পর ২০০৩ সালে কৃষি বিভাগের জায়গাটিতে স্মৃতিফলক স্থাপন করা হলেও এখন তা অরক্ষিত। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে জন স্টোন হাউজ ও ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল ইসলামের উপস্থিতিতে দুই পিকআপ বোঝাই মানুষের কঙ্কাল, মাথার খুলি ও হাড় উদ্ধার করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কুষ্টিয়া জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে যতগুলো বৃহৎ বধ্যভূমি রয়েছে, বিত্তিপাড়া বধ্যভূমি তার মধ্যে অন্যতম একটি।

এই বধ্যভূমিতে যারা শহিদ হয়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ এবং উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ও অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কমান্ডার নাছিম উদ্দিন আহম্মেদ, কুষ্টিয়া জেলা ইউনিট কমান্ডো ও কমান্ডের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এবং কমান্ডার আবু তৈয়ব (কুষ্টিয়া সদর উপজেলা কমান্ডো) এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিত্তিপাড়া বধ্যভূমিতে নির্মিত হয়েছে স্মৃতিসৌধ। ১২ নভেম্বর ২০১২ সালে এই বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভের শুভ উদ্বোধন করেন কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক বনমালী ভৌমিক এবং ড্রইং ডিজাইন ও পরিকল্পনায় ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মো. আব্দুল মান্নান।

কুষ্টিয়া উন্নয়নের রূপকার মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, “মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদফতরের সহযোগিতায় ‘বধ্যভূমিসমূহ সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প’ এর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। দেশের যেসব এলাকায় গণহত্যা হয়েছে সেসব এলাকায় বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। আবার অনেক জায়গায় বধ্যভূমি বেহাল, সেগুলো সংস্কারের পাশাপাশি সংরক্ষণ করা হবে।”

যুগে যুগে এ জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেবে এ জাতির স্বাধীনতার জন্য কত লোক তাদের জীবন দিয়ে গেছেন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর হাতে। আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরতে আরও বেশি গণমুখী কার্যক্রম প্রয়োজন।

লেখক: ইতিহাস গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এসএ/

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা